ক্রীড়া ডেস্ক
১২ বছর পর উপমহাদেশে হচ্ছে বিশ্বকাপ। নিজেদের পরিচিত কন্ডিশনে এবারের বিশ্বকাপে ভারত খেলছে দাপটের সঙ্গে। ভারতের দাপুটে পারফরম্যান্সের সামনে দাঁড়াতেই পারছে না কোনো প্রতিপক্ষই। এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টে ৮ ম্যাচ খেলে ৮ টিতেই জয় পেয়েছে ২০২৩ বিশ্বকাপের আয়োজক দল। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং-সব বিভাগে দুর্দান্ত রোহিত শর্মার ভারত। ছন্দে থাকা ভারতকেই অনেকে এবারের চ্যাম্পিয়ন দল মনে করছেন।
অপ্রতিরোধ্য ভারত পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ থেকেই গতকাল সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে। কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েছে ২৪৩ রানে। রোহিত, বিরাট কোহলি, মোহাম্মদ শামি, জসপ্রীত বুমরা, রবীন্দ্র জাদেজার মতো তারকারা আছেন বেশ ছন্দে। ৫৪৩ ও ৪৪২ রান করেছেন কোহলি ও রোহিত। আর ১৬,১৫ ও ১৪ উইকেট নিয়েছেন শামি, বুমরা ও জাদেজা। তবে ভারত যত ছন্দেই থাকুক, টুর্নামেন্টের সময় ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে দলটির ভক্ত সমর্থকদের মাথায় যেন বহু ক্লিশে এক প্রবাদই ঘুরপাক খাচ্ছে। সেটা হলো: ‘ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়’। যেখানে ২০১৫,২০১৯ টানা দুই বিশ্বকাপেই গ্রুপ পর্ব শেষ করেছিল শীর্ষে থেকে। তবে ফেবরিট হিসেবে বিশ্বকাপ খেলতে গেলেও ভারত নকআউট রাউন্ডে হোঁচট খেয়েছে।
২০১১ সালে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারতীয় দল। মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বাধীন ভারত ওয়ানডে বিশ্বকাপের শিরোপাখরা ঘুচিয়েছিল ২৮ বছর পর। বিশ্বকাপের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে ২০১৫ বিশ্বকাপ ভারতীয় দল খেলতে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে। সেবারও অধিনায়ক ছিলেন ধোনি। ধোনির অধীনে ভারত বেশ দাপটের সঙ্গে ক্রিকেট খেলছিল। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানকে ৭৬ রানে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল ভারত। অ্যাডিলেডে সেই ম্যাচে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করেন বিরাট কোহলি।
পাকিস্তানকে হারানোর অনুপ্রেরণা থেকেই ২০১৫ বিশ্বকাপে ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলতে থাকে ভারত। ৬ ম্যাচের ৬ টিতে জিতে ‘বি’ গ্রুপের শীর্ষে থেকে প্রথম পর্ব শেষ করেছিল ধোনির ভারত। যেখানে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) শিখর ধাওয়ানের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ভারত ১৩০ রানের জয় পেয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। যার মধ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে কিছুটা চাপে থাকলেও সেই চাপ ভালোভাবেই সামলেছিল ভারত। আর সংযুক্ত আরব আমিরাত, আয়ারল্যান্ড-এই দুটি দলকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিলেন ধোনি, বিরাট কোহলিরা। গ্রুপ পর্বের শীর্ষে থেকে ভারত এমসিজিতে কোয়ার্টার ফাইনালে প্রতিপক্ষ হিসেবে পেয়েছিল বাংলাদেশকে। তুমুল আলোচিত সেই কোয়ার্টারে বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়েছেন রোহিত শর্মা। ভারত সেই ম্যাচ জিতেছিল ১০৯ রানে। টানা সাত ম্যাচ জিতে ২০১৫ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ধোনির দল প্রতিপক্ষ হিসেবে পায় অস্ট্রেলিয়া। সিডনিতে সেমিতে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৯৫ রানে হেরে সেখানেই থেমে যায় ভারতের পথচলা। সেই বিশ্বকাপে ২ সেঞ্চুরি ও ১ ফিফটিতে ৪১২ রান করে ভারতের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক ছিলেন ধাওয়ান। ভারতের দুই পেসার উমেশ যাদব ও মোহাম্মদ শামি নিয়েছেন ১৮ ও ১৭ উইকেট।
