নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রথম ম্যাচে ঐতিহাসিক জয়ের পর বাংলাদেশের চোখ ছিল সিরিজ জয়ে। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে আর পেরে ওঠেনি তামিম ইকবালের দল। ৭ উইকেটের জয়ে ওয়ানডে সিরিজে সমতায় ফিরেছে বাংলাদেশ। প্রোটিয়াদের জয়ে সিরিজ এখন ১-১ ব্যবধানে সমতায়। এখন শেষ ম্যাচেই নির্ধারিত হবে সিরিজ।
শুরুতে দ্রুত উইকেট হারিয়ে আফিফ-মেহেদীর ব্যাটে ৯ উইকেটে ১৯৪ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ। তবে এই স্কোর স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকাকে চ্যালেঞ্জ দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল না। ৭৬ বল ও ৭ উইকেট হাতে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
জবাব দিতে নেমে ৮৬ রানের উদ্বোধনী জুটিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে এগিয়ে দেন ইয়ানেমান মালান ও কুইন্টন ডি কক। ২৬ রানে ফেরেন মালান। আর ৪১ বলে ৬২ রান করে আউট হন ডি কক। ৩৭ রান করে আউট হন অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। তবে ৫৮ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিশ্চিত করেন কাইল ভেরেইন।
এর আগে জোহানেসবার্গে টস জিতে তামিম ইকবালের ব্যাটিং নেওয়ার সিদ্ধান্তটাই বিস্ময়কর। রাবাদা-এনগিডিদের নতুন বলের তোপে শুরুতেই ধসে পড়ে বাংলাদেশের টপ অর্ডার। ৩৪ রান তুলতেই শেষ ৫ উইকেট। লিটন দাস ১৫ এবং মুশফিকুর রহিম ফেরেন ১১ রানে। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও আফিফ হোসেন ধ্রুব।
৬০ রানের জুটি ভাঙে রিয়াদ ২৫ রানে বিদায় নিলে। এরপর মেহেদী হাসান মিরাজকে নিয়ে আরেকটি কার্যকর জুটি গড়েন আফিফ। সপ্তম উইকেট জুটিতে ৮৬ রান করেন তাঁরা। জুটি গড়ার পথে আফিফ তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। কাগিসে রাবাদার একই ওভারে ফেরেন দুই তরুণ। মিরাজ ৩৮ রানে আউট হন।
তবে সেঞ্চুরির আভাস দিয়ে আফিফ আউট হন ৭২ রানে। শেষ দিকে তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান কোনোরকম উইকেট বাঁচিয়ে অলআউটের শঙ্কা এড়ান। বাংলাদেশের পতন হওয়া ৯ উইকেটের পাঁচটি নিয়েছেন কাগিসো রাবাদা। ২০১৫ সালে মিরপুরে বাংলাদেশের ৬ উইকেট শিকার করেছিলেন তিনি। প্রোটিয়া এই পেস তোপের কারণেই ২০০ করতে পারেনি তামিমের দল।
প্রথম ম্যাচে ঐতিহাসিক জয়ের পর বাংলাদেশের চোখ ছিল সিরিজ জয়ে। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে আর পেরে ওঠেনি তামিম ইকবালের দল। ৭ উইকেটের জয়ে ওয়ানডে সিরিজে সমতায় ফিরেছে বাংলাদেশ। প্রোটিয়াদের জয়ে সিরিজ এখন ১-১ ব্যবধানে সমতায়। এখন শেষ ম্যাচেই নির্ধারিত হবে সিরিজ।
শুরুতে দ্রুত উইকেট হারিয়ে আফিফ-মেহেদীর ব্যাটে ৯ উইকেটে ১৯৪ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ। তবে এই স্কোর স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকাকে চ্যালেঞ্জ দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল না। ৭৬ বল ও ৭ উইকেট হাতে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
জবাব দিতে নেমে ৮৬ রানের উদ্বোধনী জুটিতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে এগিয়ে দেন ইয়ানেমান মালান ও কুইন্টন ডি কক। ২৬ রানে ফেরেন মালান। আর ৪১ বলে ৬২ রান করে আউট হন ডি কক। ৩৭ রান করে আউট হন অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। তবে ৫৮ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিশ্চিত করেন কাইল ভেরেইন।
এর আগে জোহানেসবার্গে টস জিতে তামিম ইকবালের ব্যাটিং নেওয়ার সিদ্ধান্তটাই বিস্ময়কর। রাবাদা-এনগিডিদের নতুন বলের তোপে শুরুতেই ধসে পড়ে বাংলাদেশের টপ অর্ডার। ৩৪ রান তুলতেই শেষ ৫ উইকেট। লিটন দাস ১৫ এবং মুশফিকুর রহিম ফেরেন ১১ রানে। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও আফিফ হোসেন ধ্রুব।
৬০ রানের জুটি ভাঙে রিয়াদ ২৫ রানে বিদায় নিলে। এরপর মেহেদী হাসান মিরাজকে নিয়ে আরেকটি কার্যকর জুটি গড়েন আফিফ। সপ্তম উইকেট জুটিতে ৮৬ রান করেন তাঁরা। জুটি গড়ার পথে আফিফ তুলে নেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি। কাগিসে রাবাদার একই ওভারে ফেরেন দুই তরুণ। মিরাজ ৩৮ রানে আউট হন।
তবে সেঞ্চুরির আভাস দিয়ে আফিফ আউট হন ৭২ রানে। শেষ দিকে তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান কোনোরকম উইকেট বাঁচিয়ে অলআউটের শঙ্কা এড়ান। বাংলাদেশের পতন হওয়া ৯ উইকেটের পাঁচটি নিয়েছেন কাগিসো রাবাদা। ২০১৫ সালে মিরপুরে বাংলাদেশের ৬ উইকেট শিকার করেছিলেন তিনি। প্রোটিয়া এই পেস তোপের কারণেই ২০০ করতে পারেনি তামিমের দল।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
১২ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
১২ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১৩ ঘণ্টা আগে