নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে উল্লেখ করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, সবাই সরকারের কাছে টাকা পায় কিন্তু সরকার কাউকেই টাকা দিতে পারে না। এর ফলে আগামীতে জনগণ নানান সংকটের সম্মুখীন হবেন।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বেগম খালেদা জিয়া, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, শামসুজ্জামান দুদুসহ সকল রাজবন্দীদের মুক্তির দাবিতে দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও’ আয়োজিত সমাবেশে এ কথা বলেন মান্না।
মান্না বলেন, এই সরকার খুনি, ডাকাত, লুটেরা। মানুষের রক্ত খেয়ে তারা নিজেদের বাঁচানোর ব্যবস্থা করছে। সব ধান্দাবাজ দিয়ে মন্ত্রী, এমপি বানায়। কোনো জিনিসের দাম কমেনি। সবাই সরকারের কাছে টাকা পায়, কাউকে টাকা দিতে পারে না।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি আরও বলেন, বিদ্যুতের টাকা দিতে পারো না, আদানি, সানেম টাকা পায়, টাকা দিতে পারো না। এই সরকার নিঃস্ব সরকারের মতো। নেট ঠিকমতো চলে না, কারণ যারা নেট সার্ভিস দেয় তাদের টাকা সরকার পুরোটা দিতে পারেনি। টাকা দিতে না পারলে দেশে ইন্টারনেট সার্ভিস বন্ধ হয়ে যেতে পারে, এমন অবস্থা।
এই সরকার দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিচ্ছে জানিয়ে মান্না বলেন, এই সরকার এত দুর্নীতি, এত অন্যায়, এত জনগণের দুর্ভোগের কারণে হয়েছে যে আপনাদের নামে মামলা দিলে সেই মামলার নিষ্পত্তি করতে করতে সরকারের পাঁচ বছরের সময় শেষ হয়ে যাবে তবু আপনাদের মামলা শেষ হবে না।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশ্য করে মান্না বলেন, আরেকজন আছে আওয়ামী লীগের, ডানা ঝাপটায়, কা কা করে। তিনি বলেছেন, আমরা চীনকে অনুরোধ করেছি মিয়ানমারের ব্যাপারে সামাল দিতে। তার মানে বাংলাদেশ নিজেকে রক্ষা করতে পারে না।
প্রধানমন্ত্রী প্রসঙ্গে মান্না বলেন, ‘গত নির্বাচনের সময় এই প্রধানমন্ত্রী সংলাপে ডেকেছিলেন। মির্জা ফখরুল বলেছিলেন, সবার নামে মামলা আমরা কীভাবে নির্বাচন করব? প্রধানমন্ত্রী বললেন, কতজন? মির্জা ফখরুল এত বড় লিস্ট নিয়ে গেলেন। প্রধানমন্ত্রী বললেন, আমি কালকের মধ্যে ব্যবস্থা নিচ্ছি। এত বছর হয়ে গেল কোনো ব্যবস্থা হয়নি। উল্টো নেতা-কর্মীদের নামে নতুন নতুন গায়েবি মামলা।’
বিএনপির নেতা–কর্মীরা অসহনীয় জীবন কাটাচ্ছেন উল্লেখ করে মান্না বলেন, গত দেড় মাসের মধ্যে ২০ থেকে ৩০ হাজার নেতা-কর্মী একটা দলের জেলে নেওয়া হয়েছে। বিএনপি এত বড় নির্যাতন, অত্যাচারের মধ্যেও তারা দাঁড়িয়ে আছে। তাদের নেতা–কর্মীরা ধানের খেতে মশারি টানিয়ে ঘুমাচ্ছেন।
দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে উল্লেখ করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, সবাই সরকারের কাছে টাকা পায় কিন্তু সরকার কাউকেই টাকা দিতে পারে না। এর ফলে আগামীতে জনগণ নানান সংকটের সম্মুখীন হবেন।
আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘বেগম খালেদা জিয়া, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, শামসুজ্জামান দুদুসহ সকল রাজবন্দীদের মুক্তির দাবিতে দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও’ আয়োজিত সমাবেশে এ কথা বলেন মান্না।
