নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সারা বিশ্বে যখন জ্বালানি তেলের দাম কমতে শুরু করেছে তখন দেশে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি সব মহলকে হতাশ করেছে। আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
জিএম কাদের জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে ‘নির্দয়’ ও ‘নজিরবিহীন’ আখ্যা দিয়ে তা পুনর্বিবেচনার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘জ্বালানি তেলের এমন মূল্যবৃদ্ধিতে প্রমাণ হলো দেশের মানুষের প্রতি সরকারের কোনো দরদ নেই। এমন মূল্যবৃদ্ধিতে জনজীবনে মহাবিপর্যয় সৃষ্টি হবে।’
জিএম কাদের বলেন, ‘জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বেড়ে যাবে পরিবহন ব্যয়। নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাবে কয়েক গুন। পাশাপাশি দেশীয় পণ্যের উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যাবে, বাড়বে দামও। এতে রপ্তানি শিল্পেও বিপর্যয় সৃষ্টি হবে। ভয়াবহ পরিণতির দিকে অগ্রসর হবে দেশের অর্থনীতি। সাধারণ মানুষের মাঝে হাহাকার দেখা দেবে।’
বিবৃতিতে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘অকটেনের মূল্য এক লাফে ৫১ দশমিক ৬৮ শতাংশ বেড়ে প্রতি লিটার ৮৯ টাকার বদলে বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকায়। ৮৬ টাকা লিটারের পেট্রলের দাম ৫১ দশমিক ১৬ ভাগ বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়। ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ৪২ দশমিক ৫ ভাগ বেড়ে প্রতি লিটার ৮০ টাকার বদলে বিক্রি হচ্ছে ১১৪ টাকায়। অথচ বিশ্বজুড়ে জ্বালানি তেলের দাম এখন নিম্নমুখী। গত চার-পাঁচ মাসে বিভিন্ন স্থানে বেঞ্চমার্ক ক্রুড ওয়েলের দাম কমেছে ২৯ থেকে ৩০ শতাংশ। ইউএস বেঞ্চমার্ক ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ৮৯ ডলারের নিচে নেমে যায়। গত মার্চে যার দর উঠেছিল ১২৪ ডলারে। আন্তর্জাতিক বেঞ্চমার্ক ব্রেন্ট ক্রুড প্রতি ব্যারেল বিক্রি হয় ৯৪ ডলারে।’
সারা বিশ্বে যখন জ্বালানি তেলের দাম কমতে শুরু করেছে তখন দেশে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি সব মহলকে হতাশ করেছে। আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
জিএম কাদের জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্তকে ‘নির্দয়’ ও ‘নজিরবিহীন’ আখ্যা দিয়ে তা পুনর্বিবেচনার জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘জ্বালানি তেলের এমন মূল্যবৃদ্ধিতে প্রমাণ হলো দেশের মানুষের প্রতি সরকারের কোনো দরদ নেই। এমন মূল্যবৃদ্ধিতে জনজীবনে মহাবিপর্যয় সৃষ্টি হবে।’
জিএম কাদের বলেন, ‘জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বেড়ে যাবে পরিবহন ব্যয়। নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাবে কয়েক গুন। পাশাপাশি দেশীয় পণ্যের উৎপাদন ব্যয় বেড়ে যাবে, বাড়বে দামও। এতে রপ্তানি শিল্পেও বিপর্যয় সৃষ্টি হবে। ভয়াবহ পরিণতির দিকে অগ্রসর হবে দেশের অর্থনীতি। সাধারণ মানুষের মাঝে হাহাকার দেখা দেবে।’
বিবৃতিতে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘অকটেনের মূল্য এক লাফে ৫১ দশমিক ৬৮ শতাংশ বেড়ে প্রতি লিটার ৮৯ টাকার বদলে বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকায়। ৮৬ টাকা লিটারের পেট্রলের দাম ৫১ দশমিক ১৬ ভাগ বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়। ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ৪২ দশমিক ৫ ভাগ বেড়ে প্রতি লিটার ৮০ টাকার বদলে বিক্রি হচ্ছে ১১৪ টাকায়। অথচ বিশ্বজুড়ে জ্বালানি তেলের দাম এখন নিম্নমুখী। গত চার-পাঁচ মাসে বিভিন্ন স্থানে বেঞ্চমার্ক ক্রুড ওয়েলের দাম কমেছে ২৯ থেকে ৩০ শতাংশ। ইউএস বেঞ্চমার্ক ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ৮৯ ডলারের নিচে নেমে যায়। গত মার্চে যার দর উঠেছিল ১২৪ ডলারে। আন্তর্জাতিক বেঞ্চমার্ক ব্রেন্ট ক্রুড প্রতি ব্যারেল বিক্রি হয় ৯৪ ডলারে।’
অভ্যন্তরীণ হস্তক্ষেপ না করার মাধ্যমে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এগোতে পারে বলে মনে করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে পানি বণ্টন সংকটের মীমাংসা খুঁজতে ‘অভিন্ন নদীর পানি ও ভারত...
১৮ ঘণ্টা আগেসুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন আয়োজন করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।
১৯ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা যদি ভালো হয়ে যেতে চান, তাহলে সকল সহযোগিতা থাকবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাবেক সংসদ সদস্য ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের
২১ ঘণ্টা আগেদেশে গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক ফয়জুল হাকিম। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর দাঁড়িয়ে অন্তর্বর্তীকালীন বিপ্লবী সরকার গঠিত হয়নি। ফলে শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে পেরেছেন
১ দিন আগে