নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বিশ্বকাপে চার ম্যাচ পর্যন্ত অপরাজিত ছিল ভারত ও নিউজিল্যান্ড। নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে কোনো এক দলের হার ছিল অবধারিত। আজ ধর্মশালায় কিউইদের সেই হারের তিক্ত অভিজ্ঞতা দিয়ে অপরাজিত থাকল ভারত।
ড্যারিল মিচেলের সেঞ্চুরি ম্লান করে ৪ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে রোহিত শর্মার দল। মোহাম্মদ শামির তোপ দাগানোর পর ব্যাটিংয়ে ভারতকে আবারও জেতালেন বিরাট কোহলি। আগের ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে ছক্কা মেরে নিজের সেঞ্চুরির পাশাপাশি জিতিয়েছিলেন দলকে। আজও ৯৫ রান করে ছক্কা মেরে এক ঢিলে দুই পাখি মারতে বসেছিলেন। তবে এবার আর পারলেন না। তবু তাঁর সেঞ্চুরি ছুঁই ছুঁই ইনিংসের কল্যাণে নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ২৭৪ রানের লক্ষ্য ১২ বল হাতে রেখেই তাড়া করেছে ভারত।
আজও বিধ্বংসী রূপে শুরু করেছিলেন রোহিত। শুভমান গিলকে নিয়ে ওপেনিং জুটিতে তোলেন ৭১ রান। ১২তম ওভারে ভয়ংকর হয়ে ওঠা রোহিতকে বোল্ড করে নিউজিল্যান্ডকে ব্রেক থ্রু এনে দিয়েছেন লকি ফার্গুসন। ৪টি করে চার ও ছক্কায় ৪০ বলে ৪৬ রান আসে ভারতের অধিনায়কের ব্যাট থেকে। নিজের পরের ওভারে এসে ২৬ রানে গিলকেও ফেরান ফার্গুসন।
তারপর আবারও লড়াকু রূপে দেখা মিলল কোহলিকে। তৃতীয় উইকেটে শ্রেয়াস আইয়ারের সঙ্গে ৪৯ বলে ৫২ রানের দারুণ এক জুটি গড়েন তিনি। ২২তম ওভারে আইয়ারকে (৩৩) ফিরিয়ে ব্রেক থ্রু দেন ট্রেন্ট বোল্ট। চতুর্থ উইকেটে লোকেশ রাহুলের সঙ্গে ৫৪ রানের আরেকটি জুটি গড়েছেন কোহলি। রাহুলকে (২৭) ফিরিয়ে এবার ব্রেক থ্রু এনে দেন মিচেল স্যান্টনার। ততক্ষণে কোহলি তুলে নিয়েছেন ৬৯তম ওয়ানডে ফিফটি।
যখন সহজ জয়ের আভাস দিচ্ছিল ভারত, তখন সূর্যকুমার যাদবের (২) রানআউট আবার চাপ হয়ে আসে। চোটে পড়া হার্দিক পান্ডিয়ার জায়গায় একাদশে সুযোগ পেয়েছিলেন সূর্যকুমার। ১৯১ রানে ৫ উইকেট হারায় ভারত। তবে ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দেওয়া কোহলির উইকেট সঠিক সময় নিতে ব্যর্থ হয়েছেন কিউই বোলাররা। রবীন্দ্র জাদেজাকে নিয়ে ষষ্ঠ উইকেটে ৭৮ রানের জুটি গড়ে অনেকটাই দলের জয় নিশ্চিত করে যান কোহলি।
ম্যাট হেনরির করা ৪৭ তম ওভারের ৪র্থ বলে ছক্কা মারতে গিয়ে মিড উইকেটে গ্লেন ফিলিপসকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন কোহলি। তখন নিজের সেঞ্চুরি ও দলের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৫ রান। সেঞ্চুরি করলে শচীন টেন্ডুলকারের পাশেও নিজের নাম লিখাতেন আজ। কিন্তু আক্ষেপ নিয়েই ফিরেছেন কিং কোহলি। শামিকে নিয়ে জয় নিশ্চিত করেছেন জাদেজা। ৩৯ রানে অপরাজিত থাকেন এই অলরাউন্ডার।
