ক্রীড়া ডেস্ক
উইলিয়াম ও’রুরকি পঞ্চম বলটি ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে মেরেই উদ্যাপন শুরু করে দেন ক্যামেরন গ্রিন। বল সীমানা দড়ি পেরিয়ে যাবেন এটা নিশ্চিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার। তাই মুষ্টিবদ্ধ হাত ছুড়ে আগেই টেস্টে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির উদ্যাপন শুরু করেন তিনি।
পরে সতীর্থ জশ হ্যাজলউডের সঙ্গে হাত মিলিয়ে এক হাতে হেলমেট এবং আরেক হাতে ব্যাট উঁচিয়ে ধরে উদ্যাপনটা শেষ করলেন তলোয়ারের মতো সামনে ব্যাটকে চালিয়ে। যেন বোঝাতে চাইলেন সব শঙ্কার সমাপ্তি টানলেন তিনি। সতীর্থরা তাঁকে একা রেখে আউট হওয়ায় শঙ্কা জেগেছিল সেঞ্চুরিটি করতে পারবেন কিনা গ্রিন। কেননা যখন শেষ ব্যাটার হিসেবে তাঁকে সঙ্গ দিতে হ্যাজলউড আসলেন মাঠে তখন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটারের প্রয়োজন ছিল ৯ রানের।
তবে সতীর্থ হ্যাজলউডের ওপর ভরসা রাখার আগেই ৮৫ তম ওভারে তিন চার মেরে নিজের কাজটা সেরে নিয়েছেন গ্রিন। তাঁর সেঞ্চুরির পরে প্রথম দিনের খেলার সমাপ্তি টানেন মাঠের দুই আম্পায়ার। সেঞ্চুরি করে দলকে তো উদ্ধার করেছেন সঙ্গে নিজের জায়গাটাও পাকাপোক্ত করে নিলেন তিনি। জায়গাটা অবশ্য একাদশে সুযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে নয়, দীর্ঘতম সংস্করণে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৪ নম্বর পজিশনে। লাল বলের ক্রিকেটে আস্থা তো অনেক আগে থেকেই অর্জন করেছেন তিনি।
ডেভিড ওয়ার্নার টেস্ট থেকে অবসর নেওয়ায় ওপেনিং করছেন স্টিভেন স্মিথ। তাঁর রেখে যাওয়া ৪ নম্বর ব্যাটিং পজিশনের দায়িত্ব তাই গ্রিনের কাঁধে পড়েছে। এই পজিশনে আগের তিন ইনিংসে (১৪,৮ ও ৪২) খুব একটা ভালো করতে না পারলেও দলের কঠিন সময়ে সেঞ্চুরি করে যেন নির্বাচকদের জানিয়ে দিলেন বিশ্বাস রাখতে পারেন।
টস হেরে ওয়েলিংটনে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিল অস্ট্রেলিয়া। উদ্বোধনী জুটিতে ৬১ রান যোগ করেছিলেন দুই ওপেনার উসমান খাজা ও স্মিথ। ব্যক্তিগত ৩১ রানে স্মিথকে আউট করে টেস্টের গতিপথ ঘুরে দেন ম্যাট হেনরি। ১৮ রানের ব্যবধানে আরও ৩ উইকেট হারিয়ে তখন অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৮৯। হঠাৎ ধসে পঞ্চম উইকেটে মিচেল মার্শকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন গ্রিন। দুজনে দলের সর্বোচ্চ ৬৭ রানের জুটি গড়ে ধাক্কা ভালোভাবে সামলিয়ে এগিয়েও যাচ্ছিলেন। কিন্তু এবারও অস্ট্রেলিয়ার বাঁধা হয়ে দাঁড়ান হেনরি। মার্শকে ৪০ রানে ফিরিয়ে আরেকটি ধাক্কার সুযোগ করে দেন নিউজিল্যান্ডকে। সব মিলিয়ে টেস্টের প্রথম দিনে ৪৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে কিউইদের সেরা বোলার তিনি।
