অনলাইন ডেস্ক
নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে আলঝেইমার রোগের চিকিৎসায় নতুন থেরাপিউটিক পদ্ধতি আনার লক্ষ্যে গবেষণা করছেন ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার একদল বিজ্ঞানী। নেচার নিউরোসায়েন্স জার্নালের সিনিয়র অথোর মার্টিন কাম্পমান গবেষক দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। নতুন পদ্ধতিতে মাইক্রোগ্লিয়ার (মস্তিষ্কের এক ধরনের কোষ) ওপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে। মাইক্রোগ্লিয়া মস্তিষ্কের এমন এক ধরনের কোষ যা ক্ষতিগ্রস্ত নিউরন (স্নায়ুকোষ) ও প্রোটিন (স্নায়ু প্রতিরক্ষাকারী উপাদান) থেকে মুক্ত হয়ে মস্তিষ্ককে স্থিতিশীল করে দেয়। যা ডিমেনশিয়া এবং মস্তিষ্কের অন্যান্য অসুস্থতার সঙ্গে যুক্ত।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, মাইক্রোগ্লিয়ার পরিবর্তনকে আলঝেইমার রোগের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। তবে এ নিয়ে আরও গবেষণা বাকি আছে। গবেষকেরা এখন ক্রিসপার প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, যেন মাইক্রোগ্লিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। গবেষক দলের পক্ষ থেকে বলা হয়, নতুন গবেষণা আলঝেইমার রোগের চিকিৎসায় নতুন থেরাপিউটিক পদ্ধতির পথে নিয়ে যাবে।
মস্তিষ্কে সাধারণ ইমিউন কোষগুলো রক্ত-মস্তিষ্কের বাধা অতিক্রম করতে পারে না। এখানেই মাইক্রোগ্লিয়া কোষগুলো কার্যকর হয়। মাইক্রোগ্লিয়া কোষগুলো ইমিউন সিস্টেমের মতো করে কাজ করে। স্নায়ুকোষগুলো সঠিকভাবে কাজ করার সময় অতিরিক্ত ও বিষাক্ত পদার্থগুলোকে বের করে দিতে সাহায্য করে। মাইক্রোগ্লিয়া কোষগুলো যখন তাদের পথ হারায় তখন মস্তিষ্কে প্রদাহ সৃষ্ট হয়। এটি স্নায়ুকোষ ও এর নেটওয়ার্কগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
মাইক্রোগ্লিয়া কোষগুলো নির্দিষ্ট অবস্থানে থেকে স্নায়ুকোষের মধ্যে সাইনাপসেস অপসারণ করতে পারে। এই প্রক্রিয়াটি শৈশব এবং কৈশোর বয়সে মস্তিষ্কের বিকাশের একটি স্বাভাবিক অংশ। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এটি মস্তিষ্কের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
গবেষক দলের প্রধান মার্টিন কাম্পমান বলেন, ‘আমাদের গবেষণা আলঝেইমার চিকিৎসার নতুন পদ্ধতির জন্য একটি রূপরেখা প্রদান করবে।’
গবেষণায় স্বেচ্ছাসেবীদের দান করা স্টেম কোষ থেকে মাইক্রোগ্লিয়া কোষ তৈরি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। যাতে এটি সাধারণের মানবদেহে সমকক্ষের মতো কাজ করে। এর সঙ্গে ক্রিসপার প্রযুক্তির ব্যবহারে গবেষকদের পক্ষে পৃথক জিন চালু ও বন্ধ করা সম্ভব হতে পারে।
নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার করে আলঝেইমার রোগের চিকিৎসায় নতুন থেরাপিউটিক পদ্ধতি আনার লক্ষ্যে গবেষণা করছেন ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার একদল বিজ্ঞানী। নেচার নিউরোসায়েন্স জার্নালের সিনিয়র অথোর মার্টিন কাম্পমান গবেষক দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। নতুন পদ্ধতিতে মাইক্রোগ্লিয়ার (মস্তিষ্কের এক ধরনের কোষ) ওপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে। মাইক্রোগ্লিয়া মস্তিষ্কের এমন এক ধরনের কোষ যা ক্ষতিগ্রস্ত নিউরন (স্নায়ুকোষ) ও প্রোটিন (স্নায়ু প্রতিরক্ষাকারী উপাদান) থেকে মুক্ত হয়ে মস্তিষ্ককে স্থিতিশীল করে দেয়। যা ডিমেনশিয়া এবং মস্তিষ্কের অন্যান্য অসুস্থতার সঙ্গে যুক্ত।