মান্না বলেন, এই সরকার খুনি, ডাকাত, লুটেরা। মানুষের রক্ত খেয়ে তারা নিজেদের বাঁচানোর ব্যবস্থা করছে। সব ধান্দাবাজ দিয়ে মন্ত্রী, এমপি বানায়। কোনো জিনিসের দাম কমেনি। সবাই সরকারের কাছে টাকা পায়, কাউকে টাকা দিতে পারে না।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি আরও বলেন, বিদ্যুতের টাকা দিতে পারো না, আদানি, সানেম টাকা পায়, টাকা দিতে পারো না। এই সরকার নিঃস্ব সরকারের মতো। নেট ঠিকমতো চলে না, কারণ যারা নেট সার্ভিস দেয় তাদের টাকা সরকার পুরোটা দিতে পারেনি। টাকা দিতে না পারলে দেশে ইন্টারনেট সার্ভিস বন্ধ হয়ে যেতে পারে, এমন অবস্থা।
এই সরকার দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিচ্ছে জানিয়ে মান্না বলেন, এই সরকার এত দুর্নীতি, এত অন্যায়, এত জনগণের দুর্ভোগের কারণে হয়েছে যে আপনাদের নামে মামলা দিলে সেই মামলার নিষ্পত্তি করতে করতে সরকারের পাঁচ বছরের সময় শেষ হয়ে যাবে তবু আপনাদের মামলা শেষ হবে না।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে উদ্দেশ্য করে মান্না বলেন, আরেকজন আছে আওয়ামী লীগের, ডানা ঝাপটায়, কা কা করে। তিনি বলেছেন, আমরা চীনকে অনুরোধ করেছি মিয়ানমারের ব্যাপারে সামাল দিতে। তার মানে বাংলাদেশ নিজেকে রক্ষা করতে পারে না।
প্রধানমন্ত্রী প্রসঙ্গে মান্না বলেন, ‘গত নির্বাচনের সময় এই প্রধানমন্ত্রী সংলাপে ডেকেছিলেন। মির্জা ফখরুল বলেছিলেন, সবার নামে মামলা আমরা কীভাবে নির্বাচন করব? প্রধানমন্ত্রী বললেন, কতজন? মির্জা ফখরুল এত বড় লিস্ট নিয়ে গেলেন। প্রধানমন্ত্রী বললেন, আমি কালকের মধ্যে ব্যবস্থা নিচ্ছি। এত বছর হয়ে গেল কোনো ব্যবস্থা হয়নি। উল্টো নেতা-কর্মীদের নামে নতুন নতুন গায়েবি মামলা।’
বিএনপির নেতা–কর্মীরা অসহনীয় জীবন কাটাচ্ছেন উল্লেখ করে মান্না বলেন, গত দেড় মাসের মধ্যে ২০ থেকে ৩০ হাজার নেতা-কর্মী একটা দলের জেলে নেওয়া হয়েছে। বিএনপি এত বড় নির্যাতন, অত্যাচারের মধ্যেও তারা দাঁড়িয়ে আছে। তাদের নেতা–কর্মীরা ধানের খেতে মশারি টানিয়ে ঘুমাচ্ছেন।
ইন্টারপোলের রেড নোটিশ থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরীর নাম প্রত্যাহার করা হয়েছে। ইন্টারপোলের ওয়েব সাইট থেকে তাঁর নাম প্রত্যাহার করেছে কর্তৃপক্ষ। নাম প্রত্যাহারের জন্য পুলিশ সদর দপ্তরের ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোকে (এনসিবি) মতামত দিয়েছিল সিআইডি
৩২ মিনিট আগেষড়যন্ত্র এখনো থেমে যায়নি উল্লেখ করে নেতা-কর্মীদের সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘বিভিন্ন পত্রপত্রিকার মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে, দেশের কোথাও একটা ষড়যন্ত্র চলছে। তাই জনগণকে সচেতন করতে হবে। জনগণকে সঙ্গে রাখতে হবে, থাকতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে কোনো অনুষ্ঠান পালন না করতে নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে দলটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়
৩ ঘণ্টা আগেনিজের নামের সঙ্গে ‘দেশনায়ক’ কিংবা ‘রাষ্টনায়ক’ না জুড়ে দিতে দলের নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ মঙ্গলবার বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা নিয়ে ঢাকা বিভাগের
৫ ঘণ্টা আগে