নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে যোগ দিয়েছেন দলটির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা। আজ শনিবার বেলা ৩টা ২০ মিনিটের দিকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে শান্তি সমাবেশ শুরু হয়।
সমাবেশে যোগ দিতে বেলা ১টার পর থেকেই দলটির নেতা-কর্মীরা আসতে শুরু করেন। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
বিএনপিও আজ রাজপথে নেমেছে। দলটি নয়াপল্টনে কালো পতাকা মিছিল করেছে।
আওয়ামী লীগের সূত্র বলেছে, বিএনপিকে রাজপথে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না। তাই শান্তি ও গণতন্ত্র সমাবেশ কর্মসূচির মাধ্যমে রাজপথে সক্রিয় থাকবে তারা। গতকাল শুক্রবার দলীয় এক কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপির উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা যত আন্দোলন করুন, আমাদের শান্তি ও গণতন্ত্র সমাবেশ অব্যাহত থাকবে।’
৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় ও টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর এটি হবে আওয়ামী লীগের প্রথম শান্তি সমাবেশ। তাই সমাবেশ সফল করতে একাধিক প্রস্তুতি সভা করেছে মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। জানা গেছে, প্রস্তুতি সভায় নেতাদের বড় জমায়েত করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, অতীত অভিজ্ঞতা বলছে, বিএনপি কর্মসূচির নামে সহিংসতা করে। ঢাকায় দলটি যাতে কোনো ধরনের অরাজকতা সৃষ্টি করতে না পারে, সে জন্য তাঁরা সব সময় সতর্ক ও সজাগ থাকবেন।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে ২০২২ সালের শুরু থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে বিএনপি। তবে ওই বছরের ১০ ডিসেম্বর থেকে রাজধানীতে বিএনপির সমাবেশের দিনে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করেছিল আওয়ামী লীগ। শান্তি সমাবেশ অব্যাহত ছিল গত বছরের ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে যোগ দিয়েছেন দলটির বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা। আজ শনিবার বেলা ৩টা ২০ মিনিটের দিকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে শান্তি সমাবেশ শুরু হয়।
সমাবেশে যোগ দিতে বেলা ১টার পর থেকেই দলটির নেতা-কর্মীরা আসতে শুরু করেন। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
বিএনপিও আজ রাজপথে নেমেছে। দলটি নয়াপল্টনে কালো পতাকা মিছিল করেছে।
আওয়ামী লীগের সূত্র বলেছে, বিএনপিকে রাজপথে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না। তাই শান্তি ও গণতন্ত্র সমাবেশ কর্মসূচির মাধ্যমে রাজপথে সক্রিয় থাকবে তারা। গতকাল শুক্রবার দলীয় এক কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপির উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা যত আন্দোলন করুন, আমাদের শান্তি ও গণতন্ত্র সমাবেশ অব্যাহত থাকবে।’
৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় ও টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর এটি হবে আওয়ামী লীগের প্রথম শান্তি সমাবেশ। তাই সমাবেশ সফল করতে একাধিক প্রস্তুতি সভা করেছে মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ। জানা গেছে, প্রস্তুতি সভায় নেতাদের বড় জমায়েত করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, অতীত অভিজ্ঞতা বলছে, বিএনপি কর্মসূচির নামে সহিংসতা করে। ঢাকায় দলটি যাতে কোনো ধরনের অরাজকতা সৃষ্টি করতে না পারে, সে জন্য তাঁরা সব সময় সতর্ক ও সজাগ থাকবেন।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে ২০২২ সালের শুরু থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে বিএনপি। তবে ওই বছরের ১০ ডিসেম্বর থেকে রাজধানীতে বিএনপির সমাবেশের দিনে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করেছিল আওয়ামী লীগ। শান্তি সমাবেশ অব্যাহত ছিল গত বছরের ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৬ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৬ ঘণ্টা আগে