নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘কয়েকটি কারণে বিএনপি নির্বাচনকে ভয় পায়’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘প্রথমত: বিএনপি তাদের সন্ত্রাসী, জ্বালাও-পোড়াও এবং মানুষ পুড়িয়ে হত্যার রাজনীতির কারণে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়ায় তারা দু’জন নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না। এসব কারণে নির্বাচন নিয়ে তাদের কোনো আগ্রহ নেই এবং তারা দলকেও নির্বাচনমুখী করতে চায় না।’
বুধবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদের বিডি হলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ঠাকুরগাঁও জেলা শাখার বর্ধিত সভায় বক্তৃতার পূর্বে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ এ কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপি জনগণের জন্য রাজনীতি করে না। তারা ক্ষমতায় গিয়ে শুধু নিজের আখের গোছানোর রাজনীতি করে। বিএনপির এই কৌশল বাংলাদেশের মানুষ বুঝে গেছে, তাই বিএনপিকে জনগণ তাদের রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করেছে। এ দেশের জনগণ বিএনপিকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না, দেশকে লুটপাটের স্বর্গরাজ্য, দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন আর জঙ্গি রাষ্ট্রও বানাতে চায় না। তাই আওয়ামী লীগ নয় জনগণই বিএনপিকে লাল কার্ড দেখিয়েছে।’
এ সময় বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভীর সাম্প্রতিক এক মন্তব্য নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান তাঁর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের কথা উল্লেখ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমি প্রতি সপ্তাহে আমার নির্বাচনী এলাকায় যাই, আমি গ্রামের এমপি। প্রধানমন্ত্রী আমাকে সাংগঠনিকভাবে উত্তরবঙ্গের দায়িত্ব দিয়েছেন সে কারণে উত্তরবঙ্গ আসতে হয় এবং দেশের অন্যপ্রান্তও যেতে হয়, সারা দেশ ভ্রমণ করতে হয়। ঢাকা থাকাকালে প্রায় প্রতিদিনই মন্ত্রণালয়ের কাজের পাশাপাশি পার্টি অফিসে যেতে হয়।’
‘রিজভী সাহেব তো নয়া পল্টনে তাদের কার্যালয়ে বসে থাকেন, ওখান থেকে আর কোথাও যান না, ওখানেই খান, ওখানেই ঘুমান এবং সে কারণেই তিনি দেশের অবস্থা জানেন না যে শুধু প্রতি সপ্তাহে আমার নির্বাচনী এলাকাতেই নয়, সারা দেশ বিচরণ করি’ মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আপনারা জানেন, মির্জা ফখরুল সাহেব শুধুই মিডিয়ার সামনে কথা বলেন আর ওদিকে দলীয় কার্যালয়ে বসে থাকতে থাকতে রিজভী সাহেবের আসলে মেজাজটা খিটখিটে হয়ে গেছে, ফলে উদ্ভ্রান্তের মতো নানা কথা বলছেন।’
দ্রব্যমূল্য নিয়ে বিএনপি মহাসচিবের মন্তব্য নিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘মির্জা আলমগীর সাহেব যে অভিযোগগুলো উপস্থাপন করছেন সেটি জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য। করোনা এবং সাম্প্রতিক ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সমগ্র পৃথিবীতে অনেকগুলো পণ্যের মূল্য বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের জন্য কাজ করছে, একইসঙ্গে যাতে স্বল্প আয়ের মানুষ কম মূল্যে পণ্য কিনতে পারে সে জন্য টিসিবি’র আওতা বাড়িয়ে কোটি কোটি মানুষকে স্বল্পমূল্যে পণ্য দেওয়ার ব্যবস্থা হয়েছে। অসাধু ব্যবসায়ীরা অনেক সময় এমন পরিস্থিতির সুযোগ নেয়, সেজন্য অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে সতর্কবাণী দেন তথ্যমন্ত্রী।
জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মুহা. সাদেক কুরাইশীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক দীপক কুমারের সঞ্চালনায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঠাকুরগাঁও-১ আসনের সংসদ সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন প্রধান অতিথি, সাংগঠনিক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন শরিফ প্রধান বক্তা এবং আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় সদস্য অ্যাড. হোসনে আরা ডালিয়া ও অ্যাড. সফুরা বেগম রুমি বিশেষ অতিথি হিসেবে বর্ধিত সভায় বক্তৃতা দেন।
