নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজশাহীর বাঘা পৌরসভার মেয়র আক্কাছ আলীকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তাঁর বিরুদ্ধে ২২টি মামলা ও ১৭টি সাধারণ ডায়েরি রয়েছে। বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল হত্যা মামলার প্রধান আসামি তিনি।
স্থানীয় ও পুলিশের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, শুধু বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা বাবুল হত্যাকাণ্ডই নয়, অনেক আগে থেকেই নিজ এলাকায় এক মূর্তিমান আতঙ্ক পৌর মেয়র আক্কাছ। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করার জন্য তাঁর নিজস্ব বাহিনীও রয়েছে। পদ্মার বালু লুণ্ঠন থেকে শুরু করে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, সীমান্তপথে মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান ছাড়াও বহু অপকর্মের মূল হোতা তিনি।
স্থানীয় ও দলীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, সন্ত্রাস ও সহিংসতা সৃষ্টির অভিযোগে একাধিকবার দল থেকে বহিষ্কার হয়েছেন আক্কাছ। আর পুলিশ জানিয়েছে, তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধে বাঘা থানা ও আদালতে ২২টি মামলা ও ১৭টি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতিবিরোধী মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার জেরেই ২২ জুন দিনে–দুপুরে আওয়ামী লীগ বাবুলের ওপর সশস্ত্র হামলার ঘটনা ঘটে। চার দিন পর রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বাবুল। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আক্কাছকে প্রধান আসামি করে মোট ৪৬ জনের নামে মামলা করা হয়। মামলায় বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও বাবুল ছিলেন অধরা।
আক্কাছের বিভিন্ন আমলনামার মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কালো পতাকা প্রদর্শন, মাতাল অবস্থায় নারীকে বিবস্ত্র করা, পৌর কার্যালয়ে বসে প্রকাশ্যে মদ্যপান, আদালতের কর্মচারী ও পুলিশের ওপর হামলা, চোরাচালানের মালামাল ছিনিয়ে নেওয়া, ধর্ষণ, সহিংসতা ও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজি ছাড়াও তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা মামলা রয়েছে। তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী বলেও পুলিশের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
পুলিশের প্রতিবেদনে আরও জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর মদ্যপ অবস্থায় স্থানীয় এমপি শাহরিয়ার আলমকে হত্যার হুমকি দিয়ে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন আক্কাছ। প্রায়ই আইনশৃঙ্খলা ও প্রশাসনিক কাজে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপেরও অভিযোগ আছে তাঁর বিরুদ্ধে।
এলাকাবাসীর কাছ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আক্কাছের বাড়ি বাঘা পৌরসভার কলিগ্রামে। কলিগ্রাম এলাকাটি সীমান্ত সংলগ্ন হওয়ায় এখানে মাদক চোরাচালানের বড় সাম্রাজ্য গড়ে উঠেছে। দীর্ঘদিন ধরেই এই সাম্রাজ্যের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন আক্কাছ। চোরাচালানের কারণে পুলিশ কিংবা বিজিবির হাতে ধরা পড়া নিজের কর্মীদের ছাড়িয়ে আনার জন্য দলবল নিয়ে হামলা করারও অভিযোগ আছে তাঁর বিরুদ্ধে।
চোরাচালানের নেতৃত্ব দিয়েই একপর্যায়ে উপজেলার পাকুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হন আক্কাছ। পরে ২০০৬ সালের ২৯ মার্চ বাঘা পৌরসভার চেয়ারম্যান হন। ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে পৌর মেয়র নির্বাচিত হন। তখন তিনি আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন।
