নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার ও রিফাত মাহমুদসহ অনেক সাধারণ শিক্ষার্থীকে তাদের স্বজনেরা খুঁজে পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের। সরকারের কাছে আন্দোলনকারী এসব নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের সন্ধান দাবি করেছেন তিনি।
আজ বুধবার জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী প্রেরিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করেন তিনি। বিবৃতিতে আটককৃত ছাত্রদের নিঃশর্ত মুক্তি ও সাধারণ ছাত্রদের ওপর জুলুম-নির্যাতন বন্ধ এবং ছাত্রদের বিরুদ্ধে দায়ের করা সকল মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবিও জানান তিনি।
গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ‘গতকাল (মঙ্গলবার) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংবাদ সম্মেলনে অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদের পিতা বিল্লাল হোসেন তাঁর সন্তানের সন্ধান দাবি করেছেন। তিনি জানেন না তাঁর ছেলে কোথায় আছে। আসিফ মাহমুদসহ আবু বাকের মজুমদার ও রিফাত মাহমুদেরও সন্ধান পাচ্ছে না স্বজনেরা। ছাত্ররা জানায়, সাধারণ ছাত্রদেরও অনেককেই সন্ধান পাচ্ছে না তারা।’
তিনি আরও বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামের অভিযোগ—তাঁকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তুলে নিয়ে নির্দয়ভাবে নির্যাতন করেছে। তাঁর শরীরের ক্ষতচিহ্ন এবং নির্যাতনের পৈশাচিকতার বর্ণনা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের সন্ধান সরকারকেই দিতে হবে।’
সরকার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দ্বিচারিতা করছে উল্লেখ করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘একদিকে সরকার বলছে ছাত্রদের যৌক্তিক সব দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে এবং ছাত্রদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। অন্যদিকে এখনো কয়েকজন শিক্ষার্থী নিখোঁজ রয়েছে, মামলায় আটক হয়েছে অনেকেই। আন্দোলনরত অনেক শিক্ষার্থীই গ্রেপ্তার এড়াতে এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছে।’
জিএম কাদের বলেন, ‘সরকারই স্বীকার করছে, ছাত্রদের আন্দোলন ছিল অহিংস। যদি তাই হয়, তাহলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর নির্যাতন কেন? নিখোঁজ ছাত্রদের সন্ধানে স্বজনদের মর্গে ছুটতে হচ্ছে কেন?’
কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার ও রিফাত মাহমুদসহ অনেক সাধারণ শিক্ষার্থীকে তাদের স্বজনেরা খুঁজে পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের। সরকারের কাছে আন্দোলনকারী এসব নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের সন্ধান দাবি করেছেন তিনি।
আজ বুধবার জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী প্রেরিত এক বিবৃতিতে এ দাবি করেন তিনি। বিবৃতিতে আটককৃত ছাত্রদের নিঃশর্ত মুক্তি ও সাধারণ ছাত্রদের ওপর জুলুম-নির্যাতন বন্ধ এবং ছাত্রদের বিরুদ্ধে দায়ের করা সকল মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহারের দাবিও জানান তিনি।
গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ‘গতকাল (মঙ্গলবার) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সংবাদ সম্মেলনে অন্যতম সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদের পিতা বিল্লাল হোসেন তাঁর সন্তানের সন্ধান দাবি করেছেন। তিনি জানেন না তাঁর ছেলে কোথায় আছে। আসিফ মাহমুদসহ আবু বাকের মজুমদার ও রিফাত মাহমুদেরও সন্ধান পাচ্ছে না স্বজনেরা। ছাত্ররা জানায়, সাধারণ ছাত্রদেরও অনেককেই সন্ধান পাচ্ছে না তারা।’
তিনি আরও বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলামের অভিযোগ—তাঁকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তুলে নিয়ে নির্দয়ভাবে নির্যাতন করেছে। তাঁর শরীরের ক্ষতচিহ্ন এবং নির্যাতনের পৈশাচিকতার বর্ণনা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। নিখোঁজ শিক্ষার্থীদের সন্ধান সরকারকেই দিতে হবে।’
সরকার শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দ্বিচারিতা করছে উল্লেখ করে জাপা চেয়ারম্যান বলেন, ‘একদিকে সরকার বলছে ছাত্রদের যৌক্তিক সব দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে এবং ছাত্রদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। অন্যদিকে এখনো কয়েকজন শিক্ষার্থী নিখোঁজ রয়েছে, মামলায় আটক হয়েছে অনেকেই। আন্দোলনরত অনেক শিক্ষার্থীই গ্রেপ্তার এড়াতে এখনো পালিয়ে বেড়াচ্ছে।’
জিএম কাদের বলেন, ‘সরকারই স্বীকার করছে, ছাত্রদের আন্দোলন ছিল অহিংস। যদি তাই হয়, তাহলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের ওপর নির্যাতন কেন? নিখোঁজ ছাত্রদের সন্ধানে স্বজনদের মর্গে ছুটতে হচ্ছে কেন?’
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৪ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৫ ঘণ্টা আগে