অনলাইন ডেস্ক
মহাকাশে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি আলোর গতিকে প্রভাবিত করতে পারে। আর ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণ গহ্বরের মাধ্যাকর্ষণজনিত টান তার ভেতরে প্রবেশ করা আলোকরশ্মিকে বাঁকিয়ে ফেলে। আজ থেকে ১০০ বছরের বেশি সময় আগে সাধারণ আপেক্ষিক তত্ত্বে (জেনারেল রিলেটিভিটি থিওরি) এমনটাই বলেছিলেন বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন। এত দিন পর তাঁর সেই কথার সত্যতা পাওয়া গেল। প্রথমবারের মতো কৃষ্ণ গহ্বরের পেছন থেকে আলো এসেছে। সম্প্রতি নেচার জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
পৃথিবী থেকে ৮০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের একটি বড় ব্ল্যাক হোলে এর উপস্থিতি পেয়েছেন জ্যোতির্বিদরা। ওই ব্ল্যাক হোলের কাছে এক্স রশ্মি পর্যবেক্ষণ করছিলেন তাঁরা। পরে একটি উজ্জ্বল ‘ইকো’ পেয়ে সেটির উৎস খুঁজতে শুরু করেন। পেয়ে যান অনাকাঙ্ক্ষিত এই আলোক রশ্মি। ‘কৃষ্ণ গহ্বরের মাধ্যাকর্ষণজনিত টান এবং আলো বাঁকিয়ে ফেলার কারণে এমন দৃশ্য দেখা গেছে’-এ মন্তব্য করেন স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড্যান উইলকিন্স।
নতুন আবিষ্কারের ফলে আলোর গতিপথ নিয়ে ধারণাই পাল্টে গেল। মনে করা হতো আলো কৃষ্ণ গহ্বর দিয়ে যেতে পারে না। এর আগেও অবশ্য এতে বেঁকে যাওয়া আলো পাওয়া গেছে। কিন্তু এইবারই প্রথম এমন আলো পাওয়া গেল যা কৃষ্ণ গহ্বরের পেছন দিক থেকে এসেছে। অর্থাৎ আইনস্টাইনের কথা সত্য প্রমাণিত হতে যাচ্ছে। যদিও এখনো সেটি সত্য বলে ধরে নিচ্ছেন না জ্যোতির্বিদেরা।
এবার ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সির সহায়তায় উন্নত প্রযুক্তির টেলিস্কোপ ব্যবহার করে করা হবে বিস্তর গবেষণা। নতুন এ গবেষণায় দেখা হবে আলো কৃষ্ণ গহ্বরে প্রবেশ করার পর কীভাবে বেঁকে যায়। এর আশপাশে থাকা ‘করোনা’ নামক আলোকরশ্মি নিয়েও কাজ করবেন তাঁরা।
মহাকাশে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি আলোর গতিকে প্রভাবিত করতে পারে। আর ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণ গহ্বরের মাধ্যাকর্ষণজনিত টান তার ভেতরে প্রবেশ করা আলোকরশ্মিকে বাঁকিয়ে ফেলে। আজ থেকে ১০০ বছরের বেশি সময় আগে সাধারণ আপেক্ষিক তত্ত্বে (জেনারেল রিলেটিভিটি থিওরি) এমনটাই বলেছিলেন বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন। এত দিন পর তাঁর সেই কথার সত্যতা পাওয়া গেল। প্রথমবারের মতো কৃষ্ণ গহ্বরের পেছন থেকে আলো এসেছে। সম্প্রতি নেচার জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
পৃথিবী থেকে ৮০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের একটি বড় ব্ল্যাক হোলে এর উপস্থিতি পেয়েছেন জ্যোতির্বিদরা। ওই ব্ল্যাক হোলের কাছে এক্স রশ্মি পর্যবেক্ষণ করছিলেন তাঁরা। পরে একটি উজ্জ্বল ‘ইকো’ পেয়ে সেটির উৎস খুঁজতে শুরু করেন। পেয়ে যান অনাকাঙ্ক্ষিত এই আলোক রশ্মি। ‘কৃষ্ণ গহ্বরের মাধ্যাকর্ষণজনিত টান এবং আলো বাঁকিয়ে ফেলার কারণে এমন দৃশ্য দেখা গেছে’-এ মন্তব্য করেন স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ড্যান উইলকিন্স।
নতুন আবিষ্কারের ফলে আলোর গতিপথ নিয়ে ধারণাই পাল্টে গেল। মনে করা হতো আলো কৃষ্ণ গহ্বর দিয়ে যেতে পারে না। এর আগেও অবশ্য এতে বেঁকে যাওয়া আলো পাওয়া গেছে। কিন্তু এইবারই প্রথম এমন আলো পাওয়া গেল যা কৃষ্ণ গহ্বরের পেছন দিক থেকে এসেছে। অর্থাৎ আইনস্টাইনের কথা সত্য প্রমাণিত হতে যাচ্ছে। যদিও এখনো সেটি সত্য বলে ধরে নিচ্ছেন না জ্যোতির্বিদেরা।
এবার ইউরোপীয় স্পেস এজেন্সির সহায়তায় উন্নত প্রযুক্তির টেলিস্কোপ ব্যবহার করে করা হবে বিস্তর গবেষণা। নতুন এ গবেষণায় দেখা হবে আলো কৃষ্ণ গহ্বরে প্রবেশ করার পর কীভাবে বেঁকে যায়। এর আশপাশে থাকা ‘করোনা’ নামক আলোকরশ্মি নিয়েও কাজ করবেন তাঁরা।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, জিপিএসের সাহায্য ছাড়াই এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া থেকে কোনো ব্যক্তির সাম্প্রতিক অবস্থান চিহ্নিত করা যাবে।
২ দিন আগেটয়লেটে ফোন নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে অনেকেরই। এমনও হতে আপনি হয়তো টয়লেটে বসেই মোবাইলে লেখাটি পড়ছেন। শৌচাগারে যে কাজটি ৩ মিনিটে করা সম্ভব সেটি কিছু পড়া, স্ক্রল এবং পোস্ট করে অন্তত ১৫ মিনিট পার করে দিচ্ছেন অনায়াসে। আপাতদৃষ্টিতে এটি সময় কাটানোর নির্দোষ উপায় মনে হলেও চিকিৎসকেরা বলছেন, এটি আপনার স্বাস্থ্যের
২ দিন আগেসৌরজগতের সপ্তম গ্রহ ইউরেনাস ও এর পাঁচটি চাঁদ সম্পর্কে নতুন তথ্য জানাল বিজ্ঞানীরা। এই গ্রহ ও এর চাঁদগুলো একেবারে নিষ্প্রাণ নয়, বরং ইউরেনাসের চাঁদগুলোতে সমুদ্র থাকতে পারে। ফলে চাঁদগুলোয় জীবন ধারণের উপযোগী পরিবেশ থাকতে পারে। নতুন এক গবেষণায় এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
৩ দিন আগেসৌরজগৎ থেকে ৪ হাজার আলোকবর্ষ দূরে পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ আবিষ্কার করেছেন একদল জ্যোতির্বিজ্ঞানী। এই পাথুরে গ্রহটির ভর পৃথিবীর মতোই এবং এটি শ্বেতবামন তারার চারপাশে আবর্তিত হচ্ছ। সাজেটেরিয়াস নক্ষত্রমণ্ডলীতে এই তারাটি অবস্থিত।
৫ দিন আগে