নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার টিকা নেওয়ার পরে ভালো আছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। এ পর্যন্ত তাঁর শারীরিক অবস্থার কোনো অবনতি হয়নি। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ খবর দিয়েছেন।
শনিবার দুপুরে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ খবর দেন। খালেদার শারীরিক অবস্থা স্থিতিতে আছে জানিয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিএনপির চেয়ারপারসন এখন স্ট্যাবল আছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা ডেট্রয়েট করেনি। টিকার একটা ডোজ নিয়েছেন। শিগগিরই আরেক ডোজ নেবেন।’
করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রায় দুই মাস হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে গত ১৯ জুন বাসায় ফেরেন খালেদা জিয়া। এরপর থেকে বাসাতেই চিকিৎসা চলছে তাঁর। গত ১৯ জুলাই করোনার টিকা নেন তিনি। আগামী ১৯ আগস্ট তাঁর দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেওয়ার কথা রয়েছে।
হাসপাতাল থেকে বাসায় আসার পরে শারীরিক ও মানসিকভাবে আগের চেয়ে চাঙা আছেন খালেদা জিয়া। শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠেছেন। মানসিকভাবেও ভালো আছেন। নিয়মিত খাওয়া-দাওয়া, ইবাদত-বন্দেগি করছেন। টেলিভিশনে দেশের খবরাখবর দেখছেন। দলের বিষয়ে খোঁজ-খবর রাখছেন। প্রায় প্রতিদিনই অনলাইনে দেশের বাইরে থাকা নাতি-নাতনি ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলছেন।
খালেদার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ঘনিষ্ঠজনরা জানান, বাসায় আসার পরে তুলনামূলকভাবে হাসপাতালের চেয়ে ভালো আছেন বিএনপি চেয়ারপারসন। সবচেয়ে বড় ব্যাপার বাসায় আসার পরে তাঁর অক্সিজেনের মাত্রার উন্নতি হয়েছে। আগে যখন-তখন অক্সিজেনের মাত্রা কমে গেলেও এখন আর সেটা হচ্ছে না। শরীরের ব্যথাও এখন অনেকাংশে কমে গেছে। তবে কিডনি ও লিভারের সমস্যাটা এখনো আছে। এ জন্য চিকিৎসা চলছে। টিকা নেওয়ার পরে এ পর্যন্ত একবারই হালকা জ্বর এসেছিল। একদিন পরেই জ্বর ছেড়ে যায়।
এদিকে বাসায় আসার পরে খাবারেও আগের চেয়ে রুচি খানিকটা বেড়েছে খালেদা জিয়ার। প্রতিদিন নিয়ম করে এক বেলা ভাত খাচ্ছেন। পাশাপাশি পাতে নিচ্ছেন পছন্দসই সবজি, মাছ-মাংস ও ডাল। এ ছাড়া কর্নফ্লেক্স, জামের জুসও খাচ্ছেন নিয়মিত।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় পাঁচ বছরের সাজা হয় খালেদা জিয়ার। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে তার ছয় মাসের দণ্ড স্থগিত করা হয়। এরপর দুই দফা তার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানো হয়। চলতি বছরের ১০ এপ্রিল করোনায় আক্রান্ত হন।
চিকিৎসকেরা তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। এই পরামর্শ অনুযায়ী অনুমতি নিতে সরকারের কাছে আবেদন করে পরিবার। কিন্তু সেই আবেদনে সাড়া দেয়নি সরকার।
করোনার টিকা নেওয়ার পরে ভালো আছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। এ পর্যন্ত তাঁর শারীরিক অবস্থার কোনো অবনতি হয়নি। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ খবর দিয়েছেন।
শনিবার দুপুরে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ খবর দেন। খালেদার শারীরিক অবস্থা স্থিতিতে আছে জানিয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘বিএনপির চেয়ারপারসন এখন স্ট্যাবল আছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা ডেট্রয়েট করেনি। টিকার একটা ডোজ নিয়েছেন। শিগগিরই আরেক ডোজ নেবেন।’
করোনায় আক্রান্ত হয়ে প্রায় দুই মাস হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে গত ১৯ জুন বাসায় ফেরেন খালেদা জিয়া। এরপর থেকে বাসাতেই চিকিৎসা চলছে তাঁর। গত ১৯ জুলাই করোনার টিকা নেন তিনি। আগামী ১৯ আগস্ট তাঁর দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেওয়ার কথা রয়েছে।
হাসপাতাল থেকে বাসায় আসার পরে শারীরিক ও মানসিকভাবে আগের চেয়ে চাঙা আছেন খালেদা জিয়া। শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠেছেন। মানসিকভাবেও ভালো আছেন। নিয়মিত খাওয়া-দাওয়া, ইবাদত-বন্দেগি করছেন। টেলিভিশনে দেশের খবরাখবর দেখছেন। দলের বিষয়ে খোঁজ-খবর রাখছেন। প্রায় প্রতিদিনই অনলাইনে দেশের বাইরে থাকা নাতি-নাতনি ও স্বজনদের সঙ্গে কথা বলছেন।
খালেদার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও ঘনিষ্ঠজনরা জানান, বাসায় আসার পরে তুলনামূলকভাবে হাসপাতালের চেয়ে ভালো আছেন বিএনপি চেয়ারপারসন। সবচেয়ে বড় ব্যাপার বাসায় আসার পরে তাঁর অক্সিজেনের মাত্রার উন্নতি হয়েছে। আগে যখন-তখন অক্সিজেনের মাত্রা কমে গেলেও এখন আর সেটা হচ্ছে না। শরীরের ব্যথাও এখন অনেকাংশে কমে গেছে। তবে কিডনি ও লিভারের সমস্যাটা এখনো আছে। এ জন্য চিকিৎসা চলছে। টিকা নেওয়ার পরে এ পর্যন্ত একবারই হালকা জ্বর এসেছিল। একদিন পরেই জ্বর ছেড়ে যায়।
এদিকে বাসায় আসার পরে খাবারেও আগের চেয়ে রুচি খানিকটা বেড়েছে খালেদা জিয়ার। প্রতিদিন নিয়ম করে এক বেলা ভাত খাচ্ছেন। পাশাপাশি পাতে নিচ্ছেন পছন্দসই সবজি, মাছ-মাংস ও ডাল। এ ছাড়া কর্নফ্লেক্স, জামের জুসও খাচ্ছেন নিয়মিত।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় পাঁচ বছরের সাজা হয় খালেদা জিয়ার। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে তার ছয় মাসের দণ্ড স্থগিত করা হয়। এরপর দুই দফা তার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানো হয়। চলতি বছরের ১০ এপ্রিল করোনায় আক্রান্ত হন।
চিকিৎসকেরা তাঁর উন্নত চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। এই পরামর্শ অনুযায়ী অনুমতি নিতে সরকারের কাছে আবেদন করে পরিবার। কিন্তু সেই আবেদনে সাড়া দেয়নি সরকার।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
১৯ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
২০ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
২১ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১ দিন আগে