ক্রীড়া ডেস্ক
এলাম, দেখলাম এবং জয় করলাম- স্যাম কারানের কাছে ব্যাপারটা যেন এমনই। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপই কারানের প্রথম বিশ্বকাপ এবং এই বিশ্বকাপেই করলেন বাজিমাত। একই সঙ্গে ফাইনালসেরা এবং টুর্নামেন্টসেরা হলেন ইংল্যান্ডের এই বাঁহাতি পেসার।
আজ মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডের (এমসিজি) ফাইনালে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করেন কারান। ৪ ওভার বোলিং করে ১২ রান দিয়ে নিয়েছেন তিন উইকেট।বৈচিত্র্যময় বোলিং করে পাকিস্তানি ব্যাটারদের পরীক্ষা নিয়েছেন কারান। যদিও কারান মনে করেন, তিনি ফাইনাল সেরার যোগ্য নন। বরং পুরষ্কার পাওয়া উচিত বেন স্টোকসের। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে কারান বলেন, ‘আমি মনে করি না এই পুরস্কার আমার পাওয়া উচিত। স্টোকস অসাধারণ খেলেছে।’
ফাইনাল তে বটেই, পুরো টুর্নামেন্টেই দুর্দান্ত বোলিং করেছেন কারান। ৬ ম্যাচ খেলে নিয়েছেন ১৩ উইকেট। বোলিং গড় ১১.৩৮ এবং ইকোনমি ৬.৫৮। ডেথ ওভারে দুর্দান্ত বোলিং করে প্রতিপক্ষের রান আটকে রেখেছেন বেশ দারুণভাবেই। টুর্নামেন্টসেরার পুরস্কারও উঠেছে তার হাতে।
বিশ্বকাপের ম্যান অব দ্যা ফাইনাল:
১। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: ইরফান পাঠান (ভারত): ৪-০-১৬-৩; প্রতিপক্ষ: পাকিস্তান; ভেন্যু: জোহানেসবার্গ, দক্ষিণ আফ্রিকা
২। ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: শহিদ আফ্রিদি (পাকিস্তান):৪০ বলে ৫৪* রান এবং ৪-০-২০-১; প্রতিপক্ষ: শ্রীলঙ্কা: ভেন্যু: লর্ডস, ইংল্যান্ড
৩। ২০১০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: ক্রেগ কিসওয়েটার (ইংল্যান্ড): ৪৯ বলে ৬৩ রান; প্রতিপক্ষ: অস্ট্রেলিয়া;
৪। ২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: মারলন স্যামুয়েলস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)): ৫৬ বলে ৭৮ রান ও ৪-০-১৫-১;প্রতিপক্ষ: শ্রীলঙ্কা: ভেন্যু: কলম্বো, শ্রীলঙ্কা।
৫। ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: কুমার সাঙ্গাকারা (শ্রীলঙ্কা): ৩৫ বলে ৫২* রান; প্রতিপক্ষ: ভারত; ভেন্যু: মিরপুর, বাংলাদেশ
৬। ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: মারলন স্যামুয়েলস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ): ৬৬ বলে ৮৫ রান; প্রতিপক্ষ: ইংল্যান্ড; ভেন্যু: ইডেন গার্ডেন্স, ভারত
৭। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: মিচেল মার্শ (অস্ট্রেলিয়া): ৫০ বলে ৭৭* রান; প্রতিপক্ষ: নিউজিল্যান্ড; ভেন্যু: দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত
৮। ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: স্যাম কারান (ইংল্যান্ড): ৪-০-১৬-৩; প্রতিপক্ষ: পাকিস্তান; ভেন্যু: মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড (এমসিজি)
বিশ্বকাপের ম্যান অব দ্যা টুর্নামেন্ট:
১। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: শহিদ আফ্রিদি (পাকিস্তান):৯১ রান ও ১২ উইকেট
২। ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: তিলকরত্নে দিলশান (শ্রীলঙ্কা): ৩১৭ রান
৩। ২০১০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: কেভিন পিটারসেন (ইংল্যান্ড):২৪৮ রান
৪। ২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া): ২৪৯ রান ও ১১ উইকেট
৫। ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: বিরাট কোহলি (ভারত): ৩১৯ রান
৬। ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: বিরাট কোহলি (ভারত): ২৭৩ রান ও ১ উইকেট
৭। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া): ২৮৯ রান
৮। ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: স্যাম কারান (ইংল্যান্ড):১৩ উইকেট
এলাম, দেখলাম এবং জয় করলাম- স্যাম কারানের কাছে ব্যাপারটা যেন এমনই। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপই কারানের প্রথম বিশ্বকাপ এবং এই বিশ্বকাপেই করলেন বাজিমাত। একই সঙ্গে ফাইনালসেরা এবং টুর্নামেন্টসেরা হলেন ইংল্যান্ডের এই বাঁহাতি পেসার।
আজ মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডের (এমসিজি) ফাইনালে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করেন কারান। ৪ ওভার বোলিং করে ১২ রান দিয়ে নিয়েছেন তিন উইকেট।বৈচিত্র্যময় বোলিং করে পাকিস্তানি ব্যাটারদের পরীক্ষা নিয়েছেন কারান। যদিও কারান মনে করেন, তিনি ফাইনাল সেরার যোগ্য নন। বরং পুরষ্কার পাওয়া উচিত বেন স্টোকসের। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে কারান বলেন, ‘আমি মনে করি না এই পুরস্কার আমার পাওয়া উচিত। স্টোকস অসাধারণ খেলেছে।’
