নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে বিব্রতকর হার কোনটি—এমন প্রশ্নে অনেকেই টেনে আনেন আড়াই বছর আগে রশিদ খানদের বিপক্ষে সাকিব আল হাসানদের বিধ্বস্ত হওয়ার সেই টেস্টটিকে। মাত্র দুই টেস্টের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন আফগানিস্তানের বিপক্ষে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ যে একমাত্র টেস্টে হেরেছিল ২২৪ রানের বড় ব্যবধানে।
যে টেস্টটি বাংলাদেশের জন্য নিয়ে এসেছিল হতাশা ও দুর্দশার মুহূর্ত সেই টেস্টটিই আবার আফগানদের জন্য হয়ে আছে স্মরণীয়। সংস্করণটা ভিন্ন হলেও রশিদ খানরা সেই ‘প্রিয়’ মাঠেই আগামীকাল খেলতে নামছেন আবারও। এবার অবশ্য টেস্ট নয়, ওয়ানডে সিরিজ।
তবুও আফগান অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শাহীদি ওয়ানডে সিরিজে ভালো করার জন্য পুঁজি মানছেন সেই টেস্টের অভিজ্ঞতাকে। আজ সিরিজ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে আফগান অধিনায়ক বলেন, ‘আমার সেখান (চট্টগ্রাম) থেকে শুরু করতে যাচ্ছি, যেখানে আমাদের বেশি ভালো স্মৃতি আছে। আছে বেশ কিছু ইতিবাচক দিক। আগামীকালও আমরা পুনরায় সেভাবে শুরু করতে চাই।’
আফগানিস্তানের বোলিং বিভাগ বলতে গেলে স্পিননির্ভর। রশিদ, মোহাম্মদ নবী ও মুজিবউর রহমান-এই ত্রয়ী বিশ্বের যেকোনো শক্তিশালী ব্যাটিং বিভাগেরই পরীক্ষা নিয়েছেন অতীতে। ঐতিহ্যগতভাবে বাংলাদেশের উইকেটেও অনেকটাই ধীরগতির হয়ে থাকে।
সেটি কাজে লাগিয়েই দুইয়ে দুইয়ে চার মেলাতে চান হাশমতউল্লাহ, ‘আমাদের ভালো স্পিন বোলিং আক্রমণ আছে। বাংলাদেশেরও উইকেট ভালো স্পিন সহায়ক। আমি তাই খুবই আত্মবিশ্বাসী যে এই উইকেট আমাদের জন্য ভালো সহায়ক হবে।’
একটা সময় বাংলাদেশ দলের কোচিং করানো স্টুয়ার্ট ল এখন রশিদ-নবীদের কোচ। স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশ দল সম্পর্কে বেশ ভালোই জানা এই অস্ট্রেলিয়ানের। সেটিকে কাজে লাগাতে চান আফগান অধিনায়ক। বলেন, তিনি (স্টুয়াট ল) এখানে কোচ ছিলেন। তিনি এখানকার সবকিছু জানেন। উইকেট ও মাঠ সম্পর্কে ভালো ধারনা আছে। তিনি আমাদের সেসব বিষয়ে পরামর্শ দেবেন। আমি সেটি অনুসরণ করব।’
মুজিব উর রহমান, কায়েস আহমেদরা গত কদিনে ব্যস্ত ছিলেন বিপিএলে। তাঁরা আছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের দলেও। স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের উইকেটে গত এক মাস খেলার অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চাইবেন তাঁরা। আফগান অধিনায়কও সামনে আনছেন সেটিকে, ‘আমরা সব ধরণের সংস্করণ এখানে খেলেছি। ওয়ানডে তো অবশ্যই। আর আমাদের স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটারদের অনেকেই বিপিএলে খেলার অভিজ্ঞতা আছে। যেটা আমাদের উইকেট, মাঠ সম্পর্কে জানতে সহায়তা করবে।’
টেস্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে বিব্রতকর হার কোনটি—এমন প্রশ্নে অনেকেই টেনে আনেন আড়াই বছর আগে রশিদ খানদের বিপক্ষে সাকিব আল হাসানদের বিধ্বস্ত হওয়ার সেই টেস্টটিকে। মাত্র দুই টেস্টের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন আফগানিস্তানের বিপক্ষে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ যে একমাত্র টেস্টে হেরেছিল ২২৪ রানের বড় ব্যবধানে।
