ক্রীড়া ডেস্ক
পাকিস্তানকে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাইয়ের অনুপ্রেরণা নিয়েই এবার ভারত সফরে যায় বাংলাদেশ। তবে ভারতকে প্রথম টেস্টে হারানো দূরে থাক, ন্যূনতম প্রতিদ্বন্দ্বিতাটুকু করতে পারেনি বাংলাদেশ। পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার বাসিত আলী ভারত সফরে থাকা বাংলাদেশের রোগ ধরতে পেরেছেন।
ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলে পাকিস্তানকে আট ম্যাচে বাংলাদেশ হারালেও টেস্টে ২০২৪-এর আগে কখনো হারাতে পারেনি। নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ এবার রাওয়ালপিন্ডিতে ‘ডেডলক’ তো ভেঙেছেই, দুটি টেস্ট জিতেছে দাপটের সঙ্গে। ভারত সিরিজের আগে এর চেয়ে অনুপ্রেরণা আর কী হতে পারত বাংলাদেশের জন্য! এমনকি পাকিস্তান সফরের দল থেকে ভারতে টেস্ট সিরিজের দলে বাংলাদেশ কেবল এক পরিবর্তন এনেছে। শরীফুল ইসলামের বদলে ভারত সিরিজের দলে এসেছেন জাকের আলী অনিক।
চেন্নাইয়ের চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে প্রথম টেস্টে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশ শুরুটা ভালো করেছিল। বাংলাদেশের বোলারদের তোপে ১৪৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল ভারত। সেই বিপদের মুখ থেকে ঘরের ছেলে রবিচন্দ্রন অশ্বিনের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় স্বাগতিকেরা। চার দিনে শেষ হওয়া টেস্টে ভারত জিতে যায় ২৮০ রানে। বাংলাদেশের পারফরম্যান্স নিয়ে বাসিত নিজের ইউটিউব চ্যানেলে বলেন, ‘আমরা পার্থক্যটা জানতে পেরেছি। (ভারতের বিপক্ষে খেলা) এই বাংলাদেশ খেলেছে পাকিস্তানের বিপক্ষে। তখন মনে হয়েছিল যে পাকিস্তান সব দিক থেকে পিছিয়ে। এটা সেই বাংলাদেশ, যারা ধবলধোলাই করেছে পাকিস্তানকে। পার্থক্যটা আসলে মনোভাব, চিন্তা আর মানে।’
ভারতের ২৮০ রানের জয়ই বলে দিচ্ছে ব্যাটিং, বোলিংয়ে কতটা প্রভাব বিস্তার করে তারা খেলেছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। বাংলাদেশ যে ২০ উইকেট হারিয়েছে, সেখানে ভারতের দুই স্পিনার রবীন্দ্র জাদেজা ও অশ্বিন মিলে নিয়েছেন ১১ উইকেট। স্বাগতিক দলের পেসাররা নিয়েছেন ৯ উইকেট। যেখানে জসপ্রীত বুমরা নিয়েছেন ৫ উইকেট। দুটি করে উইকেট নেন আকাশ দীপ ও মোহাম্মদ সিরাজ। ভারতীয় পেসারদের প্রশংসায় ভাসিয়ে বাসিত বলেন, ‘এই ভারতীয় বোলাররা অনেক বেশি প্রভাবশালী। ওয়াসিম আকরাম, শোয়েব আখতার, ওয়াকার ইউনিসদের সঙ্গে তুলনা করার মতো। যেখানে বর্তমানে মোহাম্মদ শামি খেলছে না।’
২৭ সেপ্টেম্বর কানপুরে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিতীয় টেস্ট। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের জন্যও ভারত একই দল ঘোষণা করেছে। সে ক্ষেত্রে হয়তো একাদশে ঘোষণা আসতে পারে। কারণ কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামের পিচ ঐতিহ্যগতভাবে স্পিনবান্ধব। সে ক্ষেত্রে দ্বিতীয় টেস্টের একাদশে জাদেজা-অশ্বিনের সঙ্গে একাদশে কুলদীপ-অক্ষরের যেকোনো একজনকে দেখা যেতে পারে। তাতে আকাশ দীপের বাদ পড়ার সম্ভাবনা বেশি।
