ক্রীড়া ডেস্ক
শুধু জয়ই নয়, বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে নজর রাখতে হচ্ছে নেট রানরেটের দিকেও। সেটাই যেন উজ্জীবিত করেছে বাংলাদেশের যুবাদের। বেনোনিতে আজ দুর্দান্ত বোলিং, ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের সামনে বেশ অসহায় লাগছিল পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে। বোলিংয়ে অর্ধেক কাজ সেরে রাখা বাংলাদেশের এখন বাকি পথ পাড়ি দেওয়ার দায়িত্ব ব্যাটারদের।
রহনত দৌল্লাহ বর্ষণ-শেখ পারভেজ জীবনদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে আজ পাকিস্তান খেলতে পারেনি পুরো ৫০ ওভারও। ৪০.৪ ওভারে পাকিস্তান অলআউট হয়েছে ১৫৫ রানে। ক্রিকেট ভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফোতে জানা গেছে, সেমিতে যেতে হলে বাংলাদেশকে জিততে হবে ৩৮.১ ওভারে। তাতেই পাকিস্তানের নেট রানরেটকে টপকাতে পারবে বাংলাদেশ। কেননা বাংলাদেশ জিতলে দুটি দলেরই পয়েন্ট তখন হবে ৬। যেখানে পাকিস্তানের বর্তমানে নেট রানরেট: +১.০৬৪ ও বাংলাদেশের নেট রানরেট: +০.৩৪৮।
টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অধিনায়ক মাহফুজুর রহমান রাব্বি। বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে শুরু থেকেই রানের জন্য ধুঁকতে থাকে পাকিস্তান। প্রথম ৪ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬ রান। পঞ্চম ওভারে প্রথম বাউন্ডারির দেখা পায় পাকিস্তান। পঞ্চম ওভারের তৃতীয় বলে ইকবাল হোসেন ইমনকে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে চার মেরে প্রথম বাউন্ডারি মারেন শামিল হুসেইন। এরপর ষষ্ঠ থেকে অষ্টম—তিন ওভারেই চার মেরেছে পাকিস্তান। যার মধ্যে সপ্তম ওভারে ইকবাল হোসেন ইমনকে দুই চার মারেন পাকিস্তানি ওপেনার শামিল। দলীয় ৩৭ রানে ভেঙে যায় পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি। নবম ওভারের চতুর্থ বলে শামিলকে বোল্ড করেন রহনত দৌল্লাহ বর্ষণ।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর ব্যাটিংয়ে নামেন আজান আওয়াইস। তিন নম্বরে নামা আওয়াইসের উইকেটও তুলে নেন বর্ষণ। ১১তম ওভারের চতুর্থ বলে বর্ষণের অসাধারণ এক বাউন্সারে বিভ্রান্ত হয়ে ব্যাটে লেগে যায় আওয়াইসের। আউটসাইড এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক আশিকুর রহমান শিবলি। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন পাকিস্তানি অধিনায়ক সাদ বাইগ। তিনিও আউট হয়েছেন রান আউটের ফাঁদে কাটা পড়ে। ১৭ তম ওভারের শেষ বলে বর্ষণকে পয়েন্টে ঠেলে সিঙ্গেল নিতে যান শাহজাইব খান। পয়েন্ট থেকে স্ট্রাইক প্রান্তে আরিফুল ইসলামের দুর্দান্ত থ্রোতে রানআউট হয়েছেন বাইগ। তাতে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ১৭ ওভারে ৩ উইকেটে ৬৬ রান।
৩ উইকেট হারিয়ে ফেলা পাকিস্তানের পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন আহমাদ হাসান। ওপেনার শাহজাইব খানের সঙ্গে চতুর্থ উইকেট জুটিতে হাসান খেলেন ৪০ বল। তবে এই জুটি যোগ করতে পেরেছে মাত্র ১০ রান। ২৪ তম ওভারের চতুর্থ বলে শেখ পারভেজ জীবনের বল কাট করতে যান শাহজাইব। ক্যাচ ধরেছেন শিবলি। ৬৭ বলে ৩ চারে ২৬ রান করেন শাহজাইব। শাহজাইবের সঙ্গী হাসানও দ্রুত বিদায় নিয়েছেন। ২৬ তম ওভারের শেষ বলে বর্ষণকে পুল করতে যান হাসান। টপ এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেছেন শিবলি।