পরে গ্রিন লোয়ার অর্ডারের ব্যাটারদের সঙ্গে ছোট ছোট জুটি গড়লেও সতীর্থরা তাঁকে একা রেখে ড্রেসিংরুমে ফিরতে থাকেন। এতে ‘নিঃসঙ্গ শেরপার’ মতো ব্যাটিং করা ২৪ বছর বয়সী ব্যাটারের সেঞ্চুরি শঙ্কায় পড়ে যায়। তবে দিন শেষে শঙ্কাটা সত্যি হতে দেননি তিনি।
ওয়েলিংটনের ‘গ্রিনিশ উইকেটে’ দুর্দান্ত সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন গ্রিন। তাঁর ১০৩ রানের অপরাজিত ইনিংসে ভর করে অস্ট্রেলিয়া প্রথম দিন শেষ করেছে ৯ উইকেটে ২৭৯ রানে। ১৫৫ বলের ইনিংসটিতে কোনো ছক্কা না মারলেও ১৬ চার হাঁকিয়েছেন গ্রিন। তাঁকে সঙ্গী দিচ্ছেন কোনো বল না খেলা হ্যাজলউড। আগামীকাল নিশ্চয়ই দুই অজি ক্রিকেটারের লক্ষ্য থাকবে দলের রানটা তিন শ পার করে বড় করার।
উইলিয়াম ও’রুরকি পঞ্চম বলটি ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে মেরেই উদ্যাপন শুরু করে দেন ক্যামেরন গ্রিন। বল সীমানা দড়ি পেরিয়ে যাবেন এটা নিশ্চিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার। তাই মুষ্টিবদ্ধ হাত ছুড়ে আগেই টেস্টে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরির উদ্যাপন শুরু করেন তিনি।
পরে সতীর্থ জশ হ্যাজলউডের সঙ্গে হাত মিলিয়ে এক হাতে হেলমেট এবং আরেক হাতে ব্যাট উঁচিয়ে ধরে উদ্যাপনটা শেষ করলেন তলোয়ারের মতো সামনে ব্যাটকে চালিয়ে। যেন বোঝাতে চাইলেন সব শঙ্কার সমাপ্তি টানলেন তিনি। সতীর্থরা তাঁকে একা রেখে আউট হওয়ায় শঙ্কা জেগেছিল সেঞ্চুরিটি করতে পারবেন কিনা গ্রিন। কেননা যখন শেষ ব্যাটার হিসেবে তাঁকে সঙ্গ দিতে হ্যাজলউড আসলেন মাঠে তখন অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটারের প্রয়োজন ছিল ৯ রানের।
তবে সতীর্থ হ্যাজলউডের ওপর ভরসা রাখার আগেই ৮৫ তম ওভারে তিন চার মেরে নিজের কাজটা সেরে নিয়েছেন গ্রিন। তাঁর সেঞ্চুরির পরে প্রথম দিনের খেলার সমাপ্তি টানেন মাঠের দুই আম্পায়ার। সেঞ্চুরি করে দলকে তো উদ্ধার করেছেন সঙ্গে নিজের জায়গাটাও পাকাপোক্ত করে নিলেন তিনি। জায়গাটা অবশ্য একাদশে সুযোগ পাওয়ার ক্ষেত্রে নয়, দীর্ঘতম সংস্করণে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৪ নম্বর পজিশনে। লাল বলের ক্রিকেটে আস্থা তো অনেক আগে থেকেই অর্জন করেছেন তিনি।
ডেভিড ওয়ার্নার টেস্ট থেকে অবসর নেওয়ায় ওপেনিং করছেন স্টিভেন স্মিথ। তাঁর রেখে যাওয়া ৪ নম্বর ব্যাটিং পজিশনের দায়িত্ব তাই গ্রিনের কাঁধে পড়েছে। এই পজিশনে আগের তিন ইনিংসে (১৪,৮ ও ৪২) খুব একটা ভালো করতে না পারলেও দলের কঠিন সময়ে সেঞ্চুরি করে যেন নির্বাচকদের জানিয়ে দিলেন বিশ্বাস রাখতে পারেন।
