নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণ-অনশন ও সমাবেশের পর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে জেলায় জেলায় স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আগামী বুধবার দেশের প্রত্যেকটি জেলার জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেবে দলটি।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সমাবেশ থেকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন। কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, 'এরপরও খালেদা জিয়ার মুক্তি দেওয়া না হলে আমরা আরও কঠোর কর্মসূচির দিকে এগিয়ে যাব।' অবিলম্বে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে হবে এবং দেশের বাইরে তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।'
বিএনপি মহাসচিব বলেন, 'আমাদের সামনে কোন পথ খোলা নেই। আমাদের সামনে একটাই পথ। আন্দোলন, আন্দোলন এবং আন্দোলন। আন্দোলনকে আরও তীব্র করে সামনের দিকে বেগবান করতে হবে।'
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে ফখরুল বলেন, 'একটা কথা মনে রাখতে হবে। দলের ভাইবোনদের বলতে চাই, কোনো হঠকারিতা করবেন না। অতীতে অনেক হঠকারিতার জন্য আমাদের অনেক মূল্য দিতে হয়েছে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করেই দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্ত করব।'
খালেদা জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে সমমনা ও অন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে পাশে থাকার আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, 'আসুন একসঙ্গে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্ত করি। আগামী দিনে নিরপেক্ষ একটি সরকারের মাধ্যমে জনগণের সরকার গঠন করি।'
পূর্বঘোষণা অনুযায়ী জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির সমাবেশ ঘিরে খুব সকাল থেকেই দলের নেতা-কর্মীরা জড়ো হতে থাকেন। সতর্ক অবস্থায় ছিলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও। সকাল ১০টায় সমাবেশ শুরুর কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের আগেই শুরু হয়।
১৩ নভেম্বর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দলের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে, খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ। তিনি জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। দেশের বাইরে তাঁর চিকিৎসা করাটা খুব জরুরি বলছেন চিকিৎসকেরা। কিন্তু সরকারের অনুমতি না পাওয়ায় সেটা সম্ভব হচ্ছে না।
খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে ২০ নভেম্বর দেশব্যাপী গণ-অনশন কর্মসূচি পালন করে বিএনপি। পরদিন রোববার দাবি আদায়ে মানববন্ধন করেন বিএনপির সাংসদেরা। মানববন্ধন থেকে খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়ে রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ কামনা করেন তাঁরা। একই দিনে পাঁচটি রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানানো হয়।
গণ-অনশন ও সমাবেশের পর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে জেলায় জেলায় স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বিএনপি। আগামী বুধবার দেশের প্রত্যেকটি জেলার জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেবে দলটি।
আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সমাবেশ থেকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন। কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, 'এরপরও খালেদা জিয়ার মুক্তি দেওয়া না হলে আমরা আরও কঠোর কর্মসূচির দিকে এগিয়ে যাব।' অবিলম্বে খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে হবে এবং দেশের বাইরে তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।'
বিএনপি মহাসচিব বলেন, 'আমাদের সামনে কোন পথ খোলা নেই। আমাদের সামনে একটাই পথ। আন্দোলন, আন্দোলন এবং আন্দোলন। আন্দোলনকে আরও তীব্র করে সামনের দিকে বেগবান করতে হবে।'
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে ফখরুল বলেন, 'একটা কথা মনে রাখতে হবে। দলের ভাইবোনদের বলতে চাই, কোনো হঠকারিতা করবেন না। অতীতে অনেক হঠকারিতার জন্য আমাদের অনেক মূল্য দিতে হয়েছে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করেই দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্ত করব।'
খালেদা জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে সমমনা ও অন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে পাশে থাকার আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, 'আসুন একসঙ্গে আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে মুক্ত করি। আগামী দিনে নিরপেক্ষ একটি সরকারের মাধ্যমে জনগণের সরকার গঠন করি।'
পূর্বঘোষণা অনুযায়ী জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির সমাবেশ ঘিরে খুব সকাল থেকেই দলের নেতা-কর্মীরা জড়ো হতে থাকেন। সতর্ক অবস্থায় ছিলেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও। সকাল ১০টায় সমাবেশ শুরুর কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের আগেই শুরু হয়।
১৩ নভেম্বর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দলের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে, খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ। তিনি জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। দেশের বাইরে তাঁর চিকিৎসা করাটা খুব জরুরি বলছেন চিকিৎসকেরা। কিন্তু সরকারের অনুমতি না পাওয়ায় সেটা সম্ভব হচ্ছে না।
খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে ২০ নভেম্বর দেশব্যাপী গণ-অনশন কর্মসূচি পালন করে বিএনপি। পরদিন রোববার দাবি আদায়ে মানববন্ধন করেন বিএনপির সাংসদেরা। মানববন্ধন থেকে খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়ে রাষ্ট্রপতির হস্তক্ষেপ কামনা করেন তাঁরা। একই দিনে পাঁচটি রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানানো হয়।
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
১৫ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
১৬ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
১৭ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
২১ ঘণ্টা আগে