নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনের আগে বিভিন্ন চাপে পড়ে বিরোধী দলকে সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নিজেদের সভ্য দেখাচ্ছে। তারা দেখাচ্ছে গণতান্ত্রিক কর্মসূচি পালনের সুযোগ দিচ্ছে। গতকাল আমাদের সমাবেশে বাধা দেয়নি, আজকেও শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করতে পারছি। এটাও একটা প্রতারণা।’
শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জ্বালানি তেলের মূল্য অসহনীয় বৃদ্ধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের লাগামহীন দাম, বিদ্যুতের বিপর্যয়, গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি, রাজনৈতিক নেতাদের নির্বিচারে গুলি এবং খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে আয়োজিত পেশাজীবী সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
মানুষ সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, দেশের কী অবস্থা এখন নতুন করে বলার দরকার নেই, ‘রাস্তায় বাসের যাত্রীদের জিজ্ঞেস করুন কত টাকা বাসভাড়া বাড়িয়েছে। রিকশাচালক, কৃষক, শিক্ষক সবাই কষ্টে আছেন। সবচেয়ে বেশি কষ্টে আছে মধ্যবিত্ত। দেশে সুনামি সৃষ্টি হবে, সেই সুনামিতে এই সরকার বিদায় নিবে।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘সরকার ব্যাংকগুলো লুটপাট করছে, কুইক রেন্টালে ৭৮ হাজার কোটি টাকা বিদ্যুৎ উৎপাদন না করেই ক্যাপাসিটি চার্জ দিচ্ছে, সাত বছরে জ্বালানি তেলের দাম আমাদের পকেট থেকে ৫০ হাজার কোটি টাকা বেশি নিয়ে গেছে, বিশ্ববাজারে এখন দাম কমলেও তারা দাম বাড়িয়েছে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, আওয়ামী লীগ অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছে। স্থিতিশীল তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে দেশের জনগণের ভোটাধিকার হরণ করেছে। ইভিএম প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, কত সুন্দর করে বলছে ইভিএম মেশিন চায় তারা ৩০০ আসেন, কারণ তারা জানে ইভিএম ছাড়া জেতার উপায় নেই, ইভিএম ভোট দেবেন ধানের শীষে, পড়বে গিয়ে নৌকায়।
গত ১৫ বছরে সরকার ছয় শতাধিক নেতা-কর্মী গুম করেছে, হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে, ইলিয়াস আলী, চৌধুরী আলমকে গুম করেছে। তাই সরকারের পতনের জন্য পেশাজীবীদের অতীতের মতো রাজপথে থাকার আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, এই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ বাতিল করা এবং নতুন করে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে।
সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সভাপতি রুহুল আমিন গাজীর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, উত্তরের আহ্বায়ক আমানুল্লাহ আমান, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি আনোয়ার উল্লাহ চৌধুরী, অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, অধ্যাপক তাজমেরী এস ইসলাম, সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজি, রাশেদ আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচনের আগে বিভিন্ন চাপে পড়ে বিরোধী দলকে সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ নিজেদের সভ্য দেখাচ্ছে। তারা দেখাচ্ছে গণতান্ত্রিক কর্মসূচি পালনের সুযোগ দিচ্ছে। গতকাল আমাদের সমাবেশে বাধা দেয়নি, আজকেও শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করতে পারছি। এটাও একটা প্রতারণা।’
শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জ্বালানি তেলের মূল্য অসহনীয় বৃদ্ধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের লাগামহীন দাম, বিদ্যুতের বিপর্যয়, গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি, রাজনৈতিক নেতাদের নির্বিচারে গুলি এবং খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে আয়োজিত পেশাজীবী সমাবেশে এসব কথা বলেন তিনি।
মানুষ সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, দেশের কী অবস্থা এখন নতুন করে বলার দরকার নেই, ‘রাস্তায় বাসের যাত্রীদের জিজ্ঞেস করুন কত টাকা বাসভাড়া বাড়িয়েছে। রিকশাচালক, কৃষক, শিক্ষক সবাই কষ্টে আছেন। সবচেয়ে বেশি কষ্টে আছে মধ্যবিত্ত। দেশে সুনামি সৃষ্টি হবে, সেই সুনামিতে এই সরকার বিদায় নিবে।’
ফখরুল আরও বলেন, ‘সরকার ব্যাংকগুলো লুটপাট করছে, কুইক রেন্টালে ৭৮ হাজার কোটি টাকা বিদ্যুৎ উৎপাদন না করেই ক্যাপাসিটি চার্জ দিচ্ছে, সাত বছরে জ্বালানি তেলের দাম আমাদের পকেট থেকে ৫০ হাজার কোটি টাকা বেশি নিয়ে গেছে, বিশ্ববাজারে এখন দাম কমলেও তারা দাম বাড়িয়েছে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, আওয়ামী লীগ অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে দেশকে ধ্বংস করে দিয়েছে। স্থিতিশীল তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে দেশের জনগণের ভোটাধিকার হরণ করেছে। ইভিএম প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, কত সুন্দর করে বলছে ইভিএম মেশিন চায় তারা ৩০০ আসেন, কারণ তারা জানে ইভিএম ছাড়া জেতার উপায় নেই, ইভিএম ভোট দেবেন ধানের শীষে, পড়বে গিয়ে নৌকায়।
গত ১৫ বছরে সরকার ছয় শতাধিক নেতা-কর্মী গুম করেছে, হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে, ইলিয়াস আলী, চৌধুরী আলমকে গুম করেছে। তাই সরকারের পতনের জন্য পেশাজীবীদের অতীতের মতো রাজপথে থাকার আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, এই সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ বাতিল করা এবং নতুন করে নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে।
সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সভাপতি রুহুল আমিন গাজীর সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, উত্তরের আহ্বায়ক আমানুল্লাহ আমান, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি আনোয়ার উল্লাহ চৌধুরী, অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, অধ্যাপক তাজমেরী এস ইসলাম, সাংবাদিক আমিরুল ইসলাম কাগজি, রাশেদ আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ইন্টারপোলের রেড নোটিশ থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীর নাম প্রত্যাহার করা হয়েছে। ইন্টারপোলের ওয়েব সাইট থেকে তাঁর নাম প্রত্যাহার করেছে কর্তৃপক্ষ। নাম প্রত্যাহারের জন্য পুলিশ সদর দপ্তরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোকে (এনসিবি) মতামত দিয়েছিল সিআইডি
১৬ ঘণ্টা আগেষড়যন্ত্র এখনো থেমে যায়নি উল্লেখ করে নেতা-কর্মীদের সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘বিভিন্ন পত্রপত্রিকার মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে, দেশের কোথাও একটা ষড়যন্ত্র চলছে। তাই জনগণকে সচেতন করতে হবে। জনগণকে সঙ্গে রাখতে হবে, থাকতে হবে।’
১৭ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে কোনো অনুষ্ঠান পালন না করতে নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়
১৮ ঘণ্টা আগেনিজের নামের সঙ্গে ‘দেশনায়ক’ কিংবা ‘রাষ্টনায়ক’ না জুড়ে দিতে দলের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ মঙ্গলবার বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা নিয়ে ঢাকা বিভাগের
২০ ঘণ্টা আগে