ক্রীড়া ডেস্ক
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে থাকলেও পাকিস্তানের পরাজয়ে খোঁচা দিতে যেন ভুল হয় না মোহাম্মদ আমিরের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের পারফরম্যান্স নিয়ে ঠিকই কটাক্ষ করেছেন। গতকাল মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ উইকেটে হেরে শিরোপা হাতছাড়া হয় পাকিস্তানের। আমিরের মতে, ফাইনাল খেলাটাই পাকিস্তানের জন্য অনেক বড় অর্জন।
ভারত, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুটো ক্লোজ ম্যাচ হেরে বিশ্বকাপ শুরু করেছিল পাকিস্তান। বাতিলের খাতায় চলে যাওয়া পাকিস্তানের ঘুরে দাঁড়নো শুরু এখান থেকেই। নেদারল্যান্ডস, দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সেমির সম্ভাবনা জোরালো করে। মূলত নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার পরাজয়ই পাকিস্তানের সেমিফাইনালে যাওয়ার দরজা খুলে দেয়। বাংলাদেশকে হারিয়ে পাকিস্তান চলে যায় সেমিফাইনালে। আর সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালে চলে যায় বাবর আজমের দল। যেখানে বোলিংটা হয়েছে দুর্দান্ত। ৮ এর নিচে ইকোনমিতে বোলিং করেছেন পাকিস্তানি বোলাররা।
অন্যদিকে, ব্যাটাররা তুলনামূলক হতাশ করেছেন। উপরের সারির ব্যাটারদের মধ্যে মোহাম্মদ হারিস ছাড়া কারও স্ট্রাইক রেট ১৪০ পেরোয়নি।
পাকিস্তানি ব্যাটারদের দৈন্যদশার কথা ফুটে উঠেছে আমিরের বক্তব্যে। পাকিস্তানের এই বাঁহাতি পেসার বলেন,‘আমরা ফাইনাল খেলেছি এটাই অনেক বড় কিছু্। আমরা ফাইনাল খেলার যোগ্য না। পুরো বিশ্ব জানে কীভাবে আমরা ফাইনালে গিয়েছি। আমাদের ব্যাটারদের পারফরম্যান্স দেখলেই আপনারা বুঝবেন।’
এবারের বিশ্বকাপে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এসসিজি) দুটো ম্যাচ খেলে পাকিস্তান। যেখানে সুপার টুয়েলভের ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ডিএলএস মেথডে ৩৩ রানে জয় পায় পাকিস্তান। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ২২ বলে ৫২ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেছিলেন শাদাব খান, ইফতিখার আহমেদ করেছিলেন ফিফটি। আর সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে ৭ উইকেটে হারিয়েছিল পাকিস্তান। কিউইদের বিপক্ষে ওপেনিংয়ে মোহাম্মদ রিজওয়ান-বাবর আজম ১০৫ রানের জুটি গড়েছিলেন। অন্যদিকে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) এবার পাকিস্তান দুটো ম্যাচ খেলে দুটোতেই হেরেছে। ভারত ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাজে ব্যাটিং করেছেন পাকিস্তানের ব্যাটাররা।
এসসিজি আর এমসিজিতে পাকিস্তানের পারফরম্যান্সের তুলনা করেন আমির। পাকিস্তানের বাঁহাতি পেসার বলেন, ‘সিডনির বাইরে যখনই আমরা খেলেছি, সব প্রমাণ হয়ে গেছে। আমি আপনাকে আগেই বলেছি, এমসিজির পিচ যদি প্রথম ম্যাচের মতো হয়, তাহলে পাকিস্তানের অনেক কষ্ট হবে।আর আমরা অনেক সংগ্রাম করেছি।’
২০০৯ থেকে ২০২০—এই ১১ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ৩৬ টেস্ট, ৬১ ওয়ানডে এবং ৫০ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন আমির। ১৪৭ ম্যাচে নিয়েছেন ২৫৯ উইকেট, ফাইফার নিয়েছেন পাঁচবার। পাকিস্তানের এই বাঁহাতি পেসার সবচেয়ে বেশি ১১৯ উইকেট নিয়েছেন সাদা পোশাকের ক্রিকেটে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে থাকলেও পাকিস্তানের পরাজয়ে খোঁচা দিতে যেন ভুল হয় না মোহাম্মদ আমিরের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে পাকিস্তানের পারফরম্যান্স নিয়ে ঠিকই কটাক্ষ করেছেন। গতকাল মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ উইকেটে হেরে শিরোপা হাতছাড়া হয় পাকিস্তানের। আমিরের মতে, ফাইনাল খেলাটাই পাকিস্তানের জন্য অনেক বড় অর্জন।