এলাকাবাসীর আরও অভিযোগ, একটানা ১২ বছর জনপ্রতিনিধি থাকা অবস্থায় পৌরসভার বিভিন্ন বরাদ্দ লোপাট করে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন। ঢাকায় কোটি টাকা মূল্যের দুটি অ্যাপার্টমেন্টও আছে তাঁর। কলিগ্রামে নিজের পৈতৃক জমির ওপর দুই তলা বাড়ি নির্মাণ করেছেন। নিজ এলাকা ছাড়াও শ্বশুরবাড়ি এলাকায় তাঁর বিপুল জমি ও সম্পত্তি রয়েছে। বাঘা পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুর রাজ্জাক দাবি করেছিলেন, আক্কাছ আলী পৌরসভার বরাদ্দ থেকে ১০ কোটি টাকা লোপাট করেছেন।
দলীয় নেতা–কর্মীরা জানান, ১৯৯৬ সালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা দলীয় এমপি প্রার্থীর পক্ষে বাঘায় নির্বাচনী প্রচারে গেলে তাঁকে কালো পতাকা দেখিয়েছিলেন আক্কাছ। ১৯৯৮ সালের ২০ জুলাই বাঘায় এক নারীকে বিবস্ত্র করে শ্লীলতাহানি করেন তিনি।
২০১২ সালের ২৮ এপ্রিল বাঘা থানা-পুলিশের তৎকালীন এসআই সোহেলকে গালাগাল ও মারধর করায় আক্কাছের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। ২০১৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর জেলা জজ আদালতের নাজিরসহ ৬ কর্মচারীর ওপর দলবল নিয়ে হামলা চালিয়েছিলেন আক্কাছ। এ ঘটনায় মামলা হলে তিনি কয়েক মাস কারাগারেও ছিলেন। মেয়র হিসেবে বাঘা হাইস্কুল মাঠে বিজয় দিবসের কর্মসূচিতে মাতাল অবস্থায় মঞ্চে ফুল দিতে আসা এক ছাত্রীকে তিনি জাপটে ধরেছিলেন বলেও অভিযোগ আছে। পৌর কার্যালয়ে প্রকাশ্যে মদ্যপান করে তিনি নারী কাউন্সিলরদের সঙ্গে অশোভন আচরণ এবং অনৈতিক প্রস্তাব দেওয়ার কথাও শোনা যায়। পৌর এলাকার নারায়ণপুরে এক গৃহবধূর ঘরে ঢুকে তাঁকে ধর্ষণ করেছিলেন।
গণমাধ্যমকে বাঘা উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম–সম্পাদক শাহিনুর রহমান পিন্টু বলেন, আক্কাছ আলী একজন সন্ত্রাসী ও সন্ত্রাসের গডফাদার। এরপরও তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতি করছেন।
রাজশাহীর বাঘা পৌরসভার মেয়র আক্কাছ আলীকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তাঁর বিরুদ্ধে ২২টি মামলা ও ১৭টি সাধারণ ডায়েরি রয়েছে। বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম বাবুল হত্যা মামলার প্রধান আসামি তিনি।
স্থানীয় ও পুলিশের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, শুধু বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা বাবুল হত্যাকাণ্ডই নয়, অনেক আগে থেকেই নিজ এলাকায় এক মূর্তিমান আতঙ্ক পৌর মেয়র আক্কাছ। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করার জন্য তাঁর নিজস্ব বাহিনীও রয়েছে। পদ্মার বালু লুণ্ঠন থেকে শুরু করে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, সীমান্তপথে মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান ছাড়াও বহু অপকর্মের মূল হোতা তিনি।
স্থানীয় ও দলীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, সন্ত্রাস ও সহিংসতা সৃষ্টির অভিযোগে একাধিকবার দল থেকে বহিষ্কার হয়েছেন আক্কাছ। আর পুলিশ জানিয়েছে, তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপরাধে বাঘা থানা ও আদালতে ২২টি মামলা ও ১৭টি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতিবিরোধী মানববন্ধন কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার জেরেই ২২ জুন দিনে–দুপুরে আওয়ামী লীগ বাবুলের ওপর সশস্ত্র হামলার ঘটনা ঘটে। চার দিন পর রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বাবুল। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আক্কাছকে প্রধান আসামি করে মোট ৪৬ জনের নামে মামলা করা হয়। মামলায় বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও বাবুল ছিলেন অধরা।
