নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৪ রানে হেরে গেছে বাংলাদেশ। শেষ ওভারে জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ১১ রান। উইকেটে দুই ফিনিশার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও জাকের আলী অনিক থাকারও পরও কাঙ্ক্ষিত জয় পায়নি তারা। কেশভ মহারাজের করা সেই ওভারে আউট হয়েছেন দুজনই। ১১৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে বাংলাদেশে থেমেছে ৭ উইকেটে ১০৯ রানে। ম্যাচের নায়ক হয়ে গেলেন মহারাজ।
১১৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৫০ রানে ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। টপ অর্ডার ব্যর্থ হওয়ায় বিপর্যয় সামলানোর দায়িত্ব এসে পড়ে মাহমুদউল্লাহ ও তাওহিদ হৃদয়ের কাঁধে। তাঁদের চেষ্টাও শেষ পর্যন্ত বৃথা হয়ে যায়।
কাগিসো রাবাদার দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তানজিদ হাসান তামিম। তাঁর ব্যাট ছুঁয়ে বল উইকেটকিপার কুইন্টন ডি ককের হাতে জমা পড়ে। ৯ বলে ৯ রান করেছেন এই বাঁহাতি ওপেনার। পাওয়ার-প্লেতে বাংলাদেশ তোলে ২৯ রান।
সপ্তম ওভারে প্রথম বলে কেশভ মহারাজ ফেরান লিটন দাসকে। ১৩ বলে ৯ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। নিজের প্রথম ওভারে বোলিং আক্রমণে এসে সাকিব আল হাসানকে (৩) ফেরান এনরিখ নরকিয়া। লিটনের মতো সাকিবের নামের পাশেও যোগ হলো আরেকটি ব্যর্থ ইনিংস।
সৌম্য সরকার বাদ পড়ায় ওপেনিং তানজিদ তামিমের সঙ্গী ছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। উইকেটে থিতু হয়েও ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ হয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। দলীয় ৫০ রানে এনরিখ নরকিয়ার বলে মিড-উইকেটে এইডেন মার্করামকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ২৩ বলে ১৪ রান করে।
শান্তর উইকেট হারালে বেশ কঠিন চাপেই পড়ে বাংলাদেশ দল। বিপর্যয় ঢাল হলেন মাহমুদউল্লাহ ও হৃদয়। পঞ্চম উইকেটে তাঁদের দুজনের ৪৫ বলে ৪৪ রানের জুটিতেই জয়ের জাগিয়ে তোলে বাংলাদেশ। ১৮তম ওভারে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন হৃদয়। ৩৪ বলে ৩৭ রানের কার্যকর ইনিংস খেলেছেন এই তরুণ ব্যাটার। ইনিংসে ছিল ২টি করে ছক্কা ও চার।
শেষ ওভারে মাহমুদউল্লাহ ফেরেন ২৭ বলে ২০ রান করে। মহারাজ ২৭ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩টি উইকেট। নরকিয়া ও রাবাদার শিকার দুটি করে।
তার আগে তাসকিন-তানজিম সাকিবদের তোপে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১১৩ রানে আটকে রাখে বাংলাদেশ। গতকাল এই মাঠেই ভারতের দেওয়া ১২০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে ব্যর্থ হয় পাকিস্তান। সেই হিসেবে প্রোটিয়াদের দেওয়া ১১৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায়ও বাংলাদেশের জন্য ছিল চ্যালেঞ্জ।
২৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে শুরুতে কঠিন বিপর্যয়ে পড়ে প্রোটিয়ারা। পঞ্চম উইকেটে মিলার ও ক্লাসেন গড়েছেন ৭৯ রানের কার্যকর জুটি। ক্লাসেন ৪৬ ও মিলারের ব্যাট থেকে আসে ২৯ রান।
নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে টস জিতে আজ আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক এইডেন মার্করাম। প্রথম ওভারে তানজিম হাসান সাকিবের দ্বিতীয় বলে ফ্লিক করে দারুণ এক ছক্কায় দলের রানের রানের খাতা খোলেন কুইন্টন ডি কক। পরের বলে মারলেন চারের বাউন্ডারি। পঞ্চম বলে সিঙ্গেল নিয়ে ডি কক স্ট্রাইক দেন রেজা হেনড্রিকসকে।