২০১৫ থেকে ২০১৯-চার বছর পর বিশ্বকাপ হয়েছে ইংল্যান্ডের মাঠে। এবার ধোনি খেললেও ছিলেন খেলোয়াড় হিসেবে। ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে ভারতের অধিনায়ক ছিলেন কোহলি। কোহলির নেতৃত্বাধীন এই বিশ্বকাপে ছিল আরও দুর্দান্ত। এবারের বিশ্বকাপের সংস্করণ ছিল আলাদা। ১০ দলের টুর্নামেন্টে প্রথম রাউন্ডে প্রত্যেকে একে অপরের সঙ্গে খেলেছিল। এরপর সেখান থেকে সেরা চার দল নিয়ে হয়েছিল সেমিফাইনাল, তারপর ফাইনাল। প্রথম পর্বে ৮ ম্যাচ খেলে ভারত জিতেছিল ৭ ম্যাচ ও হেরেছে ১ ম্যাচ। সেই বিশ্বকাপে ৫ সেঞ্চুরি করে এক বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েন রোহিত। বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৬৪৮ রান করেন ভারতীয় এই ব্যাটার। প্রথমবার বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে বুমরা নিয়েছেন ১৮ উইকেট।
শুধু তাই নয়, গ্রুপ পর্বে ৮ ইনিংসের মধ্যে চারবারই ৩০০ পেরিয়েছিল কোহলির ভারত। গ্রুপ পর্বের শীর্ষে থাকা ভারত সেমিতে মুখোমুখি হয় নিউজিল্যান্ডের। ম্যানচেস্টারে বৃষ্টির কারণে দুই দিন ব্যাপী হওয়া সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ড প্রথম ইনিংসে করেছিল ২৩৯ রান। কিউইদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ২২১ রানে অলআউট হয়ে যায় ভারত। সেই ম্যাচে বিপাকে পড়া ভারতের হয়ে প্রাণপণে লড়েছিলেন জাদেজা ও ধোনি। যেখানে জাদেজার বিদায়ের পর ধোনি দুর্দান্ত এক রান আউটের শিকার হয়েছেন মার্টিন গাপটিলের। সেই ম্যাচই ধোনির আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ।
চার বছর পর ভারতে একই ফরম্যাটে হচ্ছে ১০ দলের বিশ্বকাপ। এখানে এরই মধ্যে শীর্ষে থেকে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে ভারত। ভারতের এবার প্রতিপক্ষ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান-এই তিন দলের। কেননা শীর্ষ দলের সঙ্গে চার নম্বর দল মুখোমুখি হবে সেমিফাইনালে। যেখানে চার নম্বর স্থানের জন্য লড়াই চলছে নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান এই তিন দলের। আফগানদের চার জয় এসেছে ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে। আফগানদের এখনো বাকি রয়েছে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২০ বছরের বিশ্বকাপ জুজু ভারত অবশ্য এবারই কাটিয়ে ফেলেছে। আর যদি পাকিস্তান মুখোমুখি হয় তাহলে ম্যাচ হবে কলকাতায়। যেখানে সেমিতে ওঠার আগেই বাবর আজমের দল কলকাতায় দুটি ম্যাচ খেলে ফেলবে। আর গ্রুপ পর্বে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বিপক্ষে হারের প্রতিশোধ নেওয়ার মানসিকতা নিয়েই যে সেমিতে পাকিস্তান খেলতে নামবে, তা তো বলার অপেক্ষা রাখে না। সবচেয়ে বড় কথা, পাকিস্তানের নামের সঙ্গে রয়েছে ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ তকমা।
