অনলাইন ডেস্ক
প্রকৃতিতে অনেক সময় এমন অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটে, যা কল্পনাকেও হার মানায়। এমনই একটি কাণ্ড হয়েছে বাংলাদেশের বান্দরবানের পাহাড়ি এলাকায়। ১০ ফুট লম্বা একটি বার্মিজ অজগর অপর একটি রেটিকুলেটেড পাইথন বা গোলবাহার অজগরকে গিলে ফেলেছে। আর ঘটনাটি ঘটেছে দেশের এক গবেষকের চোখের সামনেই।
প্রকৃতিতে এক সাপ আরেক সাপকে খাওয়ার ঘটনা হরহামেশাই হয়। তবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সর্প প্রজাতিগুলোর দুটির মধ্যে এমন ঘটনা বিরল। এই আশ্চর্য মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দী এবং এর ভিডিও ধারণ করেছেন এক গবেষক। সত্যি বলতে, বার্মিজ অজগর রেটিকুলেটেড পাইথনকে খেয়ে ফেলার দৃশ্য এর আগে কেউ নথিবদ্ধ করেছেন বলেও জানা নেই।
বার্মিজ অজগরটিকে অপর সাপটির চারপাশে শক্তভাবে কুণ্ডলী পাকিয়ে তার লেজ থেকে গিলে ফেলতে দেখেন এবং দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দী করেন সেভ ওয়াইল্ডলাইফ অ্যান্ড নেচারের (সোয়ান) প্রেসিডেন্ট ও সরীসৃপ বিশেষজ্ঞ আদনান আজাদ। ঘটনাটি যখন ঘটে, তখন তিনি বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির আকিজ ওয়াইল্ডলাইফ ফার্মের বন্যপ্রাণী গবেষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
গোলবাহারটিকে সম্পূর্ণরূপে খেতে দুই ঘণ্টার মতো সময় লাগে বার্মিজ অজগরটির। ঘটনাটি ঘটে ২০২০ সালের অক্টোবরে। তবে এ বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের ২০ আগস্ট জার্নাল রেপটাইলস অ্যান্ড অ্যামফিবিয়ানে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানান গবেষকেরা।
আদনান আজাদ ছাড়া প্রতিবেদন তৈরি করা গবেষক দলটির অন্য সদস্যরা হলেন বন্যপ্রাণী গবেষক আশিকুর রহমান সমী, সোয়ানের ভাইস প্রেসিডেন্ট শুভব্রত সরকার ও ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক রেসকিউ ফাউন্ডেশনের দুই পরিচালক মাহফুজ ও ইফতিখার।
আদনান যখন পৌঁছান, তখন ১০ ফুট লম্বা বার্মিজ অজগরটি আকারে এর থেকে সামান্য ছোট গোলবাহারটিকে পেঁচিয়ে ধরেছিল। সেটি বার্মিজ পাইথনটিকে চাপ দিয়ে লড়াই করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এটি বাঁধন আলগা করে দিতে বাধ্য হয়। বার্মিজ অজগরটি তখন একে লেজের প্রান্ত থেকে গিলে ফেলা শুরু করে।
আচরণটি গবেষকদের বেশ ধাঁধায় ফেলে দিয়েছে। কারণ নাইক্ষ্যংছড়ির ওই এলাকায় দুটি সাপের জন্য পর্যাপ্ত খাবার ছিল। তাঁরা অনুমান করছেন, নিজের বিচরণের এলাকা বা টেরিটরি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে একটি আরেকটিকে খেয়ে ফেলেছে।
বান্দরবানের মিয়ানমার সীমান্তবর্তী নাইক্ষ্যংছড়ি জীববৈচিত্র্যের জন্য একটি হটস্পট। এখানকার বন-পাহাড়ে এ দুই প্রজাতির অজগর ছাড়াও আরও নানা বন্যপ্রাণীর বাস। আরও নানা ধরনের সাপ-সরীসৃপ, বানর, ছোট আকারের মাংসাশী প্রাণী, হরিণ ও বুনো শূকরেরও বিচরণ এই এলাকায়। এসব প্রাণী অজগরদের খাবার হিসেবে কাজ করে।