‘কয়েকটি কারণে বিএনপি নির্বাচনকে ভয় পায়’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘প্রথমত: বিএনপি তাদের সন্ত্রাসী, জ্বালাও-পোড়াও এবং মানুষ পুড়িয়ে হত্যার রাজনীতির কারণে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়ায় তারা দু’জন নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না। এসব কারণে নির্বাচন নিয়ে তাদের কোনো আগ্রহ নেই এবং তারা দলকেও নির্বাচনমুখী করতে চায় না।’
বুধবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদের বিডি হলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ঠাকুরগাঁও জেলা শাখার বর্ধিত সভায় বক্তৃতার পূর্বে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ এ কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপি জনগণের জন্য রাজনীতি করে না। তারা ক্ষমতায় গিয়ে শুধু নিজের আখের গোছানোর রাজনীতি করে। বিএনপির এই কৌশল বাংলাদেশের মানুষ বুঝে গেছে, তাই বিএনপিকে জনগণ তাদের রাজনীতি থেকে বিতাড়িত করেছে। এ দেশের জনগণ বিএনপিকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না, দেশকে লুটপাটের স্বর্গরাজ্য, দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন আর জঙ্গি রাষ্ট্রও বানাতে চায় না। তাই আওয়ামী লীগ নয় জনগণই বিএনপিকে লাল কার্ড দেখিয়েছে।’
এ সময় বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভীর সাম্প্রতিক এক মন্তব্য নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান তাঁর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের কথা উল্লেখ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমি প্রতি সপ্তাহে আমার নির্বাচনী এলাকায় যাই, আমি গ্রামের এমপি। প্রধানমন্ত্রী আমাকে সাংগঠনিকভাবে উত্তরবঙ্গের দায়িত্ব দিয়েছেন সে কারণে উত্তরবঙ্গ আসতে হয় এবং দেশের অন্যপ্রান্তও যেতে হয়, সারা দেশ ভ্রমণ করতে হয়। ঢাকা থাকাকালে প্রায় প্রতিদিনই মন্ত্রণালয়ের কাজের পাশাপাশি পার্টি অফিসে যেতে হয়।’
‘রিজভী সাহেব তো নয়া পল্টনে তাদের কার্যালয়ে বসে থাকেন, ওখান থেকে আর কোথাও যান না, ওখানেই খান, ওখানেই ঘুমান এবং সে কারণেই তিনি দেশের অবস্থা জানেন না যে শুধু প্রতি সপ্তাহে আমার নির্বাচনী এলাকাতেই নয়, সারা দেশ বিচরণ করি’ মন্তব্য করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আপনারা জানেন, মির্জা ফখরুল সাহেব শুধুই মিডিয়ার সামনে কথা বলেন আর ওদিকে দলীয় কার্যালয়ে বসে থাকতে থাকতে রিজভী সাহেবের আসলে মেজাজটা খিটখিটে হয়ে গেছে, ফলে উদ্ভ্রান্তের মতো নানা কথা বলছেন।’
দ্রব্যমূল্য নিয়ে বিএনপি মহাসচিবের মন্তব্য নিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘মির্জা আলমগীর সাহেব যে অভিযোগগুলো উপস্থাপন করছেন সেটি জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য। করোনা এবং সাম্প্রতিক ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সমগ্র পৃথিবীতে অনেকগুলো পণ্যের মূল্য বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সরকার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের জন্য কাজ করছে, একইসঙ্গে যাতে স্বল্প আয়ের মানুষ কম মূল্যে পণ্য কিনতে পারে সে জন্য টিসিবি’র আওতা বাড়িয়ে কোটি কোটি মানুষকে স্বল্পমূল্যে পণ্য দেওয়ার ব্যবস্থা হয়েছে। অসাধু ব্যবসায়ীরা অনেক সময় এমন পরিস্থিতির সুযোগ নেয়, সেজন্য অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে সতর্কবাণী দেন তথ্যমন্ত্রী।
জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মুহা. সাদেক কুরাইশীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক দীপক কুমারের সঞ্চালনায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঠাকুরগাঁও-১ আসনের সংসদ সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন প্রধান অতিথি, সাংগঠনিক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন শরিফ প্রধান বক্তা এবং আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় সদস্য অ্যাড. হোসনে আরা ডালিয়া ও অ্যাড. সফুরা বেগম রুমি বিশেষ অতিথি হিসেবে বর্ধিত সভায় বক্তৃতা দেন।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১০ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১১ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১২ ঘণ্টা আগে