১২ বছর পর উপমহাদেশে হচ্ছে বিশ্বকাপ। নিজেদের পরিচিত কন্ডিশনে এবারের বিশ্বকাপে ভারত খেলছে দাপটের সঙ্গে। ভারতের দাপুটে পারফরম্যান্সের সামনে দাঁড়াতেই পারছে না কোনো প্রতিপক্ষই। এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টে ৮ ম্যাচ খেলে ৮ টিতেই জয় পেয়েছে ২০২৩ বিশ্বকাপের আয়োজক দল। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং-সব বিভাগে দুর্দান্ত রোহিত শর্মার ভারত। ছন্দে থাকা ভারতকেই অনেকে এবারের চ্যাম্পিয়ন দল মনে করছেন।
অপ্রতিরোধ্য ভারত পয়েন্ট তালিকার শীর্ষ থেকেই গতকাল সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে। কলকাতার ইডেন গার্ডেনসে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েছে ২৪৩ রানে। রোহিত, বিরাট কোহলি, মোহাম্মদ শামি, জসপ্রীত বুমরা, রবীন্দ্র জাদেজার মতো তারকারা আছেন বেশ ছন্দে। ৫৪৩ ও ৪৪২ রান করেছেন কোহলি ও রোহিত। আর ১৬,১৫ ও ১৪ উইকেট নিয়েছেন শামি, বুমরা ও জাদেজা। তবে ভারত যত ছন্দেই থাকুক, টুর্নামেন্টের সময় ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে দলটির ভক্ত সমর্থকদের মাথায় যেন বহু ক্লিশে এক প্রবাদই ঘুরপাক খাচ্ছে। সেটা হলো: ‘ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটায়’। যেখানে ২০১৫,২০১৯ টানা দুই বিশ্বকাপেই গ্রুপ পর্ব শেষ করেছিল শীর্ষে থেকে। তবে ফেবরিট হিসেবে বিশ্বকাপ খেলতে গেলেও ভারত নকআউট রাউন্ডে হোঁচট খেয়েছে।
২০১১ সালে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়েতে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারতীয় দল। মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বাধীন ভারত ওয়ানডে বিশ্বকাপের শিরোপাখরা ঘুচিয়েছিল ২৮ বছর পর। বিশ্বকাপের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্যে ২০১৫ বিশ্বকাপ ভারতীয় দল খেলতে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডে। সেবারও অধিনায়ক ছিলেন ধোনি। ধোনির অধীনে ভারত বেশ দাপটের সঙ্গে ক্রিকেট খেলছিল। চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানকে ৭৬ রানে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল ভারত। অ্যাডিলেডে সেই ম্যাচে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করেন বিরাট কোহলি।
পাকিস্তানকে হারানোর অনুপ্রেরণা থেকেই ২০১৫ বিশ্বকাপে ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলতে থাকে ভারত। ৬ ম্যাচের ৬ টিতে জিতে ‘বি’ গ্রুপের শীর্ষে থেকে প্রথম পর্ব শেষ করেছিল ধোনির ভারত। যেখানে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) শিখর ধাওয়ানের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ভারত ১৩০ রানের জয় পেয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। যার মধ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে কিছুটা চাপে থাকলেও সেই চাপ ভালোভাবেই সামলেছিল ভারত। আর সংযুক্ত আরব আমিরাত, আয়ারল্যান্ড-এই দুটি দলকে রীতিমতো উড়িয়ে দিয়েছিলেন ধোনি, বিরাট কোহলিরা। গ্রুপ পর্বের শীর্ষে থেকে ভারত এমসিজিতে কোয়ার্টার ফাইনালে প্রতিপক্ষ হিসেবে পেয়েছিল বাংলাদেশকে। তুমুল আলোচিত সেই কোয়ার্টারে বিশ্বকাপ ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি পেয়েছেন রোহিত শর্মা। ভারত সেই ম্যাচ জিতেছিল ১০৯ রানে। টানা সাত ম্যাচ জিতে ২০১৫ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ধোনির দল প্রতিপক্ষ হিসেবে পায় অস্ট্রেলিয়া। সিডনিতে সেমিতে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৯৫ রানে হেরে সেখানেই থেমে যায় ভারতের পথচলা। সেই বিশ্বকাপে ২ সেঞ্চুরি ও ১ ফিফটিতে ৪১২ রান করে ভারতের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক ছিলেন ধাওয়ান। ভারতের দুই পেসার উমেশ যাদব ও মোহাম্মদ শামি নিয়েছেন ১৮ ও ১৭ উইকেট।
