রানা আব্বাস, ঢাকা
মুশফিকুর রহিমের এক মিনিটও দেরি নেই, অনুষ্ঠান শুরু হবে সাড়ে ৭টায়। চলে এলেন ঠিক সময়ে। ঢাকা শহরের যানজট পেরিয়ে ঠিক সময়ে যেকোনো অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়াটা সহজ কোনো কাজ নয়! কঠিন কাজটা করতে মুশফিকের অবশ্য খুব একটা অসুবিধা হয় না। তাঁর কাছে প্রতিশ্রুতি আর সময়ানুবর্তিতার গুরুত্বই আলাদা—সে হোক মাঠে কিংবা মাঠের বাইরে।
তেমনই এক প্রতিশ্রুতি রাখতে গত পরশু সন্ধ্যায় পাঁচ ভক্তকে নিয়ে মুশফিক নৈশভোজ করলেন ঢাকার এক পাঁচ তারা হোটেলে।
গত বছর মে মাসে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ১৫ বছর পূর্তিতে নিজের ফাউন্ডেশনের জন্য লোগোর নকশা আহ্বান করেছিলেন। মুশফিক জানিয়েছিলেন, প্রতিযোগিতায় বিজয়ী পাঁচ ভক্তকে নিয়ে ঢাকার কোনো একটি পাঁচ তারা হোটেলে বসবেন। কথাটা রাখতে তাঁকে প্রায় দেড় বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে।
মহামারি আর টানা খেলায় কিছুতেই সুযোগ হচ্ছিল না অনুষ্ঠানটা করার। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নিতে আজ রোববার রাতে বাংলাদেশ দল রওনা দিচ্ছে ওমানে। যাওয়ার আগে গত শুক্রবার ‘হাতের কাজ’গুলো শেষ করে গেলেন মুশফিক। তারই অংশ হিসেবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন। গত ডিসেম্বর থেকে মুশফিক অবশ্য সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে একটু দূরত্ব রেখে চলছিলেন। তবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে নিজেই দূরত্বটা কমিয়ে গেলেন।
খুবই সীমিত পরিসরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভক্তদের সঙ্গে অন্য রকম এক সন্ধ্যা কাটালেন মুশফিক। তারকা ব্যাটারকে হাতছোঁয়া দূরত্বে পেয়ে ভক্তদের আনন্দ-উচ্ছ্বাসও ছিল দেখার মতো। মুশফিক ভক্তদের যেমন পুরস্কার দিলেন, একইভাবে তিনিও কিছু উপহার পেলেন। নৈশভোজের টেবিলে বাংলাদেশ দলের তারকা ব্যাটার জানালেন কীভাবে বুনে চলেছেন তিনি স্বপ্নের জাল। স্বপ্ন তাঁর ফাউন্ডেশনকে ঘিরে। যেটি সামনে রেখে তিনি ভক্তদের কাছে লোগো আহ্বান করেছিলেন। ফাউন্ডেশনের লোগো চূড়ান্ত; নিবন্ধন, অফিসও ঠিক হয়েছে। কাজ চলছে এর ওয়েবসাইট নির্মাণের। এরই মধ্যে ছোট পরিসরে ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমও শুরু করে দিয়েছেন মুশফিক।
তবে বড় কাজ এখনো শুরু হতে বাকি মুশফিকের। একটি বড় হাসপাতাল করতে চান। কাজ করতে চান শিক্ষা নিয়ে। কিছু কাজ তিনি ব্যক্তি উদ্যোগে বিচ্ছিন্নভাবে অনেক আগে থেকেই করে আসছেন। আর্থিক অনটনে পড়াশোনা করতে পারছেন না, এমন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। যদিও এ ধরনের সহায়তার কথা প্রকাশ্যে আনতে তাঁর বড় অনীহা। তবে মুশফিকের উপলব্ধি, একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর ভেতর কাজ করতে পারলে তাঁর মহতী উদ্যোগ আরও বেশি ফলপ্রসূ হবে। সে লক্ষ্যেই প্রতিষ্ঠা করতে চাইছেন ফাউন্ডেশন।
এ স্বপ্নের কথার ফাঁকে ফাঁকে চলে আসে ব্যক্তিগত জীবনও। মুশফিক শুধু দুর্দান্ত ব্যাটিংই করতে পারেন না, তাঁর রান্নার হাতও চমৎকার। ২২ গজের শিল্পী মুশি রন্ধনশিল্পেও দুর্দান্ত। রান্নাপর্বটা সাধারণত বিদেশে সফরে গেলেই বেশি হয়। ‘আগে নিজেই বাজার করে এনে রান্না করতে পারতাম। এখন খুব একটা যাওয়া হয় না। হোটেলের লোকজন এনে দিলে রান্না করি’—মুশির মুখে মিটিমিটি হাসি।
