নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিরিজ নিশ্চিত হওয়ায় বাংলাদেশের তেমন চাপ ছিল না। নির্ভার বাংলাদেশ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পঞ্চম ও শেষ ম্যাচে একাদশে এনেছিল চার পরিবর্তন। তবে এই পরিবর্তন নিয়ে ম্যাচ শেষ পর্যন্ত জিততে পারেননি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। নিউজিল্যান্ডের কাছে ২৭ রানে হেরে গেছে বাংলাদেশ। ম্যাচ হারলেও ৩–২ ব্যবধানে সিরিজটা বাংলাদেশের।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে টম ল্যাথামের হাফ সেঞ্চুরিতে ৫ উইকেট ১৬১ রানের সংগ্রহ পায় নিউজিল্যান্ড। জবাবে ৮ উইকেট ১৩৪ রানের বেশি করতে পারেনি বাংলাদেশ।
১৬২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিং করতে নেমে শুরুটা এবারও ভালো করতে পারেনি বাংলাদেশ। দলীয় ২৬ রানে আউট হন লিটন দাস (১০)। এজাজ প্যাটেলের বলে কুগগেলেইজের দারুণ এক ক্যাচে আউট হন এ ওপেনার। সাকিবের পরিবর্তে তিনে নামা সৌম্য সরকারও (৪) বেশি দূর যেতে পারেননি। ক্যাককনকির বলে রাচিন রবীন্দ্রর হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন সৌম্য। মোহাম্মদ নাঈম ভালো শুরুর আভাস দিয়েও ইনিংসটা বড় করতে পারেননি। ২৩ রান করে উইকেটের পেছনে টম ল্যাথামের তালুবন্দী হন। এই পুরো সিরিজে ব্যর্থতার পরিচয় দেওয়া মুশফিকুর রহিমও ভাগ্য বদলাতে পারেননি। ৪ রান করে ফিরে যান মুশফিক। ৪৬ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের জয়ের আশা অনেকটা ফিকে হয়ে আসে।
ওভার প্রতি রানরেট বেড়ে যাওয়ায় চাপটা ক্রমশ বাড়তে থাকে। অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ পঞ্চম উইকেটে আফিফ হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে চেষ্টা চালিয়ে যান। এই দুজনের ব্যাটে কিছু সময়ের জন্য বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনাও বাড়ে। তাঁদের ৩৩ বলে পঞ্চাশ পেরোনো জুটিতে জয়ের আশা দেখতে থাকে বাংলাদেশ। আফিফ একটু বেশি আক্রমণাত্মক ছিলেন। মাহমুদউল্লাহ ২১ বলে ২৩ রান করে আউট হলে ভাঙে ৬৩ রানের জুটি।
পরে নুরুল হাসান সোহান (৪), শামীম হোসেন (২) কেউই সুবিধা করতে পারেনি। আফিফ একপ্রান্তে টিকে থাকলেও দলের হার আটকাতে পারেননি। শেষে পর্যন্ত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৩৪ রানে থেমে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। আফিফ ৩৩ বলে ৪৯ রানে অপরাজিত থাকেন।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে নিউজিল্যান্ডকে ভালো সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার ফিন অ্যালেন ও রাচিন রবীন্দ্র। অ্যালেন একটু বেশি আগ্রাসী ছিলেন। উদ্বোধনী জুটি ৫.৪ ওভারে আসে ৫৮ রান। রবীন্দ্র ১২ বলে ১৭ রান করে শরিফুলের বলে মিড অফে মুশফিকের হাতে ধরা পড়েন। একই ওভারের পরে বলে অ্যালেনকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন শরিফুল। তবে রিভিউয়ের কল্যাণে বেঁচে যান তিনি। তাঁকে আউট করতে বেশি সময় লাগেনি। রিভিউয়ের পরের বলেই শরিফুলের বলে বোল্ড হন অ্যালেন। আউট হওয়ার আগে অ্যালেন ২৪ বলে ৪১ রান করেন।
পরে অধিনায়ক টম ল্যাথামের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে নিউজিল্যান্ড ভালো সংগ্রহের দিকে এগোয়। উইল ইয়ং (৬) ও কলিন ডি গ্রান্ডহোম (৯) অল্প রানে আউট হন। শেষ দিকে ল্যাথামের অপরাজিত ৩৭ বলে ৫০ ও ম্যাককনকির অপরাজিত ১০ বলে ১৭ রানের ইনিংসের কল্যাণে স্কোর বোর্ডে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৬১ রান জমা করে নিউজিল্যান্ড। শরিফুল ২টি এবং তাসকিন, নাসুম ও আফিফ ১টি করে উইকেট নেন।
সিরিজ নিশ্চিত হওয়ায় বাংলাদেশের তেমন চাপ ছিল না। নির্ভার বাংলাদেশ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পঞ্চম ও শেষ ম্যাচে একাদশে এনেছিল চার পরিবর্তন। তবে এই পরিবর্তন নিয়ে ম্যাচ শেষ পর্যন্ত জিততে পারেননি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের দল। নিউজিল্যান্ডের কাছে ২৭ রানে হেরে গেছে বাংলাদেশ। ম্যাচ হারলেও ৩–২ ব্যবধানে সিরিজটা বাংলাদেশের।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে টম ল্যাথামের হাফ সেঞ্চুরিতে ৫ উইকেট ১৬১ রানের সংগ্রহ পায় নিউজিল্যান্ড। জবাবে ৮ উইকেট ১৩৪ রানের বেশি করতে পারেনি বাংলাদেশ।
