অনলাইন ডেস্ক
মিসরের মরুভূমিতে সন্ধান পাওয়া গেছে ৪ কোটি ১০ লাখ বছর আগের একটি বিলুপ্ত হওয়া তিমির জীবাশ্মের। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, এই তিমি সেই সময়ের, যখন তিমির পূর্ব প্রজাতির সদস্যরা মাত্রই ডাঙা থেকে পানিতে নিজেদের স্থানান্তর শেষ করেছে। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মিসরের জীবাশ্ম বিজ্ঞানীরা এই প্রজাতির নাম দিয়েছেন মিসরীয় ফারাও তুতেনখামেনের নাম অনুসারে ‘তুতসিটাস রায়ানেনসিস’। মিসরের ওয়াদি আল-রায়ান সংরক্ষিত এলাকার মরূদ্যান ফায়ুমে এই জীবাশ্ম পাওয়া যায়।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, তিমিটির দৈর্ঘ্য ছিল আড়াই মিটার বা ৮ ফুট এবং এর ওজন ছিল আনুমানিক ১৮৭ কেজি। এটি তিমির সবচেয়ে ছোট প্রজাতিগুলোর একটি।
যে গবেষক দল আবিষ্কারটি করেছে, সেই দলের প্রধান এবং আমেরিকান ইউনিভার্সিটি অব কায়রোর অধ্যাপক হেশাম সালাম বলেন, ‘যখন থেকে এই প্রজাতির প্রাণীরা পরিপূর্ণরূপে পানিতে বাস করা শুরু করল, সেই সময়কার নিদর্শন বা তথ্য-প্রমাণ হিসেবে এই আবিষ্কার অনেক গুরুত্বপূর্ণ।’
সালাম বলেছেন, এই সময়টাতে এই প্রজাতির তিমির আগের প্রজাতির তিমিরা মাছের মতো বৈশিষ্ট্য অর্জন করে। বিশেষ করে সুবিন্যস্ত দেহ, শক্ত লেজ, পাখনা এবং পুচ্ছ পাখনা এই সময়েই অর্জিত হয়। এবং পায়ের মতো দেখতে অঙ্গ যা হয়তো প্রজননের কাজে সহায়তা করত—সেই সময়েই অর্জিত হয়।
কায়রো থেকে প্রায় দেড় শ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে ফায়ুম মরূদ্যানে অবস্থিত ওয়াদি আল-হিতান, যা তিমির উপত্যকা নামে পরিচিত। এটি ইউনেসকো ঘোষিত বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী স্থান, যেখানে তিমির প্রাচীনতম প্রজাতির শত শত জীবাশ্ম পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, আজ থেকে ৫ কোটি ৬০ লাখ থেকে ৩ কোটি ৪০ লাখ বছর আগে ইওসিন যুগে এই জায়গায় একটি সমুদ্র ছিল।
মিসরের মরুভূমিতে সন্ধান পাওয়া গেছে ৪ কোটি ১০ লাখ বছর আগের একটি বিলুপ্ত হওয়া তিমির জীবাশ্মের। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, এই তিমি সেই সময়ের, যখন তিমির পূর্ব প্রজাতির সদস্যরা মাত্রই ডাঙা থেকে পানিতে নিজেদের স্থানান্তর শেষ করেছে। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মিসরের জীবাশ্ম বিজ্ঞানীরা এই প্রজাতির নাম দিয়েছেন মিসরীয় ফারাও তুতেনখামেনের নাম অনুসারে ‘তুতসিটাস রায়ানেনসিস’। মিসরের ওয়াদি আল-রায়ান সংরক্ষিত এলাকার মরূদ্যান ফায়ুমে এই জীবাশ্ম পাওয়া যায়।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, তিমিটির দৈর্ঘ্য ছিল আড়াই মিটার বা ৮ ফুট এবং এর ওজন ছিল আনুমানিক ১৮৭ কেজি। এটি তিমির সবচেয়ে ছোট প্রজাতিগুলোর একটি।
যে গবেষক দল আবিষ্কারটি করেছে, সেই দলের প্রধান এবং আমেরিকান ইউনিভার্সিটি অব কায়রোর অধ্যাপক হেশাম সালাম বলেন, ‘যখন থেকে এই প্রজাতির প্রাণীরা পরিপূর্ণরূপে পানিতে বাস করা শুরু করল, সেই সময়কার নিদর্শন বা তথ্য-প্রমাণ হিসেবে এই আবিষ্কার অনেক গুরুত্বপূর্ণ।’
সালাম বলেছেন, এই সময়টাতে এই প্রজাতির তিমির আগের প্রজাতির তিমিরা মাছের মতো বৈশিষ্ট্য অর্জন করে। বিশেষ করে সুবিন্যস্ত দেহ, শক্ত লেজ, পাখনা এবং পুচ্ছ পাখনা এই সময়েই অর্জিত হয়। এবং পায়ের মতো দেখতে অঙ্গ যা হয়তো প্রজননের কাজে সহায়তা করত—সেই সময়েই অর্জিত হয়।
কায়রো থেকে প্রায় দেড় শ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে ফায়ুম মরূদ্যানে অবস্থিত ওয়াদি আল-হিতান, যা তিমির উপত্যকা নামে পরিচিত। এটি ইউনেসকো ঘোষিত বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী স্থান, যেখানে তিমির প্রাচীনতম প্রজাতির শত শত জীবাশ্ম পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, আজ থেকে ৫ কোটি ৬০ লাখ থেকে ৩ কোটি ৪০ লাখ বছর আগে ইওসিন যুগে এই জায়গায় একটি সমুদ্র ছিল।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
২ দিন আগেটয়লেটে ফোন নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। এমনও হতে আপনি হয়তো টয়লেটে বসেই মোবাইলে লেখাটি পড়ছেন। শৌচাগারে যে কাজটি ৩ মিনিটে করা সম্ভব সেটি কিছু পড়া, স্ক্রল এবং পোস্ট করে অন্তত ১৫ মিনিট পার করে দিচ্ছেন অনায়াসে। আপাতদৃষ্টিতে এটি সময় কাটানোর নির্দোষ উপায় মনে হলেও চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি আপনার স্বাস্থ্যের
২ দিন আগেসৌরজগতের সপ্তম গ্রহ ইউরেনাস ও এর পাঁচটি চাঁদ সম্পর্কে নতুন তথ্য জানাল বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহ ও এর চাঁদগুলো একেবারে নিষ্প্রাণ নয়, বরং ইউরেনাসের চাঁদগুলোতে সমুদ্র থাকতে পারে। ফলে চাঁদগুলোয় জীবন ধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
৩ দিন আগেসৌরজগৎ থেকে ৪ হাজার আলোকবর্ষ দূরে পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ আবিষ্কার করেছেন একদল জ্যোতির্বিজ্ঞানী। এই পাথুরে গ্রহটির ভর পৃথিবীর মতোই এবং এটি শ্বেতবামন তারার চারপাশে আবর্তিত হচ্ছ। সাজেটেরিয়াস নক্ষত্রমণ্ডলীতে এই তারাটি অবস্থিত।
৫ দিন আগে