নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীতে শান্তি সমাবেশে ব্যাপক মহড়া দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। একই সঙ্গে দেশের অন্য মহানগরেও এই কর্মসূচি পালন করবে দলটি। সেখানে নগর ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থাকবেন। মহানগরের থানায় থানায় পদযাত্রা কর্মসূচির নামে বিএনপি বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে পারে—দাবি করে তা মোকাবিলায় এ কর্মসূচি পালন করা হবে বলে দলের শীর্ষ নেতারা জানিয়েছেন।
জনমনে শান্তি এবং জানমালের নিরাপত্তার জন্য আগামীকাল শনিবার দলীয় নেতা-কর্মীরা মাঠে থাকবেন বলে জানান আওয়ামী লীগের নেতারা। আওয়ামী লীগের কয়েকজন শীর্ষ নেতা বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত তাঁদের এমন কর্মসূচি চলমান থাকবে। এগুলো কোনো দলের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি নয় বলেও দাবি তাঁদের।
নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে গত বছর থেকে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করে আসছে বিএনপি। কাল সকালে দেশের মহানগরের থানায় থানায় পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করবে দলটি। এর আগে গত ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিভাগীয় গণসমাবেশ, ৩০ ডিসেম্বর গণমিছিল এবং ১৬ জানুয়ারি সমাবেশ-মিছিল কর্মসূচি পালন করে দলটি। এরপর জেলা, মহানগর এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করে তারা। এসব কর্মসূচির দিনও শান্তি সমাবেশ আহ্বান করে মাঠে ছিল আওয়ামী লীগ। কর্মসূচি ঘিরে ঢাকায় আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে সেভাবে মুখোমুখি হতে দেখা যায়নি। বিএনপির কর্মসূচিস্থল থেকে দূরে এসব কর্মসূচি পালন করছে ক্ষমতাসীনেরা।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা বিএনপির বাগাড়ম্বর আমলে নিচ্ছি না। আমরা সাধারণ মানুষের পাশে আছি। আগামী নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকব।’
আওয়ামী লীগ নেতারা জানান, শান্তি সমাবেশ ও মহড়ার মাধ্যমে শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড মানুষের সামনে তুলে ধরা হবে। পাশাপাশি বিএনপি-জামায়াত রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকার সময়ে যেসব অপকর্ম করেছিল, সেগুলোও মানুষকে মনে করিয়ে দেওয়া হবে। এসব কর্মসূচিতে আসনভিত্তিক ব্যাপক উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও জানা গেছে।
জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান বলেন, ‘আমাদের প্রতিটি থানা-ওয়ার্ডের নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে শান্তি সমাবেশে যোগ দেবেন। তবে আমরা কারও কর্মসূচিতে বাধা দেব না। আমরা শান্তি বজায় রাখার জন্য আমাদের কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকব।’
বিএনপি অগ্নিসন্ত্রাসী, খুনি এবং বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে—দাবি করে তা শান্তি সমাবেশের মাধ্যমে জনগণের সামনে তুলে ধরা হবে বলে জানান বরিশাল বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিএনপির যেন তাদের ষড়যন্ত্র কোনোভাবে কার্যকর করতে না পারে, গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ন করতে না পরে এবং সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি করতে না পারে—সে জন্য গণতন্ত্রকামী দেশবাসীর সঙ্গে আওয়ামী লীগ রয়েছে। সেই জন্য আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশ করবে।
শান্তি সমাবেশের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, দেশের স্থিতিশীলতা বজায় রাখা—দাবি করেন আওয়ামী লীগের রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যারা অস্থিতিশীলতা তৈরি করবে, তাদের বিরুদ্ধে জনমত তৈরি করাই মূল লক্ষ্য।’
রাজধানীতে শান্তি সমাবেশে ব্যাপক মহড়া দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। একই সঙ্গে দেশের অন্য মহানগরেও এই কর্মসূচি পালন করবে দলটি। সেখানে নগর ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থাকবেন। মহানগরের থানায় থানায় পদযাত্রা কর্মসূচির নামে বিএনপি বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে পারে—দাবি করে তা মোকাবিলায় এ কর্মসূচি পালন করা হবে বলে দলের শীর্ষ নেতারা জানিয়েছেন।
