অনলাইন ডেস্ক
টাইফয়েড ও প্লেগ সৃষ্টির জন্য দায়ী দুটি ব্যাকটেরিয়ার জিনগত প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। যদিও প্রাচীন মিশর এবং আক্কাদিয়ান সাম্রাজ্যসহ আরও বেশ কয়েকটি প্রাচীন সাম্রাজ্য ধ্বংস হওয়ার পেছনে জলবায়ু পরিবর্তন ও শাসক পরিবর্তনকে দায়ী করেন বিজ্ঞানীরা। গ্রিসের ক্রিটে হ্যাগিওস চারালম্বোস নামের একটি প্রাচীন সমাধিস্থল খনন করে মানুষের হাড় ও দাঁতে পাওয়া ব্যাকটেরিয়া পরীক্ষা ও গবেষণা করে জার্মানির একদল প্রত্নতাত্ত্বিক মনে করছেন, প্রাচীন সভ্যতা ধ্বংসের পেছনে টাইফয়েড এবং প্লেগ মহামারিরও ভূমিকা থাকতে পারে।
ম্যাক্স প্ল্যাংক ইনস্টিটিউট ফর ইভোলিউশনারি অ্যানথ্রোপলজির প্রত্নতাত্ত্বিকেরা এ গবেষণা চালিয়েছেন। কারেন্ট বায়োলজি সাময়িকীতে এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষণা দলটির নেতৃত্বে ছিলেন প্রত্নতাত্ত্বিক গুনার নিউম্যান। তাঁরা সমাধিস্থল খনন করে খ্রিষ্টপূর্ব ২২৯০ থেকে খ্রিষ্টপূর্ব ১৯০৯ সময়ের মধ্যে মারা যাওয়া ৩২ ব্যক্তির দাঁত থেকে ডিএনএ সংগ্রহ করেন। এরপর গবেষক দল দাঁতের ডিএনএতে মুখে বসবাসকারী ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান পান।
তাঁরা বলেছেন, দুটি নমুনার মধ্যে ওয়াই পেস্টিসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে এবং অন্য দুটি নমুনার মধ্যে সালমোনেলা এন্টারিকা ব্যাকটেরিয়ার দুটি ধরন পাওয়া গেছে, যা টাইফয়েড জ্বরের কারণ।
গবেষকদের পাওয়া প্রমাণগুলো এই ইঙ্গিত দেয় যে, এসব ব্যাকটেরিয়া ব্রোঞ্জ যুগেও ছিল এবং সেই সময়ে সংক্রামক হয়ে ওঠার সক্ষমতাও ছিল। তবে তাঁরা বলছেন, কীভাবে এই ব্যাকটেরিয়াগুলো সংক্রমণ ছড়াত তা তাঁদের কাছে এখনো স্পষ্ট নয়।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় সহস্রাব্দের শেষের দিকে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের সামাজিক পরিবর্তনের জন্য ওয়াই পেস্টিস বা সালমোনেলা এন্টারিকাকে এককভাবে দায়ী করা হয়। আমরা গবেষণায় দেখেছি, ডিএনএ প্রমাণগুলো এটাই বলছে যে জলবায়ু পরিবর্তন ও অভিবাসনের পেছনে সংক্রামক রোগগুলোর ভূমিকা আছে।
টাইফয়েড ও প্লেগ সৃষ্টির জন্য দায়ী দুটি ব্যাকটেরিয়ার জিনগত প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। যদিও প্রাচীন মিশর এবং আক্কাদিয়ান সাম্রাজ্যসহ আরও বেশ কয়েকটি প্রাচীন সাম্রাজ্য ধ্বংস হওয়ার পেছনে জলবায়ু পরিবর্তন ও শাসক পরিবর্তনকে দায়ী করেন বিজ্ঞানীরা। গ্রিসের ক্রিটে হ্যাগিওস চারালম্বোস নামের একটি প্রাচীন সমাধিস্থল খনন করে মানুষের হাড় ও দাঁতে পাওয়া ব্যাকটেরিয়া পরীক্ষা ও গবেষণা করে জার্মানির একদল প্রত্নতাত্ত্বিক মনে করছেন, প্রাচীন সভ্যতা ধ্বংসের পেছনে টাইফয়েড এবং প্লেগ মহামারিরও ভূমিকা থাকতে পারে।
