নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রথম দিন ৩০ রানে ২ উইকেট নিয়েছিলেন শরীফুল ইসলাম, বাংলাদেশের হাসান মাহমুদও ২ উইকেট নিয়েছিলেন ৩৩ রানে। আর রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের দ্বিতীয় দিন গতকাল পাকিস্তান যখন ৬ উইকেটে ৪৪৮ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করে, তখনও সফরকারী দুই পেসারের নামের পাশে ২টি করে উইকেট। বেড়েছে শুধু তাদের দেওয়া রানটাই; ২৩ ওভার করে বল করেছেন দুজনই, শরীফুল দিয়েছেন ৭৭ রান, হাসান ৭০। তবে এটা যে টেস্ট ক্রিকেট, রান দেওয়ায় সেটিও বোধহয় মাথায় ছিল না নাহিদ রানার; ১৯ ওভারে ১০৫ রান দিয়েও থেকেছেন উইকেটশূন্য! ইকোনমি ৫.৫২।
সব মিলিয়ে প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় দিনটি যত দ্রুত সম্ভব ভুলে যেতে চাইবেন সফরকারী পেসাররা। বাংলাদেশও নয় কি! প্রথম ইনিংসে পাকিস্তানের ৪৪৮ রানের জবাবে বাংলাদেশ ১২ ওভারে তুলেছে ২৭ রান। অর্থাৎ দ্বিতীয় দিন শেষে বাংলাদেশ ৪২১ রানে পিছিয়ে। দিনের খেলা শেষের ঠিক আগে উইকেট দিয়ে আসার যে ভুরি ভুরি নজির দলের, সেটি গতকাল ঘটেনি। বাজে একটা দিনে স্বস্তি বলতে এটাই। ১২ রান নিয়ে সাদমান ইসলাম আর ১১ রান নিয়ে জাকির হাসান আছেন উইকেটে।
বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে নামার আগে পাকিস্তানের ইনিংসটি ছিল মূলত সৌদ শাকিল ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের ব্যাটিং প্রদর্শনী। প্রথম দিন বিপর্যয়ের মুখে ক্রিজে এসে দলের ব্যাটিংয়ের হাল ধরেছিলেন শাকিল। তাঁর সঙ্গে দিনের শেষ ভাগে যোগ দিয়েছিলেন রিজওয়ান। গড়েছিলেন ৪৪ রানের অবিচ্ছন্ন জুটি। সেটিকে তাঁরা গতকাল উন্নিত করলেন ২৪০ রানে। আর তাতে বল কুড়োতে কুড়োতেই গোটা দুই সেশন পার করতে হয়েছে সফরকারী ফিল্ডারদের।
শাকিল-রিজওয়ান দুজনেই পেয়েছেন সেঞ্চুরি। দুজনেরই এটি তৃতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি। ২৬১ বলে ৯টি চারে ১৪১ রান করেন শাকিল। আর ১১টি চার ও ৩টি ছয়ে ২৩৯ বলে ১৭১ রান করে অপরাজিত থাকেন রিজওয়ান। পঞ্চম পাকিস্তানি উইকেটরক্ষক হিসেবে ১৫০ বার তার উর্ধ্ব ইনিংস খেললেন তিনি। ২০০৯ সালের আগে এই কীর্তি ছিল ইমতিয়াজ আহমেদ, তাসলিম আরিফ, রশিদ লতিফ ও কামরান আকমলের।
বাংলাদেশের বোলার-ফিল্ডারদের নাভিশ্বাস তোলা এই পঞ্চম উইকেটে জুটিকে চা বিরতির কিছু সময় আগে ছিন্ন করেন মেহেদী হাসান মিরাজ। অফ স্টাম্পের বাইরের ডেলিভারি অনসাইডে খেলার ব্যর্থ চেষ্টা করেছিলেন শাকিল। তাতে তাঁর পেছনে পা টা ক্রিজের দাগের বাইরে চলে গিয়েছিল। বল গ্লাভসে জমা হওয়া মাত্রই স্টাম্প ভেঙে দেন উইকেটরক্ষক লিটন দাস। সারা দিনের ক্লান্তি ঝেড়ে একটু দম ফেলার সুযোগ পান শান্ত-সাকিব-মুশফিকরা।
