নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে স্বামী বজলুর রহমানের কবরে দাফন করা হয়েছে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরীকে। আজ বৃহস্পতিবার বাদ জোহর গুলশানের আজাদ মসজিদে দ্বিতীয় জানাজা শেষে তাঁর মরদেহ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে নেওয়া হয়।
আজ সকালে মতিয়া চৌধুরীর মরদেহ তাঁর রমনা অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সের বাসভবনে নেওয়া হয়। সেখানে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় আওয়ামী লীগের ব্যানারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর দৈনিক সংবাদ পরিবারের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়।
দুপুর সাড়ে ১২টার আগে মতিয়া চৌধুরীর মরদেহ গুলশানের আজাদ মসজিদে নেওয়া হয়। ৫ আগস্টের পরে আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাই আত্মগোপনে থাকায় জানাজায় দলটির কোনো পর্যায়ের নেতাকে দেখা যায়নি। তবে দলটির সহযোগী সংগঠনের কয়েকজন নেতাকে আজাদ মসজিদে দেখা যায়। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের লীগের কর্মী, কমিউনিস্ট পার্টির কর্মীদের দেখা যায় জানাজায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাঈনুদ্দিন হাসান চৌধুরী, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল জানাজায় উপস্থিত ছিলেন।
জোহরের ফরজ নামাজ শেষে মতিয়া চৌধুরীর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে মতিয়া চৌধুরীর জন্য সবার কাছে দোয়া চান তাঁর ভাই মাসুদুল ইসলাম চৌধুরী। জানাজা শেষে আজাদ মসজিদের দক্ষিণ পাশের গেটে মতিয়া চৌধুরীর কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
এখানেও আওয়ামী লীগ, দলটির সভাপতির নামে আলাদা করে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধা জানানো হয়। মরদেহবাহী ফ্রিজিং গাড়ি আজাদ মসজিদের গেট থেকে বের হওয়ার সময় আওয়ামী লীগের ৪০-৫০ জন কর্মীকে দুই মিনিটের স্লোগান দিতে দেখা যায়। এ সময় তাঁরা আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর নামে নানান স্লোগান দেন। মতিয়া চৌধুরীর জানাজাকে ঘিরে আজাদ মসজিদ এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি দেখা যায়নি।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে ‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে খ্যাত মতিয়া চৌধুরী গতকাল বুধবার রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে নতুন জায়গা চাওয়া হয়েছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা দেওয়া হয়নি। না পেয়ে সেখানে মতিয়া চৌধুরীর স্বামী বজলুর রহমানের কবরেই তাঁকে শায়িত করা হয়।
রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে স্বামী বজলুর রহমানের কবরে দাফন করা হয়েছে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরীকে। আজ বৃহস্পতিবার বাদ জোহর গুলশানের আজাদ মসজিদে দ্বিতীয় জানাজা শেষে তাঁর মরদেহ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে নেওয়া হয়।
আজ সকালে মতিয়া চৌধুরীর মরদেহ তাঁর রমনা অ্যাপার্টমেন্ট কমপ্লেক্সের বাসভবনে নেওয়া হয়। সেখানে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় আওয়ামী লীগের ব্যানারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর দৈনিক সংবাদ পরিবারের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়।
দুপুর সাড়ে ১২টার আগে মতিয়া চৌধুরীর মরদেহ গুলশানের আজাদ মসজিদে নেওয়া হয়। ৫ আগস্টের পরে আওয়ামী লীগের অধিকাংশ নেতাই আত্মগোপনে থাকায় জানাজায় দলটির কোনো পর্যায়ের নেতাকে দেখা যায়নি। তবে দলটির সহযোগী সংগঠনের কয়েকজন নেতাকে আজাদ মসজিদে দেখা যায়। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের লীগের কর্মী, কমিউনিস্ট পার্টির কর্মীদের দেখা যায় জানাজায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাঈনুদ্দিন হাসান চৌধুরী, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল জানাজায় উপস্থিত ছিলেন।
জোহরের ফরজ নামাজ শেষে মতিয়া চৌধুরীর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে মতিয়া চৌধুরীর জন্য সবার কাছে দোয়া চান তাঁর ভাই মাসুদুল ইসলাম চৌধুরী। জানাজা শেষে আজাদ মসজিদের দক্ষিণ পাশের গেটে মতিয়া চৌধুরীর কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
এখানেও আওয়ামী লীগ, দলটির সভাপতির নামে আলাদা করে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুবলীগের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধা জানানো হয়। মরদেহবাহী ফ্রিজিং গাড়ি আজাদ মসজিদের গেট থেকে বের হওয়ার সময় আওয়ামী লীগের ৪০-৫০ জন কর্মীকে দুই মিনিটের স্লোগান দিতে দেখা যায়। এ সময় তাঁরা আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুর নামে নানান স্লোগান দেন। মতিয়া চৌধুরীর জানাজাকে ঘিরে আজাদ মসজিদ এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি দেখা যায়নি।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে ‘অগ্নিকন্যা’ হিসেবে খ্যাত মতিয়া চৌধুরী গতকাল বুধবার রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে নতুন জায়গা চাওয়া হয়েছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা দেওয়া হয়নি। না পেয়ে সেখানে মতিয়া চৌধুরীর স্বামী বজলুর রহমানের কবরেই তাঁকে শায়িত করা হয়।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৬ ঘণ্টা আগে