ছন্দ খোঁজা হেনড্রিকস ওভারের শেষ বলেই এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৪ রান, নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৩, আজ জুনিয়র সাকিবের বলে হেনড্রিকস ফিরলেন গোল্ডেন ডাক মেরে।
নিজের পরের ওভারেই চড়াও হওয়া ডি কককেও ফেরান তানজিম সাকিব। পুল করতে গিয়ে ব্যাটে বলে সংযোগ না ঘটায় লেংথের বল ভেতরে ঢুকে ডি ককের স্টাম্পের লালবাতি জ্বালায়। ১১ বলে ১৮ রানে ফেরেন এই প্রোটিয়া উইকেটরক্ষক-ব্যাটার।
চতুর্থ ওভারে তাসকিন আহমেদের বলে বোল্ড হন মার্করাম। আগের ম্যাচে ডাক মারা প্রোটিয়া অধিনায়ক এই ম্যাচে ফেরেন ৮ বলে ৪ রান করে। পঞ্চম ওভারে নিজের তৃতীয় উইকেট নেন তানজিম সাকিব। শর্ট কাভারে সাকিব আল হাসানের ক্যাচে ফেরান ত্রিস্তান স্তাবসকে। ৫ বল মোকাবিলায় রানের খাতা খোলা হয়নি স্তাবসের।
পাওয়ার-প্লে শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ২৫ রান। তারপরই বিপর্যয় সামলে কার্যকরী জুটি গড়েন মিলার-ক্লাসেন। ১১ তম ওভারে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের বলে যদি লিটন দাস ক্যাচ মিস না করতেন তাহলে ৩৪ রানেই সুযোগ ছিল জুটি ভাঙার। তখন দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ছিল ৫৭ রান।
১৮ তম ওভারে ৪৪ বলে ৪৬ রান করা ক্লাসেনকে ফেরান তাসকিন। ৩৮ বলে ২৯ রানে মিলারকে ফেরান রিশাদ হোসেন। শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেটে ১১৩ রান তুলতে পেরেছে প্রোটিয়ারা। ১৮ রান দিয়ে তানজিম সাকিব ৩টি ও ১৯ রান দিয়ে তাসকিনের শিকার ২ উইকেট।
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৪ রানে হেরে গেছে বাংলাদেশ। শেষ ওভারে জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ১১ রান। উইকেটে দুই ফিনিশার মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও জাকের আলী অনিক থাকারও পরও কাঙ্ক্ষিত জয় পায়নি তারা। কেশভ মহারাজের করা সেই ওভারে আউট হয়েছেন দুজনই। ১১৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে বাংলাদেশে থেমেছে ৭ উইকেটে ১০৯ রানে। ম্যাচের নায়ক হয়ে গেলেন মহারাজ।
১১৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৫০ রানে ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। টপ অর্ডার ব্যর্থ হওয়ায় বিপর্যয় সামলানোর দায়িত্ব এসে পড়ে মাহমুদউল্লাহ ও তাওহিদ হৃদয়ের কাঁধে। তাঁদের চেষ্টাও শেষ পর্যন্ত বৃথা হয়ে যায়।
কাগিসো রাবাদার দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তানজিদ হাসান তামিম। তাঁর ব্যাট ছুঁয়ে বল উইকেটকিপার কুইন্টন ডি ককের হাতে জমা পড়ে। ৯ বলে ৯ রান করেছেন এই বাঁহাতি ওপেনার। পাওয়ার-প্লেতে বাংলাদেশ তোলে ২৯ রান।
সপ্তম ওভারে প্রথম বলে কেশভ মহারাজ ফেরান লিটন দাসকে। ১৩ বলে ৯ রান আসে তাঁর ব্যাট থেকে। নিজের প্রথম ওভারে বোলিং আক্রমণে এসে সাকিব আল হাসানকে (৩) ফেরান এনরিখ নরকিয়া। লিটনের মতো সাকিবের নামের পাশেও যোগ হলো আরেকটি ব্যর্থ ইনিংস।
সৌম্য সরকার বাদ পড়ায় ওপেনিং তানজিদ তামিমের সঙ্গী ছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। উইকেটে থিতু হয়েও ইনিংস বড় করতে ব্যর্থ হয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। দলীয় ৫০ রানে এনরিখ নরকিয়ার বলে মিড-উইকেটে এইডেন মার্করামকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ২৩ বলে ১৪ রান করে।
