নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোটাররা কেন্দ্রে এসে সুষ্ঠুভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলে এবার ৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো ‘নীরব ভোট বিপ্লব’ ঘটে যেতে পারে বলে মনে করেন জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর বনানীন কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন কথা বলেন তিনি।
জাপা মহাসচিব বলেন, ভোটাররা যদি ভোটকেন্দ্রে আসতে পারে এবং ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে, তাহলে এবার বলা যায় না ৯১ সালের মতো একটা ‘নীরব ভোটের বিপ্লব’ হয়ে যেতে পারে।
৯১ সালের নির্বাচনে নীরব ভোট বিপ্লবের বিষয়ে চুন্নু বলেন, ‘৯১ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ খুব শক্তিশালী দল ছিল, তার তুলনায় বিএনপি অনেক দুর্বল ছিল। ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার মতো অবস্থা ছিল না। আমরা সবাই ভেবেছিলাম আওয়ামী লীগ জিতবে। কিন্তু দেখা গেল বিএনপি জিতে গেল। নীরব ভোট বিপ্লবে বিএনপি সরকার গঠন করল।’
সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে তাঁর দল এখনো দ্বিধায় আছে জানিয়ে চুন্নু বলেন, ‘গত পাঁচ বছরে উপনির্বাচন এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে আমাদের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। তাই আমাদের দ্বিধা আছে; এখনো আছে।’
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গতকাল বুধবার আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে বৈঠকে আসন ভাগাভাগি নয়, বরং নির্বাচন কীভাবে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন মুজিবুল হক চুন্নু।
বৈঠকের পর আশাবাদী হয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কালকের আলোচনায় আমাদের বিশ্বাস এসেছে যে, তাদের আগ্রহ আছে নির্বাচনটা সুষ্ঠু করার।’
গতকাল বুধবার (৬ ডিসেম্বর) গুলশানের একটি হোটেলে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির নেতাদের মধ্যে বৈঠক হয়। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নেতৃত্বে বৈঠকে দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমও উপস্থিত ছিলেন। জাতীয় পার্টির পক্ষে অংশ নেন মুজিবুল হক চুন্নুসহ দলের দুই নেতা।
বৈঠকের বিষয়ে দলের মহাসচিব বলেন, ‘রাতে আমাদের বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে আসন বণ্টন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আসন বণ্টনের কোনো কথা আমরা বলিনি। খুব একটা প্রয়োজনও আছে বলে আমরা মনে করি না।’
আওয়ামী লীগবিরোধী ভোটারদের ভোট জাতীয় পার্টির বাক্সে পড়বে জানিয়ে চুন্নু বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে ক্ষমতাসীনদের কোনো প্রার্থী যেন ভয়ভীতি দেখিয়ে ভোটারদের কেন্দ্র আসতে বাধা না দেয়, আওয়ামী লীগের কাছে সেই নিশ্চয়তা চাওয়া হয়েছে বৈঠকে।’
ভোটাররা কেন্দ্রে এসে সুষ্ঠুভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলে এবার ৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো ‘নীরব ভোট বিপ্লব’ ঘটে যেতে পারে বলে মনে করেন জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর বনানীন কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন কথা বলেন তিনি।
জাপা মহাসচিব বলেন, ভোটাররা যদি ভোটকেন্দ্রে আসতে পারে এবং ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে, তাহলে এবার বলা যায় না ৯১ সালের মতো একটা ‘নীরব ভোটের বিপ্লব’ হয়ে যেতে পারে।
৯১ সালের নির্বাচনে নীরব ভোট বিপ্লবের বিষয়ে চুন্নু বলেন, ‘৯১ এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ খুব শক্তিশালী দল ছিল, তার তুলনায় বিএনপি অনেক দুর্বল ছিল। ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার মতো অবস্থা ছিল না। আমরা সবাই ভেবেছিলাম আওয়ামী লীগ জিতবে। কিন্তু দেখা গেল বিএনপি জিতে গেল। নীরব ভোট বিপ্লবে বিএনপি সরকার গঠন করল।’
সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে তাঁর দল এখনো দ্বিধায় আছে জানিয়ে চুন্নু বলেন, ‘গত পাঁচ বছরে উপনির্বাচন এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে আমাদের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। তাই আমাদের দ্বিধা আছে; এখনো আছে।’
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে গতকাল বুধবার আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে বৈঠকে আসন ভাগাভাগি নয়, বরং নির্বাচন কীভাবে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত করা যায় সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন মুজিবুল হক চুন্নু।
বৈঠকের পর আশাবাদী হয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কালকের আলোচনায় আমাদের বিশ্বাস এসেছে যে, তাদের আগ্রহ আছে নির্বাচনটা সুষ্ঠু করার।’
গতকাল বুধবার (৬ ডিসেম্বর) গুলশানের একটি হোটেলে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির নেতাদের মধ্যে বৈঠক হয়। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নেতৃত্বে বৈঠকে দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমও উপস্থিত ছিলেন। জাতীয় পার্টির পক্ষে অংশ নেন মুজিবুল হক চুন্নুসহ দলের দুই নেতা।
বৈঠকের বিষয়ে দলের মহাসচিব বলেন, ‘রাতে আমাদের বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে আসন বণ্টন নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আসন বণ্টনের কোনো কথা আমরা বলিনি। খুব একটা প্রয়োজনও আছে বলে আমরা মনে করি না।’
আওয়ামী লীগবিরোধী ভোটারদের ভোট জাতীয় পার্টির বাক্সে পড়বে জানিয়ে চুন্নু বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে ক্ষমতাসীনদের কোনো প্রার্থী যেন ভয়ভীতি দেখিয়ে ভোটারদের কেন্দ্র আসতে বাধা না দেয়, আওয়ামী লীগের কাছে সেই নিশ্চয়তা চাওয়া হয়েছে বৈঠকে।’
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৪ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৫ ঘণ্টা আগে