ক্রীড়া ডেস্ক
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে উত্তেজনা সব সময়ই থাকে তুঙ্গে। আইসিসি ইভেন্টে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মুখোমুখি হলে সেটা পায় ভিন্ন মাত্রা। এই ম্যাচের দিকে পাখির চোখ করে থাকেন অনেক তারকা ক্রিকেটার, ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ। এশিয়ার দুই দলের লড়াই দেখতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা শহিদ আফ্রিদিরও।
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুভেচ্ছাদূত হয়েছেন আফ্রিদি। আইসিসি আজ নিজেদের ওয়েবসাইটে পাকিস্তানের তারকা অলরাউন্ডারের শুভেচ্ছাদূত হওয়ার কথা জানিয়েছে। আফ্রিদি নিযুক্ত হওয়ার পরই ভারত-পাকিস্তান রোমাঞ্চকর লড়াইয়ের ব্যাপারে কথা বলেছেন। পাকিস্তানের লেগস্পিনার বলেন, ‘আমি বিশেষ করে ৯ জুন ভারত-পাকিস্তান লড়াই দেখতে মুখিয়ে আছি। ক্রিকেট অন্যতম সেরা খেলা। দুই সেরা দলের লড়াই দেখতে নিউইয়র্ক একদম যথার্থ জায়গা।’ ৯ জুন নিউইয়র্কের নাসাই কাউন্টিতে মুখোমুখি হবে এশিয়ার দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী।
২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের কাছে ৫ রানে হেরে রানার্সআপ হয় পাকিস্তান। জোহানেসবার্গে পাকিস্তানের তীরে এসে তরি ডোবার স্বপ্নভঙ্গের বিশ্বকাপে টুর্নামেন্ট সেরা হয়েছিলেন আফ্রিদি। সেই ক্ষতে প্রলেপ দেন দুই বছর পর। লর্ডসে ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জেতেন ম্যান অব দ্য ফাইনালের পুরস্কার। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৪০ বলে ৫৪ রানের ইনিংস খেলে পাকিস্তানকে চ্যাম্পিয়ন করে মাঠ ছাড়েন। বোলিংয়েও নেন ১ উইকেট। বিশ্বকাপের স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে পাকিস্তানের তারকা অলরাউন্ডার বলেন, ‘আইসিসি পুরুষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আমার হৃদয়ের খুব গভীরে আছে। প্রথম আসরে টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড় থেকে ২০০৯ সালে শিরোপা উঁচিয়ে ধরা, আমার ক্যারিয়ারের প্রিয় কিছু মুহূর্ত এসেছে এই মঞ্চেই।’
ক্রিস গেইল, উসাইন বোল্ট, যুবরাজ সিংয়ের পর এবারের বিশ্বকাপের চতুর্থ শুভেচ্ছাদূত আফ্রিদি। আইসিসির বিপণন ও যোগাযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক ক্লেয়ার ফারলং বলেন, ‘শহিদ আইসিসি পুরুষ বিশ্বকাপের ছয় আসরে খেলেছে, যার মধ্যে দুবার ছিল অধিনায়ক। ২০০৯ বিশ্বকাপে শিরোপাজয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছে সে। সে ভক্তদের খুবই আস্থাভাজন। যুবরাজ সিং, ক্রিস গেইল, আটবার অলিম্পিকের স্বর্ণপদকজয়ী উসাইন বোল্টের সঙ্গে তার উপস্থিতি বিশ্বকাপে অনেক ভক্ত-সমর্থক নিয়ে আসবে।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হতে যাওয়া ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে ২০ দল। দল সংখ্যার হিসাবে এবারের বিশ্বকাপই সর্বোচ্চ। সব মিলে হবে ৫৫ ম্যাচ, যার মধ্যে ৩৯ ম্যাচ হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজে, যুক্তরাষ্ট্রের তিন ভেন্যুতে হবে ১৬ ম্যাচ।
