নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় সারির দল পাঠানোয় ১২০-১৩০ রানের ‘মামুলি’ সংগ্রহ গড়েই পার পেয়ে গেছে বাংলাদেশ। তবে পাকিস্তান সে পথে হাঁটেনি। ঢাকায় সম্ভাব্য সেরা দলটাই পাঠিয়েছে তারা।
মিরপুর শেরেবাংলার নিচু-মন্থর উইকেটও এবার তাই যথেষ্ট হলো না বাংলাদেশের। বিশ্বকাপ ব্যর্থতার রেশ জারি রেখে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে ৪ উইকেটে হেরেছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। স্বাগতিকদের দেওয়া ১২৮ রানের লক্ষ্যটা ৪ বল বাকি রেখে টপকে গেছে সফরকারীরা।
যদিও ২৪ রানে ৪ উইকেট তুলে নিয়ে জয়ের আশা জাগিয়েছিল বাংলাদেশ। এরপর ফখর জামান-খুশদিল শাহ-শাদাব খানরা দাঁড়িয়ে গেলে হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় রাসেল ডমিঙ্গোর শিষ্যদের। দীর্ঘ দিন পর গ্যালারিতে বসে খেলা দেখার সুযোগ পাওয়া সমর্থকদের ফিরতে হয় হতাশা নিয়ে।
তবে হার ছাপিয়ে ফের আলোচনায় মাহমুদউল্লাহর নেতৃত্ব। ২০ মাস পর দলে ফিরে মাত্র দুটি বল করতে পেরেছেন আমিনুল ইসলাম বিপ্লব। দিনের পর দিন লেগ স্পিনারকে দলে না রাখা নিয়ে যখন এত প্রশ্ন, তখন বিপ্লবকে ফিরিয়েও কেন শেষ ওভারে বোলিংয়ে আনা হলো?
ম্যাচ শেষে এ প্রশ্নের জবাবে মাহমুদউল্লাহ যুক্তি দাঁড় করলেন তাঁর মতো করে, ‘ওকে (বিপ্লবকে) শেষ দিকে বোলিংয়ে আনার পরিকল্পনা ছিল। তবে এতটা দেরিতে নয়। আসলে মাঝের ওভারগুলোতে পাকিস্তানের দুই লেফটি (ফখর ও খুশদিল) ক্রিজে থাকায় ওকে সে সময় আনা হয়নি।’
মাহমুদউল্লাহর এই খোঁড়া যুক্তি যেন সমর্থকদের মেজাজ ঠান্ডা করতে! আসলে লেগ স্পিনার খেলানোর দাবি মেটাতেই বিপ্লবকে নিয়ে ম্যানেজমেন্টের এই তামাশা। বিশ্বের সব দল যখন লেগিদের দিয়ে সাফল্য কুড়িয়ে নিচ্ছে, অধিনায়কেরা তাঁদের ‘ট্রাম্প কার্ড’ হিসেবে ব্যবহার করছে; বাংলাদেশ তখনো হাঁটছে উল্টো পথে।
বাংলাদেশ ম্যানেজমেন্ট যে প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের নিয়ে কোনো ‘হোমওয়ার্ক’ করে না, সেটিরও জ্বলজ্বলে প্রমাণ ফুটে উঠেছে এই ম্যাচে। পাকিস্তানের যে দুই বাঁহাতিকে নিয়ে মাহমুদউল্লাহর এত ভয়, লিগ স্পিনারদের বিপক্ষে সেই ফখর-খুশদিল পরিসংখ্যানটা একবার দেখুন। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে নয়বার ফখর আউট হয়েছেন লেগ স্পিনারের বলে। সর্বশেষ ৪ ইনিংসের দুটিতেই তাঁর ঘাতক লেগ স্পিনার। আর খুশদিল তাঁর ছোট্ট ক্যারিয়ারে নিউজিল্যান্ড সফরে ৩ ইনিংসের দুটিতেই আউট হয়েছেন লেগ স্পিনার ইশ সোধির বলে।
অথচ বাংলাদেশের ইনিংসে মিডল অর্ডারে বাঁহাতি আফিফ হোসেন ব্যাট করলেও লেগ স্পিনার শাদাব খানকে বোলিংয়ে আনতে একটুও কার্পণ্য করেননি পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজম। আস্থার প্রতিদানও দিয়েছেন শাদাব। ৪ ওভারে দিয়েছেন মাত্র ২০ রান, আউট করেছেন বাঁহাতি আফিফকেই!
প্রতিপক্ষকে দেখেও যদি না শেখে বাংলাদেশ, তাহলে আর শিখবে কীভাবে?
