ক্রীড়া ডেস্ক
চট্টগ্রামে গতকাল দুর্দান্ত এক প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখেছে বাংলাদেশ। শুরুতে উইকেট হারানোর পরও যেভাবে ম্যাচ ঘুরে দাঁড়িয়ে জয় পেয়েছে, তা এক কথায় অবিশ্বাস্য। প্রথম ওয়ানডের ৬ উইকেটের এই জয়ে অনবদ্য কাজটিই করেছেন মুশফিকুর রহিম ও নাজমুল হোসেন শান্ত।
শান্ত-মুশফিকের অপরাজিত ১৬৫ রানের জুটিতেই তিন ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছে বাংলাদেশ। তবে নিজেদের জুটিতে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়লেও ম্যাচ শেষে মুশফিক কৃতিত্বটা দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও শান্তর জুটিকে। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক ব্যাটার মনে করেন, জয়ের আসল কাজটা এই জুটিতে হয়েছে।
গতকাল ৭৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলা মুশফিক সংবাদ সম্মেলনে এসে বলেছেন, ‘আমাদের জুটিটা ভালো হয়েছে। তবে মূল ভূমিকা রেখেছে রিয়াদ ভাই ও শান্তর জুটি। তখন বল নতুন ছিল, শিশিরেরও তেমন ভূমিকা ছিল না। ২৫৬ রান তাড়া করতে নেমে ৩টি উইকেট পড়ে গেলে... ওরা ভালো শুরু পেয়েছিল। তখন রিয়াদ ভাই ও শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছে। ওই যে রান রেট ঠিক ছিল ওই সময়টায়, তাতে আমার কাজটা সহজ হয়ে গেছে।’
আর গতকাল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষের পঞ্চম উইকেটে রেকর্ড ১৬৫ রানের জুটির বিষয়ে মুশফিক বলেছেন, ‘এত বড় জুটি, কিছু সময় থাকবে বাউন্ডারি হবে না, কিছু ওভার মেডেনও হতে পারে। আবার কিছু সময় থাকবে অনেক রান আসবে। আমরা কখনই রানরেটে পিছিয়ে ছিলাম না। এমন আহামরি কিছু করার দরকারও ছিল না। শান্ত অসাধারণ ব্যাটিং করেছে। ওয়ান ম্যান শো।’
মুশফিক অবশ্য ভুল বলেননি। গতকাল চট্টগ্রামে ২৫৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিং দলীয় ২৩ রানের মাথায় ৩ উইকেট হারিয়ে ম্যাচে ধুঁকছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে ৬৯ রানের জুটি গড়েন মাহমুদউল্লাহ-শান্ত। মাহমুদউল্লাহ ৩৭ রানের ইনিংস খেলে তখন যদি শান্তর সঙ্গে জুটিটা না বাঁধতেন, তাহলে হয়তো ম্যাচে ভিন্ন কিছু হতে পারত। মুশফিক-শান্তর দুর্দান্ত এই জুটিও হয়তো হতো না। তবে দুই অভিজ্ঞ ব্যাটারের মাঝে অবিশ্বাস্য ব্যাটিং করেছেন অধিনায়ক শান্ত। ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনি। সেঞ্চুরিতে একটা জায়গায় নিজের নাম তুলেছেন। পঞ্চম বাংলাদেশি অধিনায়ক হিসেবে সেঞ্চুরি পেয়েছেন। আর তাঁর ১২২ রানের অপরাজিত ইনিংস তো অধিনায়কদের মধ্যে আবার সর্বোচ্চ। এক কথায়, সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া যাকে বলে।
চট্টগ্রামে গতকাল দুর্দান্ত এক প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখেছে বাংলাদেশ। শুরুতে উইকেট হারানোর পরও যেভাবে ম্যাচ ঘুরে দাঁড়িয়ে জয় পেয়েছে, তা এক কথায় অবিশ্বাস্য। প্রথম ওয়ানডের ৬ উইকেটের এই জয়ে অনবদ্য কাজটিই করেছেন মুশফিকুর রহিম ও নাজমুল হোসেন শান্ত।