আক্কাছের বিভিন্ন আমলনামার মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কালো পতাকা প্রদর্শন, মাতাল অবস্থায় নারীকে বিবস্ত্র করা, পৌর কার্যালয়ে বসে প্রকাশ্যে মদ্যপান, আদালতের কর্মচারী ও পুলিশের ওপর হামলা, চোরাচালানের মালামাল ছিনিয়ে নেওয়া, ধর্ষণ, সহিংসতা ও সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজি ছাড়াও তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা মামলা রয়েছে। তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী বলেও পুলিশের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
পুলিশের প্রতিবেদনে আরও জানা গেছে, ২০১৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর মদ্যপ অবস্থায় স্থানীয় এমপি শাহরিয়ার আলমকে হত্যার হুমকি দিয়ে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন আক্কাছ। প্রায়ই আইনশৃঙ্খলা ও প্রশাসনিক কাজে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপেরও অভিযোগ আছে তাঁর বিরুদ্ধে।
এলাকাবাসীর কাছ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আক্কাছের বাড়ি বাঘা পৌরসভার কলিগ্রামে। কলিগ্রাম এলাকাটি সীমান্ত সংলগ্ন হওয়ায় এখানে মাদক চোরাচালানের বড় সাম্রাজ্য গড়ে উঠেছে। দীর্ঘদিন ধরেই এই সাম্রাজ্যের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন আক্কাছ। চোরাচালানের কারণে পুলিশ কিংবা বিজিবির হাতে ধরা পড়া নিজের কর্মীদের ছাড়িয়ে আনার জন্য দলবল নিয়ে হামলা করারও অভিযোগ আছে তাঁর বিরুদ্ধে।
চোরাচালানের নেতৃত্ব দিয়েই একপর্যায়ে উপজেলার পাকুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হন আক্কাছ। পরে ২০০৬ সালের ২৯ মার্চ বাঘা পৌরসভার চেয়ারম্যান হন। ২০২২ সালের ২৯ ডিসেম্বর স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে পৌর মেয়র নির্বাচিত হন। তখন তিনি আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন।
এলাকাবাসীর আরও অভিযোগ, একটানা ১২ বছর জনপ্রতিনিধি থাকা অবস্থায় পৌরসভার বিভিন্ন বরাদ্দ লোপাট করে বিপুল সম্পদের মালিক হয়েছেন। ঢাকায় কোটি টাকা মূল্যের দুটি অ্যাপার্টমেন্টও আছে তাঁর। কলিগ্রামে নিজের পৈতৃক জমির ওপর দুই তলা বাড়ি নির্মাণ করেছেন। নিজ এলাকা ছাড়াও শ্বশুরবাড়ি এলাকায় তাঁর বিপুল জমি ও সম্পত্তি রয়েছে। বাঘা পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুর রাজ্জাক দাবি করেছিলেন, আক্কাছ আলী পৌরসভার বরাদ্দ থেকে ১০ কোটি টাকা লোপাট করেছেন।
দলীয় নেতা–কর্মীরা জানান, ১৯৯৬ সালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ও তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনা দলীয় এমপি প্রার্থীর পক্ষে বাঘায় নির্বাচনী প্রচারে গেলে তাঁকে কালো পতাকা দেখিয়েছিলেন আক্কাছ। ১৯৯৮ সালের ২০ জুলাই বাঘায় এক নারীকে বিবস্ত্র করে শ্লীলতাহানি করেন তিনি।
২০১২ সালের ২৮ এপ্রিল বাঘা থানা-পুলিশের তৎকালীন এসআই সোহেলকে গালাগাল ও মারধর করায় আক্কাছের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল। ২০১৩ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর জেলা জজ আদালতের নাজিরসহ ৬ কর্মচারীর ওপর দলবল নিয়ে হামলা চালিয়েছিলেন আক্কাছ। এ ঘটনায় মামলা হলে তিনি কয়েক মাস কারাগারেও ছিলেন। মেয়র হিসেবে বাঘা হাইস্কুল মাঠে বিজয় দিবসের কর্মসূচিতে মাতাল অবস্থায় মঞ্চে ফুল দিতে আসা এক ছাত্রীকে তিনি জাপটে ধরেছিলেন বলেও অভিযোগ আছে। পৌর কার্যালয়ে প্রকাশ্যে মদ্যপান করে তিনি নারী কাউন্সিলরদের সঙ্গে অশোভন আচরণ এবং অনৈতিক প্রস্তাব দেওয়ার কথাও শোনা যায়। পৌর এলাকার নারায়ণপুরে এক গৃহবধূর ঘরে ঢুকে তাঁকে ধর্ষণ করেছিলেন।
গণমাধ্যমকে বাঘা উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম–সম্পাদক শাহিনুর রহমান পিন্টু বলেন, আক্কাছ আলী একজন সন্ত্রাসী ও সন্ত্রাসের গডফাদার। এরপরও তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতি করছেন।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৩ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৪ ঘণ্টা আগে