ক্রীড়া ডেস্ক
‘তীরে এসে তরী ডোবা’র ঘটনা তো কম নয় পাকিস্তানের। এবার আরেকবার ডুবল বাবর আজমরা। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নাটকীয় ম্যাচে শেষ বলে ১ রানে হেরেছে পাকিস্তান। জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১৩১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৮ উইকেটে ১২৯ রানেই থেমে যায় তারা।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অন্যতম ফেবারিট হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় এসেছে পাকিস্তান। কিন্তু এখন সুপার টুয়েলভ থেকে বিদায়ের শঙ্কা ঘিরে ধরেছে বাবরদের। ভারতের বিপক্ষে হারের পর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও হার, দুটিই শেষ ওভার থেকে শেষ বলে গিয়ে। এমনিতে পাকিস্তানের নামের সঙ্গে ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ শব্দটি জুড়ে আছে। এবার যেন তারই পুনরাবৃত্তি হচ্ছে তাদের সঙ্গে।
জয়ের জন্য শেষ ওভারে পাকিস্তানের দরকার ছিল ১১ রান। ব্রাড ইভান্সের করা ওভারটির দ্বিতীয় বলে চার মেরে ব্যবধানটা কমিয়ে আনেন ওয়াসিম জুনিয়র। তৃতীয় বলে প্রান্ত বদলের পর পঞ্চম বলে সিকান্দার রাজার হাতে বন্দী স্ট্রাইকে থাকা মোহাম্মদ নেওয়াজ। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচটি তখন মোড় নিতে পারে যেকানো মুহুর্তে। জয়ের জন্য শেষ বলে দরকার যখন ৩ রান তখন নতুন ব্যাটার শাহীন আফ্রিদি ২ রান নিতে গিয়ে রান আউট। এরপর জয়ের উদযাপনে মেতে উঠে জিম্বাবুয়ে।
মামুলি লক্ষ্য পেয়েও হারের বৃত্তে বন্দী হয়ে পড়া পাকিস্তানের অবশ্য শুরুটাও ভালো হয়নি। ফের ব্যর্থ তাদের দুই স্তম্ভ ওপেনার বাবর ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। ৩৩ রানে ৩ উইকেট হারানো পাকিস্তানে হাল ধরেছিলেন শান মাসুদ। কিন্তু দলীয় ৮৮ রানে পরপর দুই উইকেট হারিয়ে ফের বিপদ বাড়ায় পাকিস্তান। রাজার ঝড়ে তছনছ পাকিস্তান তখন ধুঁকছে। এরপর স্কোরবোর্ডে আর ৬ রান যোগ হতে নেই মাসুদও। সব আশা যখন শেষ হতে চলেছে তখন নেওয়াজ আর ওয়াসিম মিলে ম্যাচ নিয়ে গেলেন শেষ পর্যন্ত। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না পাকিস্তানের।
এর আগে পার্থে টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে দারুণ শুরু পায় জিম্বাবুয়ে। ১০ ওভার শেষ হওয়ার আগেই ৩ উইকেটে ৬৪ রান করে ফেলে তারা। কিন্তু দলীয় ৯৫ রানেই হারায় ৪ উইকেট। হ্যাটট্রিকের সুযোগ তৈরি করেন শাদাব খান ও ওয়াসিম জুনিয়র। তবে শেষদিকে রায়ান বার্লের অপরাজিত ১০ ও ইভান্সের ১৯ রানের সুবাদে ৮ উইকেটে ১৩০ রানের সংগ্রহ পায় জিম্বাবুয়ে। আর এই মামুলি রান নিয়েই তারা বধ করল পাকিস্তানকে। এখন সমীকরণ এমন দাঁড়িয়েছে, সেমিফাইনালে যেতে হলে পাকিস্তানকে পরের তিন ম্যাচ তো জিততেই হবে, তাকিয়ে থাকতে হবে গ্রুপের বাকি দলগুলোর দিকেও।