শান্ত-মুশফিকের অপরাজিত ১৬৫ রানের জুটিতেই তিন ম্যাচ সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছে বাংলাদেশ। তবে নিজেদের জুটিতে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়লেও ম্যাচ শেষে মুশফিক কৃতিত্বটা দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও শান্তর জুটিকে। বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক ব্যাটার মনে করেন, জয়ের আসল কাজটা এই জুটিতে হয়েছে।
গতকাল ৭৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলা মুশফিক সংবাদ সম্মেলনে এসে বলেছেন, ‘আমাদের জুটিটা ভালো হয়েছে। তবে মূল ভূমিকা রেখেছে রিয়াদ ভাই ও শান্তর জুটি। তখন বল নতুন ছিল, শিশিরেরও তেমন ভূমিকা ছিল না। ২৫৬ রান তাড়া করতে নেমে ৩টি উইকেট পড়ে গেলে... ওরা ভালো শুরু পেয়েছিল। তখন রিয়াদ ভাই ও শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছে। ওই যে রান রেট ঠিক ছিল ওই সময়টায়, তাতে আমার কাজটা সহজ হয়ে গেছে।’
আর গতকাল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষের পঞ্চম উইকেটে রেকর্ড ১৬৫ রানের জুটির বিষয়ে মুশফিক বলেছেন, ‘এত বড় জুটি, কিছু সময় থাকবে বাউন্ডারি হবে না, কিছু ওভার মেডেনও হতে পারে। আবার কিছু সময় থাকবে অনেক রান আসবে। আমরা কখনই রানরেটে পিছিয়ে ছিলাম না। এমন আহামরি কিছু করার দরকারও ছিল না। শান্ত অসাধারণ ব্যাটিং করেছে। ওয়ান ম্যান শো।’
মুশফিক অবশ্য ভুল বলেননি। গতকাল চট্টগ্রামে ২৫৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিং দলীয় ২৩ রানের মাথায় ৩ উইকেট হারিয়ে ম্যাচে ধুঁকছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে ৬৯ রানের জুটি গড়েন মাহমুদউল্লাহ-শান্ত। মাহমুদউল্লাহ ৩৭ রানের ইনিংস খেলে তখন যদি শান্তর সঙ্গে জুটিটা না বাঁধতেন, তাহলে হয়তো ম্যাচে ভিন্ন কিছু হতে পারত। মুশফিক-শান্তর দুর্দান্ত এই জুটিও হয়তো হতো না। তবে দুই অভিজ্ঞ ব্যাটারের মাঝে অবিশ্বাস্য ব্যাটিং করেছেন অধিনায়ক শান্ত। ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনি। সেঞ্চুরিতে একটা জায়গায় নিজের নাম তুলেছেন। পঞ্চম বাংলাদেশি অধিনায়ক হিসেবে সেঞ্চুরি পেয়েছেন। আর তাঁর ১২২ রানের অপরাজিত ইনিংস তো অধিনায়কদের মধ্যে আবার সর্বোচ্চ। এক কথায়, সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়া যাকে বলে।
ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
২৬ মিনিট আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
১ ঘণ্টা আগেসার্চ কমিটির দেওয়া প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে গতকাল ৯টি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি গঠন করে দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। রাত সাড়ে নয়টার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এমনটা জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেখেলার মাঠে হট্টগোলের ঘটনা খুবই পরিচিত দৃশ্য এখন। বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, ইউরোর মতো মেজর ইভেন্টে দর্শকদের মধ্যে মারাত্মক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। উয়েফা নেশনস লিগের ম্যাচেও লেগেছে তার ছোঁয়া। গত রাতে ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঘটে গেছে তুলকালাম কাণ্ড।
২ ঘণ্টা আগে