যে টেস্টটি বাংলাদেশের জন্য নিয়ে এসেছিল হতাশা ও দুর্দশার মুহূর্ত সেই টেস্টটিই আবার আফগানদের জন্য হয়ে আছে স্মরণীয়। সংস্করণটা ভিন্ন হলেও রশিদ খানরা সেই ‘প্রিয়’ মাঠেই আগামীকাল খেলতে নামছেন আবারও। এবার অবশ্য টেস্ট নয়, ওয়ানডে সিরিজ।
তবুও আফগান অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শাহীদি ওয়ানডে সিরিজে ভালো করার জন্য পুঁজি মানছেন সেই টেস্টের অভিজ্ঞতাকে। আজ সিরিজ পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে আফগান অধিনায়ক বলেন, ‘আমার সেখান (চট্টগ্রাম) থেকে শুরু করতে যাচ্ছি, যেখানে আমাদের বেশি ভালো স্মৃতি আছে। আছে বেশ কিছু ইতিবাচক দিক। আগামীকালও আমরা পুনরায় সেভাবে শুরু করতে চাই।’
আফগানিস্তানের বোলিং বিভাগ বলতে গেলে স্পিননির্ভর। রশিদ, মোহাম্মদ নবী ও মুজিবউর রহমান-এই ত্রয়ী বিশ্বের যেকোনো শক্তিশালী ব্যাটিং বিভাগেরই পরীক্ষা নিয়েছেন অতীতে। ঐতিহ্যগতভাবে বাংলাদেশের উইকেটেও অনেকটাই ধীরগতির হয়ে থাকে।
সেটি কাজে লাগিয়েই দুইয়ে দুইয়ে চার মেলাতে চান হাশমতউল্লাহ, ‘আমাদের ভালো স্পিন বোলিং আক্রমণ আছে। বাংলাদেশেরও উইকেট ভালো স্পিন সহায়ক। আমি তাই খুবই আত্মবিশ্বাসী যে এই উইকেট আমাদের জন্য ভালো সহায়ক হবে।’
একটা সময় বাংলাদেশ দলের কোচিং করানো স্টুয়ার্ট ল এখন রশিদ-নবীদের কোচ। স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশ দল সম্পর্কে বেশ ভালোই জানা এই অস্ট্রেলিয়ানের। সেটিকে কাজে লাগাতে চান আফগান অধিনায়ক। বলেন, তিনি (স্টুয়াট ল) এখানে কোচ ছিলেন। তিনি এখানকার সবকিছু জানেন। উইকেট ও মাঠ সম্পর্কে ভালো ধারনা আছে। তিনি আমাদের সেসব বিষয়ে পরামর্শ দেবেন। আমি সেটি অনুসরণ করব।’
মুজিব উর রহমান, কায়েস আহমেদরা গত কদিনে ব্যস্ত ছিলেন বিপিএলে। তাঁরা আছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের দলেও। স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের উইকেটে গত এক মাস খেলার অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চাইবেন তাঁরা। আফগান অধিনায়কও সামনে আনছেন সেটিকে, ‘আমরা সব ধরণের সংস্করণ এখানে খেলেছি। ওয়ানডে তো অবশ্যই। আর আমাদের স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটারদের অনেকেই বিপিএলে খেলার অভিজ্ঞতা আছে। যেটা আমাদের উইকেট, মাঠ সম্পর্কে জানতে সহায়তা করবে।’
বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের মান উন্নয়ন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। এবার জাতীয় দলের ব্যর্থতা এবং খেলোয়াড়দের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা। বিশেষ করে জাতীয় লিগের পারফরম্যান্স আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পারফরম্যান্সের মধ্যে ব্যবধান নিয়ে চলছে বিস্তর সমালোচনা।
১ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে মেয়েদের অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ। আজ সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের (সাফ) সভায় এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত হবে আইসিসি নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ। সরাসরি অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশের মেয়েদের সামনে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ সমীকরণ। ওয়ানডে সিরিজে আয়ারল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করতে হবে ৩-০ ব্যবধানে। এই লক্ষ্য পূরণ হলেই বাছাইপর্ব এড়ানোর সুযোগ পাবে বাংলাদেশ..
৩ ঘণ্টা আগে