আরও কত হালকা-গুরুতর প্রসঙ্গ চলে আসে মুশফিকের এই আড্ডায়। চলে আসে তাঁর জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ক্রিকেটও। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের দলবদল, বিসিবির নির্বাচন, আইপিএল...। আইপিএল নিয়ে কথা উঠতেই অবধারিতভাবে চলে আসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আরব আমিরাতে আইপিএলের এই অংশে সেভাবে হাই স্কোরিং ম্যাচ দেখা যাচ্ছে না।
‘ওদের উইকেট আমাদের মতো হয়ে গেল নাকি?’—মুশফিকের প্রশ্ন। মিরপুরের মতো উইকেট হলে তো বাংলাদেশ খুশি হতেই পারে। ‘ব্যবহৃত উইকেট খেলা হলে বড় স্কোরের ম্যাচ হওয়া কঠিন। আর আইপিএলের পর একই মাঠে যেহেতু বিশ্বকাপ, সংক্ষিপ্ত সময়ে ভিন্ন উইকেট তৈরি করাও কঠিন। নিয়মিত শ্রীর (বাংলাদেশ দলের কম্পিউটার বিশ্লেষক, কাজ করছেন হায়দরাবাদ দলে) সঙ্গে কথা হচ্ছে। ও আমাকে সেটাই বলল’—মরুর দেশের উইকেট নিয়ে নিজের পর্যবেক্ষণ বলছিলেন মুশফিক।
নিউজিল্যান্ড সিরিজে রানখরায় ভুগেছিলেন। ছন্দে ফিরতে কদিন বিকেএসপিতে গিয়ে কাজ করেছেন গুরু নাজমুল আবেদীন ফাহিমের সঙ্গে। চট্টগ্রামে হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) দলের বিপক্ষে খেলে টানা দুটি ফিফটি করে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। অতীতে বড় মঞ্চে ভালো খেলার অভিজ্ঞতা, ছন্দে ফেরা—ফুরফুরে, সতেজ আর আত্মবিশ্বাসী মনোভাব নিয়েই আজ রাতে ওমানের উড়ান ধরবেন মুশফিক।
রওনা দেওয়ার আগে বিশ্বকাপে নিজেদের লক্ষ্যটা জানিয়ে গেলেন মুশফিক। বললেন, ‘আমরা দল হিসেবে গত কয়েকটা সিরিজ যেভাবে খেলেছি, এভাবে যদি খেলতে পারি, কেন নকআউট পর্বে (সেমিফাইনাল, ফাইনাল) খেলব না! অবশ্যই আমাদের সেরা চারে যাওয়ার সামর্থ্য আছে। তবে প্রথম রাউন্ড একেবারে সহজ নয়। ওমানে আমরা কখনো খেলিনি। যদিও আমাদের মতোই আবহাওয়া ওখানে। হয়তো একটু গরম বেশি। আমরা কত তাড়াতাড়ি কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারি, দেখার বিষয়। আর দ্বিতীয়ত, ছন্দটা যদি আমরা পেয়ে যাই, মনে রাখবেন টি-টোয়েন্টি সব সময়ই মোমেন্টামের খেলা।’
মুশফিকদের প্রথম কাজ হবে ‘মোমেন্টাম’টা দ্রুত ধরে ফেলা।
মুশফিকুর রহিমের এক মিনিটও দেরি নেই, অনুষ্ঠান শুরু হবে সাড়ে ৭টায়। চলে এলেন ঠিক সময়ে। ঢাকা শহরের যানজট পেরিয়ে ঠিক সময়ে যেকোনো অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়াটা সহজ কোনো কাজ নয়! কঠিন কাজটা করতে মুশফিকের অবশ্য খুব একটা অসুবিধা হয় না। তাঁর কাছে প্রতিশ্রুতি আর সময়ানুবর্তিতার গুরুত্বই আলাদা—সে হোক মাঠে কিংবা মাঠের বাইরে।
তেমনই এক প্রতিশ্রুতি রাখতে গত পরশু সন্ধ্যায় পাঁচ ভক্তকে নিয়ে মুশফিক নৈশভোজ করলেন ঢাকার এক পাঁচ তারা হোটেলে।
গত বছর মে মাসে আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের ১৫ বছর পূর্তিতে নিজের ফাউন্ডেশনের জন্য লোগোর নকশা আহ্বান করেছিলেন। মুশফিক জানিয়েছিলেন, প্রতিযোগিতায় বিজয়ী পাঁচ ভক্তকে নিয়ে ঢাকার কোনো একটি পাঁচ তারা হোটেলে বসবেন। কথাটা রাখতে তাঁকে প্রায় দেড় বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে।