‘তীরে এসে তরী ডোবা’র ঘটনা তো কম নয় পাকিস্তানের। এবার আরেকবার ডুবল বাবর আজমরা। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নাটকীয় ম্যাচে শেষ বলে ১ রানে হেরেছে পাকিস্তান। জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১৩১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৮ উইকেটে ১২৯ রানেই থেমে যায় তারা।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অন্যতম ফেবারিট হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় এসেছে পাকিস্তান। কিন্তু এখন সুপার টুয়েলভ থেকে বিদায়ের শঙ্কা ঘিরে ধরেছে বাবরদের। ভারতের বিপক্ষে হারের পর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেও হার, দুটিই শেষ ওভার থেকে শেষ বলে গিয়ে। এমনিতে পাকিস্তানের নামের সঙ্গে ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ শব্দটি জুড়ে আছে। এবার যেন তারই পুনরাবৃত্তি হচ্ছে তাদের সঙ্গে।
জয়ের জন্য শেষ ওভারে পাকিস্তানের দরকার ছিল ১১ রান। ব্রাড ইভান্সের করা ওভারটির দ্বিতীয় বলে চার মেরে ব্যবধানটা কমিয়ে আনেন ওয়াসিম জুনিয়র। তৃতীয় বলে প্রান্ত বদলের পর পঞ্চম বলে সিকান্দার রাজার হাতে বন্দী স্ট্রাইকে থাকা মোহাম্মদ নেওয়াজ। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচটি তখন মোড় নিতে পারে যেকানো মুহুর্তে। জয়ের জন্য শেষ বলে দরকার যখন ৩ রান তখন নতুন ব্যাটার শাহীন আফ্রিদি ২ রান নিতে গিয়ে রান আউট। এরপর জয়ের উদযাপনে মেতে উঠে জিম্বাবুয়ে।
মামুলি লক্ষ্য পেয়েও হারের বৃত্তে বন্দী হয়ে পড়া পাকিস্তানের অবশ্য শুরুটাও ভালো হয়নি। ফের ব্যর্থ তাদের দুই স্তম্ভ ওপেনার বাবর ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। ৩৩ রানে ৩ উইকেট হারানো পাকিস্তানে হাল ধরেছিলেন শান মাসুদ। কিন্তু দলীয় ৮৮ রানে পরপর দুই উইকেট হারিয়ে ফের বিপদ বাড়ায় পাকিস্তান। রাজার ঝড়ে তছনছ পাকিস্তান তখন ধুঁকছে। এরপর স্কোরবোর্ডে আর ৬ রান যোগ হতে নেই মাসুদও। সব আশা যখন শেষ হতে চলেছে তখন নেওয়াজ আর ওয়াসিম মিলে ম্যাচ নিয়ে গেলেন শেষ পর্যন্ত। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না পাকিস্তানের।
এর আগে পার্থে টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে দারুণ শুরু পায় জিম্বাবুয়ে। ১০ ওভার শেষ হওয়ার আগেই ৩ উইকেটে ৬৪ রান করে ফেলে তারা। কিন্তু দলীয় ৯৫ রানেই হারায় ৪ উইকেট। হ্যাটট্রিকের সুযোগ তৈরি করেন শাদাব খান ও ওয়াসিম জুনিয়র। তবে শেষদিকে রায়ান বার্লের অপরাজিত ১০ ও ইভান্সের ১৯ রানের সুবাদে ৮ উইকেটে ১৩০ রানের সংগ্রহ পায় জিম্বাবুয়ে। আর এই মামুলি রান নিয়েই তারা বধ করল পাকিস্তানকে। এখন সমীকরণ এমন দাঁড়িয়েছে, সেমিফাইনালে যেতে হলে পাকিস্তানকে পরের তিন ম্যাচ তো জিততেই হবে, তাকিয়ে থাকতে হবে গ্রুপের বাকি দলগুলোর দিকেও।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
৫ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৫ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৬ ঘণ্টা আগে