নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের পরিণতি থেকে শিক্ষা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা যারা গণতন্ত্রকামী, দেশে গণতন্ত্র চাই, তাঁরা ছাত্রলীগের মতো কারও ওপর হামলা করব না বা কারও কোনো কিছু দখল করব না। এটাই হোক আমাদের অঙ্গীকার। আমরা যদি ওই পথে যাই, জনগণ কিন্তু আমাদের ছেড়ে দেবে না। মানুষ মুখ ফিরিয়ে নেবে।’
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ডেঙ্গু সচেতনতায় প্রচারপত্র বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ‘যারা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে, জীবন দিয়েছে, তাঁদের রক্তের স্রোত ধারায় আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি। সেই গণতন্ত্র রক্ষার জন্য কাজ করে যেতে হবে।’
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘অনেকেই ফ্যাসিবাদের দোসর ছিল। তারাও লুটপাট করেছে, বিএনপির নেতা-কর্মীদের গুম-খুন করেছে। তাদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে। কিন্তু আপনারা আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না। কোনো অপরাধীকে দেখলে পুলিশে খবর দিয়ে তাকে ধরিয়ে দেবেন। তেমনি যারা নিরীহ আওয়ামী লীগ আছে, যারা ছোট ব্যবসা করে, চাকরি করে, কারও ক্ষতি করেনি, তাঁদের যেন ক্ষতি না হয়। তাঁদের ওপর যেন জুলুম-নির্যাতন না হয়।’
রিজভী বলেন, ‘যারা অপরাধী, তাদের বিচার হবে। কিন্তু বিচার করবে আদালত। তাদের গ্রেপ্তারের দায়িত্ব পুলিশের। আমরা সে লাইনে যাব না। আমরা কোনো রাজনৈতিক দলের অফিস, কারও বাড়ি ঘরে হামলা করব না। মানুষ যেন আমাদের দেখে নিরাপদ মনে করে।’
বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নিরব, ডা. জাহিদুল কবির, যুবদল নেতা মেহেবুব মাসুম শান্ত, ডা. তৌহিদুল ইসলাম আউয়ালসহ নেতা–কর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের পরিণতি থেকে শিক্ষা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘আমরা যারা গণতন্ত্রকামী, দেশে গণতন্ত্র চাই, তাঁরা ছাত্রলীগের মতো কারও ওপর হামলা করব না বা কারও কোনো কিছু দখল করব না। এটাই হোক আমাদের অঙ্গীকার। আমরা যদি ওই পথে যাই, জনগণ কিন্তু আমাদের ছেড়ে দেবে না। মানুষ মুখ ফিরিয়ে নেবে।’
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ডেঙ্গু সচেতনতায় প্রচারপত্র বিতরণকালে তিনি এসব কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ‘যারা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে, জীবন দিয়েছে, তাঁদের রক্তের স্রোত ধারায় আমরা গণতন্ত্র পেয়েছি। সেই গণতন্ত্র রক্ষার জন্য কাজ করে যেতে হবে।’
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘অনেকেই ফ্যাসিবাদের দোসর ছিল। তারাও লুটপাট করেছে, বিএনপির নেতা-কর্মীদের গুম-খুন করেছে। তাদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে। কিন্তু আপনারা আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না। কোনো অপরাধীকে দেখলে পুলিশে খবর দিয়ে তাকে ধরিয়ে দেবেন। তেমনি যারা নিরীহ আওয়ামী লীগ আছে, যারা ছোট ব্যবসা করে, চাকরি করে, কারও ক্ষতি করেনি, তাঁদের যেন ক্ষতি না হয়। তাঁদের ওপর যেন জুলুম-নির্যাতন না হয়।’
রিজভী বলেন, ‘যারা অপরাধী, তাদের বিচার হবে। কিন্তু বিচার করবে আদালত। তাদের গ্রেপ্তারের দায়িত্ব পুলিশের। আমরা সে লাইনে যাব না। আমরা কোনো রাজনৈতিক দলের অফিস, কারও বাড়ি ঘরে হামলা করব না। মানুষ যেন আমাদের দেখে নিরাপদ মনে করে।’
বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নিরব, ডা. জাহিদুল কবির, যুবদল নেতা মেহেবুব মাসুম শান্ত, ডা. তৌহিদুল ইসলাম আউয়ালসহ নেতা–কর্মীরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৯ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১০ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১০ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১১ ঘণ্টা আগে