ভারত, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুটো ক্লোজ ম্যাচ হেরে বিশ্বকাপ শুরু করেছিল পাকিস্তান। বাতিলের খাতায় চলে যাওয়া পাকিস্তানের ঘুরে দাঁড়নো শুরু এখান থেকেই। নেদারল্যান্ডস, দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সেমির সম্ভাবনা জোরালো করে। মূলত নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার পরাজয়ই পাকিস্তানের সেমিফাইনালে যাওয়ার দরজা খুলে দেয়। বাংলাদেশকে হারিয়ে পাকিস্তান চলে যায় সেমিফাইনালে। আর সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালে চলে যায় বাবর আজমের দল। যেখানে বোলিংটা হয়েছে দুর্দান্ত। ৮ এর নিচে ইকোনমিতে বোলিং করেছেন পাকিস্তানি বোলাররা।
অন্যদিকে, ব্যাটাররা তুলনামূলক হতাশ করেছেন। উপরের সারির ব্যাটারদের মধ্যে মোহাম্মদ হারিস ছাড়া কারও স্ট্রাইক রেট ১৪০ পেরোয়নি।
পাকিস্তানি ব্যাটারদের দৈন্যদশার কথা ফুটে উঠেছে আমিরের বক্তব্যে। পাকিস্তানের এই বাঁহাতি পেসার বলেন,‘আমরা ফাইনাল খেলেছি এটাই অনেক বড় কিছু্। আমরা ফাইনাল খেলার যোগ্য না। পুরো বিশ্ব জানে কীভাবে আমরা ফাইনালে গিয়েছি। আমাদের ব্যাটারদের পারফরম্যান্স দেখলেই আপনারা বুঝবেন।’
এবারের বিশ্বকাপে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এসসিজি) দুটো ম্যাচ খেলে পাকিস্তান। যেখানে সুপার টুয়েলভের ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ডিএলএস মেথডে ৩৩ রানে জয় পায় পাকিস্তান। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে ২২ বলে ৫২ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেছিলেন শাদাব খান, ইফতিখার আহমেদ করেছিলেন ফিফটি। আর সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে ৭ উইকেটে হারিয়েছিল পাকিস্তান। কিউইদের বিপক্ষে ওপেনিংয়ে মোহাম্মদ রিজওয়ান-বাবর আজম ১০৫ রানের জুটি গড়েছিলেন। অন্যদিকে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) এবার পাকিস্তান দুটো ম্যাচ খেলে দুটোতেই হেরেছে। ভারত ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে বাজে ব্যাটিং করেছেন পাকিস্তানের ব্যাটাররা।
এসসিজি আর এমসিজিতে পাকিস্তানের পারফরম্যান্সের তুলনা করেন আমির। পাকিস্তানের বাঁহাতি পেসার বলেন, ‘সিডনির বাইরে যখনই আমরা খেলেছি, সব প্রমাণ হয়ে গেছে। আমি আপনাকে আগেই বলেছি, এমসিজির পিচ যদি প্রথম ম্যাচের মতো হয়, তাহলে পাকিস্তানের অনেক কষ্ট হবে।আর আমরা অনেক সংগ্রাম করেছি।’
২০০৯ থেকে ২০২০—এই ১১ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ৩৬ টেস্ট, ৬১ ওয়ানডে এবং ৫০ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন আমির। ১৪৭ ম্যাচে নিয়েছেন ২৫৯ উইকেট, ফাইফার নিয়েছেন পাঁচবার। পাকিস্তানের এই বাঁহাতি পেসার সবচেয়ে বেশি ১১৯ উইকেট নিয়েছেন সাদা পোশাকের ক্রিকেটে।
১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ফিরছে ক্রিকেট। ১৯০০ প্যারিস অলিম্পিকে সবশেষ ক্রিকেট হয়েছিল। ব্যাপক আলোচনার পর ২০২৮ লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিক দিয়ে আবারও ফিরছে ক্রিকেট। তবে এখানেও ক্রিকেট নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান ক্রিকেট দল বাজে খেললে কোনো কথাই নেই। আহমেদ শেহজাদ তখন সামাজিক মাধ্যমে তখন করতে থাকেন একের পর এক বিদ্রুপাত্মক মন্তব্য। অস্ট্রেলিয়ার কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারের পর পাকিস্তানকে আবারও খোঁচা মারলেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেঅর্থের ঝনঝনানি, জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন—কী থাকে না আইপিএলে! ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলতে মুখিয়ে থাকেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ক্রিকেটার। তবে রিশাদ হোসেন আইপিএল নিয়ে বেশি একটা ভাবছেন না।
৪ ঘণ্টা আগেফ্রান্স ও ইতালি—দুই দলের কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত হয়েছে আগেই। সে হিসেবে উয়েফা নেশনস লিগে সাবেক দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের লড়াইটা নিছক নিয়মরক্ষার। কিন্তু ফরাসি ডিফেন্ডার লুকাস দিনিয়ে মনে করেন না সেটি। তাঁর কাছে এটি ফ্রান্সের প্রতিশোধের ম্যাচ।
৫ ঘণ্টা আগে