নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে সমমনা দল ও জোটগুলোর সঙ্গে আবারও বৈঠক করতে যাচ্ছে বিএনপি। বর্তমান পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণে এসব বৈঠকে আলোচনা হবে।
আগামীকাল রোববার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সমমনা ১২ দলীয় জোটের সঙ্গে বৈঠকের মধ্য দিয়ে এই কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ শনিবার বিএনপিসহ সমমনা দল ও জোটের সূত্রগুলো এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সূত্রগুলো বলছে, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এবারের বৈঠকের আলোচনাও হবে ভিন্ন। বর্তমান পরিস্থিতিতে কীভাবে ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করা যায়, সে বিষয়ে বৈঠকে পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাপারে আলোচনা হবে। এসব আলোচনায় রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচন অগ্রাধিকার পাবে। একই সঙ্গে বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের নেতা-কর্মী যারা এখনো কারাবন্দী রয়েছেন, তাঁদের মুক্ত করা ও মামলা সুরাহার বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেওয়া যায়, সে বিষয়টিও গুরুত্ব পাবে আলোচনায়।
এর আগে সরকার পতনের আন্দোলন ঘিরে অনেকবারই সমমনা দল ও জোটগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। সবশেষ গত ১২ জুলাই এই কার্যক্রম শুরু হয়। যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে ওই সময় বেশ কয়েকটি দল ও জোটের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। ওই কার্যক্রম চলমান থাকতেই কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দেশ। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। এরপর থেকে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশ পরিচালনা করছে। এই সরকারের কাছে ইতিমধ্যে নির্বাচন ও রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ে রোডম্যাপ চেয়েছে বিএনপি।
এদিকে আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে অতি দ্রুত নির্বাচন ও রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ প্রকাশের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আমরা দেখতে চাই যে, প্রধান উপদেষ্টা অতি দ্রুত জনগণের সামনে তিনি কী করতে চান তা উপস্থাপন করবেন। একটা রোডম্যাপ দেবেন যে, কীভাবে তিনি অতি দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করবেন, কীভাবে তিনি প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো ঘটিয়ে জনগণকে স্বস্তি দিয়ে সামনের দিকে এগোবেন নির্বাচন করার জন্য।’ এ সময় জাতীয় নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংলাপেরও দাবি জানান বিএনপি মহাসচিব।
পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে সমমনা দল ও জোটগুলোর সঙ্গে আবারও বৈঠক করতে যাচ্ছে বিএনপি। বর্তমান পরিস্থিতিতে করণীয় নির্ধারণে এসব বৈঠকে আলোচনা হবে।
আগামীকাল রোববার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সমমনা ১২ দলীয় জোটের সঙ্গে বৈঠকের মধ্য দিয়ে এই কার্যক্রম শুরু হবে।
আজ শনিবার বিএনপিসহ সমমনা দল ও জোটের সূত্রগুলো এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সূত্রগুলো বলছে, পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এবারের বৈঠকের আলোচনাও হবে ভিন্ন। বর্তমান পরিস্থিতিতে কীভাবে ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করা যায়, সে বিষয়ে বৈঠকে পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাপারে আলোচনা হবে। এসব আলোচনায় রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচন অগ্রাধিকার পাবে। একই সঙ্গে বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের নেতা-কর্মী যারা এখনো কারাবন্দী রয়েছেন, তাঁদের মুক্ত করা ও মামলা সুরাহার বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেওয়া যায়, সে বিষয়টিও গুরুত্ব পাবে আলোচনায়।
এর আগে সরকার পতনের আন্দোলন ঘিরে অনেকবারই সমমনা দল ও জোটগুলোর সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। সবশেষ গত ১২ জুলাই এই কার্যক্রম শুরু হয়। যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে ওই সময় বেশ কয়েকটি দল ও জোটের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। ওই কার্যক্রম চলমান থাকতেই কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দেশ। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। এরপর থেকে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশ পরিচালনা করছে। এই সরকারের কাছে ইতিমধ্যে নির্বাচন ও রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ে রোডম্যাপ চেয়েছে বিএনপি।
এদিকে আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে অতি দ্রুত নির্বাচন ও রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ প্রকাশের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আমরা দেখতে চাই যে, প্রধান উপদেষ্টা অতি দ্রুত জনগণের সামনে তিনি কী করতে চান তা উপস্থাপন করবেন। একটা রোডম্যাপ দেবেন যে, কীভাবে তিনি অতি দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করবেন, কীভাবে তিনি প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো ঘটিয়ে জনগণকে স্বস্তি দিয়ে সামনের দিকে এগোবেন নির্বাচন করার জন্য।’ এ সময় জাতীয় নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সংলাপেরও দাবি জানান বিএনপি মহাসচিব।
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গেলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাইয়ের ছাত্র আন্দোলন সফল হওয়ার পেছনে খোদ আওয়ামী লীগের সাধারণ সমর্থকদেরও ভূমিকা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব সোশ্যাল রিসার্চ (বিআইএসআর) ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ড. খুরশিদ আলম। তিনি ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়নকারী ও নীতিমালা প্রস্তুতকারী ছিলেন
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার পরবর্তী তিন মাস ‘মবের মুল্লুক’ মনে হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন তাঁরা চেষ্টা করছেন সংস্কার করার। তাঁদের সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে এখনই মন্তব্য করা ঠিক হবে না। সময় দিতে হবে।’
১৩ ঘণ্টা আগেসংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল চেয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে জারি করা রুলের শুনানিতে তিনি বলেন, ‘সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ এক ধরনের বাক্স্বাধীনতাকে খর্ব করে। এ জন্য ৭০ অনুচ্ছেদ আমরা বাতিল চাই।’
১৪ ঘণ্টা আগে