আদনান আজাদ আজকের পত্রিকাকে সেদিনকার ঘটনা বর্ণনা করে বলেন, ‘নাইক্ষ্যংছড়ির একটা মুরগির খামারে প্রায়ই অজগর ঢুকত। কয়েকটা মুরগি খেয়ে আর বেরোতে পরত না জালের কারণে। আটকা পড়ে যেত। মানুষ স্বাভাবিকভাবেই এদের পিটিয়ে মেরে ফেলত। পরে আমি ওই এলাকায় কাজ করার সময় মানুষকে বোঝালাম সাপ না মারার জন্য। ওই দিন ওই খামারের কাছে গিয়েই অস্বাভাবিক দৃশ্যটা দেখি। আশ্চর্য ব্যাপার হলো, অজগর সাধারণত সাপ খায় কম। আর অন্য অজগরকে খাওয়ার বিষয়টি তো আরও অস্বাভাবিক।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্বের অল্প কিছু জায়গায় এ দুই প্রজাতির অজগরের একই সঙ্গে বিচরণ করতে দেখা যায়। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি এর একটি। এদিকে জার্নালে আমাদের রিপোর্টটি প্রকাশের পর বিশ্বের নানা প্রান্তের গবেষকদের মন্তব্য থেকে জানতে পারলাম, এভাবে বার্মিজ পাইথন রেটিকুলেটেড পাইথনকে খেয়ে ফেলার প্রথম প্রমাণ মিলেছে এর মাধ্যমে।’
গবেষক দলের অপর সদস্য আশিকুর রহমান সমী বলেন, ‘বাংলাদেশে প্রকৃতির বিরল ঘটনাগুলো নিয়ে এ রকম বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ জরুরি। তাহলে প্রকৃতির অনেক অজানা তথ্য সামনে চলে আসবে।’
এখানে জানিয়ে রাখা ভালো, বাংলাদেশে অজগরের এ দুটি প্রজাতিই পাওয়া যায়। আর এরা আছে বেশ বিপদে। বন-জঙ্গল ধ্বংসের কারণে বিচরণের জায়গা কমে গেছে এদের। খাবারের খোঁজে লোকালয়ে এসে এমনিতেই এরা মানুষের হাতে মারা পড়ছিল। এরপর আবার চন্দ্রবোড়ার সঙ্গে গায়ের রঙে কিছু মিল থাকায় কিছুদিন আগে পর্যন্তও প্রচুর হারে মারা পড়েছে নির্বিষ এসব সাপ।
ভাওয়াল-মধুপুরের শালবন এবং সিলেট, চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের চিরসবুজ ও মিশ্র চিরসবুজ বনে ময়াল বা বার্মিজ অজগরের দেখা মেলে। তেমনি পাওয়া যায় সুন্দরবনেও। অবশ্য এখনো দেশের কোনো কোনো গ্রামীণ বনেও টিকে আছে এরা। এ ধরনের অজগর পাঁচ-ছয় মিটার (১৬ থেকে ২০ ফুট) লম্বা হয়। শরীরটা অনেক মোটা ও লম্বা আঁশে মোড়া।
অন্যদিকে পৃথিবীর দীর্ঘতম সাপ হলো গোলবাহার বা রেটিকুলেটেড পাইথন। সিলেট ও পার্বত্য চট্টগ্রামের বনে এখনো আছে গোলবাহার। লম্বায় ৯ মিটার বা ৩২ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। বার্মিজ পাইথন বা ময়ালদের মতো এদের শরীরে হলুদ বা বাদামি ছোপ থাকে। তবে এটা অনেকটা জালের আকার ধারণ করে।
সূত্র: ইনডিপেনডেন্ট (ইউকে), লাইভ সায়েন্স
প্রকৃতিতে অনেক সময় এমন অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটে, যা কল্পনাকেও হার মানায়। এমনই একটি কাণ্ড হয়েছে বাংলাদেশের বান্দরবানের পাহাড়ি এলাকায়। ১০ ফুট লম্বা একটি বার্মিজ অজগর অপর একটি রেটিকুলেটেড পাইথন বা গোলবাহার অজগরকে গিলে ফেলেছে। আর ঘটনাটি ঘটেছে দেশের এক গবেষকের চোখের সামনেই।
