অনলাইন ডেস্ক
এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত মহাবিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণ গহ্বরের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। নতুন আবিষ্কৃত এই ব্ল্যাক হোলটির বয়স আনুমানিক ১ হাজার ৩২০ কোটি বা ১৩ দশমিক ২ বিলিয়ন বছর। বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, সবচেয়ে পুরোনো এই ব্ল্যাক হোলটি বিগ ব্যাঙ বা মহাবিস্ফোরণের ৪৭ কোটি বছর পর সৃষ্টি হয়। সে ক্ষেত্রে আজ থেকে ১ হাজার ৩৭০ কোটি বছর আগে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়ে থাকলে সদ্য আবিষ্কৃত এই ব্ল্যাক হোলটির বয়স আনুমানিক ১ হাজার ৩২০ কোটি বছর।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা ও কানাডার এক্স-রে পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র যৌথভাবে এই ব্ল্যাক হোলটির সন্ধান পেয়েছে। প্রতিষ্ঠান দুটি বিগত কয়েক বছর ধরেই এমন ধরনের ব্ল্যাক হোল খোঁজার চেষ্টা করে যাচ্ছিল। এই আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে, মহাবিশ্বের সৃষ্টির সূচনালগ্নেই ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণ গহ্বর গঠিত হয়েছিল সেই ধারণা আরও পোক্ত হলো।
বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এই ব্ল্যাক হোলটি স্বাভাবিক বা মানুষের অনুমানের তুলনায় অনেক বেশি বড়। আমাদের ছায়াপথ মিল্কিওয়ে বা আকাশগঙ্গার কেন্দ্রে যে স্যাজিটারিয়াস-এ নামে যে ব্ল্যাক হোলটি রয়েছে তার চেয়েও সদ্য আবিষ্কৃত এই ব্ল্যাক হোলটি অনেক বেশি; প্রায় ১০ গুণ বেশি বড়।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিকসের গবেষক ও এই গবেষণার প্রধান লেখক অ্যাকস বোগডান বলেন, ধারণা করা হয় যে—একটি গ্যালাক্সির ১০ শতাংশ থেকে শতভাগ ভরই কোনো একটি জায়গায় কেন্দ্রীভূত থাকতে পারে। সেই হিসেবে, এই আকারের ব্ল্যাক হোল আমাদের ছায়াপথ কিংবা আমাদের আশপাশের কোনো ছায়াপথেও থাকার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
বিজ্ঞানীদের বিশ্বাস, এই ব্ল্যাক হোলটি ঘন গ্যাসের মেঘ থেকে তৈরি হয়েছে। যা পরে আবার পুরো একটি ছায়াপথ ও বেশ কিছু তারাকে গিলে ফেলেছে। পরে আরও অন্তত দুটি ছায়াপর পরস্পরের সঙ্গে মিশে যাওয়ার পর ব্ল্যাক হোলটি সেই সম্মিলিত ছায়াপথকেও গিলে ফেলেছে।
এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত মহাবিশ্বের সবচেয়ে পুরোনো ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণ গহ্বরের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। নতুন আবিষ্কৃত এই ব্ল্যাক হোলটির বয়স আনুমানিক ১ হাজার ৩২০ কোটি বা ১৩ দশমিক ২ বিলিয়ন বছর। বার্তা সংস্থা এপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, সবচেয়ে পুরোনো এই ব্ল্যাক হোলটি বিগ ব্যাঙ বা মহাবিস্ফোরণের ৪৭ কোটি বছর পর সৃষ্টি হয়। সে ক্ষেত্রে আজ থেকে ১ হাজার ৩৭০ কোটি বছর আগে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়ে থাকলে সদ্য আবিষ্কৃত এই ব্ল্যাক হোলটির বয়স আনুমানিক ১ হাজার ৩২০ কোটি বছর।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসা ও কানাডার এক্স-রে পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র যৌথভাবে এই ব্ল্যাক হোলটির সন্ধান পেয়েছে। প্রতিষ্ঠান দুটি বিগত কয়েক বছর ধরেই এমন ধরনের ব্ল্যাক হোল খোঁজার চেষ্টা করে যাচ্ছিল। এই আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে, মহাবিশ্বের সৃষ্টির সূচনালগ্নেই ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণ গহ্বর গঠিত হয়েছিল সেই ধারণা আরও পোক্ত হলো।
বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, এই ব্ল্যাক হোলটি স্বাভাবিক বা মানুষের অনুমানের তুলনায় অনেক বেশি বড়। আমাদের ছায়াপথ মিল্কিওয়ে বা আকাশগঙ্গার কেন্দ্রে যে স্যাজিটারিয়াস-এ নামে যে ব্ল্যাক হোলটি রয়েছে তার চেয়েও সদ্য আবিষ্কৃত এই ব্ল্যাক হোলটি অনেক বেশি; প্রায় ১০ গুণ বেশি বড়।
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিকসের গবেষক ও এই গবেষণার প্রধান লেখক অ্যাকস বোগডান বলেন, ধারণা করা হয় যে—একটি গ্যালাক্সির ১০ শতাংশ থেকে শতভাগ ভরই কোনো একটি জায়গায় কেন্দ্রীভূত থাকতে পারে। সেই হিসেবে, এই আকারের ব্ল্যাক হোল আমাদের ছায়াপথ কিংবা আমাদের আশপাশের কোনো ছায়াপথেও থাকার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।
বিজ্ঞানীদের বিশ্বাস, এই ব্ল্যাক হোলটি ঘন গ্যাসের মেঘ থেকে তৈরি হয়েছে। যা পরে আবার পুরো একটি ছায়াপথ ও বেশ কিছু তারাকে গিলে ফেলেছে। পরে আরও অন্তত দুটি ছায়াপর পরস্পরের সঙ্গে মিশে যাওয়ার পর ব্ল্যাক হোলটি সেই সম্মিলিত ছায়াপথকেও গিলে ফেলেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
২ দিন আগেটয়লেটে ফোন নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। এমনও হতে আপনি হয়তো টয়লেটে বসেই মোবাইলে লেখাটি পড়ছেন। শৌচাগারে যে কাজটি ৩ মিনিটে করা সম্ভব সেটি কিছু পড়া, স্ক্রল এবং পোস্ট করে অন্তত ১৫ মিনিট পার করে দিচ্ছেন অনায়াসে। আপাতদৃষ্টিতে এটি সময় কাটানোর নির্দোষ উপায় মনে হলেও চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি আপনার স্বাস্থ্যের
২ দিন আগেসৌরজগতের সপ্তম গ্রহ ইউরেনাস ও এর পাঁচটি চাঁদ সম্পর্কে নতুন তথ্য জানাল বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহ ও এর চাঁদগুলো একেবারে নিষ্প্রাণ নয়, বরং ইউরেনাসের চাঁদগুলোতে সমুদ্র থাকতে পারে। ফলে চাঁদগুলোয় জীবন ধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
৩ দিন আগেসৌরজগৎ থেকে ৪ হাজার আলোকবর্ষ দূরে পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ আবিষ্কার করেছেন একদল জ্যোতির্বিজ্ঞানী। এই পাথুরে গ্রহটির ভর পৃথিবীর মতোই এবং এটি শ্বেতবামন তারার চারপাশে আবর্তিত হচ্ছ। সাজেটেরিয়াস নক্ষত্রমণ্ডলীতে এই তারাটি অবস্থিত।
৫ দিন আগে