জনমনে শান্তি এবং জানমালের নিরাপত্তার জন্য আগামীকাল শনিবার দলীয় নেতা-কর্মীরা মাঠে থাকবেন বলে জানান আওয়ামী লীগের নেতারা। আওয়ামী লীগের কয়েকজন শীর্ষ নেতা বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত তাঁদের এমন কর্মসূচি চলমান থাকবে। এগুলো কোনো দলের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি নয় বলেও দাবি তাঁদের।
নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে গত বছর থেকে ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করে আসছে বিএনপি। কাল সকালে দেশের মহানগরের থানায় থানায় পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করবে দলটি। এর আগে গত ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিভাগীয় গণসমাবেশ, ৩০ ডিসেম্বর গণমিছিল এবং ১৬ জানুয়ারি সমাবেশ-মিছিল কর্মসূচি পালন করে দলটি। এরপর জেলা, মহানগর এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করে তারা। এসব কর্মসূচির দিনও শান্তি সমাবেশ আহ্বান করে মাঠে ছিল আওয়ামী লীগ। কর্মসূচি ঘিরে ঢাকায় আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে সেভাবে মুখোমুখি হতে দেখা যায়নি। বিএনপির কর্মসূচিস্থল থেকে দূরে এসব কর্মসূচি পালন করছে ক্ষমতাসীনেরা।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কামরুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা বিএনপির বাগাড়ম্বর আমলে নিচ্ছি না। আমরা সাধারণ মানুষের পাশে আছি। আগামী নির্বাচন পর্যন্ত মাঠে থাকব।’
আওয়ামী লীগ নেতারা জানান, শান্তি সমাবেশ ও মহড়ার মাধ্যমে শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড মানুষের সামনে তুলে ধরা হবে। পাশাপাশি বিএনপি-জামায়াত রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকার সময়ে যেসব অপকর্ম করেছিল, সেগুলোও মানুষকে মনে করিয়ে দেওয়া হবে। এসব কর্মসূচিতে আসনভিত্তিক ব্যাপক উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও জানা গেছে।
জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান বলেন, ‘আমাদের প্রতিটি থানা-ওয়ার্ডের নেতা-কর্মীরা মিছিল নিয়ে শান্তি সমাবেশে যোগ দেবেন। তবে আমরা কারও কর্মসূচিতে বাধা দেব না। আমরা শান্তি বজায় রাখার জন্য আমাদের কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকব।’
বিএনপি অগ্নিসন্ত্রাসী, খুনি এবং বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে—দাবি করে তা শান্তি সমাবেশের মাধ্যমে জনগণের সামনে তুলে ধরা হবে বলে জানান বরিশাল বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিএনপির যেন তাদের ষড়যন্ত্র কোনোভাবে কার্যকর করতে না পারে, গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ন করতে না পরে এবং সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি করতে না পারে—সে জন্য গণতন্ত্রকামী দেশবাসীর সঙ্গে আওয়ামী লীগ রয়েছে। সেই জন্য আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশ করবে।
শান্তি সমাবেশের মূল লক্ষ্য হচ্ছে, দেশের স্থিতিশীলতা বজায় রাখা—দাবি করেন আওয়ামী লীগের রাজশাহী বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যারা অস্থিতিশীলতা তৈরি করবে, তাদের বিরুদ্ধে জনমত তৈরি করাই মূল লক্ষ্য।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যে একটু আশাহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘অনেকে আশান্বিত হয়েছেন। আমি একটু আশাহত হয়েছি। আমরা আশা করেছিলাম প্রধান উপদেষ্টা তার সমস্ত প্রজ্ঞা দিয়ে সমস্যা চিহ্নিত করে নির্বাচনের একটা রূপ রেখে দে
৩ ঘণ্টা আগেমৃত্যুবার্ষিকীতে বিভিন্ন জেলায় নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে স্মরণ করা হয়েছে। গতকাল বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর সমাধিস্থলে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের ভিড় জমে।
১৬ ঘণ্টা আগেজাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেওয়া ভাষণে নির্বাচন নিয়ে স্পষ্ট ঘোষণা না থাকায় হতাশা প্রকাশ করেছে রাজনৈতিক দলগুলো।
১৮ ঘণ্টা আগেইউনূস সরকার ট্রাফিক জ্যামে ঘুরপাক খাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম। আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা
১ দিন আগে