ক্রীড়া ডেস্ক
ঢাকা: একটা সময় প্রতিপক্ষের পরীক্ষা নিতেন মাইকেল হোল্ডিং-ভিভিয়ান রিচার্ডসরা। সেই সোনালি সময় অনেক আগেই পেছনে ফেলে এসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এখন উল্টো প্রতিপক্ষের কাছেই তারা নিয়মিত ধরাশায়ী হচ্ছে। ঘরের বাইরে তো বটেই, ঘরের মাঠেও জিততে হাঁসফাঁস করতে হচ্ছে জেসন হোল্ডারদের।
পরশু সেন্ট লুসিয়ায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্ট হেরে ২০০ হারের কোটা পূর্ণ করেছে ক্যারিবিয়ানরা। দক্ষিণ আফ্রিকাও যে খুব ভালো অবস্থানে আছে, তা নয়। এই টেস্ট জয়ের আগে ঘরের বাইরে টানা ৯ টেস্টে জয়হীন ছিল প্রোটিয়ারা। সবশেষ ২০১৭ সালে ট্রেন্ট ব্রিজে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট জিতেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।
প্রথম টেস্টে ইনিংস ও ৬৩ রানে হারে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ১৯৮৩-১৯৮৪ মৌসুমে টানা ১১ টেস্ট জেতা দলটির এটি ২০০তম টেস্ট হার। ক্যারিবিয়ানদের চেয়ে বেশি টেস্ট হেরেছে কেবল ইংল্যান্ড (৩০৯) আর অস্ট্রেলিয়া (২২৬)। তবে দল দুটির হারের তুলনায় জয়ের সংখ্যা বেশি। ইংল্যান্ড ৩০৯ হারের বিপরীতে জিতেছে ৩৭৭ টেস্ট। জয়-পরাজয়ের হার—১.২২০। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া ২২৬ টেস্ট হারের বিপরীতে জিতেছে ৩৯৪টি। জয়-পরাজয়ের হার—১.৭৪৩। একমাত্র ক্যারিবিয়ানদেরই হারের তুলনায় জয় কম। ২০০ হারের বিপরীতে তারা জিতেছে ১৭৭ টেস্ট। জয়ের হারও বাকি দুই দলের তুলনায় কম, ০. ৮৮৫।
প্রথম টেস্ট হেরে আরেকটি লজ্জার রেকর্ড করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেন্ট লুসিয়ায় দুই ইনিংস মিলিয়ে উইন্ডিজ করতে পেরেছিল ২৫৯ রান। দুই ইনিংস মিলিয়ে এটি ঘরের মাঠে উইন্ডিজের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। ১৯৯৯ সালে পোর্ট অব স্পেনে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দুই ইনিংসে ২১৮ করতে পেরেছিল উইন্ডিজ।
ঘরের মাঠে ২৫৩ টেস্টে ক্যারিবিয়ানদের এটি ষষ্ঠ ইনিংস হার। ঘরের মাঠে তারা সবশেষ ইনিংস ব্যবধানে টেস্ট হেরেছিল ২০১৬ সালে, ভারতের বিপক্ষে।
ঢাকা: একটা সময় প্রতিপক্ষের পরীক্ষা নিতেন মাইকেল হোল্ডিং-ভিভিয়ান রিচার্ডসরা। সেই সোনালি সময় অনেক আগেই পেছনে ফেলে এসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এখন উল্টো প্রতিপক্ষের কাছেই তারা নিয়মিত ধরাশায়ী হচ্ছে। ঘরের বাইরে তো বটেই, ঘরের মাঠেও জিততে হাঁসফাঁস করতে হচ্ছে জেসন হোল্ডারদের।
পরশু সেন্ট লুসিয়ায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্ট হেরে ২০০ হারের কোটা পূর্ণ করেছে ক্যারিবিয়ানরা। দক্ষিণ আফ্রিকাও যে খুব ভালো অবস্থানে আছে, তা নয়। এই টেস্ট জয়ের আগে ঘরের বাইরে টানা ৯ টেস্টে জয়হীন ছিল প্রোটিয়ারা। সবশেষ ২০১৭ সালে ট্রেন্ট ব্রিজে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট জিতেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।
প্রথম টেস্টে ইনিংস ও ৬৩ রানে হারে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ১৯৮৩-১৯৮৪ মৌসুমে টানা ১১ টেস্ট জেতা দলটির এটি ২০০তম টেস্ট হার। ক্যারিবিয়ানদের চেয়ে বেশি টেস্ট হেরেছে কেবল ইংল্যান্ড (৩০৯) আর অস্ট্রেলিয়া (২২৬)। তবে দল দুটির হারের তুলনায় জয়ের সংখ্যা বেশি। ইংল্যান্ড ৩০৯ হারের বিপরীতে জিতেছে ৩৭৭ টেস্ট। জয়-পরাজয়ের হার—১.২২০। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া ২২৬ টেস্ট হারের বিপরীতে জিতেছে ৩৯৪টি। জয়-পরাজয়ের হার—১.৭৪৩। একমাত্র ক্যারিবিয়ানদেরই হারের তুলনায় জয় কম। ২০০ হারের বিপরীতে তারা জিতেছে ১৭৭ টেস্ট। জয়ের হারও বাকি দুই দলের তুলনায় কম, ০. ৮৮৫।
প্রথম টেস্ট হেরে আরেকটি লজ্জার রেকর্ড করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সেন্ট লুসিয়ায় দুই ইনিংস মিলিয়ে উইন্ডিজ করতে পেরেছিল ২৫৯ রান। দুই ইনিংস মিলিয়ে এটি ঘরের মাঠে উইন্ডিজের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন স্কোর। ১৯৯৯ সালে পোর্ট অব স্পেনে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দুই ইনিংসে ২১৮ করতে পেরেছিল উইন্ডিজ।
ঘরের মাঠে ২৫৩ টেস্টে ক্যারিবিয়ানদের এটি ষষ্ঠ ইনিংস হার। ঘরের মাঠে তারা সবশেষ ইনিংস ব্যবধানে টেস্ট হেরেছিল ২০১৬ সালে, ভারতের বিপক্ষে।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
৬ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৭ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৮ ঘণ্টা আগে