ক্রীড়া ডেস্ক
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম ব্যাটার হিসেবে যখন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস ‘টাইমড আউট’ হয়ে মাঠ ছেড়েছেন তখনই বোঝা গিয়েছিল বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের শেষটা সৌহার্দ্যপূর্ণ হবে না। তাঁর আউটের পর এমনই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সাবেক অনেক ক্রিকেটারও।
ম্যাচ শেষ হওয়ার পর সেই অনুমিত ঘটনাই ঘটল। শ্রীলঙ্কার টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের হাত মেলানোর দৃশ্য দেখা গেলেও প্রতিপক্ষের সঙ্গে তা করতে দেখা যায়নি সাকিব আল হাসান-মুশফিকুর রহিমদের। ম্যাচ শেষে কী কারণে দুই দলের খেলোয়াড়েরা হাত মেলাননি তা পরিষ্কার করেছেন তাওহীদ হৃদয়।
শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটারদের সঙ্গে বাংলাদেশের খেলোয়াড়েরা হাত মেলানোর জন্য গিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন হৃদয়। বাংলাদেশি ব্যাটার বলেছেন, ‘তেমন কিছুই হয়নি। ওরা হাত মেলাননি। তাই আমরাও মেলাইনি। এটা আমার কাছে খুব বেশি কিছু মনে হচ্ছে না। মাঠে একটু স্লেজিং হচ্ছিল। আর এটা হওয়াটাই স্বাভাবিক। এটি খেলার অংশ। ব্যক্তিগতভাবে আমি অনেক উপভোগ করেছি। যখন স্লেজিং হয়, তখন আমি ভালো খেলি। এটা আমার কাছে কোনো বিষয় মনে হয় না। আমরা হাত মেলানোর জন্য গিয়েছিলাম, তারা করেনি। আমাদের হাতে তো কিছু করার ছিল না।’
ম্যাথুসের আউটকে শতভাগ ঠিক বলে মনে করেন হৃদয়। আউট নিয়ে তিনি বলেছেন, ‘অধিনায়ক ইতিমধ্যে বলেছেন। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমার মত হচ্ছে, এটা শতভাগ ঠিক ছিল। সিদ্ধান্তটি নিতে আমরা সবাই শতভাগ একমতও ছিলাম। কারণ এটা আইনেই ছিল। আইনের ভেতরে যেহেতু আছে, আমরা অবশ্যই নেব। তার হেলমেটের সমস্যা, এটা তো আমরা বলতে পারব না। যেহেতু আইসিসির একটা নিয়ম আছে, আমরা নিয়মের বাইরে কিছুই করিনি। এটা সে কীভাবে নেবে, কিংবা তারা কীভাবে নেবে, সেটা তাদের বিষয়। আমাদের কাছে মনে হয়েছে এটা নিয়মের ভেতরে। আর যেটা নিয়মের ভেতরে আমরা সেটাই করেছি।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শুরুটা দুর্দান্ত করলেও কিছুটা খারাপ সময় যাচ্ছে হৃদয়ের। তবে এমনটা মানতে নারাজ বাংলাদেশি ব্যাটার। উদীয়মান এই ব্যাটার বলেছেন, ‘খারাপ সময় যাচ্ছে এটা কিন্তু আমি অনুভব করি না। দলের কম্বিনেশনের কারণে আমাকে একটু ওপরে-নিচে ব্যাটিং করতে হচ্ছে। আমি চেষ্টা করেছি আমার দিক থেকে দেওয়ার জন্য। আগেও বলেছি সাতে কিংবা আটে যেখানেই ব্যাটিং করি না কেন এটা আমার কাছে কোনো ব্যাপার না। এশিয়া কাপেও বলেছিলাম ব্যাটিং কম্বিনেশনের জন্য যদি ওপরে কিংবা নিচে খেলতে হয় খেলব। যখনই সুযোগ আসবে, তখনই চেষ্টা করব তা কাজে লাগাতে।’
এই জয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার স্বপ্ন টিকে আছে বাংলাদেশের। শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে হারাতে পারলে নিশ্চিত হবে। অজিদের পেস বোলারদের কীভাবে দেখছেন তার বিষয়ে হৃদয় বলেছেন, ‘চ্যালেঞ্জ শুধু অস্ট্রেলিয়া না, প্রতিটি দলের ভালো মানের পেসার আছে। ওদের আলাদা করে দেখার কিছু নাই। আমাদের আয়ত্তের মধ্যে যতটুকু করা যায় ততটুকুই কাজে লাগানোর চেষ্টা করব।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম ব্যাটার হিসেবে যখন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস ‘টাইমড আউট’ হয়ে মাঠ ছেড়েছেন তখনই বোঝা গিয়েছিল বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের শেষটা সৌহার্দ্যপূর্ণ হবে না। তাঁর আউটের পর এমনই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন সাবেক অনেক ক্রিকেটারও।
