নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানুষের ভোটাধিকারে বাধা দেওয়া জনগণ মেনে নেবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় নির্বাচনী প্রচারণার শেষ জনসভায় শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
ফতুল্লার মাসদাইর এলাকার এ কে এম শামসুজ্জোহা ক্রীড়া কমপ্লেক্স মাঠে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ এ সমাবেশের আয়োজন করে।
নির্বাচনকে নিয়ে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছে জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘এই নির্বাচনকে নিয়ে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন যাতে না হয় সেই চক্রান্ত এখনো চলছে। যেহেতু বিএনপি নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, তাই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করা ভোটের অধিকার থেকে। সামরিক শাসকেরা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, তারা কিন্তু জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন বিএনপির সেই একই কাজ করতে চায়।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচনে তারা আসেনি, সেটা তাদের ইচ্ছা। কিন্তু মানুষের ভোটের অধিকারে বাধা দেওয়া কখনোই এ দেশের জনগণ মেনে নেবে না। এ অধিকার মানুষের অধিকার, কাজেই ৭ জানুয়ারি নির্বাচন, ইনশা আল্লাহ সেই নির্বাচন হবে। আজকে এই নারায়ণগঞ্জে এটাই আমাদের নির্বাচনকালীন শেষ সভা।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশবাসীকে ভোট দিয়ে দেশে যে গণতান্ত্রিক ধারা বিদ্যমান রয়েছে তা প্রমাণের আহ্বান জানিয়েছেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ভোট আপনার গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক অধিকার। ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিন এবং প্রমাণ করুন যে দেশে গণতন্ত্র বিদ্যমান রয়েছে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সারা বাংলাদেশের মানুষকে শান্তিপূর্ণ থাকার আহ্বানও জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি আপনাদের অনুরোধ করব সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন, শুধু আপনারা নন, সারা বাংলাদেশের সকল জনগণের কাছে আমি অনুরোধ করব সকলেই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন। প্রত্যেকে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে আপনাদের ভোটের অধিকার যেটা সাংবিধানিক অধিকার, সে অধিকার প্রয়োগ করবেন।’
ভোটদানের আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘জনগণের ভোটের এই সাংবিধানিক অধিকারকে মিলিটারি ডিক্টেটররা একের পর এক কেড়ে নিয়ে ক্যান্টনমেন্টে বন্দী করেছিল। আওয়ামী লীগ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে (আন্দোলন-সংগ্রাম করে) জনগণের সেই অধিকার জনগণের হাতে আবার ফিরিয়ে দিয়েছে। হত্যা, কু, ষড়যন্ত্রের রাজনীতি, প্রতি রাতে কারফিউ অবস্থা, সেগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। আজকে বাংলাদেশের মানুষ তার ভোটের অধিকার সম্পর্কে সচেতন। কাজেই, ভোটের অধিকার আপনার মৌলিক অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, সাংবিধানিক অধিকার। সেই অধিকার আমরা সংরক্ষিত করেছি। সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন ভোট দিয়ে প্রমাণ করবেন যে বাংলাদেশে গণতন্ত্র বিদ্যমান।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে ২০০৯ থেকে এই ২০২৩ দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে এবং আজকে আমরা ২০২৪-এ পা দিয়েছি। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই বাংলাদেশের এত উন্নতি হয়েছে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।’
এ সময় জাতীয় সম্পদ যেন কেউ নষ্ট করতে না পারে এ জন্য বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
এতে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম ওসমান, আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের প্রার্থী আবদুল্লাহ আল কায়সার ও নারায়ণগঞ্জ-২ আসনের প্রার্থী নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
মানুষের ভোটাধিকারে বাধা দেওয়া জনগণ মেনে নেবে না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় নির্বাচনী প্রচারণার শেষ জনসভায় শেখ হাসিনা এ কথা বলেন।
ফতুল্লার মাসদাইর এলাকার এ কে এম শামসুজ্জোহা ক্রীড়া কমপ্লেক্স মাঠে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ এ সমাবেশের আয়োজন করে।
নির্বাচনকে নিয়ে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছে জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘এই নির্বাচনকে নিয়ে অনেক চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র হয়েছিল। নির্বাচন যাতে না হয় সেই চক্রান্ত এখনো চলছে। যেহেতু বিএনপি নিজেরা নির্বাচন করে জিততে পারবে না, তাই দেশের মানুষকে বঞ্চিত করা ভোটের অধিকার থেকে। সামরিক শাসকেরা যখন একে একে ক্ষমতায় এসেছে, তারা কিন্তু জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে। এখন বিএনপির সেই একই কাজ করতে চায়।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচনে তারা আসেনি, সেটা তাদের ইচ্ছা। কিন্তু মানুষের ভোটের অধিকারে বাধা দেওয়া কখনোই এ দেশের জনগণ মেনে নেবে না। এ অধিকার মানুষের অধিকার, কাজেই ৭ জানুয়ারি নির্বাচন, ইনশা আল্লাহ সেই নির্বাচন হবে। আজকে এই নারায়ণগঞ্জে এটাই আমাদের নির্বাচনকালীন শেষ সভা।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশবাসীকে ভোট দিয়ে দেশে যে গণতান্ত্রিক ধারা বিদ্যমান রয়েছে তা প্রমাণের আহ্বান জানিয়েছেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ভোট আপনার গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক অধিকার। ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিন এবং প্রমাণ করুন যে দেশে গণতন্ত্র বিদ্যমান রয়েছে।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সারা বাংলাদেশের মানুষকে শান্তিপূর্ণ থাকার আহ্বানও জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি আপনাদের অনুরোধ করব সবাই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন, শুধু আপনারা নন, সারা বাংলাদেশের সকল জনগণের কাছে আমি অনুরোধ করব সকলেই শান্তিপূর্ণভাবে থাকবেন। প্রত্যেকে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে আপনাদের ভোটের অধিকার যেটা সাংবিধানিক অধিকার, সে অধিকার প্রয়োগ করবেন।’
ভোটদানের আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘জনগণের ভোটের এই সাংবিধানিক অধিকারকে মিলিটারি ডিক্টেটররা একের পর এক কেড়ে নিয়ে ক্যান্টনমেন্টে বন্দী করেছিল। আওয়ামী লীগ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে (আন্দোলন-সংগ্রাম করে) জনগণের সেই অধিকার জনগণের হাতে আবার ফিরিয়ে দিয়েছে। হত্যা, কু, ষড়যন্ত্রের রাজনীতি, প্রতি রাতে কারফিউ অবস্থা, সেগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। আজকে বাংলাদেশের মানুষ তার ভোটের অধিকার সম্পর্কে সচেতন। কাজেই, ভোটের অধিকার আপনার মৌলিক অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার, সাংবিধানিক অধিকার। সেই অধিকার আমরা সংরক্ষিত করেছি। সবাই ভোটকেন্দ্রে যাবেন ভোট দিয়ে প্রমাণ করবেন যে বাংলাদেশে গণতন্ত্র বিদ্যমান।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে ২০০৯ থেকে এই ২০২৩ দেশে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে এবং আজকে আমরা ২০২৪-এ পা দিয়েছি। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত আছে বলেই বাংলাদেশের এত উন্নতি হয়েছে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।’
এ সময় জাতীয় সম্পদ যেন কেউ নষ্ট করতে না পারে এ জন্য বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
এতে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম ওসমান, আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের প্রার্থী আবদুল্লাহ আল কায়সার ও নারায়ণগঞ্জ-২ আসনের প্রার্থী নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৪ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৫ ঘণ্টা আগে