মহামারি আর টানা খেলায় কিছুতেই সুযোগ হচ্ছিল না অনুষ্ঠানটা করার। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নিতে আজ রোববার রাতে বাংলাদেশ দল রওনা দিচ্ছে ওমানে। যাওয়ার আগে গত শুক্রবার ‘হাতের কাজ’গুলো শেষ করে গেলেন মুশফিক। তারই অংশ হিসেবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন। গত ডিসেম্বর থেকে মুশফিক অবশ্য সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে একটু দূরত্ব রেখে চলছিলেন। তবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে নিজেই দূরত্বটা কমিয়ে গেলেন।
খুবই সীমিত পরিসরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভক্তদের সঙ্গে অন্য রকম এক সন্ধ্যা কাটালেন মুশফিক। তারকা ব্যাটারকে হাতছোঁয়া দূরত্বে পেয়ে ভক্তদের আনন্দ-উচ্ছ্বাসও ছিল দেখার মতো। মুশফিক ভক্তদের যেমন পুরস্কার দিলেন, একইভাবে তিনিও কিছু উপহার পেলেন। নৈশভোজের টেবিলে বাংলাদেশ দলের তারকা ব্যাটার জানালেন কীভাবে বুনে চলেছেন তিনি স্বপ্নের জাল। স্বপ্ন তাঁর ফাউন্ডেশনকে ঘিরে। যেটি সামনে রেখে তিনি ভক্তদের কাছে লোগো আহ্বান করেছিলেন। ফাউন্ডেশনের লোগো চূড়ান্ত; নিবন্ধন, অফিসও ঠিক হয়েছে। কাজ চলছে এর ওয়েবসাইট নির্মাণের। এরই মধ্যে ছোট পরিসরে ফাউন্ডেশনের কার্যক্রমও শুরু করে দিয়েছেন মুশফিক।
তবে বড় কাজ এখনো শুরু হতে বাকি মুশফিকের। একটি বড় হাসপাতাল করতে চান। কাজ করতে চান শিক্ষা নিয়ে। কিছু কাজ তিনি ব্যক্তি উদ্যোগে বিচ্ছিন্নভাবে অনেক আগে থেকেই করে আসছেন। আর্থিক অনটনে পড়াশোনা করতে পারছেন না, এমন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। যদিও এ ধরনের সহায়তার কথা প্রকাশ্যে আনতে তাঁর বড় অনীহা। তবে মুশফিকের উপলব্ধি, একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর ভেতর কাজ করতে পারলে তাঁর মহতী উদ্যোগ আরও বেশি ফলপ্রসূ হবে। সে লক্ষ্যেই প্রতিষ্ঠা করতে চাইছেন ফাউন্ডেশন।
এ স্বপ্নের কথার ফাঁকে ফাঁকে চলে আসে ব্যক্তিগত জীবনও। মুশফিক শুধু দুর্দান্ত ব্যাটিংই করতে পারেন না, তাঁর রান্নার হাতও চমৎকার। ২২ গজের শিল্পী মুশি রন্ধনশিল্পেও দুর্দান্ত। রান্নাপর্বটা সাধারণত বিদেশে সফরে গেলেই বেশি হয়। ‘আগে নিজেই বাজার করে এনে রান্না করতে পারতাম। এখন খুব একটা যাওয়া হয় না। হোটেলের লোকজন এনে দিলে রান্না করি’—মুশির মুখে মিটিমিটি হাসি।
আরও কত হালকা-গুরুতর প্রসঙ্গ চলে আসে মুশফিকের এই আড্ডায়। চলে আসে তাঁর জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ক্রিকেটও। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের দলবদল, বিসিবির নির্বাচন, আইপিএল...। আইপিএল নিয়ে কথা উঠতেই অবধারিতভাবে চলে আসে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। আরব আমিরাতে আইপিএলের এই অংশে সেভাবে হাই স্কোরিং ম্যাচ দেখা যাচ্ছে না।