শান্তর উইকেট হারালে বেশ কঠিন চাপেই পড়ে বাংলাদেশ দল। বিপর্যয় ঢাল হলেন মাহমুদউল্লাহ ও হৃদয়। পঞ্চম উইকেটে তাঁদের দুজনের ৪৫ বলে ৪৪ রানের জুটিতেই জয়ের জাগিয়ে তোলে বাংলাদেশ। ১৮তম ওভারে এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন হৃদয়। ৩৪ বলে ৩৭ রানের কার্যকর ইনিংস খেলেছেন এই তরুণ ব্যাটার। ইনিংসে ছিল ২টি করে ছক্কা ও চার।
শেষ ওভারে মাহমুদউল্লাহ ফেরেন ২৭ বলে ২০ রান করে। মহারাজ ২৭ রান দিয়ে নিয়েছেন ৩টি উইকেট। নরকিয়া ও রাবাদার শিকার দুটি করে।
তার আগে তাসকিন-তানজিম সাকিবদের তোপে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১১৩ রানে আটকে রাখে বাংলাদেশ। গতকাল এই মাঠেই ভারতের দেওয়া ১২০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে ব্যর্থ হয় পাকিস্তান। সেই হিসেবে প্রোটিয়াদের দেওয়া ১১৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায়ও বাংলাদেশের জন্য ছিল চ্যালেঞ্জ।
২৩ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে শুরুতে কঠিন বিপর্যয়ে পড়ে প্রোটিয়ারা। পঞ্চম উইকেটে মিলার ও ক্লাসেন গড়েছেন ৭৯ রানের কার্যকর জুটি। ক্লাসেন ৪৬ ও মিলারের ব্যাট থেকে আসে ২৯ রান।
নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে টস জিতে আজ আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক এইডেন মার্করাম। প্রথম ওভারে তানজিম হাসান সাকিবের দ্বিতীয় বলে ফ্লিক করে দারুণ এক ছক্কায় দলের রানের রানের খাতা খোলেন কুইন্টন ডি কক। পরের বলে মারলেন চারের বাউন্ডারি। পঞ্চম বলে সিঙ্গেল নিয়ে ডি কক স্ট্রাইক দেন রেজা হেনড্রিকসকে।
ছন্দ খোঁজা হেনড্রিকস ওভারের শেষ বলেই এলবিডব্লুর ফাঁদে পড়েন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৪ রান, নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ৩, আজ জুনিয়র সাকিবের বলে হেনড্রিকস ফিরলেন গোল্ডেন ডাক মেরে।
নিজের পরের ওভারেই চড়াও হওয়া ডি কককেও ফেরান তানজিম সাকিব। পুল করতে গিয়ে ব্যাটে বলে সংযোগ না ঘটায় লেংথের বল ভেতরে ঢুকে ডি ককের স্টাম্পের লালবাতি জ্বালায়। ১১ বলে ১৮ রানে ফেরেন এই প্রোটিয়া উইকেটরক্ষক-ব্যাটার।
চতুর্থ ওভারে তাসকিন আহমেদের বলে বোল্ড হন মার্করাম। আগের ম্যাচে ডাক মারা প্রোটিয়া অধিনায়ক এই ম্যাচে ফেরেন ৮ বলে ৪ রান করে। পঞ্চম ওভারে নিজের তৃতীয় উইকেট নেন তানজিম সাকিব। শর্ট কাভারে সাকিব আল হাসানের ক্যাচে ফেরান ত্রিস্তান স্তাবসকে। ৫ বল মোকাবিলায় রানের খাতা খোলা হয়নি স্তাবসের।
পাওয়ার-প্লে শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ২৫ রান। তারপরই বিপর্যয় সামলে কার্যকরী জুটি গড়েন মিলার-ক্লাসেন। ১১ তম ওভারে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের বলে যদি লিটন দাস ক্যাচ মিস না করতেন তাহলে ৩৪ রানেই সুযোগ ছিল জুটি ভাঙার। তখন দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর ছিল ৫৭ রান।
১৮ তম ওভারে ৪৪ বলে ৪৬ রান করা ক্লাসেনকে ফেরান তাসকিন। ৩৮ বলে ২৯ রানে মিলারকে ফেরান রিশাদ হোসেন। শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেটে ১১৩ রান তুলতে পেরেছে প্রোটিয়ারা। ১৮ রান দিয়ে তানজিম সাকিব ৩টি ও ১৯ রান দিয়ে তাসকিনের শিকার ২ উইকেট।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
১৭ মিনিট আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৪০ মিনিট আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১ ঘণ্টা আগে