নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতা হারানোর ভয়েই সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন দিচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘আজকে যদি সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়, আওয়ামী লীগ হয়তো ভয় পাচ্ছে, সেই নির্বাচনে তারা হেরে যাবে। সে কারণেই তারা অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন দিচ্ছে না। যে যত কথাই বলুক না কেন, মূল কারণ তো এটাই।’
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (একাংশ) দ্বিবার্ষিক কাউন্সিলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমি খোলাখুলিভাবে আওয়ামী লীগের কাছে প্রশ্ন করছি, আপনাদের ভয় পাওয়ার কারণ কী? এই নির্বাচনটা সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ করেন, দেখবেন যে পরবর্তী সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচনে এমনই হতে পারে যে বাংলাদেশের মানুষ আবার খুশি হয়ে আপনাদের ভোট দেবে। দেশের মানুষের যে চরিত্র এবং তাদের মনস্তাত্ত্বিক যে অবস্থা, সেটা উপলব্ধি করে আপনারা রাজনীতি করুন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের জন্য সরকারের হাতে এখনো সময় আছে বলেও উল্লেখ করেন মঈন খান। তিনি বলেন, ‘৭ তারিখ অনেক দূরে আছে, কথায় আছে দিল্লি দূর অস্ত। আপনারা ভাবুন, চিন্তা করুন, আলোচনায় বসুন, সংলাপ করুন। এই হিংসাত্মক-সাংঘর্ষিক রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসুন। আপনাদের কাছে অনুরোধ এই কারণে যে আপনারা সরকারে আছেন, কাজেই মূল সিদ্ধান্ত গ্রহণের যে দায়িত্ব সেটা কিন্তু আপনাদের ওপর বর্তায়।’
ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি এম আবদুল্লাহর সভাপতিত্বে ও মহাসচিব নুরুল আমিন রোকনের সঞ্চালনায় দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভায় সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী, এম এ আজিজ, এলাহী নেওয়াজ খান সাজু, আবদুল হাই শিকদার, কামাল উদ্দিন সবুজ, বাকের হোসাইন, জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, সৈয়দ আবদাল আহমেদ, কাদের গণি চৌধুরীসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
এদিকে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে ‘ইমিটেশন নির্বাচন’ আখ্যা দিয়ে তা বর্জন করার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এই নির্বাচন করে পার পাওয়া যাবে না বলেও সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আগামী ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হচ্ছে না। এটি একটি ভাগ-বাঁটোয়ারা নির্বাচন, এটি একটি তামাশার নির্বাচন, এটি একটি ইমিটেশনের নির্বাচন। এই নির্বাচন জনগণের নির্বাচন নয়। জনগণকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে একটি ডামি নির্বাচন করে সরকার বিদেশিদের দেখাতে চায় দেশের একটি অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন হচ্ছে। তারা যত ষড়যন্ত্র করুন না কোনো লাভ হবে না, সরকার পার পাবে না। ভোটারদের প্রতি আমাদের আহ্বান, এই ডামি নির্বাচনে বর্জন করুন, ভোটের দিন ঘরে থাকুন। ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে এই অবৈধ নির্বাচনকে না বলুন।’
আজ রাজধানীর ধানমন্ডিতে নির্বাচন বর্জনের লিফলেট বিতরণ শেষে এসব কথা বলেন রিজভী। এদিন সকালে ধানমন্ডির পুরাতন ১৫ নম্বর সড়কে কাঁচাবাজারে লিফলেট বিতরণ করেন তিনি।
ভোট বর্জনে জনমত গড়ে তুলতে ২৬ ডিসেম্বর থেকে সারা দেশে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি পালন করছে বিএনপিসহ বিরোধীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার এই কর্মসূচি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এদিন নতুনভাবে আরও দুই দিন বাড়ানোর ঘোষণা আসে বিএনপির পক্ষ থেকে। সবশেষ ঘোষণা অনুযায়ী আগামী শনিবার এই কর্মসূচি শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। বিএনপির পাশাপাশি যুগপৎ আন্দোলনের শরিকেরাসহ আরও অনেক দল এই কর্মসূচি পালন করে আসছে। আজ বিএনপির পাশাপাশি দলটির অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনসহ আরও অনেক দল এই কর্মসূচি পালন করেছে।
ক্ষমতা হারানোর ভয়েই সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন দিচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘আজকে যদি সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচন হয়, আওয়ামী লীগ হয়তো ভয় পাচ্ছে, সেই নির্বাচনে তারা হেরে যাবে। সে কারণেই তারা অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন দিচ্ছে না। যে যত কথাই বলুক না কেন, মূল কারণ তো এটাই।’
