ক্রীড়া ডেস্ক
আইপিএলের শুরুতে টানা ৬ ম্যাচ হেরে প্লে অফ থেকে ছিটকে যাওয়ার পথে ছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। শেষে অবশ্য সব শঙ্কা উড়িয়ে গত পরশু শেষ চার নিশ্চিত করেছে তারা। সবশেষ নিজেদের ৬ ম্যাচ জয়ের পুরস্কারই পেয়েছে দলটি।
বেঙ্গালুরুর শেষ চার নিশ্চিত হওয়ার পেছনে অনন্য অবদান বিরাট কোহলির। ১৫৫.৬০ স্ট্রাইকরেটে ৭০৮ রান করে ভারতের সাবেক অধিনায়ক বেঙ্গালুরুর হয়ে তো অবশ্যই টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও তিনি। শুধু ব্যাটেই দলকে পথ দেখাননি, ফিল্ডিংয়েও অবদান রেখেছেন কোহলি।
চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে বাঁচা-মরার ম্যাচেই যেমন জয়ের নায়ক যশ দয়ালকে শেষ ওভারে পরামর্শ দিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন কোহলি। প্লে অফে সুযোগ পেতে শেষ ৬ বলে ১৭ রান প্রয়োজন ছিল চেন্নাইয়ের। স্ট্রাইক প্রান্তে থাকা মহেন্দ্র সিং ধোনি দয়ালের ফুলটস বলকে ছক্কা হাঁকিয়ে সমীকরণটা ৫ বলে নামিয়ে আনেন ১১ রানে। এ সময় দয়ালের কাছে দৌড়ে এসে তাঁকে ইয়র্কার দেওয়ার চেষ্টা করতে মানা করেন কোহলি।
দয়ালকে স্লোয়ার দেওয়ার পরামর্শ দেন কোহলি। আর তাতেই বাজিমাত। ১১০ মিটার ছক্কা হাঁকানো ধোনি ফিরতি বলে মারতে গিয়ে টাইমিংয়ের গড়বড়ে স্বপ্নিল সিংয়ের হাতে তালুবন্দী হন তিনি। শেষে ২৭ রানের জয়ে বেঙ্গালুরু সুযোগ পায় শেষ চারে। কোহলিকে শুধু দয়ালের সময়ই তৎপর দেখা যায়নি, পুরো ম্যাচেই এমন দৃশ্য বহুবার দেখা গেছে বিভিন্ন সময়।
কোহলির এমন তৎপরতা দেখে মনে হচ্ছিল বেঙ্গালুরুর অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসিস নন, তিনিই। শুধু কি সতীর্থদের পরামর্শ দিতেই দেখা গেছে এমনটা অবশ্য নয়, আম্পায়ারের সঙ্গেও বহুবার তাঁকে ম্যাচে তর্কে জড়াতে দেখা গেছে। মাঠের আম্পায়ার দ্বয়ের সঙ্গে তাঁর এই বিষয়টা ভালোভাবে নিতে পারেননি ম্যাথু হেইডেন। তাই ধারাভাষ্য দেওয়ার সময়ই নিজের ক্ষুব্ধতা প্রকাশ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক ওপেনার।
বিশেষ করে চেন্নাইয়ের ব্যাটিংয়ের ১২তম ওভারের সময় আম্পায়াররা যখন নিজেদের মধ্যে কিছু একটা নিয়ে আলোচনা করছিলেন তখন কোহলি তাঁদের আলোচনা ব্যাহত করলে ক্ষুব্ধ হন হেইডেন। ভারতীয় ব্যাটারের বিষয় নিয়ে তিনি বলেছেন, ‘কোহলি অনেক বেশি ম্যাচে বাধা দিয়েছে। সে দলের অধিনায়ক নয়। আম্পায়ারের সঙ্গে বারবার তার আলোচনা করা উচিত হয়নি।’
আইপিএলের শুরুতে টানা ৬ ম্যাচ হেরে প্লে অফ থেকে ছিটকে যাওয়ার পথে ছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। শেষে অবশ্য সব শঙ্কা উড়িয়ে গত পরশু শেষ চার নিশ্চিত করেছে তারা। সবশেষ নিজেদের ৬ ম্যাচ জয়ের পুরস্কারই পেয়েছে দলটি।
বেঙ্গালুরুর শেষ চার নিশ্চিত হওয়ার পেছনে অনন্য অবদান বিরাট কোহলির। ১৫৫.৬০ স্ট্রাইকরেটে ৭০৮ রান করে ভারতের সাবেক অধিনায়ক বেঙ্গালুরুর হয়ে তো অবশ্যই টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও তিনি। শুধু ব্যাটেই দলকে পথ দেখাননি, ফিল্ডিংয়েও অবদান রেখেছেন কোহলি।