জীবন-বর্ষণ-জীবন, এভাবে পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশের বোলাররা উইকেট নিতে থাকেন পাকিস্তানের। ২৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে হারুন আরশাদ সুইপ করেছেন জীবনকে। লং অন থেকে দৌড়ে এসে ডাইভ দিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন আহরার আমিন। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ২৬.২ ওভারে ৬ উইকেটে ৮৯ রান। এরপর সপ্তম উইকেটে আলি আসফান্দ ও আরাফাত মিনহাজ গড়েন ৫৭ বলে ৪৩ রানের জুটি। আসফান্দকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন জীবন। এখান থেকেই পাকিস্তানের ইনিংসের ভাঙনের শুরু। ২৩ রানে শেষ ৪ উইকেট হারায় পাকিস্তানিরা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৪ রান করেন মিনহাজ।বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪টি করে উইকেট নিয়েছেন বর্ষণ ও জীবন।
শুধু জয়ই নয়, বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে নজর রাখতে হচ্ছে নেট রানরেটের দিকেও। সেটাই যেন উজ্জীবিত করেছে বাংলাদেশের যুবাদের। বেনোনিতে আজ দুর্দান্ত বোলিং, ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের সামনে বেশ অসহায় লাগছিল পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে। বোলিংয়ে অর্ধেক কাজ সেরে রাখা বাংলাদেশের এখন বাকি পথ পাড়ি দেওয়ার দায়িত্ব ব্যাটারদের।
রহনত দৌল্লাহ বর্ষণ-শেখ পারভেজ জীবনদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে আজ পাকিস্তান খেলতে পারেনি পুরো ৫০ ওভারও। ৪০.৪ ওভারে পাকিস্তান অলআউট হয়েছে ১৫৫ রানে। ক্রিকেট ভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফোতে জানা গেছে, সেমিতে যেতে হলে বাংলাদেশকে জিততে হবে ৩৮.১ ওভারে। তাতেই পাকিস্তানের নেট রানরেটকে টপকাতে পারবে বাংলাদেশ। কেননা বাংলাদেশ জিতলে দুটি দলেরই পয়েন্ট তখন হবে ৬। যেখানে পাকিস্তানের বর্তমানে নেট রানরেট: +১.০৬৪ ও বাংলাদেশের নেট রানরেট: +০.৩৪৮।
টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অধিনায়ক মাহফুজুর রহমান রাব্বি। বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে শুরু থেকেই রানের জন্য ধুঁকতে থাকে পাকিস্তান। প্রথম ৪ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৬ রান। পঞ্চম ওভারে প্রথম বাউন্ডারির দেখা পায় পাকিস্তান। পঞ্চম ওভারের তৃতীয় বলে ইকবাল হোসেন ইমনকে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগ দিয়ে চার মেরে প্রথম বাউন্ডারি মারেন শামিল হুসেইন। এরপর ষষ্ঠ থেকে অষ্টম—তিন ওভারেই চার মেরেছে পাকিস্তান। যার মধ্যে সপ্তম ওভারে ইকবাল হোসেন ইমনকে দুই চার মারেন পাকিস্তানি ওপেনার শামিল। দলীয় ৩৭ রানে ভেঙে যায় পাকিস্তানের উদ্বোধনী জুটি। নবম ওভারের চতুর্থ বলে শামিলকে বোল্ড করেন রহনত দৌল্লাহ বর্ষণ।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর ব্যাটিংয়ে নামেন আজান আওয়াইস। তিন নম্বরে নামা আওয়াইসের উইকেটও তুলে নেন বর্ষণ। ১১তম ওভারের চতুর্থ বলে বর্ষণের অসাধারণ এক বাউন্সারে বিভ্রান্ত হয়ে ব্যাটে লেগে যায় আওয়াইসের। আউটসাইড এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক আশিকুর রহমান শিবলি। এরপর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন পাকিস্তানি অধিনায়ক সাদ বাইগ। তিনিও আউট হয়েছেন রান আউটের ফাঁদে কাটা পড়ে। ১৭ তম ওভারের শেষ বলে বর্ষণকে পয়েন্টে ঠেলে সিঙ্গেল নিতে যান শাহজাইব খান। পয়েন্ট থেকে স্ট্রাইক প্রান্তে আরিফুল ইসলামের দুর্দান্ত থ্রোতে রানআউট হয়েছেন বাইগ। তাতে পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ১৭ ওভারে ৩ উইকেটে ৬৬ রান।
