নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপি শক্তিশালী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর শেরে-বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা জানান। আজকের দিনটিকে বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে পালন করে আসছে দলটি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকের এই দিনে সিপাহী-জনতা, দ্বিতীয়বারের মতো আধিপত্যবাদকে ও তাদের দোসরদের পরাজিত করে। যারা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল, তাদের পরাজিত করে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে সামনে নিয়ে আসে। এরপর বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক সূচনা হয়। সেই রাজনীতি ছিল বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদের রাজনীতি, সেই রাজনীতি ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের রাজনীতি, সেই রাজনীতি ছিল আধিপত্যবাদকে পরাজিত করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার রাজনীতি। আজ আমরা শপথ নিয়েছি, ছাত্র-জনতাকে সঙ্গে নিয়ে আধিপত্যবাদকে রুখে দেব। সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আরও শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে তুলব।’
অন্তর্বর্তী সরকারের তিন মাস পূর্ণ হয়েছে। তারা কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ নিয়েছে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অবশ্যই, অবশ্যই, অবশ্যই। তারা (অন্তর্বর্তী সরকার) অনেকগুলো কাজ করেছে। আমরা বিশ্বাস করি, তাদের আমরা যদি সবাই সহযোগিতা করি এবং উপযুক্ত সময়ে একটা যৌক্তিক নির্বাচন দিতে সক্ষম হয়, তাহলে এই জাতির সামনে যে চ্যালেঞ্জ আছে, সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব হবে।’
তিনি বলেন, ‘বিগত ফ্যাসিবাদী সরকার বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য নানাভাবে ষড়যন্ত্র করেছে, নির্যাতন করেছে। এই আওয়ামী লীগ প্রায় ৬০ লাখের মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে। ৬০০ মানুষকে গুম করে, হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল।’
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, এজেডএম জাহিদ হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, আব্দুস সালাম আজাদ, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু, উত্তরের আহ্বায়ক আমিনুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপি শক্তিশালী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর শেরে-বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা জানান। আজকের দিনটিকে বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে পালন করে আসছে দলটি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকের এই দিনে সিপাহী-জনতা, দ্বিতীয়বারের মতো আধিপত্যবাদকে ও তাদের দোসরদের পরাজিত করে। যারা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল, তাদের পরাজিত করে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে সামনে নিয়ে আসে। এরপর বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক সূচনা হয়। সেই রাজনীতি ছিল বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদের রাজনীতি, সেই রাজনীতি ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের রাজনীতি, সেই রাজনীতি ছিল আধিপত্যবাদকে পরাজিত করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার রাজনীতি। আজ আমরা শপথ নিয়েছি, ছাত্র-জনতাকে সঙ্গে নিয়ে আধিপত্যবাদকে রুখে দেব। সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আরও শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে তুলব।’
অন্তর্বর্তী সরকারের তিন মাস পূর্ণ হয়েছে। তারা কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ নিয়েছে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অবশ্যই, অবশ্যই, অবশ্যই। তারা (অন্তর্বর্তী সরকার) অনেকগুলো কাজ করেছে। আমরা বিশ্বাস করি, তাদের আমরা যদি সবাই সহযোগিতা করি এবং উপযুক্ত সময়ে একটা যৌক্তিক নির্বাচন দিতে সক্ষম হয়, তাহলে এই জাতির সামনে যে চ্যালেঞ্জ আছে, সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা সম্ভব হবে।’
তিনি বলেন, ‘বিগত ফ্যাসিবাদী সরকার বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য নানাভাবে ষড়যন্ত্র করেছে, নির্যাতন করেছে। এই আওয়ামী লীগ প্রায় ৬০ লাখের মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে। ৬০০ মানুষকে গুম করে, হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিল।’
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, এজেডএম জাহিদ হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, আব্দুস সালাম আজাদ, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু, উত্তরের আহ্বায়ক আমিনুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৯ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১০ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১১ ঘণ্টা আগে