চেন্নাই সুপার কিংসের বিপক্ষে বাঁচা-মরার ম্যাচেই যেমন জয়ের নায়ক যশ দয়ালকে শেষ ওভারে পরামর্শ দিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছেন কোহলি। প্লে অফে সুযোগ পেতে শেষ ৬ বলে ১৭ রান প্রয়োজন ছিল চেন্নাইয়ের। স্ট্রাইক প্রান্তে থাকা মহেন্দ্র সিং ধোনি দয়ালের ফুলটস বলকে ছক্কা হাঁকিয়ে সমীকরণটা ৫ বলে নামিয়ে আনেন ১১ রানে। এ সময় দয়ালের কাছে দৌড়ে এসে তাঁকে ইয়র্কার দেওয়ার চেষ্টা করতে মানা করেন কোহলি।
দয়ালকে স্লোয়ার দেওয়ার পরামর্শ দেন কোহলি। আর তাতেই বাজিমাত। ১১০ মিটার ছক্কা হাঁকানো ধোনি ফিরতি বলে মারতে গিয়ে টাইমিংয়ের গড়বড়ে স্বপ্নিল সিংয়ের হাতে তালুবন্দী হন তিনি। শেষে ২৭ রানের জয়ে বেঙ্গালুরু সুযোগ পায় শেষ চারে। কোহলিকে শুধু দয়ালের সময়ই তৎপর দেখা যায়নি, পুরো ম্যাচেই এমন দৃশ্য বহুবার দেখা গেছে বিভিন্ন সময়।
কোহলির এমন তৎপরতা দেখে মনে হচ্ছিল বেঙ্গালুরুর অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসিস নন, তিনিই। শুধু কি সতীর্থদের পরামর্শ দিতেই দেখা গেছে এমনটা অবশ্য নয়, আম্পায়ারের সঙ্গেও বহুবার তাঁকে ম্যাচে তর্কে জড়াতে দেখা গেছে। মাঠের আম্পায়ার দ্বয়ের সঙ্গে তাঁর এই বিষয়টা ভালোভাবে নিতে পারেননি ম্যাথু হেইডেন। তাই ধারাভাষ্য দেওয়ার সময়ই নিজের ক্ষুব্ধতা প্রকাশ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক ওপেনার।
বিশেষ করে চেন্নাইয়ের ব্যাটিংয়ের ১২তম ওভারের সময় আম্পায়াররা যখন নিজেদের মধ্যে কিছু একটা নিয়ে আলোচনা করছিলেন তখন কোহলি তাঁদের আলোচনা ব্যাহত করলে ক্ষুব্ধ হন হেইডেন। ভারতীয় ব্যাটারের বিষয় নিয়ে তিনি বলেছেন, ‘কোহলি অনেক বেশি ম্যাচে বাধা দিয়েছে। সে দলের অধিনায়ক নয়। আম্পায়ারের সঙ্গে বারবার তার আলোচনা করা উচিত হয়নি।’
আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি হওয়ার আর ১০০ দিনও বাকি নেই। কিন্তু জরুরি কিছু প্রশ্নের উত্তর এখনো নেই। সময়মতো টুর্নামেন্ট হবে কি? হলে কোথায় হবে? এই দুটি প্রশ্নের উত্তর যতক্ষণ না আসছে, ততক্ষণ টুর্নামেন্টের সূচিও প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। সব মিলিয়ে এই টুর্নামেন্ট নিয়ে অনেক চাপে আইসিসি।
২১ মিনিট আগেসিনেমা, নাটক-কোনো কিছুরই তো কমতি ছিল না আজ আর্জেন্টিনা-প্যারাগুয়ে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে। দেল চাকো স্টেডিয়ামে ব্রাজিলের রেফারি অ্যান্ডারসন দারাঙ্কোর একের পর এক কাণ্ডে ক্ষুব্ধ আর্জেন্টিনা ফুটবল দল। রেফারির সঙ্গে এক চোট হয়েই গেছে মেসির। এমনকি আঙুল উঁচিয়ে কথাও বলেছেন আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলার।
১ ঘণ্টা আগেভুলে যাওয়ার মতো একটি দিনই কাটিয়েছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। তাও বাজে দিনটা এল ব্রাজিলের বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচের সময়ই। তাঁর সুযোগ মিসের মহড়ার দিনে ব্রাজিল পারল না জিততে। হতাশা ঝরেছে ব্রাজিল কোচ দরিভাল জুনিয়রের কণ্ঠে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচ হলেও দুই বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দলকে একই টুর্নামেন্টে হারানো তো সহজ কথা নয়। প্যারাগুয়ে এবার সেই কঠিন কাজটিই করে দেখাল। ২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সেপ্টেম্বরে প্যারাগুয়ে হারিয়েছিল ব্রাজিলকে। দুই মাস পর আজ বিশ্বকাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনাকেও হারিয়েছে প্যারাগুয়ে।
৩ ঘণ্টা আগে