প্রকৃতিতে এক সাপ আরেক সাপকে খাওয়ার ঘটনা হরহামেশাই হয়। তবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সর্প প্রজাতিগুলোর দুটির মধ্যে এমন ঘটনা বিরল। এই আশ্চর্য মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দী এবং এর ভিডিও ধারণ করেছেন এক গবেষক। সত্যি বলতে, বার্মিজ অজগর রেটিকুলেটেড পাইথনকে খেয়ে ফেলার দৃশ্য এর আগে কেউ নথিবদ্ধ করেছেন বলেও জানা নেই।
বার্মিজ অজগরটিকে অপর সাপটির চারপাশে শক্তভাবে কুণ্ডলী পাকিয়ে তার লেজ থেকে গিলে ফেলতে দেখেন এবং দৃশ্যটি ক্যামেরাবন্দী করেন সেভ ওয়াইল্ডলাইফ অ্যান্ড নেচারের (সোয়ান) প্রেসিডেন্ট ও সরীসৃপ বিশেষজ্ঞ আদনান আজাদ। ঘটনাটি যখন ঘটে, তখন তিনি বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির আকিজ ওয়াইল্ডলাইফ ফার্মের বন্যপ্রাণী গবেষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
গোলবাহারটিকে সম্পূর্ণরূপে খেতে দুই ঘণ্টার মতো সময় লাগে বার্মিজ অজগরটির। ঘটনাটি ঘটে ২০২০ সালের অক্টোবরে। তবে এ বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালের ২০ আগস্ট জার্নাল রেপটাইলস অ্যান্ড অ্যামফিবিয়ানে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানান গবেষকেরা।
আদনান আজাদ ছাড়া প্রতিবেদন তৈরি করা গবেষক দলটির অন্য সদস্যরা হলেন বন্যপ্রাণী গবেষক আশিকুর রহমান সমী, সোয়ানের ভাইস প্রেসিডেন্ট শুভব্রত সরকার ও ডিপ ইকোলজি অ্যান্ড স্নেক রেসকিউ ফাউন্ডেশনের দুই পরিচালক মাহফুজ ও ইফতিখার।
আদনান যখন পৌঁছান, তখন ১০ ফুট লম্বা বার্মিজ অজগরটি আকারে এর থেকে সামান্য ছোট গোলবাহারটিকে পেঁচিয়ে ধরেছিল। সেটি বার্মিজ পাইথনটিকে চাপ দিয়ে লড়াই করার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এটি বাঁধন আলগা করে দিতে বাধ্য হয়। বার্মিজ অজগরটি তখন একে লেজের প্রান্ত থেকে গিলে ফেলা শুরু করে।
আচরণটি গবেষকদের বেশ ধাঁধায় ফেলে দিয়েছে। কারণ নাইক্ষ্যংছড়ির ওই এলাকায় দুটি সাপের জন্য পর্যাপ্ত খাবার ছিল। তাঁরা অনুমান করছেন, নিজের বিচরণের এলাকা বা টেরিটরি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে একটি আরেকটিকে খেয়ে ফেলেছে।
বান্দরবানের মিয়ানমার সীমান্তবর্তী নাইক্ষ্যংছড়ি জীববৈচিত্র্যের জন্য একটি হটস্পট। এখানকার বন-পাহাড়ে এ দুই প্রজাতির অজগর ছাড়াও আরও নানা বন্যপ্রাণীর বাস। আরও নানা ধরনের সাপ-সরীসৃপ, বানর, ছোট আকারের মাংসাশী প্রাণী, হরিণ ও বুনো শূকরেরও বিচরণ এই এলাকায়। এসব প্রাণী অজগরদের খাবার হিসেবে কাজ করে।
আদনান আজাদ আজকের পত্রিকাকে সেদিনকার ঘটনা বর্ণনা করে বলেন, ‘নাইক্ষ্যংছড়ির একটা মুরগির খামারে প্রায়ই অজগর ঢুকত। কয়েকটা মুরগি খেয়ে আর বেরোতে পরত না জালের কারণে। আটকা পড়ে যেত। মানুষ স্বাভাবিকভাবেই এদের পিটিয়ে মেরে ফেলত। পরে আমি ওই এলাকায় কাজ করার সময় মানুষকে বোঝালাম সাপ না মারার জন্য। ওই দিন ওই খামারের কাছে গিয়েই অস্বাভাবিক দৃশ্যটা দেখি। আশ্চর্য ব্যাপার হলো, অজগর সাধারণত সাপ খায় কম। আর অন্য অজগরকে খাওয়ার বিষয়টি তো আরও অস্বাভাবিক।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্বের অল্প কিছু জায়গায় এ দুই প্রজাতির অজগরের একই সঙ্গে বিচরণ করতে দেখা যায়। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি এর একটি। এদিকে জার্নালে আমাদের রিপোর্টটি প্রকাশের পর বিশ্বের নানা প্রান্তের গবেষকদের মন্তব্য থেকে জানতে পারলাম, এভাবে বার্মিজ পাইথন রেটিকুলেটেড পাইথনকে খেয়ে ফেলার প্রথম প্রমাণ মিলেছে এর মাধ্যমে।’