মাঝে হঠাৎ মিনিট দশেক খেলা বন্ধ ছিল ভারতের ইনিংসে। ১৫.৪ ওভার যাওয়ার পর তীব্র কুয়াশার কারণে খেলোয়াড়েরা মাঠ থেকে উঠে গেছেন আম্পায়ারদের সঙ্গে কথা বলে। মাঠও অনেকটাই ঝাপসা হয়ে উঠেছিল।
নিজেদের ৫ম ম্যাচে টস জিতে নিউজিল্যান্ডকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। মিচেলের ১৩০ ও রাচিন রবীন্দ্রের ৭৫ রানের ইনিংসের কল্যাণে ৫০ ওভারে সব কটি উইকেট হারিয়ে ২৭৩ রান করেছে নিউজিল্যান্ড।
৩৬.১ ওভারে পর্যন্ত ৩ উইকেটে ২০০ রান তুলেছিল কিউইরা। তখন স্কোর ৩০০ ছাড়িয়ে যাওয়ার আভাসই দিয়েছিল তারা। তবে শামি-জসপ্রিত বুমরাদের তোপে আবারও ঘুরে দাঁড়ায় ভারত। শেষ ১০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে মাত্র ৫৪ রান করে নিউজিল্যান্ড। এই বিশ্বকাপে নিজের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেই বাজিমাত করেছেন এই ভারতীয় পেসার। শার্দুল ঠাকুর জায়গায় সুযোগ পেয়ে নিয়েছেন ৫ উইকেট।
বুমরা-মোহাম্মদ সিরাজদের তোপে পাওয়ার প্লেতে রান তুলতেই হিমশিম খেয়েছেন কিউই ব্যাটাররা। চতুর্থ ওভারে ডেভন কনওয়েকে ফিরিয়ে ওপেনিং জুটি ভাঙেন সিরাজ। রানের খাতা খোলাই হয়নি এ কিউই ওপেনারের।
৯ম ওভারে আরেক ওপেনার উইল ইয়ংকে ফেরান শামি। এই বিশ্বকাপে নিজের প্রথম ডেলিভারিতে বোল্ড করেছেন ইয়ংকে (১৭)। ৮.১ ওভারে ১৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই বিপর্যয়ে কঠিন বিপর্যয়ে পড়ে নিউজিল্যান্ড। পাওয়ার প্লেতে মাত্র ৩৪ রান তুলতে পারে তারা। তবে তৃতীয় উইকেটে রাচিন ও মিচেলের ১৫২ বলে ১৫৯ রানের দুর্দান্ত জুটিতে চাপ সামলে ওঠে কিউইরা। ৩৪ তম ওভারে রাচিনকে ফিরিয়ে ব্রেক থ্রু এনে দেন শামি। ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৮৭ বলে ৭৫ রান করেছেন রাচিন।
দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ৫ম ওয়ানডে ফিফটিও তুলে নিয়েছেন মিচেল। পরে গ্লেন ফিলিপস ২৬ বলে ২৩ রান করলেও ঝোড়ো ইনিংস খেলতে পারেননি কিউই ব্যাটাররা। ৫০ তম ওভারে শামির বলে আউট হয়েছেন মিচেল। ১২৭ বলে খেলেছেন ১৩০ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। ৫টি ছক্কা ও ৯টি বাউন্ডারি ছিল ইনিংসে।
চলতি বিশ্বকাপে চার ম্যাচ পর্যন্ত অপরাজিত ছিল ভারত ও নিউজিল্যান্ড। নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে কোনো এক দলের হার ছিল অবধারিত। আজ ধর্মশালায় কিউইদের সেই হারের তিক্ত অভিজ্ঞতা দিয়ে অপরাজিত থাকল ভারত।
ড্যারিল মিচেলের সেঞ্চুরি ম্লান করে ৪ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে রোহিত শর্মার দল। মোহাম্মদ শামির তোপ দাগানোর পর ব্যাটিংয়ে ভারতকে আবারও জেতালেন বিরাট কোহলি। আগের ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে ছক্কা মেরে নিজের সেঞ্চুরির পাশাপাশি জিতিয়েছিলেন দলকে। আজও ৯৫ রান করে ছক্কা মেরে এক ঢিলে দুই পাখি মারতে বসেছিলেন। তবে এবার আর পারলেন না। তবু তাঁর সেঞ্চুরি ছুঁই ছুঁই ইনিংসের কল্যাণে নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ২৭৪ রানের লক্ষ্য ১২ বল হাতে রেখেই তাড়া করেছে ভারত।
