ক্রীড়া ডেস্ক
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারের পঞ্চম বল। আনরিখ নর্তিয়ের করা সোজা বলটায় পেছনে ক্যাচ দিয়েছিলেন ক্যারিবীয় ওপেনার লেন্ডন সিমন্স। কোমর সমান উচ্চতায় আসা ক্যাচটা যেকোনো উইকেটরক্ষকের জন্যই ‘দুধভাত’ হওয়ার কথা। কিন্তু প্রোটিয়া উইকেটরক্ষক হেনরিখ ক্লাসেন কিনা সেই ক্যাচটাই দিলেন ফেলে!
পাওয়ার প্লেতে প্রতিপক্ষ ওপেনারের ক্যাচ ফেলা যেকোনো দলের জন্যই হতে পারে বিপদের কারণ। কিন্তু ম্যাচ শেষে মনে হচ্ছে ক্লাসেনের ফেলে দেওয়া ক্যাচটাই ‘শাপেবর’ হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য। একবার জীবন পেয়ে এমন এক ইনিংসই খেলেছেন সিমন্স যা পরে হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হারের কারণ।
যখন জীবন পেয়েছিলেন, সিমন্সের রান তখন ছিল ১৩ বলে ৪। ক্যারিবীয় ব্যাটসম্যান পরে আরও ২২ বল খেলেছেন। সব মিলিয়ে ৩৫ বল খেলে রান করেছেন মাত্র ১৬। অর্থাৎ, একেকটি রান করতে বল খেলেছেন দুইটিরও বেশি। এর চেয়েও বড় বিষয় ইনিংসে ছিল না একটিও বাউন্ডারি। আর তাতেই হয়ে গেছে ভুলে যাওয়ার মতো রেকর্ড!
কমপক্ষে ৩০ বা এর চেয়ে বেশি বল খেলেছেন কিন্তু একটিও বাউন্ডারি হাঁকাতে পারেননি ব্যাটার; সিমন্সের আগে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এমন ইনিংস ছিল মাত্র দুটি। ২০০৭ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গ্রুপপর্বের ম্যাচে ৩৫ বল খেলে মাত্র ১৪ রান করেছিলেন বাংলাদেশের অলোক কাপালি। একই আসরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩১ বলে কোনো বাউন্ডারি ছাড়া ১৪ রান করেছিলেন স্কটল্যান্ডের মাজিদ হক। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে কাপালিই খেলেছেন সবচেয়ে ধীর গতির ইনিংস।
কোনো বাউন্ডারি ছাড়া ৩০ বলের বেশি খেলার কীর্তি আছে এবারের বিশ্বকাপেও। প্রথম রাউন্ডে ওমানের বিপক্ষে ৩৫ বল খেলে ২৬ রানে অপরাজিত ছিলেন স্কটল্যান্ডের ম্যাথু ক্রস। বাউন্ডারি না পেলেও রানের গতিটা মোটামুটি সচল রাখতে পেরেছিলেন বলেই কাপালি, মাজিদ ও সিমন্সের কাতারে পড়তে হয়নি ক্রসকে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারের পঞ্চম বল। আনরিখ নর্তিয়ের করা সোজা বলটায় পেছনে ক্যাচ দিয়েছিলেন ক্যারিবীয় ওপেনার লেন্ডন সিমন্স। কোমর সমান উচ্চতায় আসা ক্যাচটা যেকোনো উইকেটরক্ষকের জন্যই ‘দুধভাত’ হওয়ার কথা। কিন্তু প্রোটিয়া উইকেটরক্ষক হেনরিখ ক্লাসেন কিনা সেই ক্যাচটাই দিলেন ফেলে!
পাওয়ার প্লেতে প্রতিপক্ষ ওপেনারের ক্যাচ ফেলা যেকোনো দলের জন্যই হতে পারে বিপদের কারণ। কিন্তু ম্যাচ শেষে মনে হচ্ছে ক্লাসেনের ফেলে দেওয়া ক্যাচটাই ‘শাপেবর’ হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য। একবার জীবন পেয়ে এমন এক ইনিংসই খেলেছেন সিমন্স যা পরে হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হারের কারণ।
যখন জীবন পেয়েছিলেন, সিমন্সের রান তখন ছিল ১৩ বলে ৪। ক্যারিবীয় ব্যাটসম্যান পরে আরও ২২ বল খেলেছেন। সব মিলিয়ে ৩৫ বল খেলে রান করেছেন মাত্র ১৬। অর্থাৎ, একেকটি রান করতে বল খেলেছেন দুইটিরও বেশি। এর চেয়েও বড় বিষয় ইনিংসে ছিল না একটিও বাউন্ডারি। আর তাতেই হয়ে গেছে ভুলে যাওয়ার মতো রেকর্ড!
কমপক্ষে ৩০ বা এর চেয়ে বেশি বল খেলেছেন কিন্তু একটিও বাউন্ডারি হাঁকাতে পারেননি ব্যাটার; সিমন্সের আগে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এমন ইনিংস ছিল মাত্র দুটি। ২০০৭ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গ্রুপপর্বের ম্যাচে ৩৫ বল খেলে মাত্র ১৪ রান করেছিলেন বাংলাদেশের অলোক কাপালি। একই আসরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩১ বলে কোনো বাউন্ডারি ছাড়া ১৪ রান করেছিলেন স্কটল্যান্ডের মাজিদ হক। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে কাপালিই খেলেছেন সবচেয়ে ধীর গতির ইনিংস।
কোনো বাউন্ডারি ছাড়া ৩০ বলের বেশি খেলার কীর্তি আছে এবারের বিশ্বকাপেও। প্রথম রাউন্ডে ওমানের বিপক্ষে ৩৫ বল খেলে ২৬ রানে অপরাজিত ছিলেন স্কটল্যান্ডের ম্যাথু ক্রস। বাউন্ডারি না পেলেও রানের গতিটা মোটামুটি সচল রাখতে পেরেছিলেন বলেই কাপালি, মাজিদ ও সিমন্সের কাতারে পড়তে হয়নি ক্রসকে।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
২ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৩ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩ ঘণ্টা আগে