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, মাইক্রোগ্লিয়ার পরিবর্তনকে আলঝেইমার রোগের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। তবে এ নিয়ে আরও গবেষণা বাকি আছে। গবেষকেরা এখন ক্রিসপার প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, যেন মাইক্রোগ্লিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। গবেষক দলের পক্ষ থেকে বলা হয়, নতুন গবেষণা আলঝেইমার রোগের চিকিৎসায় নতুন থেরাপিউটিক পদ্ধতির পথে নিয়ে যাবে।
মস্তিষ্কে সাধারণ ইমিউন কোষগুলো রক্ত-মস্তিষ্কের বাধা অতিক্রম করতে পারে না। এখানেই মাইক্রোগ্লিয়া কোষগুলো কার্যকর হয়। মাইক্রোগ্লিয়া কোষগুলো ইমিউন সিস্টেমের মতো করে কাজ করে। স্নায়ুকোষগুলো সঠিকভাবে কাজ করার সময় অতিরিক্ত ও বিষাক্ত পদার্থগুলোকে বের করে দিতে সাহায্য করে। মাইক্রোগ্লিয়া কোষগুলো যখন তাদের পথ হারায় তখন মস্তিষ্কে প্রদাহ সৃষ্ট হয়। এটি স্নায়ুকোষ ও এর নেটওয়ার্কগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
মাইক্রোগ্লিয়া কোষগুলো নির্দিষ্ট অবস্থানে থেকে স্নায়ুকোষের মধ্যে সাইনাপসেস অপসারণ করতে পারে। এই প্রক্রিয়াটি শৈশব এবং কৈশোর বয়সে মস্তিষ্কের বিকাশের একটি স্বাভাবিক অংশ। কিন্তু প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এটি মস্তিষ্কের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
গবেষক দলের প্রধান মার্টিন কাম্পমান বলেন, ‘আমাদের গবেষণা আলঝেইমার চিকিৎসার নতুন পদ্ধতির জন্য একটি রূপরেখা প্রদান করবে।’
গবেষণায় স্বেচ্ছাসেবীদের দান করা স্টেম কোষ থেকে মাইক্রোগ্লিয়া কোষ তৈরি করার চেষ্টা করা হচ্ছে। যাতে এটি সাধারণের মানবদেহে সমকক্ষের মতো কাজ করে। এর সঙ্গে ক্রিসপার প্রযুক্তির ব্যবহারে গবেষকদের পক্ষে পৃথক জিন চালু ও বন্ধ করা সম্ভব হতে পারে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
৩ দিন আগেটয়লেটে ফোন নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। এমনও হতে আপনি হয়তো টয়লেটে বসেই মোবাইলে লেখাটি পড়ছেন। শৌচাগারে যে কাজটি ৩ মিনিটে করা সম্ভব সেটি কিছু পড়া, স্ক্রল এবং পোস্ট করে অন্তত ১৫ মিনিট পার করে দিচ্ছেন অনায়াসে। আপাতদৃষ্টিতে এটি সময় কাটানোর নির্দোষ উপায় মনে হলেও চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি আপনার স্বাস্থ্যের
৩ দিন আগেসৌরজগতের সপ্তম গ্রহ ইউরেনাস ও এর পাঁচটি চাঁদ সম্পর্কে নতুন তথ্য জানাল বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহ ও এর চাঁদগুলো একেবারে নিষ্প্রাণ নয়, বরং ইউরেনাসের চাঁদগুলোতে সমুদ্র থাকতে পারে। ফলে চাঁদগুলোয় জীবন ধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
৪ দিন আগেসৌরজগৎ থেকে ৪ হাজার আলোকবর্ষ দূরে পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ আবিষ্কার করেছেন একদল জ্যোতির্বিজ্ঞানী। এই পাথুরে গ্রহটির ভর পৃথিবীর মতোই এবং এটি শ্বেতবামন তারার চারপাশে আবর্তিত হচ্ছ। সাজেটেরিয়াস নক্ষত্রমণ্ডলীতে এই তারাটি অবস্থিত।
৬ দিন আগে