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় সারির দল পাঠানোয় ১২০-১৩০ রানের ‘মামুলি’ সংগ্রহ গড়েই পার পেয়ে গেছে বাংলাদেশ। তবে পাকিস্তান সে পথে হাঁটেনি। ঢাকায় সম্ভাব্য সেরা দলটাই পাঠিয়েছে তারা।
মিরপুর শেরেবাংলার নিচু-মন্থর উইকেটও এবার তাই যথেষ্ট হলো না বাংলাদেশের। বিশ্বকাপ ব্যর্থতার রেশ জারি রেখে আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে ৪ উইকেটে হেরেছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। স্বাগতিকদের দেওয়া ১২৮ রানের লক্ষ্যটা ৪ বল বাকি রেখে টপকে গেছে সফরকারীরা।
যদিও ২৪ রানে ৪ উইকেট তুলে নিয়ে জয়ের আশা জাগিয়েছিল বাংলাদেশ। এরপর ফখর জামান-খুশদিল শাহ-শাদাব খানরা দাঁড়িয়ে গেলে হার নিয়েই মাঠ ছাড়তে হয় রাসেল ডমিঙ্গোর শিষ্যদের। দীর্ঘ দিন পর গ্যালারিতে বসে খেলা দেখার সুযোগ পাওয়া সমর্থকদের ফিরতে হয় হতাশা নিয়ে।
তবে হার ছাপিয়ে ফের আলোচনায় মাহমুদউল্লাহর নেতৃত্ব। ২০ মাস পর দলে ফিরে মাত্র দুটি বল করতে পেরেছেন আমিনুল ইসলাম বিপ্লব। দিনের পর দিন লেগ স্পিনারকে দলে না রাখা নিয়ে যখন এত প্রশ্ন, তখন বিপ্লবকে ফিরিয়েও কেন শেষ ওভারে বোলিংয়ে আনা হলো?
ম্যাচ শেষে এ প্রশ্নের জবাবে মাহমুদউল্লাহ যুক্তি দাঁড় করলেন তাঁর মতো করে, ‘ওকে (বিপ্লবকে) শেষ দিকে বোলিংয়ে আনার পরিকল্পনা ছিল। তবে এতটা দেরিতে নয়। আসলে মাঝের ওভারগুলোতে পাকিস্তানের দুই লেফটি (ফখর ও খুশদিল) ক্রিজে থাকায় ওকে সে সময় আনা হয়নি।’
মাহমুদউল্লাহর এই খোঁড়া যুক্তি যেন সমর্থকদের মেজাজ ঠান্ডা করতে! আসলে লেগ স্পিনার খেলানোর দাবি মেটাতেই বিপ্লবকে নিয়ে ম্যানেজমেন্টের এই তামাশা। বিশ্বের সব দল যখন লেগিদের দিয়ে সাফল্য কুড়িয়ে নিচ্ছে, অধিনায়কেরা তাঁদের ‘ট্রাম্প কার্ড’ হিসেবে ব্যবহার করছে; বাংলাদেশ তখনো হাঁটছে উল্টো পথে।
বাংলাদেশ ম্যানেজমেন্ট যে প্রতিপক্ষ ব্যাটারদের নিয়ে কোনো ‘হোমওয়ার্ক’ করে না, সেটিরও জ্বলজ্বলে প্রমাণ ফুটে উঠেছে এই ম্যাচে। পাকিস্তানের যে দুই বাঁহাতিকে নিয়ে মাহমুদউল্লাহর এত ভয়, লিগ স্পিনারদের বিপক্ষে সেই ফখর-খুশদিল পরিসংখ্যানটা একবার দেখুন। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে নয়বার ফখর আউট হয়েছেন লেগ স্পিনারের বলে। সর্বশেষ ৪ ইনিংসের দুটিতেই তাঁর ঘাতক লেগ স্পিনার। আর খুশদিল তাঁর ছোট্ট ক্যারিয়ারে নিউজিল্যান্ড সফরে ৩ ইনিংসের দুটিতেই আউট হয়েছেন লেগ স্পিনার ইশ সোধির বলে।
অথচ বাংলাদেশের ইনিংসে মিডল অর্ডারে বাঁহাতি আফিফ হোসেন ব্যাট করলেও লেগ স্পিনার শাদাব খানকে বোলিংয়ে আনতে একটুও কার্পণ্য করেননি পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজম। আস্থার প্রতিদানও দিয়েছেন শাদাব। ৪ ওভারে দিয়েছেন মাত্র ২০ রান, আউট করেছেন বাঁহাতি আফিফকেই!
প্রতিপক্ষকে দেখেও যদি না শেখে বাংলাদেশ, তাহলে আর শিখবে কীভাবে?
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
৬ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৭ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৭ ঘণ্টা আগে