৩ উইকেট হারিয়ে ফেলা পাকিস্তানের পাঁচ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন আহমাদ হাসান। ওপেনার শাহজাইব খানের সঙ্গে চতুর্থ উইকেট জুটিতে হাসান খেলেন ৪০ বল। তবে এই জুটি যোগ করতে পেরেছে মাত্র ১০ রান। ২৪ তম ওভারের চতুর্থ বলে শেখ পারভেজ জীবনের বল কাট করতে যান শাহজাইব। ক্যাচ ধরেছেন শিবলি। ৬৭ বলে ৩ চারে ২৬ রান করেন শাহজাইব। শাহজাইবের সঙ্গী হাসানও দ্রুত বিদায় নিয়েছেন। ২৬ তম ওভারের শেষ বলে বর্ষণকে পুল করতে যান হাসান। টপ এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেছেন শিবলি।
জীবন-বর্ষণ-জীবন, এভাবে পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশের বোলাররা উইকেট নিতে থাকেন পাকিস্তানের। ২৭তম ওভারের দ্বিতীয় বলে হারুন আরশাদ সুইপ করেছেন জীবনকে। লং অন থেকে দৌড়ে এসে ডাইভ দিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন আহরার আমিন। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানো পাকিস্তানের স্কোর হয়ে যায় ২৬.২ ওভারে ৬ উইকেটে ৮৯ রান। এরপর সপ্তম উইকেটে আলি আসফান্দ ও আরাফাত মিনহাজ গড়েন ৫৭ বলে ৪৩ রানের জুটি। আসফান্দকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন জীবন। এখান থেকেই পাকিস্তানের ইনিংসের ভাঙনের শুরু। ২৩ রানে শেষ ৪ উইকেট হারায় পাকিস্তানিরা। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৪ রান করেন মিনহাজ।বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪টি করে উইকেট নিয়েছেন বর্ষণ ও জীবন।
ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই টেস্টের অধিনায়কত্ব ছেড়েছিলেন টিম সাউদি। নতুন অধিনায়ক টম লাথামের নেতৃত্বে ভারতকে পরে টেস্ট সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করে নিউজিল্যান্ড। ভারত সিরিজ শেষের প্রায় দুই সপ্তাহ পর অবসরের খবরটা জানিয়েই দিলেন সাউদি।
১ few সেকেন্ড আগেবার্বাডোজে ২৯ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর উড়ছে ভারত। জিম্বাবুয়ে, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ-টানা তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ ভারত জিতেছে। ভারতের সামনে এবার টানা চারটি সিরিজ জয়ের সুযোগ।
১ ঘণ্টা আগেসার্চ কমিটির দেওয়া প্রতিবেদন যাচাই-বাছাই করে গতকাল ৯টি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি গঠন করে দিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। রাত সাড়ে নয়টার পর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এমনটা জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেখেলার মাঠে হট্টগোলের ঘটনা খুবই পরিচিত দৃশ্য এখন। বিশ্বকাপ, কোপা আমেরিকা, ইউরোর মতো মেজর ইভেন্টে দর্শকদের মধ্যে মারাত্মক হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। উয়েফা নেশনস লিগের ম্যাচেও লেগেছে তার ছোঁয়া। গত রাতে ফ্রান্স-ইসরায়েল ম্যাচে ঘটে গেছে তুলকালাম কাণ্ড।
২ ঘণ্টা আগে