আউট হওয়ার আগে একটা রেকর্ডই গড়ে গেছেন শাকিল। আর সেটি হলো পাকিস্তানের হয়ে প্রথম ২০ ইনিংসে সবচেয়ে বেশি রান করা। ১৯৫৯ সালে পাকিস্তানের সাঈদ আহমেদ ২০ ইনিংসে পাকিস্তানের পক্ষে দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড গড়েছিলেন। আগের দিন তাঁর সে রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলা শাকিল সাঈদকে ছাড়িয়ে ২০ ইনিংসে সবচেয়ে বেশি রানের নতুন রেকর্ড গড়লেন।
ক্রিজে শাকিলের চেয়ে বেশি আক্রমণাত্নক ছিলেন রিজওয়ান। সেঞ্চুরি করতে শাকিলকে যেখানে খেলতে হয়েছে ১৯৫ বল, সেখানে রিজওয়ান খেলেছেন ১৪৩ বল। পঞ্চম উইকেটে দুজনের বড় রানের জুটিই দ্বিতীয় দিনেই ব্যাকফুটে ঠেলে দেয় বাংলাদেশকে। পাকিস্তান ৬ উইকেটে ৪৪৮ রান নিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে।
প্রথম দিন ৩০ রানে ২ উইকেট নিয়েছিলেন শরীফুল ইসলাম, বাংলাদেশের হাসান মাহমুদও ২ উইকেট নিয়েছিলেন ৩৩ রানে। আর রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের দ্বিতীয় দিন গতকাল পাকিস্তান যখন ৬ উইকেটে ৪৪৮ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করে, তখনও সফরকারী দুই পেসারের নামের পাশে ২টি করে উইকেট। বেড়েছে শুধু তাদের দেওয়া রানটাই; ২৩ ওভার করে বল করেছেন দুজনই, শরীফুল দিয়েছেন ৭৭ রান, হাসান ৭০। তবে এটা যে টেস্ট ক্রিকেট, রান দেওয়ায় সেটিও বোধহয় মাথায় ছিল না নাহিদ রানার; ১৯ ওভারে ১০৫ রান দিয়েও থেকেছেন উইকেটশূন্য! ইকোনমি ৫.৫২।
সব মিলিয়ে প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় দিনটি যত দ্রুত সম্ভব ভুলে যেতে চাইবেন সফরকারী পেসাররা। বাংলাদেশও নয় কি! প্রথম ইনিংসে পাকিস্তানের ৪৪৮ রানের জবাবে বাংলাদেশ ১২ ওভারে তুলেছে ২৭ রান। অর্থাৎ দ্বিতীয় দিন শেষে বাংলাদেশ ৪২১ রানে পিছিয়ে। দিনের খেলা শেষের ঠিক আগে উইকেট দিয়ে আসার যে ভুরি ভুরি নজির দলের, সেটি গতকাল ঘটেনি। বাজে একটা দিনে স্বস্তি বলতে এটাই। ১২ রান নিয়ে সাদমান ইসলাম আর ১১ রান নিয়ে জাকির হাসান আছেন উইকেটে।
বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ে নামার আগে পাকিস্তানের ইনিংসটি ছিল মূলত সৌদ শাকিল ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের ব্যাটিং প্রদর্শনী। প্রথম দিন বিপর্যয়ের মুখে ক্রিজে এসে দলের ব্যাটিংয়ের হাল ধরেছিলেন শাকিল। তাঁর সঙ্গে দিনের শেষ ভাগে যোগ দিয়েছিলেন রিজওয়ান। গড়েছিলেন ৪৪ রানের অবিচ্ছন্ন জুটি। সেটিকে তাঁরা গতকাল উন্নিত করলেন ২৪০ রানে। আর তাতে বল কুড়োতে কুড়োতেই গোটা দুই সেশন পার করতে হয়েছে সফরকারী ফিল্ডারদের।
শাকিল-রিজওয়ান দুজনেই পেয়েছেন সেঞ্চুরি। দুজনেরই এটি তৃতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি। ২৬১ বলে ৯টি চারে ১৪১ রান করেন শাকিল। আর ১১টি চার ও ৩টি ছয়ে ২৩৯ বলে ১৭১ রান করে অপরাজিত থাকেন রিজওয়ান। পঞ্চম পাকিস্তানি উইকেটরক্ষক হিসেবে ১৫০ বার তার উর্ধ্ব ইনিংস খেললেন তিনি। ২০০৯ সালের আগে এই কীর্তি ছিল ইমতিয়াজ আহমেদ, তাসলিম আরিফ, রশিদ লতিফ ও কামরান আকমলের।