২০১৫ থেকে ২০১৯-চার বছর পর বিশ্বকাপ হয়েছে ইংল্যান্ডের মাঠে। এবার ধোনি খেললেও ছিলেন খেলোয়াড় হিসেবে। ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপে ভারতের অধিনায়ক ছিলেন কোহলি। কোহলির নেতৃত্বাধীন এই বিশ্বকাপে ছিল আরও দুর্দান্ত। এবারের বিশ্বকাপের সংস্করণ ছিল আলাদা। ১০ দলের টুর্নামেন্টে প্রথম রাউন্ডে প্রত্যেকে একে অপরের সঙ্গে খেলেছিল। এরপর সেখান থেকে সেরা চার দল নিয়ে হয়েছিল সেমিফাইনাল, তারপর ফাইনাল। প্রথম পর্বে ৮ ম্যাচ খেলে ভারত জিতেছিল ৭ ম্যাচ ও হেরেছে ১ ম্যাচ। সেই বিশ্বকাপে ৫ সেঞ্চুরি করে এক বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েন রোহিত। বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ৬৪৮ রান করেন ভারতীয় এই ব্যাটার। প্রথমবার বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে বুমরা নিয়েছেন ১৮ উইকেট।
শুধু তাই নয়, গ্রুপ পর্বে ৮ ইনিংসের মধ্যে চারবারই ৩০০ পেরিয়েছিল কোহলির ভারত। গ্রুপ পর্বের শীর্ষে থাকা ভারত সেমিতে মুখোমুখি হয় নিউজিল্যান্ডের। ম্যানচেস্টারে বৃষ্টির কারণে দুই দিন ব্যাপী হওয়া সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ড প্রথম ইনিংসে করেছিল ২৩৯ রান। কিউইদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ২২১ রানে অলআউট হয়ে যায় ভারত। সেই ম্যাচে বিপাকে পড়া ভারতের হয়ে প্রাণপণে লড়েছিলেন জাদেজা ও ধোনি। যেখানে জাদেজার বিদায়ের পর ধোনি দুর্দান্ত এক রান আউটের শিকার হয়েছেন মার্টিন গাপটিলের। সেই ম্যাচই ধোনির আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ।
চার বছর পর ভারতে একই ফরম্যাটে হচ্ছে ১০ দলের বিশ্বকাপ। এখানে এরই মধ্যে শীর্ষে থেকে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে ভারত। ভারতের এবার প্রতিপক্ষ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান-এই তিন দলের। কেননা শীর্ষ দলের সঙ্গে চার নম্বর দল মুখোমুখি হবে সেমিফাইনালে। যেখানে চার নম্বর স্থানের জন্য লড়াই চলছে নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান এই তিন দলের। আফগানদের চার জয় এসেছে ইংল্যান্ড, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে। আফগানদের এখনো বাকি রয়েছে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ২০ বছরের বিশ্বকাপ জুজু ভারত অবশ্য এবারই কাটিয়ে ফেলেছে। আর যদি পাকিস্তান মুখোমুখি হয় তাহলে ম্যাচ হবে কলকাতায়। যেখানে সেমিতে ওঠার আগেই বাবর আজমের দল কলকাতায় দুটি ম্যাচ খেলে ফেলবে। আর গ্রুপ পর্বে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারতের বিপক্ষে হারের প্রতিশোধ নেওয়ার মানসিকতা নিয়েই যে সেমিতে পাকিস্তান খেলতে নামবে, তা তো বলার অপেক্ষা রাখে না। সবচেয়ে বড় কথা, পাকিস্তানের নামের সঙ্গে রয়েছে ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ তকমা।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
২ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
২ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩ ঘণ্টা আগে