ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
বিএনপি গত জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করলেও দলের কয়েকজন নেতা দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচনে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে একজন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান। ভোটে অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। তবে তিনি স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করে নৌকার প্রার্থীকে পরাজিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসন থেকে বিজয়ী হন।
এবার বিএনপির সাবেক এই নেতাকে আওয়ামী লীগের জেলা কমিটিতে স্থান দেওয়া হয়েছে। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মনোনীত হয়েছেন।
২০২২ সালের ১২ নভেম্বর সম্মেলনের মাধ্যমে আংশিক কমিটি ঘোষণার ১৯ মাস পর আজ বুধবার (২৬ জুন) ৭৫ সদস্যবিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের নতুন কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। সেখানে সংসদ সদস্য একরামুজ্জামানকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পদে রাখা হয়েছে।
এ ব্যাপারে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চেীধুরী মন্টু জানান, নতুন কমিটিতে মোট ১৮ জনকে উপদেষ্টা হিসেবে মনোনীত করা হয়। এর মধ্যে সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামানের নাম ১৭ নম্বরে রয়েছে।
তিনি আরও জানান, রাজধানীর উত্তরা বোট ক্লাবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগে যোগ দেন একরামুজ্জামান।
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি সদস্যসচিব সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘একরামুজ্জামান দল ছেড়ে সুযোগের সন্ধানে চলে গেছেন, তাঁকে আওয়ামী লীগ কোনো পদে পদায়ন করল কি করল না, তাতে কিছু যায় আসে না।’
খালেদা জিয়ার সাবেক এই উপদেষ্টা গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়ে ওই আসনের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রামকে হারিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
এর আগে ২০০১ সালের নির্বাচনে স্বতন্ত্র এবং ২০০৮ ও ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে একই সংসদীয় আসন (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১) থেকে নির্বাচন করেন একরামুজ্জামান। তবে কোনোবারই তিনি নির্বাচিত হতে পারেননি।
বিএনপি গত জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জন করলেও দলের কয়েকজন নেতা দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচনে অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে একজন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান। ভোটে অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। তবে তিনি স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করে নৌকার প্রার্থীকে পরাজিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসন থেকে বিজয়ী হন।
এবার বিএনপির সাবেক এই নেতাকে আওয়ামী লীগের জেলা কমিটিতে স্থান দেওয়া হয়েছে। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মনোনীত হয়েছেন।
২০২২ সালের ১২ নভেম্বর সম্মেলনের মাধ্যমে আংশিক কমিটি ঘোষণার ১৯ মাস পর আজ বুধবার (২৬ জুন) ৭৫ সদস্যবিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের নতুন কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। সেখানে সংসদ সদস্য একরামুজ্জামানকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পদে রাখা হয়েছে।
এ ব্যাপারে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চেীধুরী মন্টু জানান, নতুন কমিটিতে মোট ১৮ জনকে উপদেষ্টা হিসেবে মনোনীত করা হয়। এর মধ্যে সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামানের নাম ১৭ নম্বরে রয়েছে।
তিনি আরও জানান, রাজধানীর উত্তরা বোট ক্লাবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আওয়ামী লীগে যোগ দেন একরামুজ্জামান।
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি সদস্যসচিব সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘একরামুজ্জামান দল ছেড়ে সুযোগের সন্ধানে চলে গেছেন, তাঁকে আওয়ামী লীগ কোনো পদে পদায়ন করল কি করল না, তাতে কিছু যায় আসে না।’
খালেদা জিয়ার সাবেক এই উপদেষ্টা গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়ে ওই আসনের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য বি এম ফরহাদ হোসেন সংগ্রামকে হারিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
এর আগে ২০০১ সালের নির্বাচনে স্বতন্ত্র এবং ২০০৮ ও ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে একই সংসদীয় আসন (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১) থেকে নির্বাচন করেন একরামুজ্জামান। তবে কোনোবারই তিনি নির্বাচিত হতে পারেননি।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৫ ঘণ্টা আগে