নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘আমি বিএনপি করি না, বিএনপি করব এমন কোনো কথাও নাই। কিন্তু বিএনপি ছাড়া এই লড়াই জেতা যাবে তা মনে করি না। এটা বাস্তব সত্য।’
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় এ কথা বলেন মান্না। ‘সরকার ইভিএমে নির্বাচন চায় কেন?’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনার আয়োজন করে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরাম।
আন্দোলনের জন্য বিএনপিকে দরকার উল্লেখ করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমি সমালোচনা করতে পারি, কিন্তু বিএনপি গত ১৩-১৪ বছর লাগাতার সংগ্রাম করছে। যত নেতা-কর্মীর নামে মামলা আছে, অতীতে এত নেতা-কর্মীর নামে মামলা ছিল না। এই জালিম সরকারের চোখে কোনো পর্দা নেই। তারপরও তাদের মধ্যে ভাঙন ধরাতে পারেনি। তারা লড়াই করছে, জীবন দিচ্ছে। সবকিছু মিলেই আমি মনে করি, বিএনপিকে আন্দোলনের জন্য প্রয়োজন।’ তবে বিরোধী দলগুলোর নিজেদের অনেক ভুলের কারণে ফ্যাসিবাদ শক্তিশালী হচ্ছে, স্থায়িত্ব পেয়ে দীর্ঘস্থায়ী হয়েছে বলে উল্লেখ করেন মান্না।
মান্না বলেন, ‘বিএনপি পরাজিত হোক তা আমি চাই না। কারণ আমি মনে করি, বিএনপির পরাজয় মানেই আমার পরাজয়। কিন্তু বিএনপির জয় মানেই যে আমার জয়, এমনও নয়। বিএনপির কথা আমি শুনি, কারণ আমার তাদের দরকার। কিন্তু তাদের কথাই যে আমার কথা এমনটাও নয়।’
যেই দলে শেখ মুজিবের মতন বড় মাপের একজন নেতা ছিলেন, সেই দলের নামে মানুষ এখন থুতু দেয় বলে মন্তব্য করে মান্না বলেন, ‘তারা ফেয়ার নির্বাচন দেয় না। দেবে কেন, তারা জানে ফেয়ার নির্বাচন হলে তারা জিততে পারবে না। সত্যি কথা হচ্ছে, রাজনৈতিকভাবে এই দল ধসে গেছে।’
আন্তর্জাতিকভাবে দেশের মানসম্মান তারা (আওয়ামী লীগ) নষ্ট করেছে উল্লেখ করে মান্না বলেন, ‘দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে গিয়ে বলেছে, একটু বিএনপিকে বোঝান না ইলেকশনে আসুক। মানে এখন বিএনপিকে ছাড়া ইলেকশন আন্তর্জাতিকভাবেও গ্রহণ করবে না এটা তারা বুঝে গেছে।’
ইভিএমে নির্বাচন প্রসঙ্গে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, একটা নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে, যারা প্রথম থেকে মাঝে মাঝেই এমন একটা ভাব দেখাচ্ছে যে তারা একটা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে যাচ্ছে এবং সবশেষ তারা সব দলকে ডেকেছে, যারা বেশির ভাগই সরকারি দল।
রাজনীতির সর্বশেষ খবর সম্পর্কিত পড়ুন:
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘আমি বিএনপি করি না, বিএনপি করব এমন কোনো কথাও নাই। কিন্তু বিএনপি ছাড়া এই লড়াই জেতা যাবে তা মনে করি না। এটা বাস্তব সত্য।’
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় এ কথা বলেন মান্না। ‘সরকার ইভিএমে নির্বাচন চায় কেন?’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনার আয়োজন করে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরাম।
আন্দোলনের জন্য বিএনপিকে দরকার উল্লেখ করে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমি সমালোচনা করতে পারি, কিন্তু বিএনপি গত ১৩-১৪ বছর লাগাতার সংগ্রাম করছে। যত নেতা-কর্মীর নামে মামলা আছে, অতীতে এত নেতা-কর্মীর নামে মামলা ছিল না। এই জালিম সরকারের চোখে কোনো পর্দা নেই। তারপরও তাদের মধ্যে ভাঙন ধরাতে পারেনি। তারা লড়াই করছে, জীবন দিচ্ছে। সবকিছু মিলেই আমি মনে করি, বিএনপিকে আন্দোলনের জন্য প্রয়োজন।’ তবে বিরোধী দলগুলোর নিজেদের অনেক ভুলের কারণে ফ্যাসিবাদ শক্তিশালী হচ্ছে, স্থায়িত্ব পেয়ে দীর্ঘস্থায়ী হয়েছে বলে উল্লেখ করেন মান্না।
মান্না বলেন, ‘বিএনপি পরাজিত হোক তা আমি চাই না। কারণ আমি মনে করি, বিএনপির পরাজয় মানেই আমার পরাজয়। কিন্তু বিএনপির জয় মানেই যে আমার জয়, এমনও নয়। বিএনপির কথা আমি শুনি, কারণ আমার তাদের দরকার। কিন্তু তাদের কথাই যে আমার কথা এমনটাও নয়।’
যেই দলে শেখ মুজিবের মতন বড় মাপের একজন নেতা ছিলেন, সেই দলের নামে মানুষ এখন থুতু দেয় বলে মন্তব্য করে মান্না বলেন, ‘তারা ফেয়ার নির্বাচন দেয় না। দেবে কেন, তারা জানে ফেয়ার নির্বাচন হলে তারা জিততে পারবে না। সত্যি কথা হচ্ছে, রাজনৈতিকভাবে এই দল ধসে গেছে।’
আন্তর্জাতিকভাবে দেশের মানসম্মান তারা (আওয়ামী লীগ) নষ্ট করেছে উল্লেখ করে মান্না বলেন, ‘দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে গিয়ে বলেছে, একটু বিএনপিকে বোঝান না ইলেকশনে আসুক। মানে এখন বিএনপিকে ছাড়া ইলেকশন আন্তর্জাতিকভাবেও গ্রহণ করবে না এটা তারা বুঝে গেছে।’
ইভিএমে নির্বাচন প্রসঙ্গে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, একটা নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে, যারা প্রথম থেকে মাঝে মাঝেই এমন একটা ভাব দেখাচ্ছে যে তারা একটা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে যাচ্ছে এবং সবশেষ তারা সব দলকে ডেকেছে, যারা বেশির ভাগই সরকারি দল।
রাজনীতির সর্বশেষ খবর সম্পর্কিত পড়ুন:
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৩ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৪ ঘণ্টা আগে