টস হেরে ওয়েলিংটনে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিল অস্ট্রেলিয়া। উদ্বোধনী জুটিতে ৬১ রান যোগ করেছিলেন দুই ওপেনার উসমান খাজা ও স্মিথ। ব্যক্তিগত ৩১ রানে স্মিথকে আউট করে টেস্টের গতিপথ ঘুরে দেন ম্যাট হেনরি। ১৮ রানের ব্যবধানে আরও ৩ উইকেট হারিয়ে তখন অস্ট্রেলিয়ার স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৮৯। হঠাৎ ধসে পঞ্চম উইকেটে মিচেল মার্শকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন গ্রিন। দুজনে দলের সর্বোচ্চ ৬৭ রানের জুটি গড়ে ধাক্কা ভালোভাবে সামলিয়ে এগিয়েও যাচ্ছিলেন। কিন্তু এবারও অস্ট্রেলিয়ার বাঁধা হয়ে দাঁড়ান হেনরি। মার্শকে ৪০ রানে ফিরিয়ে আরেকটি ধাক্কার সুযোগ করে দেন নিউজিল্যান্ডকে। সব মিলিয়ে টেস্টের প্রথম দিনে ৪৩ রানে ৪ উইকেট নিয়ে কিউইদের সেরা বোলার তিনি।
পরে গ্রিন লোয়ার অর্ডারের ব্যাটারদের সঙ্গে ছোট ছোট জুটি গড়লেও সতীর্থরা তাঁকে একা রেখে ড্রেসিংরুমে ফিরতে থাকেন। এতে ‘নিঃসঙ্গ শেরপার’ মতো ব্যাটিং করা ২৪ বছর বয়সী ব্যাটারের সেঞ্চুরি শঙ্কায় পড়ে যায়। তবে দিন শেষে শঙ্কাটা সত্যি হতে দেননি তিনি।
ওয়েলিংটনের ‘গ্রিনিশ উইকেটে’ দুর্দান্ত সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন গ্রিন। তাঁর ১০৩ রানের অপরাজিত ইনিংসে ভর করে অস্ট্রেলিয়া প্রথম দিন শেষ করেছে ৯ উইকেটে ২৭৯ রানে। ১৫৫ বলের ইনিংসটিতে কোনো ছক্কা না মারলেও ১৬ চার হাঁকিয়েছেন গ্রিন। তাঁকে সঙ্গী দিচ্ছেন কোনো বল না খেলা হ্যাজলউড। আগামীকাল নিশ্চয়ই দুই অজি ক্রিকেটারের লক্ষ্য থাকবে দলের রানটা তিন শ পার করে বড় করার।
সিনেমা, নাটক-কোনো কিছুরই তো কমতি ছিল না আজ আর্জেন্টিনা-প্যারাগুয়ে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে। দেল চাকো স্টেডিয়ামে ব্রাজিলের রেফারি অ্যান্ডারসন দারাঙ্কোর একের পর এক কাণ্ডে ক্ষুব্ধ আর্জেন্টিনা ফুটবল দল। রেফারির সঙ্গে এক চোট হয়েই গেছে মেসির। এমনকি আঙুল উঁচিয়ে কথাও বলেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলার।
৩৩ মিনিট আগেভুলে যাওয়ার মতো একটি দিনই কাটিয়েছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। তাও বাজে দিনটা এল ব্রাজিলের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচের সময়ই। তাঁর সুযোগ মিসের মহড়ার দিনে ব্রাজিল পারল না জিততে। হতাশা ঝরেছে ব্রাজিল কোচ দরিভাল জুনিয়রের কণ্ঠে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচ হলেও দুই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দলকে একই টুর্নামেন্টে হারানো তো সহজ কথা নয়। প্যারাগুয়ে এবার সেই কঠিন কাজটিই করে দেখাল। ২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সেপ্টেম্বরে প্যারাগুয়ে হারিয়েছিল ব্রাজিলকে। দুই মাস পর আজ বিশ্বকাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকেও হারিয়েছে প্যারাগুয়ে।
২ ঘণ্টা আগেএই শতাব্দির গোড়ার দিকের গল্প। বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে গতিময় এক ফাস্ট বোলারকে চোখে পড়ল রাকিব হায়দার পাভেলের। সেই বোলার ব্যাটেও ঝড় তুলতে পারেন। বয়সভিত্তিক ক্রিকেট থেকেই পাভেল ওই অলরাউন্ডারকে নিয়ে এলেন তাঁদের প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের আজাদ স্পোর্টিংয়ে।
১৪ ঘণ্টা আগে