ম্যাচ শেষ হওয়ার পর সেই অনুমিত ঘটনাই ঘটল। শ্রীলঙ্কার টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের হাত মেলানোর দৃশ্য দেখা গেলেও প্রতিপক্ষের সঙ্গে তা করতে দেখা যায়নি সাকিব আল হাসান-মুশফিকুর রহিমদের। ম্যাচ শেষে কী কারণে দুই দলের খেলোয়াড়েরা হাত মেলাননি তা পরিষ্কার করেছেন তাওহীদ হৃদয়।
শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটারদের সঙ্গে বাংলাদেশের খেলোয়াড়েরা হাত মেলানোর জন্য গিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন হৃদয়। বাংলাদেশি ব্যাটার বলেছেন, ‘তেমন কিছুই হয়নি। ওরা হাত মেলাননি। তাই আমরাও মেলাইনি। এটা আমার কাছে খুব বেশি কিছু মনে হচ্ছে না। মাঠে একটু স্লেজিং হচ্ছিল। আর এটা হওয়াটাই স্বাভাবিক। এটি খেলার অংশ। ব্যক্তিগতভাবে আমি অনেক উপভোগ করেছি। যখন স্লেজিং হয়, তখন আমি ভালো খেলি। এটা আমার কাছে কোনো বিষয় মনে হয় না। আমরা হাত মেলানোর জন্য গিয়েছিলাম, তারা করেনি। আমাদের হাতে তো কিছু করার ছিল না।’
ম্যাথুসের আউটকে শতভাগ ঠিক বলে মনে করেন হৃদয়। আউট নিয়ে তিনি বলেছেন, ‘অধিনায়ক ইতিমধ্যে বলেছেন। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমার মত হচ্ছে, এটা শতভাগ ঠিক ছিল। সিদ্ধান্তটি নিতে আমরা সবাই শতভাগ একমতও ছিলাম। কারণ এটা আইনেই ছিল। আইনের ভেতরে যেহেতু আছে, আমরা অবশ্যই নেব। তার হেলমেটের সমস্যা, এটা তো আমরা বলতে পারব না। যেহেতু আইসিসির একটা নিয়ম আছে, আমরা নিয়মের বাইরে কিছুই করিনি। এটা সে কীভাবে নেবে, কিংবা তারা কীভাবে নেবে, সেটা তাদের বিষয়। আমাদের কাছে মনে হয়েছে এটা নিয়মের ভেতরে। আর যেটা নিয়মের ভেতরে আমরা সেটাই করেছি।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শুরুটা দুর্দান্ত করলেও কিছুটা খারাপ সময় যাচ্ছে হৃদয়ের। তবে এমনটা মানতে নারাজ বাংলাদেশি ব্যাটার। উদীয়মান এই ব্যাটার বলেছেন, ‘খারাপ সময় যাচ্ছে এটা কিন্তু আমি অনুভব করি না। দলের কম্বিনেশনের কারণে আমাকে একটু ওপরে-নিচে ব্যাটিং করতে হচ্ছে। আমি চেষ্টা করেছি আমার দিক থেকে দেওয়ার জন্য। আগেও বলেছি সাতে কিংবা আটে যেখানেই ব্যাটিং করি না কেন এটা আমার কাছে কোনো ব্যাপার না। এশিয়া কাপেও বলেছিলাম ব্যাটিং কম্বিনেশনের জন্য যদি ওপরে কিংবা নিচে খেলতে হয় খেলব। যখনই সুযোগ আসবে, তখনই চেষ্টা করব তা কাজে লাগাতে।’
এই জয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার স্বপ্ন টিকে আছে বাংলাদেশের। শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে হারাতে পারলে নিশ্চিত হবে। অজিদের পেস বোলারদের কীভাবে দেখছেন তার বিষয়ে হৃদয় বলেছেন, ‘চ্যালেঞ্জ শুধু অস্ট্রেলিয়া না, প্রতিটি দলের ভালো মানের পেসার আছে। ওদের আলাদা করে দেখার কিছু নাই। আমাদের আয়ত্তের মধ্যে যতটুকু করা যায় ততটুকুই কাজে লাগানোর চেষ্টা করব।’
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
২০ মিনিট আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৪৩ মিনিট আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১ ঘণ্টা আগে