ক্রীড়া ডেস্ক
অবাস্তব সমীকরণ মেলাতে পারলে পাকিস্তান, আফগানিস্তানের কোনো এক দল উঠে যেত সেমিফাইনালে। তবে কোনো দলই তা করতে পারেনি। সেমিফাইনালে না উঠতে পারলেও পয়েন্ট টেবিলে আফগানিস্তানের চেয়ে ওপরে থেকে বিশ্বকাপ অভিযান শেষ করেছে পাকিস্তান। তবে ওয়াসিম আকরাম, শোয়েব মালিকরা পয়েন্ট টেবিল বিবেচনায় নিয়ে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের পারফরম্যান্সের বিচার-বিশ্লেষণ করছেন না।
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান দুই দলের বিশ্বকাপের শুরুটা হয়েছিল দুই রকম। নেদারল্যান্ডস ও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল পাকিস্তান। এরপর টানা চার ম্যাচ হেরে যায় বাবর আজমের দল। বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে আশা জাগালেও শেষ পর্যন্ত বিদায় নিতে হয়েছে প্রথম রাউন্ড থেকে। অন্যদিকে বাংলাদেশ ও ভারতের বিপক্ষে বাজে ব্যবধানে হেরে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল আফগানিস্তান। এরপর ইংল্যান্ডকে হারিয়ে এবারের বিশ্বকাপের প্রথম অঘটন ঘটায় আফগানরা। ইংল্যান্ডের পর দুই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছে হাশমাতুল্লাহ শাহিদির আফগানিস্তান। নেদারল্যান্ডসকেও হারিয়ে দেয় হেসেখেলে।
৯ ম্যাচ খেলে ৪টি করে জিতে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান দুই দলই ৮ পয়েন্ট পেয়েছে। -০.১৯৯ ও -০.৩৩৬ নেট রানরেট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার পাঁচ ও ছয়ে থেকে শেষ করেছে পাকিস্তানি ও আফগানরা। দুটি দলই নিজেদের শেষ ম্যাচ হেরেছে। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে আফগানরা হেরেছে ৫ উইকেটে। আর গতকাল ইংল্যান্ডের কাছে ৯৩ রানে হেরেছে পাকিস্তান। এবারের বিশ্বকাপে পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম করেছেন ৩২০ রান। তাঁর চেয়ে বেশি রান করেছেন দুই আফগান ব্যাটার ইব্রাহিম জাদরান (৩৭৬) ও আজমতুল্লাহ ওমরজাই (৩৫৩)। শাহিন শাহ আফ্রিদি, হারিস রউফ নিয়মিত উইকেট পেলেও মুক্ত হস্তে রান দিয়েছেন। এ স্পোর্টসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মালিক বলেন, ‘আফগানিস্তান আমাদের চেয়ে দারুণ ক্রিকেট খেলেছে। আমার মতে, যদি শুধু এই বিশ্বকাপ নিয়ে কথা বলি, তাহলে বলতেই হচ্ছে, আমাদের চেয়ে আফগানরা অনেক ভালো ক্রিকেট খেলেছে।’
টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণ মিলে পাকিস্তান এ বছর খেলেছে ৩৯ ম্যাচ। অন্যদিকে আফগানরা খেলেছে ৩২ ম্যাচ। বেশি ম্যাচ খেলায় খেলোয়াড়দের মধ্যে ক্লান্তি ভর করেছে বলে মনে করেন আকরাম। পাকিস্তানের ফিল্ডাররা এবারের বিশ্বকাপে অনেক সহজ ক্যাচ ছেড়েছেন, যার মধ্যে ডেভিড ওয়ার্নারের সহজ ক্যাচ মিড অনে ছেড়েছেন পাকিস্তানি ফিল্ডার উসামা মীর। এ ছাড়া অনেক রান তাঁরা (পাকিস্তানি ফিল্ডাররা) বাঁচাতে পারেননি। আকরাম বলেন, ‘আফগানদের বেশ শক্তিশালী মনে হয়েছে। আমাদের ছেলেদের হয়তো ক্লান্তি ঘিরে ধরেছে। কারণ তারা বেশি ম্যাচ খেলেছে। নিঃসন্দেহে আফগানরা পাকিস্তানের চেয়ে ভালো খেলেছে।’