গবেষক দলের অপর সদস্য আশিকুর রহমান সমী বলেন, ‘বাংলাদেশে প্রকৃতির বিরল ঘটনাগুলো নিয়ে এ রকম বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ জরুরি। তাহলে প্রকৃতির অনেক অজানা তথ্য সামনে চলে আসবে।’
এখানে জানিয়ে রাখা ভালো, বাংলাদেশে অজগরের এ দুটি প্রজাতিই পাওয়া যায়। আর এরা আছে বেশ বিপদে। বন-জঙ্গল ধ্বংসের কারণে বিচরণের জায়গা কমে গেছে এদের। খাবারের খোঁজে লোকালয়ে এসে এমনিতেই এরা মানুষের হাতে মারা পড়ছিল। এরপর আবার চন্দ্রবোড়ার সঙ্গে গায়ের রঙে কিছু মিল থাকায় কিছুদিন আগে পর্যন্তও প্রচুর হারে মারা পড়েছে নির্বিষ এসব সাপ।
ভাওয়াল-মধুপুরের শালবন এবং সিলেট, চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের চিরসবুজ ও মিশ্র চিরসবুজ বনে ময়াল বা বার্মিজ অজগরের দেখা মেলে। তেমনি পাওয়া যায় সুন্দরবনেও। অবশ্য এখনো দেশের কোনো কোনো গ্রামীণ বনেও টিকে আছে এরা। এ ধরনের অজগর পাঁচ-ছয় মিটার (১৬ থেকে ২০ ফুট) লম্বা হয়। শরীরটা অনেক মোটা ও লম্বা আঁশে মোড়া।
অন্যদিকে পৃথিবীর দীর্ঘতম সাপ হলো গোলবাহার বা রেটিকুলেটেড পাইথন। সিলেট ও পার্বত্য চট্টগ্রামের বনে এখনো আছে গোলবাহার। লম্বায় ৯ মিটার বা ৩২ ফুট পর্যন্ত হতে পারে। বার্মিজ পাইথন বা ময়ালদের মতো এদের শরীরে হলুদ বা বাদামি ছোপ থাকে। তবে এটা অনেকটা জালের আকার ধারণ করে।
সূত্র: ইনডিপেনডেন্ট (ইউকে), লাইভ সায়েন্স
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
২ দিন আগেটয়লেটে ফোন নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। এমনও হতে আপনি হয়তো টয়লেটে বসেই মোবাইলে লেখাটি পড়ছেন। শৌচাগারে যে কাজটি ৩ মিনিটে করা সম্ভব সেটি কিছু পড়া, স্ক্রল এবং পোস্ট করে অন্তত ১৫ মিনিট পার করে দিচ্ছেন অনায়াসে। আপাতদৃষ্টিতে এটি সময় কাটানোর নির্দোষ উপায় মনে হলেও চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি আপনার স্বাস্থ্যের
২ দিন আগেসৌরজগতের সপ্তম গ্রহ ইউরেনাস ও এর পাঁচটি চাঁদ সম্পর্কে নতুন তথ্য জানাল বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহ ও এর চাঁদগুলো একেবারে নিষ্প্রাণ নয়, বরং ইউরেনাসের চাঁদগুলোতে সমুদ্র থাকতে পারে। ফলে চাঁদগুলোয় জীবন ধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
৩ দিন আগেসৌরজগৎ থেকে ৪ হাজার আলোকবর্ষ দূরে পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ আবিষ্কার করেছেন একদল জ্যোতির্বিজ্ঞানী। এই পাথুরে গ্রহটির ভর পৃথিবীর মতোই এবং এটি শ্বেতবামন তারার চারপাশে আবর্তিত হচ্ছ। সাজেটেরিয়াস নক্ষত্রমণ্ডলীতে এই তারাটি অবস্থিত।
৫ দিন আগে