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ নিয়ে উত্তেজনা সব সময়ই থাকে তুঙ্গে। আইসিসি ইভেন্টে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মুখোমুখি হলে সেটা পায় ভিন্ন মাত্রা। এই ম্যাচের দিকে পাখির চোখ করে থাকেন অনেক তারকা ক্রিকেটার, ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ। এশিয়ার দুই দলের লড়াই দেখতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা শহিদ আফ্রিদিরও।
২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শুভেচ্ছাদূত হয়েছেন আফ্রিদি। আইসিসি আজ নিজেদের ওয়েবসাইটে পাকিস্তানের তারকা অলরাউন্ডারের শুভেচ্ছাদূত হওয়ার কথা জানিয়েছে। আফ্রিদি নিযুক্ত হওয়ার পরই ভারত-পাকিস্তান রোমাঞ্চকর লড়াইয়ের ব্যাপারে কথা বলেছেন। পাকিস্তানের লেগস্পিনার বলেন, ‘আমি বিশেষ করে ৯ জুন ভারত-পাকিস্তান লড়াই দেখতে মুখিয়ে আছি। ক্রিকেট অন্যতম সেরা খেলা। দুই সেরা দলের লড়াই দেখতে নিউইয়র্ক একদম যথার্থ জায়গা।’ ৯ জুন নিউইয়র্কের নাসাই কাউন্টিতে মুখোমুখি হবে এশিয়ার দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী।
২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের কাছে ৫ রানে হেরে রানার্সআপ হয় পাকিস্তান। জোহানেসবার্গে পাকিস্তানের তীরে এসে তরি ডোবার স্বপ্নভঙ্গের বিশ্বকাপে টুর্নামেন্ট সেরা হয়েছিলেন আফ্রিদি। সেই ক্ষতে প্রলেপ দেন দুই বছর পর। লর্ডসে ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জেতেন ম্যান অব দ্য ফাইনালের পুরস্কার। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৪০ বলে ৫৪ রানের ইনিংস খেলে পাকিস্তানকে চ্যাম্পিয়ন করে মাঠ ছাড়েন। বোলিংয়েও নেন ১ উইকেট। বিশ্বকাপের স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে পাকিস্তানের তারকা অলরাউন্ডার বলেন, ‘আইসিসি পুরুষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আমার হৃদয়ের খুব গভীরে আছে। প্রথম আসরে টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড় থেকে ২০০৯ সালে শিরোপা উঁচিয়ে ধরা, আমার ক্যারিয়ারের প্রিয় কিছু মুহূর্ত এসেছে এই মঞ্চেই।’
ক্রিস গেইল, উসাইন বোল্ট, যুবরাজ সিংয়ের পর এবারের বিশ্বকাপের চতুর্থ শুভেচ্ছাদূত আফ্রিদি। আইসিসির বিপণন ও যোগাযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক ক্লেয়ার ফারলং বলেন, ‘শহিদ আইসিসি পুরুষ বিশ্বকাপের ছয় আসরে খেলেছে, যার মধ্যে দুবার ছিল অধিনায়ক। ২০০৯ বিশ্বকাপে শিরোপাজয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছে সে। সে ভক্তদের খুবই আস্থাভাজন। যুবরাজ সিং, ক্রিস গেইল, আটবার অলিম্পিকের স্বর্ণপদকজয়ী উসাইন বোল্টের সঙ্গে তার উপস্থিতি বিশ্বকাপে অনেক ভক্ত-সমর্থক নিয়ে আসবে।’
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হতে যাওয়া ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে ২০ দল। দল সংখ্যার হিসাবে এবারের বিশ্বকাপই সর্বোচ্চ। সব মিলে হবে ৫৫ ম্যাচ, যার মধ্যে ৩৯ ম্যাচ হবে ওয়েস্ট ইন্ডিজে, যুক্তরাষ্ট্রের তিন ভেন্যুতে হবে ১৬ ম্যাচ।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
১২ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
১২ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১৩ ঘণ্টা আগে