অনলাইন ডেস্ক
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাংলা সাহিত্যের অবিস্মরণীয় নাম। এবার এই নাম যুক্ত হলো বিজ্ঞানেরও খাতায়। সম্প্রতি রবীন্দ্রনাথের ঠাকুর নামের সঙ্গে মিলিয়ে ব্যাকটেরিয়ার নাম রেখেছেন একদল বিজ্ঞানী। সম্প্রতি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা ‘উপকারী’ এক ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান পেয়েছেন। আর সেটিরই নামকরণ হয়েছে রবিঠাকুরের (Pantoea Tagorei) নামে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্বভারতীর গবেষকেরা জানিয়েছেন, কয়লা খনিতে সন্ধান পাওয়া গিয়েছে এই জীবাণুটির। বিশ্বভারতীর অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের গবেষকেরা এই জীবাণুটির সন্ধান পেয়েছেন। এটি মূলত ফসফরাসকে দ্রবীভূত করে। এ ছাড়া মাটিতে নাইট্রোজেন ভান্ডার পূরণ করতেও সহায়তা করে এটি।
গবেষক দলের অন্যতম সদস্য বুম্বা দাম সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামে এই ব্যাকটেরিয়ার নামকরণের পেছনে রয়েছে একটিই বিশেষ কারণ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজে গাছপালা পছন্দ করতেন এবং কৃষিকাজে তাঁর নানা অবদান রয়েছে। কৃষির উন্নতির জন্য তিনি বিজ্ঞান সাধনায় উৎসাহও দিতেন। আর সেটিই এ নামকরণের প্রধান কারণ।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, Pantoea Tagorei ফসফরাসকে দ্রবীভূত করে এবং মাটিতে নাইট্রোজেন ভান্ডারকে পূরণ করে—এই দুটিই বিষয়ই উদ্ভিদকে বাঁচতে সাহায্য করে এবং ফলন বাড়ায়। ফলে সেই হিসেবে নতুন খুঁজে পাওয়া ব্যাকটেরিয়াটিকে পরিবেশ ও মানুষের জন্য অত্যন্ত উপকারী বলে বিবেচনা করা যেতে পারে। আর সে কারণেই এমন নামকরণ করা হয়েছে জীবাণুটির।
তবে এখনই এই ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিতে পারছেন না বিজ্ঞানীরা। আগামী দিনে এটি নিয়ে আরও গবেষণা হবে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা। আর তা হলে এই জীবাণু সম্পর্কে আরও তথ্য সামনে আসবে বলে তাদের বিশ্বাস। শুধু তাই নয়, কৃষিকাজের ক্ষেত্রে বা পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে এটিকে কীভাবে ব্যবহার করা যায়, তা নিয়েও ভাবছেন বিজ্ঞানীরা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাংলা সাহিত্যের অবিস্মরণীয় নাম। এবার এই নাম যুক্ত হলো বিজ্ঞানেরও খাতায়। সম্প্রতি রবীন্দ্রনাথের ঠাকুর নামের সঙ্গে মিলিয়ে ব্যাকটেরিয়ার নাম রেখেছেন একদল বিজ্ঞানী। সম্প্রতি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা ‘উপকারী’ এক ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান পেয়েছেন। আর সেটিরই নামকরণ হয়েছে রবিঠাকুরের (Pantoea Tagorei) নামে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্বভারতীর গবেষকেরা জানিয়েছেন, কয়লা খনিতে সন্ধান পাওয়া গিয়েছে এই জীবাণুটির। বিশ্বভারতীর অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের গবেষকেরা এই জীবাণুটির সন্ধান পেয়েছেন। এটি মূলত ফসফরাসকে দ্রবীভূত করে। এ ছাড়া মাটিতে নাইট্রোজেন ভান্ডার পূরণ করতেও সহায়তা করে এটি।
গবেষক দলের অন্যতম সদস্য বুম্বা দাম সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামে এই ব্যাকটেরিয়ার নামকরণের পেছনে রয়েছে একটিই বিশেষ কারণ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিজে গাছপালা পছন্দ করতেন এবং কৃষিকাজে তাঁর নানা অবদান রয়েছে। কৃষির উন্নতির জন্য তিনি বিজ্ঞান সাধনায় উৎসাহও দিতেন। আর সেটিই এ নামকরণের প্রধান কারণ।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, Pantoea Tagorei ফসফরাসকে দ্রবীভূত করে এবং মাটিতে নাইট্রোজেন ভান্ডারকে পূরণ করে—এই দুটিই বিষয়ই উদ্ভিদকে বাঁচতে সাহায্য করে এবং ফলন বাড়ায়। ফলে সেই হিসেবে নতুন খুঁজে পাওয়া ব্যাকটেরিয়াটিকে পরিবেশ ও মানুষের জন্য অত্যন্ত উপকারী বলে বিবেচনা করা যেতে পারে। আর সে কারণেই এমন নামকরণ করা হয়েছে জীবাণুটির।
তবে এখনই এই ব্যাকটেরিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিতে পারছেন না বিজ্ঞানীরা। আগামী দিনে এটি নিয়ে আরও গবেষণা হবে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা। আর তা হলে এই জীবাণু সম্পর্কে আরও তথ্য সামনে আসবে বলে তাদের বিশ্বাস। শুধু তাই নয়, কৃষিকাজের ক্ষেত্রে বা পরিবেশ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে এটিকে কীভাবে ব্যবহার করা যায়, তা নিয়েও ভাবছেন বিজ্ঞানীরা।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
২ দিন আগেটয়লেটে ফোন নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। এমনও হতে আপনি হয়তো টয়লেটে বসেই মোবাইলে লেখাটি পড়ছেন। শৌচাগারে যে কাজটি ৩ মিনিটে করা সম্ভব সেটি কিছু পড়া, স্ক্রল এবং পোস্ট করে অন্তত ১৫ মিনিট পার করে দিচ্ছেন অনায়াসে। আপাতদৃষ্টিতে এটি সময় কাটানোর নির্দোষ উপায় মনে হলেও চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি আপনার স্বাস্থ্যের
২ দিন আগেসৌরজগতের সপ্তম গ্রহ ইউরেনাস ও এর পাঁচটি চাঁদ সম্পর্কে নতুন তথ্য জানাল বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহ ও এর চাঁদগুলো একেবারে নিষ্প্রাণ নয়, বরং ইউরেনাসের চাঁদগুলোতে সমুদ্র থাকতে পারে। ফলে চাঁদগুলোয় জীবন ধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
৩ দিন আগেসৌরজগৎ থেকে ৪ হাজার আলোকবর্ষ দূরে পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ আবিষ্কার করেছেন একদল জ্যোতির্বিজ্ঞানী। এই পাথুরে গ্রহটির ভর পৃথিবীর মতোই এবং এটি শ্বেতবামন তারার চারপাশে আবর্তিত হচ্ছ। সাজেটেরিয়াস নক্ষত্রমণ্ডলীতে এই তারাটি অবস্থিত।
৫ দিন আগে