আজও বিধ্বংসী রূপে শুরু করেছিলেন রোহিত। শুভমান গিলকে নিয়ে ওপেনিং জুটিতে তোলেন ৭১ রান। ১২তম ওভারে ভয়ংকর হয়ে ওঠা রোহিতকে বোল্ড করে নিউজিল্যান্ডকে ব্রেক থ্রু এনে দিয়েছেন লকি ফার্গুসন। ৪টি করে চার ও ছক্কায় ৪০ বলে ৪৬ রান আসে ভারতের অধিনায়কের ব্যাট থেকে। নিজের পরের ওভারে এসে ২৬ রানে গিলকেও ফেরান ফার্গুসন।
তারপর আবারও লড়াকু রূপে দেখা মিলল কোহলিকে। তৃতীয় উইকেটে শ্রেয়াস আইয়ারের সঙ্গে ৪৯ বলে ৫২ রানের দারুণ এক জুটি গড়েন তিনি। ২২তম ওভারে আইয়ারকে (৩৩) ফিরিয়ে ব্রেক থ্রু দেন ট্রেন্ট বোল্ট। চতুর্থ উইকেটে লোকেশ রাহুলের সঙ্গে ৫৪ রানের আরেকটি জুটি গড়েছেন কোহলি। রাহুলকে (২৭) ফিরিয়ে এবার ব্রেক থ্রু এনে দেন মিচেল স্যান্টনার। ততক্ষণে কোহলি তুলে নিয়েছেন ৬৯তম ওয়ানডে ফিফটি।
যখন সহজ জয়ের আভাস দিচ্ছিল ভারত, তখন সূর্যকুমার যাদবের (২) রানআউট আবার চাপ হয়ে আসে। চোটে পড়া হার্দিক পান্ডিয়ার জায়গায় একাদশে সুযোগ পেয়েছিলেন সূর্যকুমার। ১৯১ রানে ৫ উইকেট হারায় ভারত। তবে ম্যাচের পার্থক্য গড়ে দেওয়া কোহলির উইকেট সঠিক সময় নিতে ব্যর্থ হয়েছেন কিউই বোলাররা। রবীন্দ্র জাদেজাকে নিয়ে ষষ্ঠ উইকেটে ৭৮ রানের জুটি গড়ে অনেকটাই দলের জয় নিশ্চিত করে যান কোহলি।
ম্যাট হেনরির করা ৪৭ তম ওভারের ৪র্থ বলে ছক্কা মারতে গিয়ে মিড উইকেটে গ্লেন ফিলিপসকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন কোহলি। তখন নিজের সেঞ্চুরি ও দলের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ৫ রান। সেঞ্চুরি করলে শচীন টেন্ডুলকারের পাশেও নিজের নাম লিখাতেন আজ। কিন্তু আক্ষেপ নিয়েই ফিরেছেন কিং কোহলি। শামিকে নিয়ে জয় নিশ্চিত করেছেন জাদেজা। ৩৯ রানে অপরাজিত থাকেন এই অলরাউন্ডার।
মাঝে হঠাৎ মিনিট দশেক খেলা বন্ধ ছিল ভারতের ইনিংসে। ১৫.৪ ওভার যাওয়ার পর তীব্র কুয়াশার কারণে খেলোয়াড়েরা মাঠ থেকে উঠে গেছেন আম্পায়ারদের সঙ্গে কথা বলে। মাঠও অনেকটাই ঝাপসা হয়ে উঠেছিল।
নিজেদের ৫ম ম্যাচে টস জিতে নিউজিল্যান্ডকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ভারতের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। মিচেলের ১৩০ ও রাচিন রবীন্দ্রের ৭৫ রানের ইনিংসের কল্যাণে ৫০ ওভারে সব কটি উইকেট হারিয়ে ২৭৩ রান করেছে নিউজিল্যান্ড।
৩৬.১ ওভারে পর্যন্ত ৩ উইকেটে ২০০ রান তুলেছিল কিউইরা। তখন স্কোর ৩০০ ছাড়িয়ে যাওয়ার আভাসই দিয়েছিল তারা। তবে শামি-জসপ্রিত বুমরাদের তোপে আবারও ঘুরে দাঁড়ায় ভারত। শেষ ১০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে মাত্র ৫৪ রান করে নিউজিল্যান্ড। এই বিশ্বকাপে নিজের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেই বাজিমাত করেছেন এই ভারতীয় পেসার। শার্দুল ঠাকুর জায়গায় সুযোগ পেয়ে নিয়েছেন ৫ উইকেট।