পাকিস্তানকে টেস্ট সিরিজে ধবলধোলাইয়ের অনুপ্রেরণা নিয়েই এবার ভারত সফরে যায় বাংলাদেশ। তবে ভারতকে প্রথম টেস্টে হারানো দূরে থাক, ন্যূনতম প্রতিদ্বন্দ্বিতাটুকু করতে পারেনি বাংলাদেশ। পাকিস্তানের সাবেক ক্রিকেটার বাসিত আলী ভারত সফরে থাকা বাংলাদেশের রোগ ধরতে পেরেছেন।
ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলে পাকিস্তানকে আট ম্যাচে বাংলাদেশ হারালেও টেস্টে ২০২৪-এর আগে কখনো হারাতে পারেনি। নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ এবার রাওয়ালপিন্ডিতে ‘ডেডলক’ তো ভেঙেছেই, দুটি টেস্ট জিতেছে দাপটের সঙ্গে। ভারত সিরিজের আগে এর চেয়ে অনুপ্রেরণা আর কী হতে পারত বাংলাদেশের জন্য! এমনকি পাকিস্তান সফরের দল থেকে ভারতে টেস্ট সিরিজের দলে বাংলাদেশ কেবল এক পরিবর্তন এনেছে। শরীফুল ইসলামের বদলে ভারত সিরিজের দলে এসেছেন জাকের আলী অনিক।
চেন্নাইয়ের চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে প্রথম টেস্টে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশ শুরুটা ভালো করেছিল। বাংলাদেশের বোলারদের তোপে ১৪৪ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল ভারত। সেই বিপদের মুখ থেকে ঘরের ছেলে রবিচন্দ্রন অশ্বিনের দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় স্বাগতিকেরা। চার দিনে শেষ হওয়া টেস্টে ভারত জিতে যায় ২৮০ রানে। বাংলাদেশের পারফরম্যান্স নিয়ে বাসিত নিজের ইউটিউব চ্যানেলে বলেন, ‘আমরা পার্থক্যটা জানতে পেরেছি। (ভারতের বিপক্ষে খেলা) এই বাংলাদেশ খেলেছে পাকিস্তানের বিপক্ষে। তখন মনে হয়েছিল যে পাকিস্তান সব দিক থেকে পিছিয়ে। এটা সেই বাংলাদেশ, যারা ধবলধোলাই করেছে পাকিস্তানকে। পার্থক্যটা আসলে মনোভাব, চিন্তা আর মানে।’
ভারতের ২৮০ রানের জয়ই বলে দিচ্ছে ব্যাটিং, বোলিংয়ে কতটা প্রভাব বিস্তার করে তারা খেলেছে বাংলাদেশের বিপক্ষে। বাংলাদেশ যে ২০ উইকেট হারিয়েছে, সেখানে ভারতের দুই স্পিনার রবীন্দ্র জাদেজা ও অশ্বিন মিলে নিয়েছেন ১১ উইকেট। স্বাগতিক দলের পেসাররা নিয়েছেন ৯ উইকেট। যেখানে জসপ্রীত বুমরা নিয়েছেন ৫ উইকেট। দুটি করে উইকেট নেন আকাশ দীপ ও মোহাম্মদ সিরাজ। ভারতীয় পেসারদের প্রশংসায় ভাসিয়ে বাসিত বলেন, ‘এই ভারতীয় বোলাররা অনেক বেশি প্রভাবশালী। ওয়াসিম আকরাম, শোয়েব আখতার, ওয়াকার ইউনিসদের সঙ্গে তুলনা করার মতো। যেখানে বর্তমানে মোহাম্মদ শামি খেলছে না।’
২৭ সেপ্টেম্বর কানপুরে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিতীয় টেস্ট। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের জন্যও ভারত একই দল ঘোষণা করেছে। সে ক্ষেত্রে হয়তো একাদশে ঘোষণা আসতে পারে। কারণ কানপুরের গ্রিন পার্ক স্টেডিয়ামের পিচ ঐতিহ্যগতভাবে স্পিনবান্ধব। সে ক্ষেত্রে দ্বিতীয় টেস্টের একাদশে জাদেজা-অশ্বিনের সঙ্গে একাদশে কুলদীপ-অক্ষরের যেকোনো একজনকে দেখা যেতে পারে। তাতে আকাশ দীপের বাদ পড়ার সম্ভাবনা বেশি।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
২ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৩ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩ ঘণ্টা আগে