বাংলাদেশের বোলার-ফিল্ডারদের নাভিশ্বাস তোলা এই পঞ্চম উইকেটে জুটিকে চা বিরতির কিছু সময় আগে ছিন্ন করেন মেহেদী হাসান মিরাজ। অফ স্টাম্পের বাইরের ডেলিভারি অনসাইডে খেলার ব্যর্থ চেষ্টা করেছিলেন শাকিল। তাতে তাঁর পেছনে পা টা ক্রিজের দাগের বাইরে চলে গিয়েছিল। বল গ্লাভসে জমা হওয়া মাত্রই স্টাম্প ভেঙে দেন উইকেটরক্ষক লিটন দাস। সারা দিনের ক্লান্তি ঝেড়ে একটু দম ফেলার সুযোগ পান শান্ত-সাকিব-মুশফিকরা।
আউট হওয়ার আগে একটা রেকর্ডই গড়ে গেছেন শাকিল। আর সেটি হলো পাকিস্তানের হয়ে প্রথম ২০ ইনিংসে সবচেয়ে বেশি রান করা। ১৯৫৯ সালে পাকিস্তানের সাঈদ আহমেদ ২০ ইনিংসে পাকিস্তানের পক্ষে দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড গড়েছিলেন। আগের দিন তাঁর সে রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলা শাকিল সাঈদকে ছাড়িয়ে ২০ ইনিংসে সবচেয়ে বেশি রানের নতুন রেকর্ড গড়লেন।
ক্রিজে শাকিলের চেয়ে বেশি আক্রমণাত্নক ছিলেন রিজওয়ান। সেঞ্চুরি করতে শাকিলকে যেখানে খেলতে হয়েছে ১৯৫ বল, সেখানে রিজওয়ান খেলেছেন ১৪৩ বল। পঞ্চম উইকেটে দুজনের বড় রানের জুটিই দ্বিতীয় দিনেই ব্যাকফুটে ঠেলে দেয় বাংলাদেশকে। পাকিস্তান ৬ উইকেটে ৪৪৮ রান নিয়ে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে।
বাংলাদেশের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড। চোটের কারণে ১৫ সদস্যের দলে সুযোগ হয়নি অভিজ্ঞ জেসন হোল্ডারের। তবু নিজেদের মাঠে বিপজ্জনক পেস আক্রমণ নিয়েই বাংলাদেশকে মোকাবিলা করবে স্বাগতিকেরা।
১ ঘণ্টা আগেফিফার প্রথম প্রীতি ম্যাচ মালদ্বীপের কাছে ১-০ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ। আজ সন্ধ্যায় বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফিরতি দেখা হচ্ছে দল দুটির। জিততে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ। দলের মাঝমাঠের তারকা সোহেল রানার কণ্ঠে জয়েরই সুর, ‘প্রথম ম্যাচটা আমরা ভালো খেলেও জিততে পারিনি। অনেকগুলো আক্রমণ করেছি, কিন্তু গোল পাইনি। এই ম্য
১ ঘণ্টা আগেনভেম্বর চলে যাচ্ছে। কিন্তু রাজশাহীর অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম টেনিস কমপ্লেক্সে টুর্নামেন্ট আয়োজনের কোনো প্রস্তুতি নেই। বিদেশি খেলোয়াড়দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নাকি ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। এখন টেনিস কমপ্লেক্সের দায়িত্বে থাকা আহ্বায়ক কমিটির লক্ষ্য শুধু নির্বাচন আয়োজন। টুর্নামেন্ট আয়োজনের মতো ‘বড়’ সিদ্ধান্ত তা
২ ঘণ্টা আগেকথায় আছে, শেষ ভালো যার, সব ভালো তার। কিন্তু হাভিয়ের কাবরেরার ভাগ্যে সেই ভালো কিছু জুটবে কি না, কে জানে। আজ এ বছরের শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে নামবে বাংলাদেশ। যেটা একদিক থেকে কোচ কাবরেরারও শেষ। কারণ, এই ম্যাচের হারজিতের ওপর নির্ভর করছে তাঁর থাকা না থাকা।
২ ঘণ্টা আগে