অবাস্তব সমীকরণ মেলাতে পারলে পাকিস্তান, আফগানিস্তানের কোনো এক দল উঠে যেত সেমিফাইনালে। তবে কোনো দলই তা করতে পারেনি। সেমিফাইনালে না উঠতে পারলেও পয়েন্ট টেবিলে আফগানিস্তানের চেয়ে ওপরে থেকে বিশ্বকাপ অভিযান শেষ করেছে পাকিস্তান। তবে ওয়াসিম আকরাম, শোয়েব মালিকরা পয়েন্ট টেবিল বিবেচনায় নিয়ে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের পারফরম্যান্সের বিচার-বিশ্লেষণ করছেন না।
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান দুই দলের বিশ্বকাপের শুরুটা হয়েছিল দুই রকম। নেদারল্যান্ডস ও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল পাকিস্তান। এরপর টানা চার ম্যাচ হেরে যায় বাবর আজমের দল। বাংলাদেশ ও নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে আশা জাগালেও শেষ পর্যন্ত বিদায় নিতে হয়েছে প্রথম রাউন্ড থেকে। অন্যদিকে বাংলাদেশ ও ভারতের বিপক্ষে বাজে ব্যবধানে হেরে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল আফগানিস্তান। এরপর ইংল্যান্ডকে হারিয়ে এবারের বিশ্বকাপের প্রথম অঘটন ঘটায় আফগানরা। ইংল্যান্ডের পর দুই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছে হাশমাতুল্লাহ শাহিদির আফগানিস্তান। নেদারল্যান্ডসকেও হারিয়ে দেয় হেসেখেলে।
৯ ম্যাচ খেলে ৪টি করে জিতে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান দুই দলই ৮ পয়েন্ট পেয়েছে। -০.১৯৯ ও -০.৩৩৬ নেট রানরেট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার পাঁচ ও ছয়ে থেকে শেষ করেছে পাকিস্তানি ও আফগানরা। দুটি দলই নিজেদের শেষ ম্যাচ হেরেছে। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে আফগানরা হেরেছে ৫ উইকেটে। আর গতকাল ইংল্যান্ডের কাছে ৯৩ রানে হেরেছে পাকিস্তান। এবারের বিশ্বকাপে পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম করেছেন ৩২০ রান। তাঁর চেয়ে বেশি রান করেছেন দুই আফগান ব্যাটার ইব্রাহিম জাদরান (৩৭৬) ও আজমতুল্লাহ ওমরজাই (৩৫৩)। শাহিন শাহ আফ্রিদি, হারিস রউফ নিয়মিত উইকেট পেলেও মুক্ত হস্তে রান দিয়েছেন। এ স্পোর্টসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মালিক বলেন, ‘আফগানিস্তান আমাদের চেয়ে দারুণ ক্রিকেট খেলেছে। আমার মতে, যদি শুধু এই বিশ্বকাপ নিয়ে কথা বলি, তাহলে বলতেই হচ্ছে, আমাদের চেয়ে আফগানরা অনেক ভালো ক্রিকেট খেলেছে।’
টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণ মিলে পাকিস্তান এ বছর খেলেছে ৩৯ ম্যাচ। অন্যদিকে আফগানরা খেলেছে ৩২ ম্যাচ। বেশি ম্যাচ খেলায় খেলোয়াড়দের মধ্যে ক্লান্তি ভর করেছে বলে মনে করেন আকরাম। পাকিস্তানের ফিল্ডাররা এবারের বিশ্বকাপে অনেক সহজ ক্যাচ ছেড়েছেন, যার মধ্যে ডেভিড ওয়ার্নারের সহজ ক্যাচ মিড অনে ছেড়েছেন পাকিস্তানি ফিল্ডার উসামা মীর। এ ছাড়া অনেক রান তাঁরা (পাকিস্তানি ফিল্ডাররা) বাঁচাতে পারেননি। আকরাম বলেন, ‘আফগানদের বেশ শক্তিশালী মনে হয়েছে। আমাদের ছেলেদের হয়তো ক্লান্তি ঘিরে ধরেছে। কারণ তারা বেশি ম্যাচ খেলেছে। নিঃসন্দেহে আফগানরা পাকিস্তানের চেয়ে ভালো খেলেছে।’
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
২ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
৩ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
৩ ঘণ্টা আগে