ম্যাক্স প্ল্যাংক ইনস্টিটিউট ফর ইভোলিউশনারি অ্যানথ্রোপলজির প্রত্নতাত্ত্বিকেরা এ গবেষণা চালিয়েছেন। কারেন্ট বায়োলজি সাময়িকীতে এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষণা দলটির নেতৃত্বে ছিলেন প্রত্নতাত্ত্বিক গুনার নিউম্যান। তাঁরা সমাধিস্থল খনন করে খ্রিষ্টপূর্ব ২২৯০ থেকে খ্রিষ্টপূর্ব ১৯০৯ সময়ের মধ্যে মারা যাওয়া ৩২ ব্যক্তির দাঁত থেকে ডিএনএ সংগ্রহ করেন। এরপর গবেষক দল দাঁতের ডিএনএতে মুখে বসবাসকারী ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান পান।
তাঁরা বলেছেন, দুটি নমুনার মধ্যে ওয়াই পেস্টিসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে এবং অন্য দুটি নমুনার মধ্যে সালমোনেলা এন্টারিকা ব্যাকটেরিয়ার দুটি ধরন পাওয়া গেছে, যা টাইফয়েড জ্বরের কারণ।
গবেষকদের পাওয়া প্রমাণগুলো এই ইঙ্গিত দেয় যে, এসব ব্যাকটেরিয়া ব্রোঞ্জ যুগেও ছিল এবং সেই সময়ে সংক্রামক হয়ে ওঠার সক্ষমতাও ছিল। তবে তাঁরা বলছেন, কীভাবে এই ব্যাকটেরিয়াগুলো সংক্রমণ ছড়াত তা তাঁদের কাছে এখনো স্পষ্ট নয়।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় সহস্রাব্দের শেষের দিকে ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের সামাজিক পরিবর্তনের জন্য ওয়াই পেস্টিস বা সালমোনেলা এন্টারিকাকে এককভাবে দায়ী করা হয়। আমরা গবেষণায় দেখেছি, ডিএনএ প্রমাণগুলো এটাই বলছে যে জলবায়ু পরিবর্তন ও অভিবাসনের পেছনে সংক্রামক রোগগুলোর ভূমিকা আছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
৩ দিন আগেটয়লেটে ফোন নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। এমনও হতে আপনি হয়তো টয়লেটে বসেই মোবাইলে লেখাটি পড়ছেন। শৌচাগারে যে কাজটি ৩ মিনিটে করা সম্ভব সেটি কিছু পড়া, স্ক্রল এবং পোস্ট করে অন্তত ১৫ মিনিট পার করে দিচ্ছেন অনায়াসে। আপাতদৃষ্টিতে এটি সময় কাটানোর নির্দোষ উপায় মনে হলেও চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি আপনার স্বাস্থ্যের
৩ দিন আগেসৌরজগতের সপ্তম গ্রহ ইউরেনাস ও এর পাঁচটি চাঁদ সম্পর্কে নতুন তথ্য জানাল বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহ ও এর চাঁদগুলো একেবারে নিষ্প্রাণ নয়, বরং ইউরেনাসের চাঁদগুলোতে সমুদ্র থাকতে পারে। ফলে চাঁদগুলোয় জীবন ধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
৪ দিন আগেসৌরজগৎ থেকে ৪ হাজার আলোকবর্ষ দূরে পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ আবিষ্কার করেছেন একদল জ্যোতির্বিজ্ঞানী। এই পাথুরে গ্রহটির ভর পৃথিবীর মতোই এবং এটি শ্বেতবামন তারার চারপাশে আবর্তিত হচ্ছ। সাজেটেরিয়াস নক্ষত্রমণ্ডলীতে এই তারাটি অবস্থিত।
৬ দিন আগে