১৬২ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিং করতে নেমে শুরুটা এবারও ভালো করতে পারেনি বাংলাদেশ। দলীয় ২৬ রানে আউট হন লিটন দাস (১০)। এজাজ প্যাটেলের বলে কুগগেলেইজের দারুণ এক ক্যাচে আউট হন এ ওপেনার। সাকিবের পরিবর্তে তিনে নামা সৌম্য সরকারও (৪) বেশি দূর যেতে পারেননি। ক্যাককনকির বলে রাচিন রবীন্দ্রর হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন সৌম্য। মোহাম্মদ নাঈম ভালো শুরুর আভাস দিয়েও ইনিংসটা বড় করতে পারেননি। ২৩ রান করে উইকেটের পেছনে টম ল্যাথামের তালুবন্দী হন। এই পুরো সিরিজে ব্যর্থতার পরিচয় দেওয়া মুশফিকুর রহিমও ভাগ্য বদলাতে পারেননি। ৪ রান করে ফিরে যান মুশফিক। ৪৬ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের জয়ের আশা অনেকটা ফিকে হয়ে আসে।
ওভার প্রতি রানরেট বেড়ে যাওয়ায় চাপটা ক্রমশ বাড়তে থাকে। অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ পঞ্চম উইকেটে আফিফ হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে চেষ্টা চালিয়ে যান। এই দুজনের ব্যাটে কিছু সময়ের জন্য বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনাও বাড়ে। তাঁদের ৩৩ বলে পঞ্চাশ পেরোনো জুটিতে জয়ের আশা দেখতে থাকে বাংলাদেশ। আফিফ একটু বেশি আক্রমণাত্মক ছিলেন। মাহমুদউল্লাহ ২১ বলে ২৩ রান করে আউট হলে ভাঙে ৬৩ রানের জুটি।
পরে নুরুল হাসান সোহান (৪), শামীম হোসেন (২) কেউই সুবিধা করতে পারেনি। আফিফ একপ্রান্তে টিকে থাকলেও দলের হার আটকাতে পারেননি। শেষে পর্যন্ত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৩৪ রানে থেমে যায় বাংলাদেশের ইনিংস। আফিফ ৩৩ বলে ৪৯ রানে অপরাজিত থাকেন।
এর আগে টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে নিউজিল্যান্ডকে ভালো সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার ফিন অ্যালেন ও রাচিন রবীন্দ্র। অ্যালেন একটু বেশি আগ্রাসী ছিলেন। উদ্বোধনী জুটি ৫.৪ ওভারে আসে ৫৮ রান। রবীন্দ্র ১২ বলে ১৭ রান করে শরিফুলের বলে মিড অফে মুশফিকের হাতে ধরা পড়েন। একই ওভারের পরে বলে অ্যালেনকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন শরিফুল। তবে রিভিউয়ের কল্যাণে বেঁচে যান তিনি। তাঁকে আউট করতে বেশি সময় লাগেনি। রিভিউয়ের পরের বলেই শরিফুলের বলে বোল্ড হন অ্যালেন। আউট হওয়ার আগে অ্যালেন ২৪ বলে ৪১ রান করেন।
পরে অধিনায়ক টম ল্যাথামের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে নিউজিল্যান্ড ভালো সংগ্রহের দিকে এগোয়। উইল ইয়ং (৬) ও কলিন ডি গ্রান্ডহোম (৯) অল্প রানে আউট হন। শেষ দিকে ল্যাথামের অপরাজিত ৩৭ বলে ৫০ ও ম্যাককনকির অপরাজিত ১০ বলে ১৭ রানের ইনিংসের কল্যাণে স্কোর বোর্ডে ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৬১ রান জমা করে নিউজিল্যান্ড। শরিফুল ২টি এবং তাসকিন, নাসুম ও আফিফ ১টি করে উইকেট নেন।
পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে রয়েছে বাংলাদেশ দল। সফরের অংশ হিসেবে ১৭ ও ১৮ নভেম্বর হবে ২ দিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচের মাধ্যমে প্রস্তুতি নেওয়ার দারুণ সুযোগ পাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজরা। মূল টেস্ট সিরিজের আগে কিছুটা আত্মবিশ্বাসও বাড়তে পারে তাঁদের। ম্যাচটি হবে অ্যান্টিগায়র স্যার ভিভ
১০ ঘণ্টা আগেভারতের আপত্তিতে পাকিস্তানের তিন শহরে ট্রফি সফর বাতিল করেছে আইসিসি। দীর্ঘ ২৮ বছর পর আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। তবে শুরু থেকেই বিভিন্ন আপত্তি তুলছে ভারত।
১১ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের ছন্দ ধরে রেখে আজ তৃতীয় দিন বাকি দুই উইকেটও নিজের ঝুলিতে নিলেন আনশুল কাম্বোজ। সঙ্গে সঙ্গে বিরল এক রেকর্ড তাঁর নামের পাশে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে একাই ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখালেন হরিয়ানার এই পেসার।
১১ ঘণ্টা আগে