নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রওশন এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির কো-চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম সেন্টু। ৯ মার্চের সম্মেলনে তাঁকে দলের কো-চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। দায়িত্ব পাওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই পদত্যাগ করলেন তিনি।
আজ সোমবার বিকেলে রওশন এরশাদ বরাবর চিঠি দিয়ে পদত্যাগের কথা জানান শফিকুল ইসলাম। তিনি জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর কমিটির সভাপতি ছিলেন। জাতীয় নির্বাচনের পর তাঁকে সব পদ থেকে অব্যাহতি দেন জি এম কাদের।
দলের কো-চেয়ারম্যানের দায়িত্ব তাঁর দ্বারা পালন করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে চিঠিতে শফিকুল ইসলাম সেন্টু জানান, পারিবারিক কাজ, স্বাস্থ্যগত সমস্যা এবং এলাকাবাসীর সঙ্গে ব্যস্ত থাকায় তাঁর পক্ষে দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়।
এ বিষয়ে দলের কো-চেয়ারম্যান ও মুখপাত্র সুনীল শুভরায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হ্যাঁ, তিনি পদত্যাগপত্র দিয়েছেন। কেন দিয়েছেন তা আমি জানি না। আমিও দেখলাম একটু আগে। সেখানে তিনি পারিবারিক আর স্বাস্থ্যগত সমস্যার কথা বলেছেন। আমি বিস্তারিত জানি না, তিনি কেন পদত্যাগ করলেন। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করলে বিস্তারিত জানতে পারব।’
তবে পদত্যাগের বিষয়ে জানতে শফিকুল ইসলাম সেন্টুর সঙ্গে কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর ফোন নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
জাতীয় নির্বাচনের পর জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়ম এবং অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ নিয়ে অন্য নেতা-কর্মীদের সঙ্গে অবস্থান নেন ঢাকা উত্তরের তৎকালীন আহ্বায়ক সেন্টু। গত ১৪ জানুয়ারি তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। অব্যাহতির পর দলের মহানগর উত্তরের ছয় শতাধিক নেতা-কর্মীও পার্টি থেকে পদত্যাগ করেন।
পরে ৯ মার্চের কাউন্সিল আয়োজন এবং বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে তাঁকে ব্যাপক উৎসাহী দেখা গিয়েছিল। গত শনিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে রওশন এরশাদকে জাতীয় পার্টির নতুন চেয়ারম্যান, কাজী ফিরোজ রশীদকে নির্বাহী চেয়ারম্যান এবং কাজী মামুনুর রশীদকে মহাসচিব করে নতুন কমিটি গঠন করা হয়। সেখানে শফিকুল ইসলাম সেন্টু ছাড়াও সৈয়দ আবু হোসেন বাবলাকে সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান এবং সাহিদুর রহমান টেপা, রাহগির আল মাহি সাদ এরশাদ, গোলাম সারোয়ার মিলন ও সুনীল শুভ রায়কে কো-চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়।
রওশন এরশাদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থেকে পদত্যাগ করেছেন দলটির কো-চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম সেন্টু। ৯ মার্চের সম্মেলনে তাঁকে দলের কো-চেয়ারম্যানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। দায়িত্ব পাওয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই পদত্যাগ করলেন তিনি।
আজ সোমবার বিকেলে রওশন এরশাদ বরাবর চিঠি দিয়ে পদত্যাগের কথা জানান শফিকুল ইসলাম। তিনি জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর কমিটির সভাপতি ছিলেন। জাতীয় নির্বাচনের পর তাঁকে সব পদ থেকে অব্যাহতি দেন জি এম কাদের।
দলের কো-চেয়ারম্যানের দায়িত্ব তাঁর দ্বারা পালন করা সম্ভব নয় উল্লেখ করে চিঠিতে শফিকুল ইসলাম সেন্টু জানান, পারিবারিক কাজ, স্বাস্থ্যগত সমস্যা এবং এলাকাবাসীর সঙ্গে ব্যস্ত থাকায় তাঁর পক্ষে দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়।
এ বিষয়ে দলের কো-চেয়ারম্যান ও মুখপাত্র সুনীল শুভরায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হ্যাঁ, তিনি পদত্যাগপত্র দিয়েছেন। কেন দিয়েছেন তা আমি জানি না। আমিও দেখলাম একটু আগে। সেখানে তিনি পারিবারিক আর স্বাস্থ্যগত সমস্যার কথা বলেছেন। আমি বিস্তারিত জানি না, তিনি কেন পদত্যাগ করলেন। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করলে বিস্তারিত জানতে পারব।’
তবে পদত্যাগের বিষয়ে জানতে শফিকুল ইসলাম সেন্টুর সঙ্গে কয়েকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর ফোন নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
জাতীয় নির্বাচনের পর জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর বিরুদ্ধে ওঠা অনিয়ম এবং অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ নিয়ে অন্য নেতা-কর্মীদের সঙ্গে অবস্থান নেন ঢাকা উত্তরের তৎকালীন আহ্বায়ক সেন্টু। গত ১৪ জানুয়ারি তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। অব্যাহতির পর দলের মহানগর উত্তরের ছয় শতাধিক নেতা-কর্মীও পার্টি থেকে পদত্যাগ করেন।
পরে ৯ মার্চের কাউন্সিল আয়োজন এবং বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে তাঁকে ব্যাপক উৎসাহী দেখা গিয়েছিল। গত শনিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে রওশন এরশাদকে জাতীয় পার্টির নতুন চেয়ারম্যান, কাজী ফিরোজ রশীদকে নির্বাহী চেয়ারম্যান এবং কাজী মামুনুর রশীদকে মহাসচিব করে নতুন কমিটি গঠন করা হয়। সেখানে শফিকুল ইসলাম সেন্টু ছাড়াও সৈয়দ আবু হোসেন বাবলাকে সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান এবং সাহিদুর রহমান টেপা, রাহগির আল মাহি সাদ এরশাদ, গোলাম সারোয়ার মিলন ও সুনীল শুভ রায়কে কো-চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৬ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৬ ঘণ্টা আগে