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (একাংশ) দ্বিবার্ষিক কাউন্সিলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমি খোলাখুলিভাবে আওয়ামী লীগের কাছে প্রশ্ন করছি, আপনাদের ভয় পাওয়ার কারণ কী? এই নির্বাচনটা সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ করেন, দেখবেন যে পরবর্তী সুষ্ঠু-নিরপেক্ষ নির্বাচনে এমনই হতে পারে যে বাংলাদেশের মানুষ আবার খুশি হয়ে আপনাদের ভোট দেবে। দেশের মানুষের যে চরিত্র এবং তাদের মনস্তাত্ত্বিক যে অবস্থা, সেটা উপলব্ধি করে আপনারা রাজনীতি করুন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের জন্য সরকারের হাতে এখনো সময় আছে বলেও উল্লেখ করেন মঈন খান। তিনি বলেন, ‘৭ তারিখ অনেক দূরে আছে, কথায় আছে দিল্লি দূর অস্ত। আপনারা ভাবুন, চিন্তা করুন, আলোচনায় বসুন, সংলাপ করুন। এই হিংসাত্মক-সাংঘর্ষিক রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসুন। আপনাদের কাছে অনুরোধ এই কারণে যে আপনারা সরকারে আছেন, কাজেই মূল সিদ্ধান্ত গ্রহণের যে দায়িত্ব সেটা কিন্তু আপনাদের ওপর বর্তায়।’
ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি এম আবদুল্লাহর সভাপতিত্বে ও মহাসচিব নুরুল আমিন রোকনের সঞ্চালনায় দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভায় সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী, এম এ আজিজ, এলাহী নেওয়াজ খান সাজু, আবদুল হাই শিকদার, কামাল উদ্দিন সবুজ, বাকের হোসাইন, জাহাঙ্গীর আলম প্রধান, সৈয়দ আবদাল আহমেদ, কাদের গণি চৌধুরীসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
এদিকে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে ‘ইমিটেশন নির্বাচন’ আখ্যা দিয়ে তা বর্জন করার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এই নির্বাচন করে পার পাওয়া যাবে না বলেও সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আগামী ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হচ্ছে না। এটি একটি ভাগ-বাঁটোয়ারা নির্বাচন, এটি একটি তামাশার নির্বাচন, এটি একটি ইমিটেশনের নির্বাচন। এই নির্বাচন জনগণের নির্বাচন নয়। জনগণকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে একটি ডামি নির্বাচন করে সরকার বিদেশিদের দেখাতে চায় দেশের একটি অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন হচ্ছে। তারা যত ষড়যন্ত্র করুন না কোনো লাভ হবে না, সরকার পার পাবে না। ভোটারদের প্রতি আমাদের আহ্বান, এই ডামি নির্বাচনে বর্জন করুন, ভোটের দিন ঘরে থাকুন। ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে এই অবৈধ নির্বাচনকে না বলুন।’
আজ রাজধানীর ধানমন্ডিতে নির্বাচন বর্জনের লিফলেট বিতরণ শেষে এসব কথা বলেন রিজভী। এদিন সকালে ধানমন্ডির পুরাতন ১৫ নম্বর সড়কে কাঁচাবাজারে লিফলেট বিতরণ করেন তিনি।
ভোট বর্জনে জনমত গড়ে তুলতে ২৬ ডিসেম্বর থেকে সারা দেশে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি পালন করছে বিএনপিসহ বিরোধীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার এই কর্মসূচি শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এদিন নতুনভাবে আরও দুই দিন বাড়ানোর ঘোষণা আসে বিএনপির পক্ষ থেকে। সবশেষ ঘোষণা অনুযায়ী আগামী শনিবার এই কর্মসূচি শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। বিএনপির পাশাপাশি যুগপৎ আন্দোলনের শরিকেরাসহ আরও অনেক দল এই কর্মসূচি পালন করে আসছে। আজ বিএনপির পাশাপাশি দলটির অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনসহ আরও অনেক দল এই কর্মসূচি পালন করেছে।
মৃত্যুবার্ষিকীতে বিভিন্ন জেলায় নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীকে স্মরণ করা হয়েছে। গতকাল বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর সমাধিস্থলে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের ভিড় জমে।
১৩ ঘণ্টা আগেজাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেওয়া ভাষণে নির্বাচন নিয়ে স্পষ্ট ঘোষণা না থাকায় হতাশা প্রকাশ করেছে রাজনৈতিক দলগুলো।
১৫ ঘণ্টা আগেইউনূস সরকার ট্রাফিক জ্যামে ঘুরপাক খাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম। আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া মামলা
১৯ ঘণ্টা আগেদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য কালবিলম্ব না করে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ লক্ষ্যে অনতিবিলম্বে নির্বাচন রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি...
২ দিন আগে