ফাইনাল তে বটেই, পুরো টুর্নামেন্টেই দুর্দান্ত বোলিং করেছেন কারান। ৬ ম্যাচ খেলে নিয়েছেন ১৩ উইকেট। বোলিং গড় ১১.৩৮ এবং ইকোনমি ৬.৫৮। ডেথ ওভারে দুর্দান্ত বোলিং করে প্রতিপক্ষের রান আটকে রেখেছেন বেশ দারুণভাবেই। টুর্নামেন্টসেরার পুরস্কারও উঠেছে তার হাতে।
বিশ্বকাপের ম্যান অব দ্যা ফাইনাল:
১। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: ইরফান পাঠান (ভারত): ৪-০-১৬-৩; প্রতিপক্ষ: পাকিস্তান; ভেন্যু: জোহানেসবার্গ, দক্ষিণ আফ্রিকা
২। ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: শহিদ আফ্রিদি (পাকিস্তান):৪০ বলে ৫৪* রান এবং ৪-০-২০-১; প্রতিপক্ষ: শ্রীলঙ্কা: ভেন্যু: লর্ডস, ইংল্যান্ড
৩। ২০১০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: ক্রেগ কিসওয়েটার (ইংল্যান্ড): ৪৯ বলে ৬৩ রান; প্রতিপক্ষ: অস্ট্রেলিয়া;
৪। ২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: মারলন স্যামুয়েলস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)): ৫৬ বলে ৭৮ রান ও ৪-০-১৫-১;প্রতিপক্ষ: শ্রীলঙ্কা: ভেন্যু: কলম্বো, শ্রীলঙ্কা।
৫। ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: কুমার সাঙ্গাকারা (শ্রীলঙ্কা): ৩৫ বলে ৫২* রান; প্রতিপক্ষ: ভারত; ভেন্যু: মিরপুর, বাংলাদেশ
৬। ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: মারলন স্যামুয়েলস (ওয়েস্ট ইন্ডিজ): ৬৬ বলে ৮৫ রান; প্রতিপক্ষ: ইংল্যান্ড; ভেন্যু: ইডেন গার্ডেন্স, ভারত
৭। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: মিচেল মার্শ (অস্ট্রেলিয়া): ৫০ বলে ৭৭* রান; প্রতিপক্ষ: নিউজিল্যান্ড; ভেন্যু: দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত
৮। ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: স্যাম কারান (ইংল্যান্ড): ৪-০-১৬-৩; প্রতিপক্ষ: পাকিস্তান; ভেন্যু: মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড (এমসিজি)
বিশ্বকাপের ম্যান অব দ্যা টুর্নামেন্ট:
১। ২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: শহিদ আফ্রিদি (পাকিস্তান):৯১ রান ও ১২ উইকেট
২। ২০০৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: তিলকরত্নে দিলশান (শ্রীলঙ্কা): ৩১৭ রান
৩। ২০১০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: কেভিন পিটারসেন (ইংল্যান্ড):২৪৮ রান
৪। ২০১২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: শেন ওয়াটসন (অস্ট্রেলিয়া): ২৪৯ রান ও ১১ উইকেট
৫। ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: বিরাট কোহলি (ভারত): ৩১৯ রান
৬। ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: বিরাট কোহলি (ভারত): ২৭৩ রান ও ১ উইকেট
৭। ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: ডেভিড ওয়ার্নার (অস্ট্রেলিয়া): ২৮৯ রান
৮। ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: স্যাম কারান (ইংল্যান্ড):১৩ উইকেট
১২৮ বছর পর অলিম্পিকে ফিরছে ক্রিকেট। ১৯০০ প্যারিস অলিম্পিকে সবশেষ ক্রিকেট হয়েছিল। ব্যাপক আলোচনার পর ২০২৮ লস অ্যাঞ্জেলেস অলিম্পিক দিয়ে আবারও ফিরছে ক্রিকেট। তবে এখানেও ক্রিকেট নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান ক্রিকেট দল বাজে খেললে কোনো কথাই নেই। আহমেদ শেহজাদ তখন সামাজিক মাধ্যমে তখন করতে থাকেন একের পর এক বিদ্রুপাত্মক মন্তব্য। অস্ট্রেলিয়ার কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারের পর পাকিস্তানকে আবারও খোঁচা মারলেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেঅর্থের ঝনঝনানি, জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন—কী থাকে না আইপিএলে! ভারতের এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলতে মুখিয়ে থাকেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ক্রিকেটার। তবে রিশাদ হোসেন আইপিএল নিয়ে বেশি একটা ভাবছেন না।
৪ ঘণ্টা আগেফ্রান্স ও ইতালি—দুই দলের কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত হয়েছে আগেই। সে হিসেবে উয়েফা নেশনস লিগে সাবেক দুই বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের লড়াইটা নিছক নিয়মরক্ষার। কিন্তু ফরাসি ডিফেন্ডার লুকাস দিনিয়ে মনে করেন না সেটি। তাঁর কাছে এটি ফ্রান্সের প্রতিশোধের ম্যাচ।
৫ ঘণ্টা আগে