‘ওদের উইকেট আমাদের মতো হয়ে গেল নাকি?’—মুশফিকের প্রশ্ন। মিরপুরের মতো উইকেট হলে তো বাংলাদেশ খুশি হতেই পারে। ‘ব্যবহৃত উইকেট খেলা হলে বড় স্কোরের ম্যাচ হওয়া কঠিন। আর আইপিএলের পর একই মাঠে যেহেতু বিশ্বকাপ, সংক্ষিপ্ত সময়ে ভিন্ন উইকেট তৈরি করাও কঠিন। নিয়মিত শ্রীর (বাংলাদেশ দলের কম্পিউটার বিশ্লেষক, কাজ করছেন হায়দরাবাদ দলে) সঙ্গে কথা হচ্ছে। ও আমাকে সেটাই বলল’—মরুর দেশের উইকেট নিয়ে নিজের পর্যবেক্ষণ বলছিলেন মুশফিক।
নিউজিল্যান্ড সিরিজে রানখরায় ভুগেছিলেন। ছন্দে ফিরতে কদিন বিকেএসপিতে গিয়ে কাজ করেছেন গুরু নাজমুল আবেদীন ফাহিমের সঙ্গে। চট্টগ্রামে হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) দলের বিপক্ষে খেলে টানা দুটি ফিফটি করে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। অতীতে বড় মঞ্চে ভালো খেলার অভিজ্ঞতা, ছন্দে ফেরা—ফুরফুরে, সতেজ আর আত্মবিশ্বাসী মনোভাব নিয়েই আজ রাতে ওমানের উড়ান ধরবেন মুশফিক।
রওনা দেওয়ার আগে বিশ্বকাপে নিজেদের লক্ষ্যটা জানিয়ে গেলেন মুশফিক। বললেন, ‘আমরা দল হিসেবে গত কয়েকটা সিরিজ যেভাবে খেলেছি, এভাবে যদি খেলতে পারি, কেন নকআউট পর্বে (সেমিফাইনাল, ফাইনাল) খেলব না! অবশ্যই আমাদের সেরা চারে যাওয়ার সামর্থ্য আছে। তবে প্রথম রাউন্ড একেবারে সহজ নয়। ওমানে আমরা কখনো খেলিনি। যদিও আমাদের মতোই আবহাওয়া ওখানে। হয়তো একটু গরম বেশি। আমরা কত তাড়াতাড়ি কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারি, দেখার বিষয়। আর দ্বিতীয়ত, ছন্দটা যদি আমরা পেয়ে যাই, মনে রাখবেন টি-টোয়েন্টি সব সময়ই মোমেন্টামের খেলা।’
মুশফিকদের প্রথম কাজ হবে ‘মোমেন্টাম’টা দ্রুত ধরে ফেলা।
বাংলাদেশের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড। চোটের কারণে ১৫ সদস্যের দলে সুযোগ হয়নি অভিজ্ঞ জেসন হোল্ডারের। তবু নিজেদের মাঠে বিপজ্জনক পেস আক্রমণ নিয়েই বাংলাদেশকে মোকাবিলা করবে স্বাগতিকেরা।
১ ঘণ্টা আগেফিফার প্রথম প্রীতি ম্যাচ মালদ্বীপের কাছে ১-০ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ। আজ সন্ধ্যায় বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফিরতি দেখা হচ্ছে দল দুটির। জিততে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ। দলের মাঝমাঠের তারকা সোহেল রানার কণ্ঠে জয়েরই সুর, ‘প্রথম ম্যাচটা আমরা ভালো খেলেও জিততে পারিনি। অনেকগুলো আক্রমণ করেছি, কিন্তু গোল পাইনি। এই ম্য
১ ঘণ্টা আগেনভেম্বর চলে যাচ্ছে। কিন্তু রাজশাহীর অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম টেনিস কমপ্লেক্সে টুর্নামেন্ট আয়োজনের কোনো প্রস্তুতি নেই। বিদেশি খেলোয়াড়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নাকি ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। এখন টেনিস কমপ্লেক্সের দায়িত্বে থাকা আহ্বায়ক কমিটির লক্ষ্য শুধু নির্বাচন আয়োজন। টুর্নামেন্ট আয়োজনের মতো ‘বড়’ সিদ্ধান্ত তা
২ ঘণ্টা আগেকথায় আছে, শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। কিন্তু হাভিয়ের কাবরেরার ভাগ্যে সেই ভালো কিছু জুটবে কি না, কে জানে। আজ এ বছরের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে নামবে বাংলাদেশ। যেটা একদিক থেকে কোচ কাবরেরারও শেষ। কারণ, এই ম্যাচের হারজিতের ওপর নির্ভর করছে তাঁর থাকা না থাকা।
২ ঘণ্টা আগে