বুমরা-মোহাম্মদ সিরাজদের তোপে পাওয়ার প্লেতে রান তুলতেই হিমশিম খেয়েছেন কিউই ব্যাটাররা। চতুর্থ ওভারে ডেভন কনওয়েকে ফিরিয়ে ওপেনিং জুটি ভাঙেন সিরাজ। রানের খাতা খোলাই হয়নি এ কিউই ওপেনারের।
৯ম ওভারে আরেক ওপেনার উইল ইয়ংকে ফেরান শামি। এই বিশ্বকাপে নিজের প্রথম ডেলিভারিতে বোল্ড করেছেন ইয়ংকে (১৭)। ৮.১ ওভারে ১৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই বিপর্যয়ে কঠিন বিপর্যয়ে পড়ে নিউজিল্যান্ড। পাওয়ার প্লেতে মাত্র ৩৪ রান তুলতে পারে তারা। তবে তৃতীয় উইকেটে রাচিন ও মিচেলের ১৫২ বলে ১৫৯ রানের দুর্দান্ত জুটিতে চাপ সামলে ওঠে কিউইরা। ৩৪ তম ওভারে রাচিনকে ফিরিয়ে ব্রেক থ্রু এনে দেন শামি। ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৮৭ বলে ৭৫ রান করেছেন রাচিন।
দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ৫ম ওয়ানডে ফিফটিও তুলে নিয়েছেন মিচেল। পরে গ্লেন ফিলিপস ২৬ বলে ২৩ রান করলেও ঝোড়ো ইনিংস খেলতে পারেননি কিউই ব্যাটাররা। ৫০ তম ওভারে শামির বলে আউট হয়েছেন মিচেল। ১২৭ বলে খেলেছেন ১৩০ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। ৫টি ছক্কা ও ৯টি বাউন্ডারি ছিল ইনিংসে।
পাকিস্তান ক্রিকেট দল বাজে খেললে কোনো কথাই নেই। আহমেদ শেহজাদ তখন সামাজিক মাধ্যমে তখন করতে থাকেন একের পর এক বিদ্রুপাত্মক মন্তব্য। অস্ট্রেলিয়ার কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারের পর পাকিস্তানকে আবারও খোঁচা মারলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেঅর্থের ঝনঝনানি, জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন—কী থাকে না আইপিএলে! ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলতে মুখিয়ে থাকেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ক্রিকেটার। তবে রিশাদ হোসেন আইপিএল নিয়ে বেশি একটা ভাবছেন না।
২ ঘণ্টা আগেফ্রান্স ও ইতালি—দুই দলের কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত হয়েছে আগেই। সে হিসেবে উয়েফা নেশনস লিগে সাবেক দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের লড়াইটা নিছক নিয়মরক্ষার। কিন্তু ফরাসি ডিফেন্ডার লুকাস দিনিয়ে মনে করেন না সেটি। তাঁর কাছে এটি ফ্রান্সের প্রতিশোধের ম্যাচ।
২ ঘণ্টা আগেঝামেলা যেন পিছুই ছাড়ছে না আর্জেন্টিনার। মাঠের পারফরম্যান্সে সাম্প্রতিক অবস্থা তো ভালো নয়ই। এমনকি ফুটবলারদের চোটও দুশ্চিন্তা বাড়িয়েছে আলবিসেলেস্তেদের।। জরুরি পরিস্থিতিতে দলে নেওয়া হয়েছে দিয়েগো সিমিওনের ছেলে গিলিয়ানো সিমিওনেকে।
৩ ঘণ্টা আগে