নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকার দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বাধীনতার সুখ পাচ্ছি উল্লেখ করে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় দেশ অন্ধকারে চলে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে দেশকে অন্ধকারে নিয়ে যাওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যা শুধু ব্যক্তি বা পারিবারিক হত্যা নয়, এটা স্বাধীন দেশকে হত্যার পরিকল্পনার।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রধান মিলনায়তনে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতির (বাচসাস) প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ‘মুক্তিযুদ্ধের স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিষয়ক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ৭৫ পরবর্তী এ দেশে মুক্তিযুদ্ধের কোনো চেতনা ছিল না, মা-বোনের আত্মত্যাগের সম্মান ছিল না, সামাজিক সাংস্কৃতিক সবকিছুই অন্ধকারের গহ্বরে চলে গিয়েছিল। তখনকার সরকারগুলোর দায়িত্ব ছিল-মানুষ যাতে স্বাধীনতার সুখ অনুভূত করতে না পারে। এ জন্য বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারেনি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করছে বলে বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকার দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বাধীনতার সুখ পাচ্ছি।
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কোনো মানুষ না খেয়ে থাকে না, শিক্ষা, চিকিৎসার অভাব নাই। বাসস্থান ও আশ্রয়হীন মানুষ নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিস্ময়কর উন্নয়নের দিকে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এই নেতৃত্ব শেখ হাসিনা পেয়েছেন বঙ্গবন্ধুর থেকে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর পথে হাঁটছেন বলে বাংলাদেশ উন্নয়নের বিস্ময়কর জায়গায় পৌঁছে গেছে। আমাদের গর্ব হয় যখন বিশ্ববাসী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের গুণাবলির কথা জানতে চায়।’
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ ইতিহাস তৈরি করেছে। মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বিজয় অর্জন করেছি। তিনি হিমালয় উচ্চতায় পৌঁছে গিয়েছিলেন। ফিদেল কাস্ত্রো বলেছিলেন, আমি হিমালয় দেখিনি, আমি বঙ্গবন্ধুকে দেখেছি, বঙ্গবন্ধু আমার কাছে হিমালয়ের মতো। ৭৫ এর পর জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়ারা বাংলাদেশকে হিমালয়ের চূড়া থেকে অন্ধকারের চোরাগলিতে নিয়ে গিয়েছিল। দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা আলোকিত বাংলাদেশ তৈরি করেছি। আমাদের এগিয়ে যেতে হবে আমরা উন্নয়ন করেছি, সোনার বাংলা করেছি। ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরি করব। এ জন্য প্রয়োজন মানব কাঠামোর উন্নয়ন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই উন্নয়ন সম্ভব হবে।’
বাচসাসের সভাপতি রাজু আলীম অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন। ‘মুক্তিযুদ্ধের স্মাট বাংলাদেশ’ বিষয়ক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেলিনা শিউলি।
বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকার দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বাধীনতার সুখ পাচ্ছি উল্লেখ করে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় দেশ অন্ধকারে চলে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে দেশকে অন্ধকারে নিয়ে যাওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু হত্যা শুধু ব্যক্তি বা পারিবারিক হত্যা নয়, এটা স্বাধীন দেশকে হত্যার পরিকল্পনার।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের প্রধান মিলনায়তনে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতির (বাচসাস) প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ‘মুক্তিযুদ্ধের স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিষয়ক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ৭৫ পরবর্তী এ দেশে মুক্তিযুদ্ধের কোনো চেতনা ছিল না, মা-বোনের আত্মত্যাগের সম্মান ছিল না, সামাজিক সাংস্কৃতিক সবকিছুই অন্ধকারের গহ্বরে চলে গিয়েছিল। তখনকার সরকারগুলোর দায়িত্ব ছিল-মানুষ যাতে স্বাধীনতার সুখ অনুভূত করতে না পারে। এ জন্য বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারেনি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করছে বলে বঙ্গবন্ধুর উত্তরাধিকার দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বাধীনতার সুখ পাচ্ছি।
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কোনো মানুষ না খেয়ে থাকে না, শিক্ষা, চিকিৎসার অভাব নাই। বাসস্থান ও আশ্রয়হীন মানুষ নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিস্ময়কর উন্নয়নের দিকে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এই নেতৃত্ব শেখ হাসিনা পেয়েছেন বঙ্গবন্ধুর থেকে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর পথে হাঁটছেন বলে বাংলাদেশ উন্নয়নের বিস্ময়কর জায়গায় পৌঁছে গেছে। আমাদের গর্ব হয় যখন বিশ্ববাসী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের গুণাবলির কথা জানতে চায়।’
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ ইতিহাস তৈরি করেছে। মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বিজয় অর্জন করেছি। তিনি হিমালয় উচ্চতায় পৌঁছে গিয়েছিলেন। ফিদেল কাস্ত্রো বলেছিলেন, আমি হিমালয় দেখিনি, আমি বঙ্গবন্ধুকে দেখেছি, বঙ্গবন্ধু আমার কাছে হিমালয়ের মতো। ৭৫ এর পর জিয়া, এরশাদ, খালেদা জিয়ারা বাংলাদেশকে হিমালয়ের চূড়া থেকে অন্ধকারের চোরাগলিতে নিয়ে গিয়েছিল। দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা আলোকিত বাংলাদেশ তৈরি করেছি। আমাদের এগিয়ে যেতে হবে আমরা উন্নয়ন করেছি, সোনার বাংলা করেছি। ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরি করব। এ জন্য প্রয়োজন মানব কাঠামোর উন্নয়ন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই উন্নয়ন সম্ভব হবে।’
বাচসাসের সভাপতি রাজু আলীম অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন। ‘মুক্তিযুদ্ধের স্মাট বাংলাদেশ’ বিষয়ক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সেলিনা শিউলি।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৪ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৫ ঘণ্টা আগে